ETV Bharat / state

চেয়ারম্যানের ঘরের সামনে ফেলা হল আবর্জনা, পিছনে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব ? - latest news of malda

আজ সকালে ইংরেজবাজার পৌরসভার কর্মীরা দপ্তরে পৌঁছতেই আধিকারিকের ঘরের সামনে রাস্তার আবর্জনা পড়ে থাকতে দেখেন ৷ তবে এই আবর্জনা কোথা থেকে এল তা নিয়ে তাঁরা মন্তব্য করতে চাননি ৷

আবর্জনা ফেলা হয়েছে
author img

By

Published : Nov 22, 2019, 6:16 PM IST

Updated : Nov 22, 2019, 8:03 PM IST

মালদা, ২২ নভেম্বর: ইংরেজবাজার পৌরসভার সামনে আবর্জনা ফেলে ক্ষোভপ্রকাশের অভিযোগ উঠল শাসকদলেরই একাংশের বিরুদ্ধে ৷ পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা ৷ ওই ওয়ার্ডের চেয়ারম্যান বিরোধী তৃণমূল কাউন্সিলরের কথায়, "এটা কোনও রাজনীতি নয় ৷ এটি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জনরোষের প্রত্যক্ষ ছবি ৷"

আজ সকালে ইংরেজবাজার পৌরসভার কর্মীরা দপ্তরে পৌঁছতেই আধিকারিকের ঘরের সামনে রাস্তার আবর্জনা পড়ে থাকতে দেখেন ৷ তবে এই আবর্জনা কোথা থেকে এল তা নিয়ে তাঁরা মন্তব্য করতে চাননি ৷ পৌরসভার পক্ষে তড়িঘড়ি আবর্জনা পরিষ্কার করে দেওয়া হয় ৷ পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রসেনজিৎ দাস জানান, "বৃষ্টি-খরা না থাকলেও ওয়ার্ডে হাঁটু জল জমে যাচ্ছে ৷ ওয়ার্ডের নালা পরিষ্কার হয় না ৷ নালা উপচে এলাকায় জল জমে যাচ্ছে ৷ ডেঙ্গু হচ্ছে ৷ এলাকায় মশার অত্যাচার চলছে ৷ বারবার পৌরসভায় জানানো হলেও পৌরসভা থেকে আবর্জনা পরিষ্কারের বিন্দুমাত্র হেলদোল নেই ৷ বাধ্য হয়ে আজ এলাকার বাসিন্দারা প্রতিবাদ করেছেন ৷ ওয়ার্ডের আবর্জনা তুলে নিয়ে গিয়ে পৌরসভায় ফেলে এসেছে ৷ প্রতিবাদ করা মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার৷ ইংরেজবাজার পৌরসভার মানুষ পরিষেবা পাচ্ছেন না এটা দুর্ভাগ্যজনক ৷ আমরা কাউন্সিলর হয়ে আমাদের এটা স্বীকার করতে হচ্ছে ৷ এরপর আমরা সাফাই কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে গিয়ে কাজ করাব ৷"

ইংরেজবাজার পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা পৌরসভার কাউন্সিলর কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি বলেন, " গত কয়েকদিন ধরে পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ডে আবর্জনা ও জল জমে থাকছে ৷ ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রসেনজিৎ দাস পৌরসভায় একাধিকবার ফোন করলেও কেউ ফোন ধরছেন না ৷ আজ 12 নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা আবর্জনা তুলে পৌরসভার সামনে ফেলে এসেছে ৷ পৌরসভার বর্তমান চেয়ারম্যান নিজে নোংরা ৷ শহরকে নোংরা করছেন৷ আমার শহরকে কেউ নোংরা করলে আমাকেও পদক্ষেপ নিতে হবে ৷ যাঁরা প্রতিবাদ করেছেন তাঁদের সঙ্গে আমরা আছি ৷"

গোটা ঘটনাকে প্রাক্তন চেয়ারম্যানের ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেছেন বর্তমান চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ ৷ তিনি বলেন, "আমার কাছে এখনও পর্যন্ত এই ধরনের কোনও খবর আসেনি ৷ যদি 12 নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের অভিযোগ থাকে, তবে তাঁরা আমাকে জানাতে পারতেন ৷ কিংবা সেখানকার কাউন্সিলরকে জানাতে পারতেন ৷ যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে তবে তা দুঃখজনক ৷ 12 নম্বর ওয়ার্ডে 40 জন আবর্জনা পরিষ্কার করার লোক আছে ৷ পৌরসভার আর কোনও ওয়ার্ডে এত আবর্জনা পরিষ্কার করার লোক নেই ৷ ওই ওয়ার্ডে এত লোক থাকা সত্ত্বেও কেন এধরনের ঘটনা ঘটছে?''

তাঁর কথায়, অন্য কোনও ওয়ার্ডে কেন আবর্জনা নিয়ে অভিযোগ আসছেন না ৷ কাউন্সিলরের এই বিষয়ে দেখা উচিত ৷ তিনি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর দিন থেকে কৃষ্ণেন্দুবাবু বদনাম করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন ৷ 12 নম্বর ওয়ার্ডের 40জন শ্রমিক আবর্জনা পরিষ্কার করছেন কি না তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি ?

দেখুন ভিডিয়ো

নীহারবাবুর দাবি, ''কৃষ্ণেন্দুবাবু শহিদ বেদির সামনে নোংরা ফেলতেন, আমি তা বন্ধ করে দিয়েছি ৷ মুখ্যমন্ত্রী দু'দিন আগে শহরে এসেছিলেন উনি জানেন কে কে আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন ৷"

মালদা, ২২ নভেম্বর: ইংরেজবাজার পৌরসভার সামনে আবর্জনা ফেলে ক্ষোভপ্রকাশের অভিযোগ উঠল শাসকদলেরই একাংশের বিরুদ্ধে ৷ পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ডের ঘটনা ৷ ওই ওয়ার্ডের চেয়ারম্যান বিরোধী তৃণমূল কাউন্সিলরের কথায়, "এটা কোনও রাজনীতি নয় ৷ এটি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জনরোষের প্রত্যক্ষ ছবি ৷"

আজ সকালে ইংরেজবাজার পৌরসভার কর্মীরা দপ্তরে পৌঁছতেই আধিকারিকের ঘরের সামনে রাস্তার আবর্জনা পড়ে থাকতে দেখেন ৷ তবে এই আবর্জনা কোথা থেকে এল তা নিয়ে তাঁরা মন্তব্য করতে চাননি ৷ পৌরসভার পক্ষে তড়িঘড়ি আবর্জনা পরিষ্কার করে দেওয়া হয় ৷ পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রসেনজিৎ দাস জানান, "বৃষ্টি-খরা না থাকলেও ওয়ার্ডে হাঁটু জল জমে যাচ্ছে ৷ ওয়ার্ডের নালা পরিষ্কার হয় না ৷ নালা উপচে এলাকায় জল জমে যাচ্ছে ৷ ডেঙ্গু হচ্ছে ৷ এলাকায় মশার অত্যাচার চলছে ৷ বারবার পৌরসভায় জানানো হলেও পৌরসভা থেকে আবর্জনা পরিষ্কারের বিন্দুমাত্র হেলদোল নেই ৷ বাধ্য হয়ে আজ এলাকার বাসিন্দারা প্রতিবাদ করেছেন ৷ ওয়ার্ডের আবর্জনা তুলে নিয়ে গিয়ে পৌরসভায় ফেলে এসেছে ৷ প্রতিবাদ করা মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার৷ ইংরেজবাজার পৌরসভার মানুষ পরিষেবা পাচ্ছেন না এটা দুর্ভাগ্যজনক ৷ আমরা কাউন্সিলর হয়ে আমাদের এটা স্বীকার করতে হচ্ছে ৷ এরপর আমরা সাফাই কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে গিয়ে কাজ করাব ৷"

ইংরেজবাজার পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা পৌরসভার কাউন্সিলর কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি বলেন, " গত কয়েকদিন ধরে পৌরসভার 12 নম্বর ওয়ার্ডে আবর্জনা ও জল জমে থাকছে ৷ ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রসেনজিৎ দাস পৌরসভায় একাধিকবার ফোন করলেও কেউ ফোন ধরছেন না ৷ আজ 12 নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা আবর্জনা তুলে পৌরসভার সামনে ফেলে এসেছে ৷ পৌরসভার বর্তমান চেয়ারম্যান নিজে নোংরা ৷ শহরকে নোংরা করছেন৷ আমার শহরকে কেউ নোংরা করলে আমাকেও পদক্ষেপ নিতে হবে ৷ যাঁরা প্রতিবাদ করেছেন তাঁদের সঙ্গে আমরা আছি ৷"

গোটা ঘটনাকে প্রাক্তন চেয়ারম্যানের ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেছেন বর্তমান চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ ৷ তিনি বলেন, "আমার কাছে এখনও পর্যন্ত এই ধরনের কোনও খবর আসেনি ৷ যদি 12 নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের অভিযোগ থাকে, তবে তাঁরা আমাকে জানাতে পারতেন ৷ কিংবা সেখানকার কাউন্সিলরকে জানাতে পারতেন ৷ যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে তবে তা দুঃখজনক ৷ 12 নম্বর ওয়ার্ডে 40 জন আবর্জনা পরিষ্কার করার লোক আছে ৷ পৌরসভার আর কোনও ওয়ার্ডে এত আবর্জনা পরিষ্কার করার লোক নেই ৷ ওই ওয়ার্ডে এত লোক থাকা সত্ত্বেও কেন এধরনের ঘটনা ঘটছে?''

তাঁর কথায়, অন্য কোনও ওয়ার্ডে কেন আবর্জনা নিয়ে অভিযোগ আসছেন না ৷ কাউন্সিলরের এই বিষয়ে দেখা উচিত ৷ তিনি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর দিন থেকে কৃষ্ণেন্দুবাবু বদনাম করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন ৷ 12 নম্বর ওয়ার্ডের 40জন শ্রমিক আবর্জনা পরিষ্কার করছেন কি না তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি ?

দেখুন ভিডিয়ো

নীহারবাবুর দাবি, ''কৃষ্ণেন্দুবাবু শহিদ বেদির সামনে নোংরা ফেলতেন, আমি তা বন্ধ করে দিয়েছি ৷ মুখ্যমন্ত্রী দু'দিন আগে শহরে এসেছিলেন উনি জানেন কে কে আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন ৷"

Intro:মালদা, ২২ নভেম্বরঃ তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল ছড়িয়ে পড়ল আবর্জনার স্তূপে৷ ইংরেজবাজার পৌরবোর্ডের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শাসকদলেরই একাংশের রাজনৈতিক ক্ষোভ আবর্জনা হয়ে ছড়াল পৌরসভার দরজায়৷ সৌজন্যে পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ড৷ যদিও ওই ওয়ার্ডের চেয়ারম্যান বিরোধী তৃণমূল কাউন্সিলর দাবি করেছেন, এটা কোনও রাজনীতি নয়, এহল চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জনরোষের প্রত্যক্ষ ছবি৷ সাতসকালে পৌরসভার মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা জঞ্জাল প্রশ্ন তুলেছে জনমানসে৷ পৌরবাসীর প্রশ্ন, এবার কি তবে শাসকঘরের ঘরের কোঁদল জায়গা পাচ্ছে আস্তা খুঁড়েও৷Body:মুখ্যমন্ত্রীর শহর ছেড়ে যাওয়ার ৪৮ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই প্রকাশ্যে এল তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল৷ মুখ্যমন্ত্রী শহরে থাকাকালীন রাস্তাঘাটে ধূলিকনা খুঁজে বের করতে হিমসিম খেতে হত সাধারণ মানুষকে৷ অথচ মুখ্যমন্ত্রী শহর ছাড়তেই পৌরসভার প্রাক্তন ও বর্তমান চেয়ারম্যানের মধ্যে বচসার কেন্দ্র হয়ে উঠল আবর্জনা৷ শুক্রবার সকালে ইংরেজবাজার পৌরসভার কর্মীরা দপ্তরে পৌঁছতেই আধিকারিকের ঘরের সামনে রাস্তার আবর্জনা পড়ে থাকতে দেখেন৷ পৌরসভার আধিকারিকের ঘরের সামনে আবর্জনা কোথা থেকে এল তা নিয়ে পৌরকর্মীরা মন্তব্য করতে রাজি হননি৷ তবে পৌরসভার পক্ষ থেকে তড়িঘড়ি সেই আবর্জনা পরিষ্কার করে দেওয়া হয়৷
পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রসেনজিৎ দাস জানান, “বৃষ্টি-খরা না থাকলেও ওয়ার্ডে হাঁটু জল জমে যাচ্ছে৷ ওয়ার্ডের ড্রেন পরিষ্কার হয় না৷ ড্রেন উপচে এলাকায় জল জমে যাচ্ছে৷ ডেঙ্গু হচ্ছে৷ এলাকায় মশার অত্যাচার চলছে৷ বারবার পৌরসভায় জানানো হলেও পৌরসভা থেকে আবর্জনা পরিষ্কার বিন্দু মাত্র হেলদোল নেই৷ বাধ্য হয়ে আজ এলাকার বাসিন্দারা প্রতিবাদ করেছে৷ ওয়ার্ডের আবর্জনা তুলে নিয়ে গিয়ে পৌরসভায় ফেলে এসেছে৷ প্রতিবাদ করা মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার৷ ইংরেজবাজার পৌরসভার মানুষ পরিসেবা পাচ্ছে না এটা দুর্ভাগ্যজনক৷ আমরা কাউন্সিলর হয়ে আমাদের এটা স্বীকার করতে হচ্ছে৷ এরপর আমরা সাফাই কর্মীদের সঙ্গে গিয়ে কাজ করাব৷”
ইংরেজবাজার পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান তথা পৌরসভার কাউন্সিলর কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি জানান, “সাংবাদিকদের মুখ থেকে ঘটনা প্রসঙ্গে জানতে পেরেছি৷ গত কয়েকদিন ধরে পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডে আবর্জনা ও জল জমে থাকছে৷ ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রসেনজিত দাস পৌরসভায় একাধিকবার ফোন করলেও কেউ ফোন ধরছেন না৷ আজ ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দারা আবর্জনা তুলে পৌরসভার সামনে ফেলে এসেছে৷ পৌরসভার বর্তমান চেয়ারম্যান নিজে নোংরা৷ শহরকে নোংরা করছে৷ শহরের জনগণকে নোংরা ভাবছে৷ দলকেও নোংরা ভাবছে৷ আমার শহরকে কেউ নোংরা করলে আমাকেও পদক্ষেপ নিতে হবে৷ নেতাজি এমনটাই বলেছিলেন৷ যাঁরা প্রতিবাদ করেছেন তাঁদের সঙ্গে আমরা আছি৷”
Conclusion:গোটা ঘটনাকে প্রাক্তন চেয়ারম্যানের ষড়যন্ত্র বলে দাবি করেছেন বর্তমান চেয়ারম্যান নীহাররঞ্জন ঘোষ৷ তিনি বলেন, “আমার কাছে এখনও পর্যন্ত এধরণের কোনও খবর এখনও আসেনি৷ যদি ১২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের অভিযোগ থাকে, তবে তাঁরা আমাকে জানাতে পারত৷ কিংবা সেখানকার কাউন্সিলরকে জানাতে পারত৷ যদি এই ধরণের ঘটনা ঘটে থাকে তবে তা দুঃখজনক৷ ১২ নম্বর ওয়ার্ডে ৪০ জন আবর্জনা পরিষ্কার করার লোক আছে৷ পৌরসভার আর কোনও ওয়ার্ডে এত আবর্জনা পরিষ্কার করার লোক নেই৷ ওই ওয়ার্ডে এত লোক থাকা সত্ত্বেও কেন এধরণের ঘটনা ঘটছে৷ অন্যকোনও ওয়ার্ডে কেন আবর্জনা নিয়ে অভিযোগ আসছে না৷ কাউন্সিলরের এবিষয়ে দেখা উচিত৷ আমি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর দিন থেকে কৃষ্ণেন্দুবাবু আমার বদনাম করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন৷ এদিনের ঘটনা তারই প্রমাণ৷ ইচ্ছাকৃতভাবে তিনি এসব ঘটাচ্ছেন৷ তাদের জিজ্ঞাসা করুন, ১২ নম্বর ওয়ার্ডের ৪০টি শ্রমিক কি আবর্জনা পরিষ্কার করছেন না কাউন্সিলরের বাড়ির বাজার করতে যাচ্ছেন? কