ETV Bharat / state

Tapan Kandu Murder: তপন কান্দু খুনে মূল চক্রী শশীভূষণকে হেফাজতে নিল সিবিআই - ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর খুন

তপন কান্দু খুনের ঘটনায় (Tapan Kandu Murder) বিহার থেকে ধৃত মূল চক্রী শশীভূষণ সিং ৷ শুক্রবার ধৃতকে পুরুলিয়া জেলা আদালতে (Purulia District Court) পেশ করা হয় ৷ অভিযুক্তকে 14 দিনের জন্য সিবিআই হেফাজতে (CBI Custody) পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক ৷

14 days CBI Custody for mastermind of Tapan Kandu Murder
Tapan Kandu Murder: তপন কান্দু খুনে মূল চক্রী শশীভূষণকে হেফাজতে নিল সিবিআই
author img

By

Published : Sep 16, 2022, 5:55 PM IST

পুরুলিয়া, 16 সেপ্টেম্বর: তপন কান্দু খুনের ঘটনার (Tapan Kandu Murder) মূল চক্রী শশীভূষণ সিংকে 14 দিনের জন্য সিবিআই হেফাজতে (CBI Custody) পাঠানোর নির্দেশ দিল পুরুলিয়া জেলা আদালত (Purulia District Court) ৷ কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (Central Bureau of Investigation) সূত্রে জানা গিয়েছে, পড়শি রাজ্য বিহারের মুজফ্ফরপুর থেকে গ্রেফতার করা হয় শশীভূষণকে ৷ সেখান থেকে শুক্রবার ধৃতকে ট্রানজিট রিমান্ডে পুরুলিয়ায় নিয়ে আসা হয় ৷ পেশ করা হয় আদালতে ৷ সিবিআই-এর আবেদন মেনে ধৃতকে 14 দিনের জন্য তাদের হেফাজতে পাঠান সংশ্লিষ্ট বিচারক ৷ উল্লেখ্য, এখনও পর্যন্ত এই খুনের ঘটনায় মোট সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷

উল্লেখ্য, গত 13 মার্চ দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলিতে খুন হন ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু (Jhalda Congress Councillor Murder) ৷ প্রাথমিকভাবে, সেই ঘটনার তদন্তে নামে জেলা পুলিশের সিট ৷ খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে চারজনকে গ্রেফতার করা হয় ৷ কিন্তু, পরবর্তীতে নিহতের পরিবারের দাবি মেনে তদন্তভার তুলে দেওয়া হয় সিবিআই-এর হাতে ৷ গত 4 এপ্রিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) এই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় ৷ এরপর গত 6 এপ্রিল তপন কান্দু খুনের প্রত্যক্ষদর্শী নিরঞ্জন বৈষ্ণবের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় ৷ সেদিনই ঝালদায় এসে সিট-এর কাছ থেকে তদন্তভার হাতে নেয় সিবিআই ৷

আরও পড়ুন: তপন কান্দু খুনের মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু, পরবর্তী শুনানি 21 সেপ্টেম্বর

এরপরই সিট-এর হাতে গ্রেফতার হওয়া অভিযুক্তদের জেরা করে সিবিআই ৷ গত 12 এপ্রিল নিরঞ্জন বৈষ্ণবের মৃত্যুতেও সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট ৷ এই ঘটনায় ধৃতদের মধ্যে জেল হেফাজতে রয়েছেন নিহত তপন কান্দুর ভাইপো দীপক কান্দু, তপন কান্দুর ভাই নরেন কান্দু, আশিক খান, কলেবর সিং ও সত্যবান পরামাণিক ৷

গত 13 জুন পুরুলিয়া জেলা আদালতে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দেয় সিবিআই ৷ এরপর 24 অগস্ট সাক্ষ্য গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করে আদালত ৷ তারপর গত 3 সেপ্টেম্বর এই খুনের ঘটনায় ঝাড়খণ্ড থেকে শুটার জাবির আনসারিকে গ্রেফতার করে সিবিআই ৷ পরদিন, অর্থাৎ 4 সেপ্টেম্বর অভিযুক্তকে 10 দিনের সিবিআই হেফাজতে নির্দেশ দেয় পুরুলিয়া জেলা আদালত ৷ পরে গত 14 সেপ্টেম্বর অভিযুক্ত জাবির আনসারিকে ফের আদালতে তোলা হলে ফের ধৃতকে চারদিনের জন্য সিবিআই হেফাজতে পাঠানো হয় ৷ এরই মধ্যে ঘটনার মূল চক্রী শশীভূষণ সিংকে গ্রেফতার করে সিবিআই ৷

