ETV Bharat / state

দ্বিতীয় পক্ষের শওহর ধর্ষক, ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছে মেয়েকে; পুলিশের দ্বারস্থ যুবতি - Burdawan Adultery

দ্বিতীয় পক্ষের শওহরের নামে ধর্ষণের অভিযোগ যুবতির ৷

দ্বিতীয় পক্ষের শওহর ধর্ষক, ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছে মেয়েকে; পুলিশের দ্বারস্থ যুবতি
author img

By

Published : Sep 13, 2019, 10:40 PM IST

আউশগ্রাম, 13 সেপ্টেম্বর : দ্বিতীয় পক্ষের শওহর ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছে কিশোরী মেয়েকে ৷ এই অভিযোগ নিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হলেন যুবতি । পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামের ঘটনা । এর আগে তাঁর মেয়েকে দ্বিতীয় পক্ষের শওহর ধর্ষণ করেছে, আরও অভিযোগ ওই যুবতির ৷

গত রবিবার থেকে মেয়ে ও শওহরের কোনও সন্ধান পাচ্ছেন না, জানিয়েছেন ওই যুবতি । এদিন তিনি প্রথমে যান গুসকরা পুলিশ ফাঁড়িতে । তারপর আউশগ্রাম BDO-র কাছে লিখিতভাবে ঘটনার কথা জানিয়েছেন ।

আউশগ্রামের কয়রাপুর গ্রামে 17 বছর আগে বিয়ে হয়েছিল ওই যুবতির । প্রথমপক্ষের এক মেয়ে ও এক ছেলে । মেয়ে ভাতারের ওড়গ্রাম চতুষ্পল্লি হাই মাদ্রাসার ক্লাস নাইনের । ছেলে কয়রাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে ।

যুবতি জানান, আউশগ্রামের বেরেণ্ডা গ্রামের বাসিন্দা এক যুবকের (31) সঙ্গে ফেসবুকে আলাপ তাঁর । সম্পর্ক প্রেমের দিকে এগোলে প্রথম পক্ষের শওহরের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি করে কাটোয়া আদালতে ওই যুবকের সঙ্গে আইনি মতে নিকাহ সারেন তিনি । কাটোয়া শহরে যুবতির পৈতৃক বাড়ি । বিয়ের পর প্রায় একবছর বেরেণ্ডা গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে কাটান তিনি । তবে প্রথম পক্ষের দুই সন্তান থেকে যায় কয়রাপুর গ্রামে ঠাকুমার কাছেই । গতবছর থেকে কলকাতায় একটি প্লাস্টিক কারখানায় কাজে লাগেন দ্বিতীয় পক্ষের শওহর । পাশাপাশি ওই যুবতি কলকাতায় একটি ব্যাগের কারখানায় কাজ করেন ।

ছেলেমেয়ের সঙ্গে দেখা করতে প্রথমপক্ষের শ্বশুরবাড়িতে অবশ্য যাতায়াত ছিল ওই যুবতির । ছেলে-মেয়েও মাঝেমধ্যে তাদের মা ও সৎ বাবার কাছে যাতায়াত করত । যুবতির অভিযোগ, একমাস আগে তার মেয়ে কলকাতায় কয়েকদিনের জন্য যখন ছিল তখন শওহরের সঙ্গে মেয়েকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন তিনি ।

ওই যুবতি বলেন, ''দু'জনকে ওই অবস্থায় দেখার পর শওহর ক্ষমা চান । মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলে সে জানিয়েছিল তার আব্বাই জোর করে এসব করেছে । তবে লজ্জা পেয়ে এ বিষয়ে কিছু বলিনি । মেয়েকে কয়রাপুরে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম ।'' ওই ঘটনার পর কিশোরী কয়রাপুরে ফিরে আসে । তারপর গত রবিবার কয়রাপুর থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় । যুবতির অভিযোগ, তাঁর দ্বিতীয় পক্ষের শওহর অর্থাৎ মেয়েটির সৎ বাবাই ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছে মেয়েকে ৷

আউশগ্রাম, 13 সেপ্টেম্বর : দ্বিতীয় পক্ষের শওহর ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছে কিশোরী মেয়েকে ৷ এই অভিযোগ নিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হলেন যুবতি । পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামের ঘটনা । এর আগে তাঁর মেয়েকে দ্বিতীয় পক্ষের শওহর ধর্ষণ করেছে, আরও অভিযোগ ওই যুবতির ৷

গত রবিবার থেকে মেয়ে ও শওহরের কোনও সন্ধান পাচ্ছেন না, জানিয়েছেন ওই যুবতি । এদিন তিনি প্রথমে যান গুসকরা পুলিশ ফাঁড়িতে । তারপর আউশগ্রাম BDO-র কাছে লিখিতভাবে ঘটনার কথা জানিয়েছেন ।

আউশগ্রামের কয়রাপুর গ্রামে 17 বছর আগে বিয়ে হয়েছিল ওই যুবতির । প্রথমপক্ষের এক মেয়ে ও এক ছেলে । মেয়ে ভাতারের ওড়গ্রাম চতুষ্পল্লি হাই মাদ্রাসার ক্লাস নাইনের । ছেলে কয়রাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ক্লাস সেভেনে পড়ে ।

