ETV Bharat / state

করোনার ছোঁয়াচ বাঁচাতে গাছ ঘরে বাস সাধুবাবার

করোনার সংক্রমণ থেকে বাঁচতে গাছের উপর ঘর বেঁধে দিন যাপন করছেন এক সাধুবাবা ৷ নদিয়ার নবদ্বীপ পৌরসভার 8 নম্বর ওয়ার্ডের রানির চড়া এলাকায় রয়েছে তাঁর সাধের Tree House ৷

Hindu monk build up Tree House to maintain social distance in Corona situation
করোনার ছোঁয়াচ বাঁচাতে গাছ ঘরে বাস সাধুবাবার
author img

By

Published : Jun 1, 2021, 5:50 PM IST

নবদ্বীপ, 1 জুন : করোনার সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে গাছের ওপর ঘর বেঁধেছেন এক সাধু ৷ রয়েছেন নিভৃত বাসে ৷ এমনই চিত্র উঠে এল নদিয়ার তীর্থনগরী নবদ্বীপে ৷

লোকসমাজ থেকে নিজেকে একেবারে সরিয়ে নিয়ে ভাগীরথী নদীর তীরে জঙ্গল ঘেরা এলাকায় গাছের উপর ঘর বেঁধে বসবাস করছেন শ্য়ামল সাধু ওরফে শ্য়ামল দাস ৷ নদিয়ার নবদ্বীপ পৌরসভার 8 নম্বর ওয়ার্ডের রানির চড়া এলাকায় রয়েছে তাঁর সাধের Tree House ৷

পঞ্চাশোর্ধ্ব শ্য়ামল যখন সংসারি ছিলেন, তখন নামকরা কাঠমিস্ত্রি ছিলেন তিনি ৷ রোজগারও মন্দ ছিল না ৷ সেসব ছেড়ে হঠাৎই বিবাগী হয়ে যান ৷ শ্য়ামল দাস থেকে হয়ে যান শ্যামল সাধু ৷ বর্তমানে পরিবারে তাঁর স্ত্রী থাকলেও সহধর্মিনীর সঙ্গে আর কোনও যোগাযোগ রাখেন না তিনি ৷ নিজের দিন গুজরান করেন ভিক্ষা করে ৷

করোনায় সুস্থ থাকতে অভিনব পন্থা সাধুবাবার ৷

সাধুবাবার কয়েকজন মেয়েও আছেন ৷ তাঁরা বিবাহসূত্রে থাকেন বাইরে ৷ ধর্ম-কর্মে মনোনিবেশ করার পর বেশ কয়েক বছর ধরে তিনি দেশের বিভিন্ন ধর্মস্থান দর্শন করেন ৷ তারপরই দেশে থাবা বসায় করোনা ৷ অতিমারির আবহে ভাগিরথীর তীরে গাছের উপরই নতুন ঠিকানা গড়েন শ্য়ামল সাধু ৷

আরও পড়ুন : সামাজিক দূরত্ব ভুলে বিদ্যুতের বিল জমা দিতে লম্বা লাইন

কোভিডের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকেই সপ্তাহে একদিন করে ভিক্ষা করতে ঘরের বাইরে বের হন শ্য়ামল সাধু ৷ এছাড়াও, আশেপাশের লোকজন তাঁকে সাধ্য মতো সহযোগিতা করেন ৷ আর এভাবেই সকলের ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে ঈশ্বরের আরাধনা করে যাচ্ছেন সাধুবাবা ৷

নবদ্বীপ, 1 জুন : করোনার সংক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে গাছের ওপর ঘর বেঁধেছেন এক সাধু ৷ রয়েছেন নিভৃত বাসে ৷ এমনই চিত্র উঠে এল নদিয়ার তীর্থনগরী নবদ্বীপে ৷

লোকসমাজ থেকে নিজেকে একেবারে সরিয়ে নিয়ে ভাগীরথী নদীর তীরে জঙ্গল ঘেরা এলাকায় গাছের উপর ঘর বেঁধে বসবাস করছেন শ্য়ামল সাধু ওরফে শ্য়ামল দাস ৷ নদিয়ার নবদ্বীপ পৌরসভার 8 নম্বর ওয়ার্ডের রানির চড়া এলাকায় রয়েছে তাঁর সাধের Tree House ৷

পঞ্চাশোর্ধ্ব শ্য়ামল যখন সংসারি ছিলেন, তখন নামকরা কাঠমিস্ত্রি ছিলেন তিনি ৷ রোজগারও মন্দ ছিল না ৷ সেসব ছেড়ে হঠাৎই বিবাগী হয়ে যান ৷ শ্য়ামল দাস থেকে হয়ে যান শ্যামল সাধু ৷ বর্তমানে পরিবারে তাঁর স্ত্রী থাকলেও সহধর্মিনীর সঙ্গে আর কোনও যোগাযোগ রাখেন না তিনি ৷ নিজের দিন গুজরান করেন ভিক্ষা করে ৷

করোনায় সুস্থ থাকতে অভিনব পন্থা সাধুবাবার ৷

সাধুবাবার কয়েকজন মেয়েও আছেন ৷ তাঁরা বিবাহসূত্রে থাকেন বাইরে ৷ ধর্ম-কর্মে মনোনিবেশ করার পর বেশ কয়েক বছর ধরে তিনি দেশের বিভিন্ন ধর্মস্থান দর্শন করেন ৷ তারপরই দেশে থাবা বসায় করোনা ৷ অতিমারির আবহে ভাগিরথীর তীরে গাছের উপরই নতুন ঠিকানা গড়েন শ্য়ামল সাধু ৷

আরও পড়ুন : সামাজিক দূরত্ব ভুলে বিদ্যুতের বিল জমা দিতে লম্বা লাইন

কোভিডের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকেই সপ্তাহে একদিন করে ভিক্ষা করতে ঘরের বাইরে বের হন শ্য়ামল সাধু ৷ এছাড়াও, আশেপাশের লোকজন তাঁকে সাধ্য মতো সহযোগিতা করেন ৷ আর এভাবেই সকলের ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে ঈশ্বরের আরাধনা করে যাচ্ছেন সাধুবাবা ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.