ETV Bharat / state

রাজ্যে শিল্পের সম্ভাবনাকে জেলায় জেলায় ছড়িয়ে দিতে চাই : অমিত মিত্র - রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র দিঘায় উপস্থিত

মঙ্গলবার সন্ধেয় দিঘা কনভেনশন সেন্টারে বাণিজ্য সম্মেলনের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী তথা শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র । সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন , "সারা বাংলায় শিল্পের সম্ভাবনাকে জেলায় জেলায় ছড়িয়ে দিতে চাই । বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে এভাবেই শিল্পকে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে ।"

amit mitra
amit mitra
author img

By

Published : Dec 10, 2019, 11:58 PM IST

দিঘা, 10 ডিসেম্বর : সারা বাংলায় শিল্পের সম্ভাবনাকে জেলায় জেলায় পৌঁছে দিতে চায় রাজ্য সরকার । বিনিয়োগের সঙ্গে শিল্পের এই রসায়ন দেশের কাছে একটি নতুন রোল মডেল তৈরি করবে । দিঘায় শিল্প সম্মেলনে এসে এই কথা বললেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র ৷ আগামীকাল থেকে দিঘা কনভেনশন সেন্টারে শুরু হচ্ছে দু'দিনের বেঙ্গল বিজ়নেস কনক্লেভ । সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । শিল্প-বাণিজ্য দপ্তরের উদ্যোগে দেশ-বিদেশের শিল্পপতিদের নিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে । দেশের প্রথম সারির শিল্পপতিরা সেখানে উপস্থিত থাকবেন ।

আজ রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র দিঘায় উপস্থিত ছিলেন ৷ মঙ্গলবার সন্ধেয় দিঘা কনভেনশন সেন্টারে বাণিজ্য সম্মেলনের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী তথা শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র । সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অমিতবাবু বলেন , "সারা বাংলায় শিল্পের সম্ভাবনাকে জেলায় জেলায় ছড়িয়ে দিতে চাই । বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে এভাবেই শিল্পকে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে । যা আগে কখনও কোথাও হয়নি । ক্ষুদ্র-মাঝারি এবং বড়মাপের শিল্প নিয়েও আলোচনা হবে বাণিজ্য সম্মেলনে ।"

কী বললেন অমিত মিত্র ?

বাণিজ্য সম্মেলনে কৃষি এবং ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার । তাতে রাজ্যে আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করছেন সরকারি কর্তারা । দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর, শংকরপুরের মতো পর্যটন কেন্দ্র এবং হলদিয়া শিল্পাঞ্চল এলাকায় নতুন বিনিয়োগের বার্তা দেওয়া হবে । সেজে উঠছে গোটা সৈকত শহর । রাস্তা-ফুটপাথ পরিষ্কার করার পাশাপাশি জোর দেওয়া হয়েছে সাজসজ্জার উপর । কনভেনশন সেন্টারের বাইরে-ভিতরে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি । আলোকসজ্জায় সেজে উঠেছে গোটা দিঘা ।


শিল্প-বাণিজ্যে দিঘার ব্যাপক অগ্রগতি ঘটেছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আজ আরও বলেন, "দিঘায় যে পরিকাঠামো তৈরি হচ্ছে তা গোয়াকেও ছাপিয়ে যাবে অদূর ভবিষ্যতে ।" কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগও তোলেন অমিতবাবু । বললেন, "রাজ্যের প্রাপ্য 2200 কোটি টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র । সেই টাকা পেলে আরও ভালো পরিকাঠামো গড়ে তুলতে পারতাম । কিন্তু কেন্দ্র আমাদের রাজ্য থেকে GST বাবদ যে টাকা তুলে নিয়ে যায় তা থেকে প্রাপ্য টাকা আমাদের দিচ্ছে না । সেই টাকা ফেরত পাওয়ার অধিকার সংবিধান দিয়েছে । 3 মাস ধরে সেই টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র । ডিসেম্বরে তা ফেরত না দিলে 3000 কোটি টাকা বকেয়া হবে ।"

সম্প্রতি এক বণিকসভার অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় বলেন, রাজ্যে GST সমস্যা মেটাতে পেরেছেন তিনি । এ প্রসঙ্গ তুলে অমিত মিত্র বলেন, "আমি হতবাক, বিস্মিত । তিনি কী করে এ সমস্যা মেটাবেন?"

দিঘা, 10 ডিসেম্বর : সারা বাংলায় শিল্পের সম্ভাবনাকে জেলায় জেলায় পৌঁছে দিতে চায় রাজ্য সরকার । বিনিয়োগের সঙ্গে শিল্পের এই রসায়ন দেশের কাছে একটি নতুন রোল মডেল তৈরি করবে । দিঘায় শিল্প সম্মেলনে এসে এই কথা বললেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র ৷ আগামীকাল থেকে দিঘা কনভেনশন সেন্টারে শুরু হচ্ছে দু'দিনের বেঙ্গল বিজ়নেস কনক্লেভ । সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । শিল্প-বাণিজ্য দপ্তরের উদ্যোগে দেশ-বিদেশের শিল্পপতিদের নিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে । দেশের প্রথম সারির শিল্পপতিরা সেখানে উপস্থিত থাকবেন ।

আজ রাজ্যের অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র দিঘায় উপস্থিত ছিলেন ৷ মঙ্গলবার সন্ধেয় দিঘা কনভেনশন সেন্টারে বাণিজ্য সম্মেলনের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী তথা শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র । সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অমিতবাবু বলেন , "সারা বাংলায় শিল্পের সম্ভাবনাকে জেলায় জেলায় ছড়িয়ে দিতে চাই । বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে এভাবেই শিল্পকে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে । যা আগে কখনও কোথাও হয়নি । ক্ষুদ্র-মাঝারি এবং বড়মাপের শিল্প নিয়েও আলোচনা হবে বাণিজ্য সম্মেলনে ।"

কী বললেন অমিত মিত্র ?

বাণিজ্য সম্মেলনে কৃষি এবং ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার । তাতে রাজ্যে আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করছেন সরকারি কর্তারা । দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর, শংকরপুরের মতো পর্যটন কেন্দ্র এবং হলদিয়া শিল্পাঞ্চল এলাকায় নতুন বিনিয়োগের বার্তা দেওয়া হবে । সেজে উঠছে গোটা সৈকত শহর । রাস্তা-ফুটপাথ পরিষ্কার করার পাশাপাশি জোর দেওয়া হয়েছে সাজসজ্জার উপর । কনভেনশন সেন্টারের বাইরে-ভিতরে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি । আলোকসজ্জায় সেজে উঠেছে গোটা দিঘা ।


শিল্প-বাণিজ্যে দিঘার ব্যাপক অগ্রগতি ঘটেছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আজ আরও বলেন, "দিঘায় যে পরিকাঠামো তৈরি হচ্ছে তা গোয়াকেও ছাপিয়ে যাবে অদূর ভবিষ্যতে ।" কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগও তোলেন অমিতবাবু । বললেন, "রাজ্যের প্রাপ্য 2200 কোটি টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র । সেই টাকা পেলে আরও ভালো পরিকাঠামো গড়ে তুলতে পারতাম । কিন্তু কেন্দ্র আমাদের রাজ্য থেকে GST বাবদ যে টাকা তুলে নিয়ে যায় তা থেকে প্রাপ্য টাকা আমাদের দিচ্ছে না । সেই টাকা ফেরত পাওয়ার অধিকার সংবিধান দিয়েছে । 3 মাস ধরে সেই টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্র । ডিসেম্বরে তা ফেরত না দিলে 3000 কোটি টাকা বকেয়া হবে ।"

সম্প্রতি এক বণিকসভার অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় বলেন, রাজ্যে GST সমস্যা মেটাতে পেরেছেন তিনি । এ প্রসঙ্গ তুলে অমিত মিত্র বলেন, "আমি হতবাক, বিস্মিত । তিনি কী করে এ সমস্যা মেটাবেন?"

Intro:দিঘায় বাণিজ্য সম্মেলনের তদারকি করলেন অর্থমন্ত্রী

দিঘা, ১০ ডিসেম্বর:রাজ্যে বিনিয়োগ টানার লক্ষ্যে কাল থেকে দিঘা কনভেসনহান সেন্টারে শুরু হচ্ছে দু'দিনের বেঙ্গল বিজনেস কনক্লেভ। শিল্প-বাণিজ্য দপ্তরের উদ্যোগে দেশ-বিদেশের শিল্পপতিদের নিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।আসছেন দেশের প্রথম সারির শিল্পপতিরা।কয়েকজন বিদেশি বিনিয়োগকারীও সম্মেলনে থাকবেন বলে সূত্রের খবর।সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বাণিজ্য সম্মেলনে কৃষি এবং ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার।তাতে রাজ্যে আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করছেন সরকারি কর্তারা।তাছাড়া দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর, শঙ্করপুরের মতো পর্যটন কেন্দ্র এবং হলদিয়া শিল্পাঞ্চল এলাকায় নতুন বিনিয়োগের বার্তা দেওয়া হবে।মঙ্গলবার সন্ধেয় দিঘা কনভেনশন সেন্টারে বাণিজ্য সম্মেলনের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী তথা শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র।সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন,"সারা বাংলায় শিল্পে যে সম্ভাবনা আছে, তা আমরা জেলায় জেলায়, গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে দিতে চাই।বিনিয়োগের সঙ্গে শিল্পের এই রসায়ন সারা দেশের একটা নতুন রোল মডেল তৈরি করবে।বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে এভাবেই শিল্পকে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।যা আগে কখনও কোথাও হয়নি।ক্ষুদ্র-মাঝারি এবং বড়মাপের শিল্প নিয়েও আলোচনা হবে বাণিজ্য সম্মেলনে।





সম্মেলন সফল জোর প্রস্তুতি নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন।শিল্পপতিদের আতিথেয়তায় সেজে উঠছে গোটা সৈকত শহর।রাস্তা-ফুটপাথ পরিষ্কার করার পাশাপাশি জোর দেওয়া হয়েছে সাজসজ্জার ওপর।কনভেনশন সেন্টারের বাইরে-ভিতরে চলছে শেষ মুহূর্তের সাজিয়েগুছিয়ে নেওয়ার কাজ।আলোকসজ্জায় সেজে উঠেছে গোটা দিঘা।সম্মেলনের জন্য পুরোদস্তুর প্রস্তুত কনভেনশন সেন্টার।



শিল্প-বাণিজ্যে দিঘার ব্যাপক অগ্রগতি ঘটেছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী এদিন আরও বলেন,"দিঘায় যে পরিকাঠামো তৈরি হচ্ছে, "তা গোয়াকেও ছাপিয়ে যাবে অদূর ভবিষ্যতে।" এদিন কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক বঞ্চনার অভিযোগও তোলেন অমিতবাবু।বলেন,"রাজ্যের প্রাপ্য ২২০০ কোটি টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্রের সরকার।আমরা সেই টাকা পেলে আরও ভালো পরিকাঠামো গড়ে তুলতে পারতাম।কিন্তু কেন্দ্র আমাদের রাজ্য থেকে জিএসটি বাবদ যে টাকা তুলে নিয়ে যায় তা থেকে প্রাপ্য টাকা আমাদের দিচ্ছে না।যা আমাদের ফেরত পাওয়ার সংবিধান অধিকার দিয়েছে।৩ মাস ধরে সেই টাকা আটকে রেখেছে।ডিসেম্বরে তা ফেরত না দিলে ৩ হাজার কোটি টাকাতে দাঁড়াবে বকেয়া টাকা।"সম্প্রতি এক বণিকসভার অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল জগদ্বীপ ধনকর দাবি করে ছিলেন, যে রাজ্যের জিএসটি সমস্যা মেটাতে পেরেছেন তিনি।এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে অমিত মিত্র খোঁচা দিয়ে বলেন"আমি হতবাগ, বিস্মিত।উনি কি করে এ সমস্যা মেটাবেন?"Body:দিঘায় বাণিজ্য সম্মেলনের তদারকি করলেন অর্থমন্ত্রী