পুরুলিয়া, 16 সেপ্টেম্বর: তপন কান্দু খুনের ঘটনার (Tapan Kandu Murder) মূল চক্রী শশীভূষণ সিংকে 14 দিনের জন্য সিবিআই হেফাজতে (CBI Custody) পাঠানোর নির্দেশ দিল পুরুলিয়া জেলা আদালত (Purulia District Court) ৷ কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (Central Bureau of Investigation) সূত্রে জানা গিয়েছে, পড়শি রাজ্য বিহারের মুজফ্ফরপুর থেকে গ্রেফতার করা হয় শশীভূষণকে ৷ সেখান থেকে শুক্রবার ধৃতকে ট্রানজিট রিমান্ডে পুরুলিয়ায় নিয়ে আসা হয় ৷ পেশ করা হয় আদালতে ৷ সিবিআই-এর আবেদন মেনে ধৃতকে 14 দিনের জন্য তাদের হেফাজতে পাঠান সংশ্লিষ্ট বিচারক ৷ উল্লেখ্য, এখনও পর্যন্ত এই খুনের ঘটনায় মোট সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে ৷

উল্লেখ্য, গত 13 মার্চ দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলিতে খুন হন ঝালদার কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু (Jhalda Congress Councillor Murder) ৷ প্রাথমিকভাবে, সেই ঘটনার তদন্তে নামে জেলা পুলিশের সিট ৷ খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে চারজনকে গ্রেফতার করা হয় ৷ কিন্তু, পরবর্তীতে নিহতের পরিবারের দাবি মেনে তদন্তভার তুলে দেওয়া হয় সিবিআই-এর হাতে ৷ গত 4 এপ্রিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) এই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় ৷ এরপর গত 6 এপ্রিল তপন কান্দু খুনের প্রত্যক্ষদর্শী নিরঞ্জন বৈষ্ণবের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় ৷ সেদিনই ঝালদায় এসে সিট-এর কাছ থেকে তদন্তভার হাতে নেয় সিবিআই ৷

আরও পড়ুন: তপন কান্দু খুনের মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু, পরবর্তী শুনানি 21 সেপ্টেম্বর

এরপরই সিট-এর হাতে গ্রেফতার হওয়া অভিযুক্তদের জেরা করে সিবিআই ৷ গত 12 এপ্রিল নিরঞ্জন বৈষ্ণবের মৃত্যুতেও সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট ৷ এই ঘটনায় ধৃতদের মধ্যে জেল হেফাজতে রয়েছেন নিহত তপন কান্দুর ভাইপো দীপক কান্দু, তপন কান্দুর ভাই নরেন কান্দু, আশিক খান, কলেবর সিং ও সত্যবান পরামাণিক ৷

গত 13 জুন পুরুলিয়া জেলা আদালতে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট জমা দেয় সিবিআই ৷ এরপর 24 অগস্ট সাক্ষ্য গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করে আদালত ৷ তারপর গত 3 সেপ্টেম্বর এই খুনের ঘটনায় ঝাড়খণ্ড থেকে শুটার জাবির আনসারিকে গ্রেফতার করে সিবিআই ৷ পরদিন, অর্থাৎ 4 সেপ্টেম্বর অভিযুক্তকে 10 দিনের সিবিআই হেফাজতে নির্দেশ দেয় পুরুলিয়া জেলা আদালত ৷ পরে গত 14 সেপ্টেম্বর অভিযুক্ত জাবির আনসারিকে ফের আদালতে তোলা হলে ফের ধৃতকে চারদিনের জন্য সিবিআই হেফাজতে পাঠানো হয় ৷ এরই মধ্যে ঘটনার মূল চক্রী শশীভূষণ সিংকে গ্রেফতার করে সিবিআই ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.