ETV Bharat / state

"দিদিকে বলো" কর্মসূচিতে গিয়ে স্থানীয়দের বিক্ষোভের মুখে পঞ্চায়েত সদস্য - অণ্ডাল

"দিদিকে বলো" কর্মসূচিতে গিয়ে স্থানীয়দের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তৃণমূল কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সদস্য । তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি কোনও কাজ করেন না । পঞ্চায়েত সদস্যর পালটা অভিযোগ, দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জন্য তিনি কাজ করতে পারছেন না ।

সাধারণ মানুষের বিক্ষোভ
author img

By

Published : Sep 17, 2019, 4:02 PM IST

অণ্ডাল, 17 সেপ্টেম্বর: "দিদিকে বলো" কর্মসূচি পালনে এলাকায় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তৃণমূল কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সদস্য হরিদাস পাল । ঘটনাটি অণ্ডালের উখরা পঞ্চায়েতের বিবির বাঁধের শান্তি পাড়া এলাকার । স্থানীয় বাসিন্দাদের সামনেই বিভিন্ন ইশুতে পঞ্চায়েত প্রধান ও পঞ্চায়েত সদস্য ভিন্ন সুরে কথা বলেন । পঞ্চায়েত সদস্যর বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন স্থানীয়রা । উলটো দিকে হরিদাস অভিযোগ করেন, দলে গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের কারণে পরিষেবা দিতে পারছন না ।

আজ এলাকায় যান তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক সোহরাব আলি, তাঁর স্ত্রী নার্গিস বানো, উখরা পঞ্চায়েতের প্রধান রিতা ঘোষ, পঞ্চায়েত সদস্য হরিদাস পাল সহ স্থানীয় তৃণমূল নেতারা । বিধায়কের সামনেই পঞ্চায়েত সদস্যকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান বাসিন্দারা । তাঁর বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেন । স্থানীয় বাসিন্দা আস্পিয়া বিবি, রবিউল খান ও মিরাজ খানের অভিযোগ, পঞ্চায়েত সদস্য এলাকার কোনও খোঁজ রাখেন না । তাঁর কাছে কোনও অভাব-অভিযোগ নিয়ে গেলে তিনি কোনও গুরুত্ব দেন না । এলাকায় যাদের আবাস, ত্রিপল, রেশন কার্ড, বার্ধক্য ভাতা প্রয়োজন তাঁরা চেয়েও পাচ্ছেন না । অথচ যাদের প্রয়োজন নেই তারাই সব সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন ।

হরিদাস বলেন, "আমার বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন । আমি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের শিকার ।" তাঁর পালটা অভিযোগ, "আমি জনপ্রতিনিধি অথচ আমাকে অন্ধকারে রেখেই পঞ্চায়েত প্রধান নিজের ইচ্ছামত কাজ করছেন । বিষয়টি আমি দলের শীর্ষ নেতৃত্ব ও জেলাশাসককে লিখিতভাবে জানিয়েছি ।" এই অভিযোগ প্রসঙ্গে রিতা ঘোষের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি কিছু বলতে অস্বীকার করেন । তবে উপপ্রধান রাজু মুখোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের এলাকায় কোনও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই । হরিদাসবাবু কেন এই ধরনের অভিযোগ করলেন তা খতিয়ে দেখব ।"

অণ্ডাল, 17 সেপ্টেম্বর: "দিদিকে বলো" কর্মসূচি পালনে এলাকায় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন তৃণমূল কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সদস্য হরিদাস পাল । ঘটনাটি অণ্ডালের উখরা পঞ্চায়েতের বিবির বাঁধের শান্তি পাড়া এলাকার । স্থানীয় বাসিন্দাদের সামনেই বিভিন্ন ইশুতে পঞ্চায়েত প্রধান ও পঞ্চায়েত সদস্য ভিন্ন সুরে কথা বলেন । পঞ্চায়েত সদস্যর বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন স্থানীয়রা । উলটো দিকে হরিদাস অভিযোগ করেন, দলে গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের কারণে পরিষেবা দিতে পারছন না ।

আজ এলাকায় যান তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক সোহরাব আলি, তাঁর স্ত্রী নার্গিস বানো, উখরা পঞ্চায়েতের প্রধান রিতা ঘোষ, পঞ্চায়েত সদস্য হরিদাস পাল সহ স্থানীয় তৃণমূল নেতারা । বিধায়কের সামনেই পঞ্চায়েত সদস্যকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান বাসিন্দারা । তাঁর বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেন । স্থানীয় বাসিন্দা আস্পিয়া বিবি, রবিউল খান ও মিরাজ খানের অভিযোগ, পঞ্চায়েত সদস্য এলাকার কোনও খোঁজ রাখেন না । তাঁর কাছে কোনও অভাব-অভিযোগ নিয়ে গেলে তিনি কোনও গুরুত্ব দেন না । এলাকায় যাদের আবাস, ত্রিপল, রেশন কার্ড, বার্ধক্য ভাতা প্রয়োজন তাঁরা চেয়েও পাচ্ছেন না । অথচ যাদের প্রয়োজন নেই তারাই সব সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন ।