যুবতি জানান, আউশগ্রামের বেরেণ্ডা গ্রামের বাসিন্দা এক যুবকের (31) সঙ্গে ফেসবুকে আলাপ তাঁর । সম্পর্ক প্রেমের দিকে এগোলে প্রথম পক্ষের শওহরের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি করে কাটোয়া আদালতে ওই যুবকের সঙ্গে আইনি মতে নিকাহ সারেন তিনি । কাটোয়া শহরে যুবতির পৈতৃক বাড়ি । বিয়ের পর প্রায় একবছর বেরেণ্ডা গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে কাটান তিনি । তবে প্রথম পক্ষের দুই সন্তান থেকে যায় কয়রাপুর গ্রামে ঠাকুমার কাছেই । গতবছর থেকে কলকাতায় একটি প্লাস্টিক কারখানায় কাজে লাগেন দ্বিতীয় পক্ষের শওহর । পাশাপাশি ওই যুবতি কলকাতায় একটি ব্যাগের কারখানায় কাজ করেন ।

ছেলেমেয়ের সঙ্গে দেখা করতে প্রথমপক্ষের শ্বশুরবাড়িতে অবশ্য যাতায়াত ছিল ওই যুবতির । ছেলে-মেয়েও মাঝেমধ্যে তাদের মা ও সৎ বাবার কাছে যাতায়াত করত । যুবতির অভিযোগ, একমাস আগে তার মেয়ে কলকাতায় কয়েকদিনের জন্য যখন ছিল তখন শওহরের সঙ্গে মেয়েকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন তিনি ।

ওই যুবতি বলেন, ''দু'জনকে ওই অবস্থায় দেখার পর শওহর ক্ষমা চান । মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলে সে জানিয়েছিল তার আব্বাই জোর করে এসব করেছে । তবে লজ্জা পেয়ে এ বিষয়ে কিছু বলিনি । মেয়েকে কয়রাপুরে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম ।'' ওই ঘটনার পর কিশোরী কয়রাপুরে ফিরে আসে । তারপর গত রবিবার কয়রাপুর থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় । যুবতির অভিযোগ, তাঁর দ্বিতীয় পক্ষের শওহর অর্থাৎ মেয়েটির সৎ বাবাই ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছে মেয়েকে ৷

Intro:স্বামী ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছে মেয়েকে! পুলিশের দ্বারস্থ স্ত্রী

সন্তোষ দাস, আউশগ্রাম

স্বামী ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছে নাবালিকা মেয়েকে! এই অভিযোগ তুলে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন স্ত্রী। পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামের ঘটনা। এর আগেও তার মেয়েকে দ্বিতীয় পক্ষের স্বামী ধর্ষণ করেছিল অভিযোগ স্ত্রীর।

গত রবিবার থেকে মেয়ের ও স্বামীর কোনও সন্ধান পাচ্ছেন না বলে তিনি জানিয়েছেন। এদিন ওই বধূ প্রথমে যান গুসকরা পুলিশ ফাঁড়িতে। তারপর তিনি আউশগ্রাম বিডিরও কাছে লিখিতভাবে ঘটনার কথা জানিয়েছেন।
আউশগ্রামের কয়রাপুর গ্রামে প্রায় ১৭ বছর আগে বিয়ে হয়েছিল ওই মহিলার। প্রথমপক্ষের এক মেয়ে ও এক ছেলে। মেয়ে ভাতারের ওড়গ্রাম চতুস্পল্লি হাই মাদ্রাসার নবম শ্রেণির ছাত্রী। ছেলে কয়রাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ে।
গৃহবধূ জানান আউশগ্রামের বেরেণ্ডা গ্রামের বাসিন্দা আলাউদ্দিন মণ্ডল(৩১) নামে এক যুবকের সঙ্গে ফেসবুকে আলাপের মাধ্যমে প্রেম হয়। তারপর প্রথমপক্ষের স্বামীর সঙ্গে ছাড়পত্র করে কাটোয়া আদালতে আলাউদ্দিনের সঙ্গে রেজেস্ট্রি করে বিবাহ করেন তিনি।কাটোয়া শহরে বাপেরবাড়ির মহিলার। বিয়ের পর প্রায় একবছর বেরেণ্ডা গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে কাটান বধূ। তবে ছেলেমেয়ে থেকে যায় কয়রাপুর গ্রামে তাদের ঠাকুমার কাছেই। গতবছর থেকে কলকাতায় একটি প্লাস্টিক কারখানায় কাজে লাগেন দ্বিতীয় পক্ষের স্বামী।পাশাপাশি মহিলা কলকাতায় একটি ব্যাগের কারখানায় কাজ করেন।
ছেলেমেয়ের সঙ্গে দেখা করতে প্রথমপক্ষের শ্বশুরবাড়িতে অবশ্য যাতায়াত ছিল ওই বধূর। ছেলেমেয়েও মাঝেমধ্যে তাদের মা ও সৎ বাবার কাছে যাতায়াত করত। বধূর অভিযোগ, একমাস আগে তার মেয়ে কলকাতায় কয়েকদিনের জন্য যখন ছিল তখন তার স্বামীর সঙ্গে মেয়েকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন তিনি।
মহিলা বলেন ” আমার স্বামী ও মেয়েকে ওই অবস্থায় দেখার পর স্বামী আমার হাতেপায়ে ধরে ক্ষমা চেয়ে নেন। মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলে সে জানিয়েছিল তার আব্বাই জোরজবস্তি করেছে। তবে লোকলজ্বার ভয়ে তখন বিষয়টি নিয়ে কিছু করিনি। মেয়েকে কয়রাপুরে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম।”
জানা গিয়েছে ওই ঘটনার পর মেয়েটি কয়রাপুরে ফিরে আসে। তারপর গত রবিবার কয়রাপুর থেকে নিখোঁজ হয়ে যায়।Body:স্বামী ফুঁসলিয়ে Conclusion:নিয়ে গেছে মেয়েকে
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.