দিঘা, ১০ ডিসেম্বর:রাজ্যে বিনিয়োগ টানার লক্ষ্যে কাল থেকে দিঘা কনভেসনহান সেন্টারে শুরু হচ্ছে দু'দিনের বেঙ্গল বিজনেস কনক্লেভ। শিল্প-বাণিজ্য দপ্তরের উদ্যোগে দেশ-বিদেশের শিল্পপতিদের নিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।আসছেন দেশের প্রথম সারির শিল্পপতিরা।কয়েকজন বিদেশি বিনিয়োগকারীও সম্মেলনে থাকবেন বলে সূত্রের খবর।সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বাণিজ্য সম্মেলনে কৃষি এবং ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার।তাতে রাজ্যে আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করছেন সরকারি কর্তারা।তাছাড়া দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর, শঙ্করপুরের মতো পর্যটন কেন্দ্র এবং হলদিয়া শিল্পাঞ্চল এলাকায় নতুন বিনিয়োগের বার্তা দেওয়া হবে।মঙ্গলবার সন্ধেয় দিঘা কনভেনশন সেন্টারে বাণিজ্য সম্মেলনের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী তথা শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র।সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন,"সারা বাংলায় শিল্পে যে সম্ভাবনা আছে, তা আমরা জেলায় জেলায়, গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে দিতে চাই।বিনিয়োগের সঙ্গে শিল্পের এই রসায়ন সারা দেশের একটা নতুন রোল মডেল তৈরি করবে।বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে এভাবেই শিল্পকে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।যা আগে কখনও কোথাও হয়নি।ক্ষুদ্র-মাঝারি এবং বড়মাপের শিল্প নিয়েও আলোচনা হবে বাণিজ্য সম্মেলনে।





সম্মেলন সফল জোর প্রস্তুতি নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন।শিল্পপতিদের আতিথেয়তায় সেজে উঠছে গোটা সৈকত শহর।রাস্তা-ফুটপাথ পরিষ্কার করার পাশাপাশি জোর দেওয়া হয়েছে সাজসজ্জার ওপর।কনভেনশন সেন্টারের বাইরে-ভিতরে চলছে শেষ মুহূর্তের সাজিয়েগুছিয়ে নেওয়ার কাজ।আলোকসজ্জায় সেজে উঠেছে গোটা দিঘা।সম্মেলনের জন্য পুরোদস্তুর প্রস্তুত কনভেনশন সেন্টার।



শিল্প-বাণিজ্যে দিঘার ব্যাপক অগ্রগতি ঘটেছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী এদিন আরও বলেন,"দিঘায় যে পরিকাঠামো তৈরি হচ্ছে, "তা গোয়াকেও ছাপিয়ে যাবে অদূর ভবিষ্যতে।" এদিন কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক বঞ্চনার অভিযোগও তোলেন অমিতবাবু।বলেন,"রাজ্যের প্রাপ্য ২২০০ কোটি টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্রের সরকার।আমরা সেই টাকা পেলে আরও ভালো পরিকাঠামো গড়ে তুলতে পারতাম।কিন্তু কেন্দ্র আমাদের রাজ্য থেকে জিএসটি বাবদ যে টাকা তুলে নিয়ে যায় তা থেকে প্রাপ্য টাকা আমাদের দিচ্ছে না।যা আমাদের ফেরত পাওয়ার সংবিধান অধিকার দিয়েছে।৩ মাস ধরে সেই টাকা আটকে রেখেছে।ডিসেম্বরে তা ফেরত না দিলে ৩ হাজার কোটি টাকাতে দাঁড়াবে বকেয়া টাকা।"সম্প্রতি এক বণিকসভার অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল জগদ্বীপ ধনকর দাবি করে ছিলেন, যে রাজ্যের জিএসটি সমস্যা মেটাতে পেরেছেন তিনি।এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে অমিত মিত্র খোঁচা দিয়ে বলেন"আমি হতবাগ, বিস্মিত।উনি কি করে এ সমস্যা মেটাবেন?"Conclusion:

দিঘা, ১০ ডিসেম্বর:রাজ্যে বিনিয়োগ টানার লক্ষ্যে কাল থেকে দিঘা কনভেসনহান সেন্টারে শুরু হচ্ছে দু'দিনের বেঙ্গল বিজনেস কনক্লেভ। শিল্প-বাণিজ্য দপ্তরের উদ্যোগে দেশ-বিদেশের শিল্পপতিদের নিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।আসছেন দেশের প্রথম সারির শিল্পপতিরা।কয়েকজন বিদেশি বিনিয়োগকারীও সম্মেলনে থাকবেন বলে সূত্রের খবর।সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বাণিজ্য সম্মেলনে কৃষি এবং ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার।তাতে রাজ্যে আরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে বলে মনে করছেন সরকারি কর্তারা।তাছাড়া দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর, শঙ্করপুরের মতো পর্যটন কেন্দ্র এবং হলদিয়া শিল্পাঞ্চল এলাকায় নতুন বিনিয়োগের বার্তা দেওয়া হবে।মঙ্গলবার সন্ধেয় দিঘা কনভেনশন সেন্টারে বাণিজ্য সম্মেলনের প্রস্তুতি ঘুরে দেখেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী তথা শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র।সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন,"সারা বাংলায় শিল্পে যে সম্ভাবনা আছে, তা আমরা জেলায় জেলায়, গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে দিতে চাই।বিনিয়োগের সঙ্গে শিল্পের এই রসায়ন সারা দেশের একটা নতুন রোল মডেল তৈরি করবে।বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে এভাবেই শিল্পকে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।যা আগে কখনও কোথাও হয়নি।ক্ষুদ্র-মাঝারি এবং বড়মাপের শিল্প নিয়েও আলোচনা হবে বাণিজ্য সম্মেলনে।





সম্মেলন সফল জোর প্রস্তুতি নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন।শিল্পপতিদের আতিথেয়তায় সেজে উঠছে গোটা সৈকত শহর।রাস্তা-ফুটপাথ পরিষ্কার করার পাশাপাশি জোর দেওয়া হয়েছে সাজসজ্জার ওপর।কনভেনশন সেন্টারের বাইরে-ভিতরে চলছে শেষ মুহূর্তের সাজিয়েগুছিয়ে নেওয়ার কাজ।আলোকসজ্জায় সেজে উঠেছে গোটা দিঘা।সম্মেলনের জন্য পুরোদস্তুর প্রস্তুত কনভেনশন সেন্টার।



শিল্প-বাণিজ্যে দিঘার ব্যাপক অগ্রগতি ঘটেছে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী এদিন আরও বলেন,"দিঘায় যে পরিকাঠামো তৈরি হচ্ছে, "তা গোয়াকেও ছাপিয়ে যাবে অদূর ভবিষ্যতে।" এদিন কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আর্থিক বঞ্চনার অভিযোগও তোলেন অমিতবাবু।বলেন,"রাজ্যের প্রাপ্য ২২০০ কোটি টাকা আটকে রেখেছে কেন্দ্রের সরকার।আমরা সেই টাকা পেলে আরও ভালো পরিকাঠামো গড়ে তুলতে পারতাম।কিন্তু কেন্দ্র আমাদের রাজ্য থেকে জিএসটি বাবদ যে টাকা তুলে নিয়ে যায় তা থেকে প্রাপ্য টাকা আমাদের দিচ্ছে না।যা আমাদের ফেরত পাওয়ার সংবিধান অধিকার দিয়েছে।৩ মাস ধরে সেই টাকা আটকে রেখেছে।ডিসেম্বরে তা ফেরত না দিলে ৩ হাজার কোটি টাকাতে দাঁড়াবে বকেয়া টাকা।"সম্প্রতি এক বণিকসভার অনুষ্ঠানে রাজ্যপাল জগদ্বীপ ধনকর দাবি করে ছিলেন, যে রাজ্যের জিএসটি সমস্যা মেটাতে পেরেছেন তিনি।এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে অমিত মিত্র খোঁচা দিয়ে বলেন"আমি হতবাগ, বিস্মিত।উনি কি করে এ সমস্যা মেটাবেন?"
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.