মেদিনীপুর, 10 নভেম্বর : মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে 4 কোটি টাকা খরচ করে 26টি বেড নিয়ে পথচলা শুরু হল গুরুতর কোরোনা রোগীর ট্রিটমেন্ট ইউনিটের। এই পরিষেবার নাম দেওয়া হয়েছে SARI HDU ইউনিট। আগামী দিনে এই ইউনিটে বেড সংখ্যা আরও বাড়বে বলে জানান জেলাশাসক রেশমি কোমল।
এই ইউনিটের সূচনা করেন জেলাশাসক। দীর্ঘদিন মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে এই ধরনের ইউনিটের চাহিদা ছিল ৷ আর সেই চাহিদাকে পূরণ করে প্রায় 4 কোটি টাকা ব্যয়ে ইউনিটের সূচনা হল মঙ্গলবার। এছাড়াও এই ধরনের ইউনিট রয়েছে ঘাটাল ও শালবনিতে। মেদিনীপুর জেলায় এই মুহূর্তে এই ইউনিট সংখ্যা দাঁড়াল 86 টি। তবে আগামী দিনে মেদিনীপুর খড়গপুর ডিভিশনের ক্ষেত্রে এই ইউনিটের সূচনা হবে বলে জানান জেলাশাসক। এই সূচনা অনুষ্ঠানে জেলাশাসক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ পঞ্চানন কুণ্ডু, ডেপুটি স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌম্য শংকর সরঙ্গী সহ বিশিষ্ট চিকিৎসকরা । সমস্ত পরিকাঠামো সুন্দরভাবে গড়ে তোলা হয়েছে ৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়ে কোরোনা ইউনিটের প্রশংসা করেন জেলাশাসক। তবে এখনও কিছু কাজ বাকি রয়েছে। আগামী দিনে এই ইউনিটকে আরও আধুনিকভাবে গড়ে তোলা হবে। এখন চার কোটি টাকা ব্যয় করে এই মুহূর্তে ইউনিট শুরু হলেও সম্পূর্ণভাবে গড়ে তুলতে খরচ হবে প্রায় 6 কোটি টাকা ।
জেলাশাসক সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, "মূলত 26 টি বেড নিয়ে এই ইউনিটের সূচনা। আগামী দিনে বেডের সংখ্যা বাড়বে ৷ এর পাশাপাশি আমরা আগে ঘাটাল, শালবনীতে এই ধরনের ইউনিটের সূচনা করেছি। যেগুলি কোরোনা রোগীদের মধ্যে যাঁরা শ্বাসকষ্ট পাচ্ছেন তাঁদের ভরতি করা হবে ৷ তাঁদের জন্যই মূলত এই ইউনিট ৷ আগামী দিনে খড়গপুরেও এই ধরনের ইউনিট গড়ে তোলা হবে। চার কোটি টাকা ইতিমধ্যে খরচ হয়েছে। আমাদের এখানে 6 কোটি টাকা ব্যয়ে এ ধরনের ইউনিট গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমাদের এখানে কোরোনা সংক্রমণের সংখ্যা এবং মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। আমরা সব দিকে খেয়াল রেখে এই ধরনের ইউনিট চালু করেছি এবং পুরো বিষয়ের উপর নজর রাখা হচ্ছে।" এই ইউনিটের শুরুর ফলে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে কোরোনা রোগের ট্রিটমেন্ট ক্ষেত্রে অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মত চিকিৎসকদের।
কোরোনা চিকিৎসা : মেদিনীপুর মেডিকেলে 4 কোটি ব্যয়ে SARI HDU ইউনিট চালু
মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে শুরু হল গুরুতর কোরোনা রোগীর ট্রিটমেন্ট ইউনিট। এজন্য এখনও পর্যন্ত খরচ হয়েছে মোট 4 কোটি টাকা ৷ ইউনিটটি সম্পূর্ণভাবে গড়ে তুলতে মোট খরচ ধরা হয়েছে 6 কোটি টাকা ৷
মেদিনীপুর, 10 নভেম্বর : মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে 4 কোটি টাকা খরচ করে 26টি বেড নিয়ে পথচলা শুরু হল গুরুতর কোরোনা রোগীর ট্রিটমেন্ট ইউনিটের। এই পরিষেবার নাম দেওয়া হয়েছে SARI HDU ইউনিট। আগামী দিনে এই ইউনিটে বেড সংখ্যা আরও বাড়বে বলে জানান জেলাশাসক রেশমি কোমল।
এই ইউনিটের সূচনা করেন জেলাশাসক। দীর্ঘদিন মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে এই ধরনের ইউনিটের চাহিদা ছিল ৷ আর সেই চাহিদাকে পূরণ করে প্রায় 4 কোটি টাকা ব্যয়ে ইউনিটের সূচনা হল মঙ্গলবার। এছাড়াও এই ধরনের ইউনিট রয়েছে ঘাটাল ও শালবনিতে। মেদিনীপুর জেলায় এই মুহূর্তে এই ইউনিট সংখ্যা দাঁড়াল 86 টি। তবে আগামী দিনে মেদিনীপুর খড়গপুর ডিভিশনের ক্ষেত্রে এই ইউনিটের সূচনা হবে বলে জানান জেলাশাসক। এই সূচনা অনুষ্ঠানে জেলাশাসক ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ পঞ্চানন কুণ্ডু, ডেপুটি স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌম্য শংকর সরঙ্গী সহ বিশিষ্ট চিকিৎসকরা । সমস্ত পরিকাঠামো সুন্দরভাবে গড়ে তোলা হয়েছে ৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে গিয়ে কোরোনা ইউনিটের প্রশংসা করেন জেলাশাসক। তবে এখনও কিছু কাজ বাকি রয়েছে। আগামী দিনে এই ইউনিটকে আরও আধুনিকভাবে গড়ে তোলা হবে। এখন চার কোটি টাকা ব্যয় করে এই মুহূর্তে ইউনিট শুরু হলেও সম্পূর্ণভাবে গড়ে তুলতে খরচ হবে প্রায় 6 কোটি টাকা ।
জেলাশাসক সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, "মূলত 26 টি বেড নিয়ে এই ইউনিটের সূচনা। আগামী দিনে বেডের সংখ্যা বাড়বে ৷ এর পাশাপাশি আমরা আগে ঘাটাল, শালবনীতে এই ধরনের ইউনিটের সূচনা করেছি। যেগুলি কোরোনা রোগীদের মধ্যে যাঁরা শ্বাসকষ্ট পাচ্ছেন তাঁদের ভরতি করা হবে ৷ তাঁদের জন্যই মূলত এই ইউনিট ৷ আগামী দিনে খড়গপুরেও এই ধরনের ইউনিট গড়ে তোলা হবে। চার কোটি টাকা ইতিমধ্যে খরচ হয়েছে। আমাদের এখানে 6 কোটি টাকা ব্যয়ে এ ধরনের ইউনিট গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমাদের এখানে কোরোনা সংক্রমণের সংখ্যা এবং মৃত্যুর সংখ্যা কমেছে। আমরা সব দিকে খেয়াল রেখে এই ধরনের ইউনিট চালু করেছি এবং পুরো বিষয়ের উপর নজর রাখা হচ্ছে।" এই ইউনিটের শুরুর ফলে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজে কোরোনা রোগের ট্রিটমেন্ট ক্ষেত্রে অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মত চিকিৎসকদের।