বর্ধমান, 6 অক্টোবর : কৃষি আইন বাতিল ও কৃষি ঋণ ও বিদ্যুৎ বিল মকুবের আবেদন জানাল কৃষি ও কৃষক বাঁচাও কমিটি। আজ বিভিন্ন দাবি নিয়ে কার্জন গেট চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা ৷ তারপর পূর্ব বর্ধমান জেলাশাসকের কাছে 12 দফা দাবিতে স্মারকলিপি জমা দেয়।
আমফানের জেরে বহু ফসল নষ্ট হয়েছিল । তারপর কোরোনা পরিস্থিতির জেরে পূর্ব বর্ধমান জেলার কৃষকদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ হয়েছে। তাদের বক্তব্য, এমনিতেই কৃষকরা ফসলের লাভজনক দাম পায় না। সেই সঙ্গে সার, বীজ, কীটনাশকের দাম বাড়ায় উৎপাদনের খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে মাথায় হাত পড়েছে কৃষকদের ৷ সামনে বোরো চাষ, আলু, সরষে চাষের মরশুম আসছে ।চাষের জন্য প্রচুর পরিমাণে জলের প্রয়োজন। কিন্তু বিদ্যুৎ দপ্তর থেকে ইতিমধ্যে প্রচুর পরিমাণে বকেয়া বিল পাঠানো হয়েছে ।এবং সেই বিল মেটাতে না পারায় চাষীদের সাবমারসিবল পাম্পের লাইন কেটে দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ তোলা হয় ।
কৃষি ও কৃষক বাঁচাও কমিটির পূর্ব বর্ধমান জেলার সম্পাদক অনিরুদ্ধ কুণ্ডু বলেন, "কৃষি পণ্যের বাজার বহুজাতিক সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া চলবে না ।সম্প্রতি কৃষি আইনের মাধ্যমে ফসলের সহায়ক মূল্য তুলে দেওয়া চলবে না। প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও কোরোনা পরিস্থিতিতে কৃষি ঋণ ও বিদ্যুৎ বিল মকুব করতে হবে। জমি চাষের ভিত্তিতে সমস্ত কৃষককে কিষাণ ক্রেডিট কার্ড দিতে হবে। মূলত এই সমস্ত একাধিক দাবি জানিয়েছি আমরা ৷"
কৃষি আইন বাতিল ও বিদ্যুৎ বিল মকুবের দাবিতে বিক্ষোভ বর্ধমানে
বিদ্যুৎ দপ্তর থেকে ইতিমধ্যে প্রচুর পরিমাণে বকেয়া বিল পাঠানো হয়েছে । এবং সেই বিল মেটাতে না পারায় চাষিদের সাবমারসিবল পাম্পের লাইন কেটে দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ।
বর্ধমান, 6 অক্টোবর : কৃষি আইন বাতিল ও কৃষি ঋণ ও বিদ্যুৎ বিল মকুবের আবেদন জানাল কৃষি ও কৃষক বাঁচাও কমিটি। আজ বিভিন্ন দাবি নিয়ে কার্জন গেট চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা ৷ তারপর পূর্ব বর্ধমান জেলাশাসকের কাছে 12 দফা দাবিতে স্মারকলিপি জমা দেয়।
আমফানের জেরে বহু ফসল নষ্ট হয়েছিল । তারপর কোরোনা পরিস্থিতির জেরে পূর্ব বর্ধমান জেলার কৃষকদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ হয়েছে। তাদের বক্তব্য, এমনিতেই কৃষকরা ফসলের লাভজনক দাম পায় না। সেই সঙ্গে সার, বীজ, কীটনাশকের দাম বাড়ায় উৎপাদনের খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে মাথায় হাত পড়েছে কৃষকদের ৷ সামনে বোরো চাষ, আলু, সরষে চাষের মরশুম আসছে ।চাষের জন্য প্রচুর পরিমাণে জলের প্রয়োজন। কিন্তু বিদ্যুৎ দপ্তর থেকে ইতিমধ্যে প্রচুর পরিমাণে বকেয়া বিল পাঠানো হয়েছে ।এবং সেই বিল মেটাতে না পারায় চাষীদের সাবমারসিবল পাম্পের লাইন কেটে দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ তোলা হয় ।
কৃষি ও কৃষক বাঁচাও কমিটির পূর্ব বর্ধমান জেলার সম্পাদক অনিরুদ্ধ কুণ্ডু বলেন, "কৃষি পণ্যের বাজার বহুজাতিক সংস্থার হাতে তুলে দেওয়া চলবে না ।সম্প্রতি কৃষি আইনের মাধ্যমে ফসলের সহায়ক মূল্য তুলে দেওয়া চলবে না। প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও কোরোনা পরিস্থিতিতে কৃষি ঋণ ও বিদ্যুৎ বিল মকুব করতে হবে। জমি চাষের ভিত্তিতে সমস্ত কৃষককে কিষাণ ক্রেডিট কার্ড দিতে হবে। মূলত এই সমস্ত একাধিক দাবি জানিয়েছি আমরা ৷"
TAGGED:
কৃষি আইন