ETV Bharat / state

TMC Inner Clash: দলের পঞ্চায়েত সদস্যরা জিতেও অফিসে ঢুকতে পারছেন না-বলে অভিযোগ! কাঠগড়ায় তৃণমূল

Panchayat Board Formation: জিতেও স্বস্তি নেই! দলের ভয়ে তৃণমূলেরই জেতা সদস্য়রা প্রবেশ করতে পারছেন না পঞ্চায়েত দফতরে, চাইছেন পুলিশি সাহায্য ৷ ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরের 1 নম্বর ব্লকের সড়বেড়িয়া 2 নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘটনা।

TMC Inner Clash
গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে পারছে না প্রধান
author img

By

Published : Aug 21, 2023, 8:04 PM IST

গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে পারছে না প্রধান

দাসপুর, 21 অগস্ট: দায়িত্ব নিয়েও গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে পারছে না প্রধান ৷ তাই চরম উৎকণ্ঠার মধ্যে প্রধান থেকে শুরু করে তৃণমূলের জয়ী পঞ্চায়েত সদস্যরা। বৈঠকে কর্মীদের কাছে এমনই জানালেন জয়ী পঞ্চায়েত সদস্য থেকে প্রধান। প্রশাসনের সহযোগিতায় গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে চাই এমনই দাবি করলেন তাঁরা। যদিও অভিযোগের তির দলেরই একাংশের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরের 1 নম্বর ব্লকের সড়বেড়িয়া 2 নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘটনা।

জানা যায়, সড়বেড়িয়া 2 নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে 15টি আসন নিয়ে গঠিত ৷ এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে 15টি আসনের মধ্যে সবকটি আসন তৃণমূলের দখলে। আর দলের নির্দেশ অনুযায়ী, গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হওয়ার কথা কমল জানা নামে এক পঞ্চায়েত সদস্যের। এক অংশের অমত থাকার কারণে শুরু হয় ভোটাভুটি। ভোটাভুটিতে কমল জানা পান 6টি ভোট আর তার বিপরীতে কার্তিক চন্দ্র ভুইয়াঁ পান 9টি ভোট। তারপরেই ঠিক হয় কার্তিক চন্দ্র ভুইয়াঁ হবে প্রধান ৷ আর এতেই বাঁধে গণ্ডগোল। কার্তিক চন্দ্র ভুইয়াঁ-সহ তাঁর অনুগামী পঞ্চায়েত সদস্যদের অভিযোগ, বোর্ড গঠন হলেও তাঁরা গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে পারছেন না।

কারণ, প্রতিনিয়ত তৃণমূলেরই এক শ্রেণির গোষ্ঠীর সমর্থকরা গ্রাম পঞ্চায়েতের সামনে জমায়েত হয়ে থাকছেন। মাঝে-মধ্যে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, এমনকী কার্তিকের বাড়িতে হামলাও করেছেন বলে অভিযোগ। একই অভিযোগ, অন্য পঞ্চায়েত সদস্যদের। একটি কর্মী বৈঠক করে এমনই প্রকাশ্যে জানালেন তাঁরা। যদিও এ বিষয়ে অভিযুক্তদের কারও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে এ বিষয়ে বিব্রত শাসকদল। দাসপুর-1 নম্বর ব্লক তৃণমূলের সভাপতি সুকুমার পাত্র বলেন, "দলের নির্দেশকে অমান্য করেছে কিছু পঞ্চায়েত সদস্য সেই কারণেই এই ঘটনাটি ঘটছে । আমি পুরো বিষয়টি জেলা ও রাজ্য নেতৃত্বকে জানিয়েছি। সেখান থেকে নির্দেশ আসার পরেই সব ঠিক হবে।" পুরো বিষয়টি নিয়ে শাসকদলকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি সিপিএম।

আরও পড়ুন: বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে একাধিক পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন তৃণমূলের

গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে পারছে না প্রধান

দাসপুর, 21 অগস্ট: দায়িত্ব নিয়েও গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে পারছে না প্রধান ৷ তাই চরম উৎকণ্ঠার মধ্যে প্রধান থেকে শুরু করে তৃণমূলের জয়ী পঞ্চায়েত সদস্যরা। বৈঠকে কর্মীদের কাছে এমনই জানালেন জয়ী পঞ্চায়েত সদস্য থেকে প্রধান। প্রশাসনের সহযোগিতায় গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে চাই এমনই দাবি করলেন তাঁরা। যদিও অভিযোগের তির দলেরই একাংশের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুরের 1 নম্বর ব্লকের সড়বেড়িয়া 2 নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ঘটনা।

জানা যায়, সড়বেড়িয়া 2 নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে 15টি আসন নিয়ে গঠিত ৷ এই পঞ্চায়েত নির্বাচনে 15টি আসনের মধ্যে সবকটি আসন তৃণমূলের দখলে। আর দলের নির্দেশ অনুযায়ী, গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হওয়ার কথা কমল জানা নামে এক পঞ্চায়েত সদস্যের। এক অংশের অমত থাকার কারণে শুরু হয় ভোটাভুটি। ভোটাভুটিতে কমল জানা পান 6টি ভোট আর তার বিপরীতে কার্তিক চন্দ্র ভুইয়াঁ পান 9টি ভোট। তারপরেই ঠিক হয় কার্তিক চন্দ্র ভুইয়াঁ হবে প্রধান ৷ আর এতেই বাঁধে গণ্ডগোল। কার্তিক চন্দ্র ভুইয়াঁ-সহ তাঁর অনুগামী পঞ্চায়েত সদস্যদের অভিযোগ, বোর্ড গঠন হলেও তাঁরা গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রবেশ করতে পারছেন না।

কারণ, প্রতিনিয়ত তৃণমূলেরই এক শ্রেণির গোষ্ঠীর সমর্থকরা গ্রাম পঞ্চায়েতের সামনে জমায়েত হয়ে থাকছেন। মাঝে-মধ্যে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, এমনকী কার্তিকের বাড়িতে হামলাও করেছেন বলে অভিযোগ। একই অভিযোগ, অন্য পঞ্চায়েত সদস্যদের। একটি কর্মী বৈঠক করে এমনই প্রকাশ্যে জানালেন তাঁরা। যদিও এ বিষয়ে অভিযুক্তদের কারও কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে এ বিষয়ে বিব্রত শাসকদল। দাসপুর-1 নম্বর ব্লক তৃণমূলের সভাপতি সুকুমার পাত্র বলেন, "দলের নির্দেশকে অমান্য করেছে কিছু পঞ্চায়েত সদস্য সেই কারণেই এই ঘটনাটি ঘটছে । আমি পুরো বিষয়টি জেলা ও রাজ্য নেতৃত্বকে জানিয়েছি। সেখান থেকে নির্দেশ আসার পরেই সব ঠিক হবে।" পুরো বিষয়টি নিয়ে শাসকদলকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি সিপিএম।

আরও পড়ুন: বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে একাধিক পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন তৃণমূলের

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.