রানীগঞ্জ ,9জুন: বেসরকারি বাস চালু হওয়ার আগে সমস্ত বাস স্যানিটাইজ্ করা হয়। অন্যদিকে বাসচালক থেকে শুরু করে খালাসির মাস্ক , হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার করে প্রস্তুতি বাস চালার জন্য। কিন্তু বাস পথে নামলেও নেই সাধারণ যাত্রী। রানীগঞ্জের বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে রইল সাধারণ যাত্রীর অপেক্ষায় একাধিক বাস।
বেসরকারি মিনিবাস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুদীপ রায় বলেন "আজ থেকে বেসরকারি বাস চালু করা হয়। সাধারণ যাত্রীদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা চিন্তা মাথায় রেখে প্রতিটি বাস স্যানিটাইজ্ করা হয়। অন্যদিকে বাসস্ট্যান্ডের প্রতিটি জায়গায় স্যানিটাইজ্ করা হয়। বাস চালক থেকে শুরু করে খালাসি হাতে হ্যান্ড গ্লাভস, মুখে মাস্ক ব্যবহার করেই বাস চালাবে। বাস চালু হলেও নেই সাধারণ যাত্রী।‘’
প্রসঙ্গত, সোমবার থেকে বেসরকারি বাস পরিষেবা চালু হয়েছে পশ্চিম বর্ধমান জেলায়। এমনই জানিয়েছেন আসানসোল মিনিবাস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুদীপ রায়। আপাতত বেশ কয়েকটি রুটে বাস পরিষেবা শুরু করা হবে বলেও বলেন তিনি। তবে, বাস সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে সরকারের কাছে একাধিক দাবি রাখা হয়েছে।
বেসরকারি বাস পরিষেবা চালু করার লক্ষ্যে পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি 5টি মিনিবাসের সংগঠন ও দুটি বড় বাসের সংগঠনের নেতৃত্বদের সঙ্গে আলোচনা করেন। এরপরেই সোমবার থেকে বাস পরিষেবা স্বাভাবিক করার কথা হয়। তবে, বাস সংগঠনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসনের কাছে একাধিক দাবি রাখা হয়েছে। আসানসোল মিনিবাস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুদীপ রায় বলেন যে, “22 মার্চ থেকে বাস পরিষেবা বন্ধ রয়েছে সরকারি নির্দেশে। পুনরায় বাস চালানোর কথা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে কিন্তু আমরা সব থেকে যে বিষয়টিতে চিন্তায় আছি সেটা হচ্ছে বাসকর্মীদের সুরক্ষা। বাসকর্মীদের জন্য উপযুক্ত মাস্ক, গ্লাভস ও ফেস গার্ডের জন্য আমরা জেলা প্রশাসনের কাছে অনুরোধ রেখেছি। তাঁরা জানিয়েছেন সেগুলি বাসকর্মীদের দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি রয়েছে যাত্রী সুরক্ষা। যাত্রী সুরক্ষার জন্য আসানসোল, দুর্গাপুরে দশটা মূল বাস টার্মিনাসকে প্রত্যকদিন স্যানিটাইজ্ করার কথা জানানো হয়েছে। বাস ও বাস স্ট্যান্ডগুলোকে সর্বপ্রথমে স্যানিটাইজ্ করা প্রয়োজন। সেটা করা হবে। প্রতিদিন সেই স্যানিটাইজেশন প্রক্রিয়া চলবে। এছাড়া প্রত্যেকটি বাসকে, অর্থাৎ যে বাসগুলি প্রথম প্রথম চালানো হবে সেই বাসগুলিকে প্রতি ট্রিপের পর স্যানিটাইজ্ করার কথা জানানো হয়েছে জেলা প্রশাসনকে। জেলা প্রশাসন তাতে সহমত প্রকাশ করেছেন। ’’
বেসরকারি বাস চললেও দেখা নেই সাধারণ যাত্রীর - পশ্চিম বর্ধমান লকডাউন
নিয়ম মেনে বাস চলাচল শুরু হলেও দেখা পাওয়া গেল না যাত্রীর। বাস স্ট্যান্ডেই দাঁড়িয়ে রইল বাস। পশ্চিম বর্ধমানের রাণগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডের চিত্রটা ঠিক এ-রকমই।
রানীগঞ্জ ,9জুন: বেসরকারি বাস চালু হওয়ার আগে সমস্ত বাস স্যানিটাইজ্ করা হয়। অন্যদিকে বাসচালক থেকে শুরু করে খালাসির মাস্ক , হ্যান্ড গ্লাভস ব্যবহার করে প্রস্তুতি বাস চালার জন্য। কিন্তু বাস পথে নামলেও নেই সাধারণ যাত্রী। রানীগঞ্জের বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে রইল সাধারণ যাত্রীর অপেক্ষায় একাধিক বাস।
বেসরকারি মিনিবাস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুদীপ রায় বলেন "আজ থেকে বেসরকারি বাস চালু করা হয়। সাধারণ যাত্রীদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা চিন্তা মাথায় রেখে প্রতিটি বাস স্যানিটাইজ্ করা হয়। অন্যদিকে বাসস্ট্যান্ডের প্রতিটি জায়গায় স্যানিটাইজ্ করা হয়। বাস চালক থেকে শুরু করে খালাসি হাতে হ্যান্ড গ্লাভস, মুখে মাস্ক ব্যবহার করেই বাস চালাবে। বাস চালু হলেও নেই সাধারণ যাত্রী।‘’
প্রসঙ্গত, সোমবার থেকে বেসরকারি বাস পরিষেবা চালু হয়েছে পশ্চিম বর্ধমান জেলায়। এমনই জানিয়েছেন আসানসোল মিনিবাস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুদীপ রায়। আপাতত বেশ কয়েকটি রুটে বাস পরিষেবা শুরু করা হবে বলেও বলেন তিনি। তবে, বাস সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে সরকারের কাছে একাধিক দাবি রাখা হয়েছে।
বেসরকারি বাস পরিষেবা চালু করার লক্ষ্যে পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজি 5টি মিনিবাসের সংগঠন ও দুটি বড় বাসের সংগঠনের নেতৃত্বদের সঙ্গে আলোচনা করেন। এরপরেই সোমবার থেকে বাস পরিষেবা স্বাভাবিক করার কথা হয়। তবে, বাস সংগঠনের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসনের কাছে একাধিক দাবি রাখা হয়েছে। আসানসোল মিনিবাস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুদীপ রায় বলেন যে, “22 মার্চ থেকে বাস পরিষেবা বন্ধ রয়েছে সরকারি নির্দেশে। পুনরায় বাস চালানোর কথা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে কিন্তু আমরা সব থেকে যে বিষয়টিতে চিন্তায় আছি সেটা হচ্ছে বাসকর্মীদের সুরক্ষা। বাসকর্মীদের জন্য উপযুক্ত মাস্ক, গ্লাভস ও ফেস গার্ডের জন্য আমরা জেলা প্রশাসনের কাছে অনুরোধ রেখেছি। তাঁরা জানিয়েছেন সেগুলি বাসকর্মীদের দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি রয়েছে যাত্রী সুরক্ষা। যাত্রী সুরক্ষার জন্য আসানসোল, দুর্গাপুরে দশটা মূল বাস টার্মিনাসকে প্রত্যকদিন স্যানিটাইজ্ করার কথা জানানো হয়েছে। বাস ও বাস স্ট্যান্ডগুলোকে সর্বপ্রথমে স্যানিটাইজ্ করা প্রয়োজন। সেটা করা হবে। প্রতিদিন সেই স্যানিটাইজেশন প্রক্রিয়া চলবে। এছাড়া প্রত্যেকটি বাসকে, অর্থাৎ যে বাসগুলি প্রথম প্রথম চালানো হবে সেই বাসগুলিকে প্রতি ট্রিপের পর স্যানিটাইজ্ করার কথা জানানো হয়েছে জেলা প্রশাসনকে। জেলা প্রশাসন তাতে সহমত প্রকাশ করেছেন। ’’