ETV Bharat / state

মাঝেরহাট ব্রিজ নির্মাণের কাজ শেষ, অপেক্ষা রেলের সেফটি সার্টিফিকেটের

নতুন ব্রিজের ভারবহন ক্ষমতা সর্বাধিক 385 টন। হুগলি সেতুর ধাঁচে 250 কোটি খরচে 650 মিটার দীর্ঘ এই নতুন মাজেরহাট ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে।

majerhat bridge
majerhat bridge
author img

By

Published : Nov 9, 2020, 6:44 PM IST

কলকাতা, 9 নভেম্বর : মাঝেরহাট ব্রিজ নতুন করে নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ করে ফেলেছে রাজ্য সরকার। গতকাল যাওয়া এবং আসা দুই অংশেই বিটুমিন ও কংক্রিট করে হেভিওয়েট রোলার চালিয়ে নির্মাণ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করালেন পূর্ত দপ্তরের কর্মীরা। এখন অপেক্ষা রেলের সেফটি এবং সিকিউরিটি সার্টিফিকেটের। সেই সার্টিফিকেট পাওয়া গেলেই ব্রিজের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

দ্বিতীয় হুগলি সেতুর ধাঁচে 250 কোটি খরচে 650 মিটার দীর্ঘ এই নতুন মাজেরহাট ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। নতুন মাজেরহাট ব্রিজটি চার লেনের। নতুন এই ব্রিজটির 227 মিটার অংশ কেবলের মাধ্যমে ঝুলন্ত অবস্থায় তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে 100 মিটার ব্রিজ রেলের লাইনের উপরে ঝুলছে। ব্রিজের ঝুলন্ত অংশ রয়েছে বজবজ লাইনের উপর। এই অংশের “সেফটি-সিকিউরিটি” সার্টিফিকেট চেয়ে ইতিমধ্যেই রেলকে চিঠি দিয়েছে পূর্ত দপ্তর। চাওয়া হয় বহন ক্ষমতা পরীক্ষার অনুমতি। রেলের তরফে সেই বিষয়ে সবুজ সংকেতও এসে গেছে বলে খবর।

এপ্রসঙ্গে রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস বলেন, "ভারবহন ক্ষমতার টেস্ট ও দুই পাশের কেবল ফিক্সড সম্পূর্ণ করলে ব্রিজ চালু করা হবে। কেবল ফিক্সড নিয়ে বিশেষজ্ঞ ও ইঞ্জিনিয়াররা খুবই সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছেন।"

নতুন ব্রিজের ভারবহন ক্ষমতা সর্বাধিক 385 টন। পূর্ত দপ্তর সূত্রে খবর, মালভরতি অনেকগুলি ট্রাক একসঙ্গে ব্রিজের উপর তুলে ভারবহনের পরীক্ষা করা হবে। 2018 সালের 4 সেপ্টেম্বর বিকেল পৌনে পাঁচটা নাগাদ ঘটে যায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মাঝেরহাট ব্রিজ ভেঙে পড়ে। প্রাণ হারান 5 জন যাত্রী এবং আহত হন বেশ কয়েকজন। পূর্ত দপ্তরকে নতুন উড়ালপুল তৈরির দায়িত্ব দেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু রেলের অনুমতির জন্য কাজ শুরু করতেই লেগে যায় নয় মাস। গত মার্চ মাস থেকে কোরোনা পরিস্থিতির কারণে তিনমাসের বেশি সময় ধরে নির্মাণকাজ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।

কলকাতা, 9 নভেম্বর : মাঝেরহাট ব্রিজ নতুন করে নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ করে ফেলেছে রাজ্য সরকার। গতকাল যাওয়া এবং আসা দুই অংশেই বিটুমিন ও কংক্রিট করে হেভিওয়েট রোলার চালিয়ে নির্মাণ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করালেন পূর্ত দপ্তরের কর্মীরা। এখন অপেক্ষা রেলের সেফটি এবং সিকিউরিটি সার্টিফিকেটের। সেই সার্টিফিকেট পাওয়া গেলেই ব্রিজের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

দ্বিতীয় হুগলি সেতুর ধাঁচে 250 কোটি খরচে 650 মিটার দীর্ঘ এই নতুন মাজেরহাট ব্রিজ তৈরি করা হয়েছে। নতুন মাজেরহাট ব্রিজটি চার লেনের। নতুন এই ব্রিজটির 227 মিটার অংশ কেবলের মাধ্যমে ঝুলন্ত অবস্থায় তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে 100 মিটার ব্রিজ রেলের লাইনের উপরে ঝুলছে। ব্রিজের ঝুলন্ত অংশ রয়েছে বজবজ লাইনের উপর। এই অংশের “সেফটি-সিকিউরিটি” সার্টিফিকেট চেয়ে ইতিমধ্যেই রেলকে চিঠি দিয়েছে পূর্ত দপ্তর। চাওয়া হয় বহন ক্ষমতা পরীক্ষার অনুমতি। রেলের তরফে সেই বিষয়ে সবুজ সংকেতও এসে গেছে বলে খবর।

এপ্রসঙ্গে রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস বলেন, "ভারবহন ক্ষমতার টেস্ট ও দুই পাশের কেবল ফিক্সড সম্পূর্ণ করলে ব্রিজ চালু করা হবে। কেবল ফিক্সড নিয়ে বিশেষজ্ঞ ও ইঞ্জিনিয়াররা খুবই সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছেন।"

নতুন ব্রিজের ভারবহন ক্ষমতা সর্বাধিক 385 টন। পূর্ত দপ্তর সূত্রে খবর, মালভরতি অনেকগুলি ট্রাক একসঙ্গে ব্রিজের উপর তুলে ভারবহনের পরীক্ষা করা হবে। 2018 সালের 4 সেপ্টেম্বর বিকেল পৌনে পাঁচটা নাগাদ ঘটে যায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মাঝেরহাট ব্রিজ ভেঙে পড়ে। প্রাণ হারান 5 জন যাত্রী এবং আহত হন বেশ কয়েকজন। পূর্ত দপ্তরকে নতুন উড়ালপুল তৈরির দায়িত্ব দেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু রেলের অনুমতির জন্য কাজ শুরু করতেই লেগে যায় নয় মাস। গত মার্চ মাস থেকে কোরোনা পরিস্থিতির কারণে তিনমাসের বেশি সময় ধরে নির্মাণকাজ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.