ETV Bharat / state

110 কোটি টাকা ব্যয়ে ঝুলন্ত সেতু তৈরি হচ্ছে পূর্ব বর্ধমানে - durgapuja festival

পুজোর আগেই উদ্বোধন হতে পারে বর্ধমান রেলস্টেশনের রেল লাইনের উপর দিয়ে যাওয়া দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু । প্রায় 110 কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হতে চলেছে ঝুলন্ত সেতু যার দৈর্ঘ্য 188.43 মিটার । নিরাপত্তার জন্য সেতুসংলগ্ন বিভিন্ন জায়গায় বসানো হবে CCTV । থাকবে মহিলা পুলিশের ক্যাম্পও ।

110 কোটি টাকা ব্যয়ে ঝুলন্ত সেতু তৈরি হচ্ছে পূর্ব বর্ধমানে
author img

By

Published : Jul 6, 2019, 7:38 PM IST

Updated : Jul 6, 2019, 7:48 PM IST

বর্ধমান, 6 জুলাই : পুজোর আগেই উদ্বোধন হতে পারে বর্ধমান রেলস্টেশনের রেল লাইনের উপর দিয়ে যাওয়া দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু । আজ সেই সেতুর কাজকর্ম খতিয়ে দেখতে যান পূর্ব বর্ধমান জেলাশাসক বিজয় ভারতী, জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায়সহ অন্যান্য প্রশাসনিক আধিকারিকরা ।

আজ তাঁরা সেতুর দু'পাশে অ্যাপ্রোচ রোডের কাজ খতিয়ে দেখেন । জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পুজোর আগেই এই সেতুর উদ্বোধন হওয়ার সম্ভাবনা আছে । অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে গড়ে তোলা হচ্ছে এই সেতু । বসানো হচ্ছে স্পিড ক্যামেরা । ফলে নির্দিষ্ট গতির বাইরে ব্রিজের উপর দিয়ে যদি কোনও গাড়ি চলাচল করে তাহলে সেই গাড়ির গতি ধরা পড়বে । যদি কেউ নির্দিষ্ট গতির বাইরে গতি বাড়িয়ে নিয়ম ভাঙে তাহলে করা হবে জরিমানা । এছাড়া নিরাপত্তার জন্য সেতুসংলগ্ন বিভিন্ন জায়গায় বসানো হবে CCTV । থাকবে মহিলা পুলিশের ক্যাম্পও ।

প্রায় 110 কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হতে চলেছে এই ঝুলন্ত সেতু । যার দৈর্ঘ্য 188.43 মিটার । ইতিমধ্যেই রেল লাইনের উপরে এই ঝুলন্ত সেতুর কাজ প্রায় শেষের মুখে । রেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ভারতীয় রেলের ইতিহাসে রেললাইনের উপরে তৈরি হওয়া এটি দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু ।

পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক বিজয় ভারতী বলেন, "অনেকদিন ধরেই চাহিদা ছিল একটি ওভার ব্রিজের । বর্ধমান রেলওয়ে স্টেশনে প্রতিদিন প্রায় লক্ষাধিক মানুষ যাতায়াত করেন । তাদের কিভাবে সুবিধা দেয়া যায় সে কথা মাথায় রাখা হয়েছে । এছাড়া এই সেতু সংলগ্ন এলাকায় মানুষের কিভাবে অর্থনৈতিক উন্নতি করা যায় সেই চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে । গাড়ি পার্কিং, টোটো পার্কিং, সাইকেল ও মোটর সাইকেল পার্কিং দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বর্ধমান পুরসভাকে । "

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

অন্যদিকে, ওই সেতু সংলগ্ন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়টি খতিয়ে দেখে জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, " ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ওই এলাকায় একটি ট্রাফিক ইউনিট গড়ে তোলা হবে । এলাকা জুড়ে CCTV লাগানো হবে । CCTV মনিটরিং করার সিস্টেম ট্রাফিক গার্ডের অফিসে থাকবে । এছাড়া পার্কিং-এর ব্যবস্থাও করা হবে । এখানে মহিলা পুলিশের ক্যাম্পও তৈরি করা হবে । পাশাপাশি দিনে রাতে টহলদারি মোবাইল ভ্যানের একটা ছোট ইউনিটও থাকবে । সেতুর উপর বসানো হবে স্পিড ক্যামেরা । ফলে কত স্পিডে একটা গাড়ি যাচ্ছে সেটা বোঝা যাবে । সেই অনুযায়ী, যদি তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার পড়ে তাও নেওয়া হবে । এছাড়াও এই সেতুর ফলে যানজটের থেকে মুক্তি পাবে শহর । ''

বর্ধমান, 6 জুলাই : পুজোর আগেই উদ্বোধন হতে পারে বর্ধমান রেলস্টেশনের রেল লাইনের উপর দিয়ে যাওয়া দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু । আজ সেই সেতুর কাজকর্ম খতিয়ে দেখতে যান পূর্ব বর্ধমান জেলাশাসক বিজয় ভারতী, জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায়সহ অন্যান্য প্রশাসনিক আধিকারিকরা ।

আজ তাঁরা সেতুর দু'পাশে অ্যাপ্রোচ রোডের কাজ খতিয়ে দেখেন । জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, পুজোর আগেই এই সেতুর উদ্বোধন হওয়ার সম্ভাবনা আছে । অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে গড়ে তোলা হচ্ছে এই সেতু । বসানো হচ্ছে স্পিড ক্যামেরা । ফলে নির্দিষ্ট গতির বাইরে ব্রিজের উপর দিয়ে যদি কোনও গাড়ি চলাচল করে তাহলে সেই গাড়ির গতি ধরা পড়বে । যদি কেউ নির্দিষ্ট গতির বাইরে গতি বাড়িয়ে নিয়ম ভাঙে তাহলে করা হবে জরিমানা । এছাড়া নিরাপত্তার জন্য সেতুসংলগ্ন বিভিন্ন জায়গায় বসানো হবে CCTV । থাকবে মহিলা পুলিশের ক্যাম্পও ।

প্রায় 110 কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হতে চলেছে এই ঝুলন্ত সেতু । যার দৈর্ঘ্য 188.43 মিটার । ইতিমধ্যেই রেল লাইনের উপরে এই ঝুলন্ত সেতুর কাজ প্রায় শেষের মুখে । রেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ভারতীয় রেলের ইতিহাসে রেললাইনের উপরে তৈরি হওয়া এটি দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতু ।

পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক বিজয় ভারতী বলেন, "অনেকদিন ধরেই চাহিদা ছিল একটি ওভার ব্রিজের । বর্ধমান রেলওয়ে স্টেশনে প্রতিদিন প্রায় লক্ষাধিক মানুষ যাতায়াত করেন । তাদের কিভাবে সুবিধা দেয়া যায় সে কথা মাথায় রাখা হয়েছে । এছাড়া এই সেতু সংলগ্ন এলাকায় মানুষের কিভাবে অর্থনৈতিক উন্নতি করা যায় সেই চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে । গাড়ি পার্কিং, টোটো পার্কিং, সাইকেল ও মোটর সাইকেল পার্কিং দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বর্ধমান পুরসভাকে । "

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

অন্যদিকে, ওই সেতু সংলগ্ন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়টি খতিয়ে দেখে জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, " ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ওই এলাকায় একটি ট্রাফিক ইউনিট গড়ে তোলা হবে । এলাকা জুড়ে CCTV লাগানো হবে । CCTV মনিটরিং করার সিস্টেম ট্রাফিক গার্ডের অফিসে থাকবে । এছাড়া পার্কিং-এর ব্যবস্থাও করা হবে । এখানে মহিলা পুলিশের ক্যাম্পও তৈরি করা হবে । পাশাপাশি দিনে রাতে টহলদারি মোবাইল ভ্যানের একটা ছোট ইউনিটও থাকবে । সেতুর উপর বসানো হবে স্পিড ক্যামেরা । ফলে কত স্পিডে একটা গাড়ি যাচ্ছে সেটা বোঝা যাবে । সেই অনুযায়ী, যদি তাদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার পড়ে তাও নেওয়া হবে । এছাড়াও এই সেতুর ফলে যানজটের থেকে মুক্তি পাবে শহর । ''

Intro:পুজোর আগেই উদবোধন হতে পারে ঝুলন্ত রেল সেতুর,বসানো হচ্ছে স্পিড ক্যামেরা

পুলক যশ, বর্ধমান

পুজোর আগে উদ্বোধন হতে পারে বর্ধমান রেলস্টেশনের রেল লাইনের উপর দিয়ে যাওয়া নির্মীয়মান দীর্ঘতম ঝুলন্ত সেতুর। শনিবার বেলায় ব্রিজের কাজকর্ম খতিয়ে দেখতে যান পূর্ব বর্ধমান জেলার জেলাশাসক বিজয় ভারতী, জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় সহ অন্যান্য প্রশাসনিক আধিকারিকেরা। এদিন তারা ব্রিজ এবং ব্রিজের দু'পাশে অ্যাপ্রোচ রোডের কাজ খতিয়ে দেখেন। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে পুজোর আগেই এই ব্রিজের উদ্বোধন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে গড়ে তোলা হচ্ছে এই ব্রিজ। ব্রিজে বসানো হচ্ছে স্পিড ক্যামেরা। ফলে নির্দিষ্ট গতির বাইরে ব্রিজের উপর দিয়ে যদি কোন গাড়ি চলাচল করে তাহলে স্পিড যানের মাধ্যমেই সেই গাড়ি গতি ধরা পড়বে।যদি কেউ নির্দিষ্ট গতির বাইরে গতি বাড়িয়ে নিয়ম ভাঙে তাহলে করা হবে জরিমানা। এছাড়া নিরাপত্তার জন্য ব্রিজ সংলগ্ন বিভিন্ন জায়গায় বসানো হবে সিসি সিসিটিভি। থাকবে মহিলা পুলিশের ক্যাম্পও।

প্রায় একশো দশ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি ঝুলন্ত ব্রিজ ব্রিজের দৈর্ঘ্য ১৮৮. ৪৩ মিটার। ইতিমধ্যেই রেল লাইনের উপরে ওভার ব্রিজের কাজ প্রায় শেষের মুখে।
রেল সূত্রে জানা গেছে ভারতীয় রেলের ইতিহাস ইতিহাসে রেল লাইনের উপরে তৈরি হওয়া এটি দীর্ঘতম ঝুলন্ত ব্রিজ।


পূর্ব বর্ধমান জেলার জেলাশাসক বিজয় ভারতী বলেন, অনেকদিন ধরেই বর্ধমান বাসীর চাহিদা ছিল একটি ওভার ব্রিজের। এদিন ব্রিজ এর পাশাপাশি ব্রিজের সৌন্দর্য এবং ব্রিজের আশেপাশে যেসব জায়গা আছে সেই সব জায়গা কে কিভাবে কাজে লাগানো যায় তার পরিকল্পনা করার জন্য তারা ব্রিজের কাজ খতিয়ে দেখেন। ব্রিজের কাজ তারা খতিয়ে দেখেন। তিনি বলেন বর্ধমান রেলওয়ে স্টেশন যেখানে প্রতিদিন প্রায় লক্ষ লক্ষ মানুষ যাতায়াত করেন তাদের কিভাবে সুবিধা দেয়া যায় সে কথা মাথায় রাখা হয়েছে। এছাড়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় মানুষের কিভাবে অর্থনৈতিক উন্নতি করা যায় সেই চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে। কার পার্কিং টোটো পার্কিং, সাইকেল মোটর সাইকেল পার্কিং সেটা দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বর্ধমান পুরসভাকে।
অন্যদিকে ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় নিরাপত্তার বিষয়টি খতিয়ে দেখে জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, এদিন ট্রাফিক ব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। ওই এলাকায় একটি ট্রাফিক ইউনিট গড়ে তোলা হবে। পুরো এরিয়া জুড়ে সিসিটিভি লাগানো হবে।সিসিটিভি মনিটরিং করার সিস্টেম ট্রাফিক গার্ডের অফিসে থাকবে। এছাড়া পার্কিং এর ব্যবস্থা করা হবে। যেহেতু এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা রেলওয়ে জংশন এখানে তাই এখানে মহিলা পুলিশের ক্যাম্প করা হবে। পাশাপাশি দিনে রাতে টহলদারি মোবাইল ভ্যানের একটা ছোট ইউনিট। ব্রিজের উপর বসানো হবে স্পিড ক্যামেরা।ফলে কত স্পিডে একটা গাড়ি যাচ্ছে সেটা বোঝা যাবে। সেই অনুযায়ী যদি তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার পড়ে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুলিশ সুপার আরো বলেন আমাদের ধারণা নতুন যে ওভারব্রিজ শুরু হতে চলেছে এই ব্রিজ শুরু হলেই যানজটের যানজট থেকে বর্ধমান শহর মুক্তি পাবে।Body:পুজোর আগেই উদবোধন Conclusion:হতে পারে ঝুলন্ত সেতুর
Last Updated : Jul 6, 2019, 7:48 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.