হরিদাস বলেন, "আমার বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন । আমি গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের শিকার ।" তাঁর পালটা অভিযোগ, "আমি জনপ্রতিনিধি অথচ আমাকে অন্ধকারে রেখেই পঞ্চায়েত প্রধান নিজের ইচ্ছামত কাজ করছেন । বিষয়টি আমি দলের শীর্ষ নেতৃত্ব ও জেলাশাসককে লিখিতভাবে জানিয়েছি ।" এই অভিযোগ প্রসঙ্গে রিতা ঘোষের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি কিছু বলতে অস্বীকার করেন । তবে উপপ্রধান রাজু মুখোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের এলাকায় কোনও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই । হরিদাসবাবু কেন এই ধরনের অভিযোগ করলেন তা খতিয়ে দেখব ।"

Intro:দিদিকে বলো কর্মসূচিতে পঞ্চায়েত সদস্যকে ঘিরে বিক্ষোভ উখরায়।

অন্ডাল - দিদিকে বলো কর্মসূচিতে এলাকায় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন পঞ্চায়েত সদস্য।জনগনের সামনেই উপস্থিত পঞ্চায়েত প্রধান ও পঞ্চায়েত সদস্যের বক্তব্যের মধ্যে তাদের অন্তর্দ্বন্দ্ব স্পষ্ট হল।

তৃণমূল নেতাদের সামনে পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন স্থানীয়রা । গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের কারণে পরিষেবা দিতে পারছিনা বলে বলে পাল্টা অভিযোগ করেন অভিযুক্ত সদস্য হরিদাস পাল । ঘটনাটি অন্ডালে র উখরা পঞ্চায়েতের শান্তি পাড়া এলাকার।
মানুষের সাথে জনসংযোগ বাড়াতে ,তাদের অভাব অভিযোগ শুনতে রাজ্য জুড়ে দিদিকে বলো কর্মসূচি চালাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। এই কর্মসূচিতে মানুষের কাছ থেকে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে বলে প্রায়সই দাবী করেন তৃণমূলের রাজ্য নেতারা। তবে,কর্মসূচিতে গিয়ে বাসিন্দাদের ক্ষোভ বিক্ষোভের মুখে পড়ছেন দলের নেতা নেত্রী, এমনকি জনপ্রতিনিধিরাও ।
সোমবার সন্ধ্যায় এমনই ঘটনা ঘটল উখরা পঞ্চায়েতের বিবির বাঁধ এলাকার শান্তি পাড়ায়।মঙ্গলবার এই এলাকায় আসেন তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক সোহরাব আলী। তার স্ত্রী নার্গিস বানো ,উখরা পঞ্চায়েতের প্রধান রিতা ঘোষ ওই পাড়ার পঞ্চায়েত সদস্য হরিদাস পাল সহ স্থানীয় তৃণমূল নেতারা।
বিধায়ক এর সামনেই পঞ্চায়েত সদস্যকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান বাসিন্দারা। পঞ্চায়েত সদস্যের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা ও
পক্ষপাতীত্বের অভিযোগ জানান এলাকাবাসী । স্থানীয় বাসিন্দা আস্পিয়া বিবি ,রবিউল খান ও মিরাজ খান রা জানান পঞ্চায়েত সদস্য পাড়ার কোনো খোঁজ খবর রাখেন না । তার কাছে কোনো অভাব অভিযোগ নিয়ে গেলে তিনি কোনো গুরুত্ব দেন না ।
পক্ষ পাতিত্তের অভিযোগ ও করেন তারা বলেন ,পাড়ায় যাদের বাড়ির প্রয়োজন ,যাদের ত্রিপল এর প্রয়োজন ,যাদের রেশন কার্ড নেই,বার্ধক্য ভাতা প্রয়োজন ,তারা চেয়েও পাচ্ছেন না । অথচ যাদের প্রয়োজন নেই তারাই সব সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে ।
অভিযোগ প্রসঙ্গে পঞ্চায়েত সদস্য হরিদাস পাল জানান,"আমার বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন । আমি গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের স্বীকার "। তিনি পাল্টা অভিযোগ করেন, প্রধান রিতা ঘোষের বিরুদ্ধে । "আমি জন প্রতিনিধি অথচ আমাকে অন্ধকারে রেখেই প্রধান নিজের ইচ্ছামত কাজ চালাচ্ছেন" । বিষয়টি আমি দলের শীর্ষ নেতৃত্বে ও জেলাশাসক কেও লিখিত জানিয়েছি। তার অভিযোগ প্রসঙ্গে প্রধান রিতা ঘোষের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো প্রতিক্রিয়া দিতে অস্বীকার করেন । উপ প্রধান রাজু মুখার্জি বলেন "আমাদের এলাকায় কোনও গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব নেই"। হরিদাস বাবু কেন এই ধরনের অভিযোগ করলেন বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেব। ""

মানুষের ক্ষোভ,পঞ্চায়েত সদস্যের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের অভিযোগ প্রকাশ্যে আশায় অস্বস্তিতে পড়েছে দল । গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের কারণে দিদিকে বলো কর্মসূচির কার্য্য কারিতা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন ?Body:গConclusion:গ
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.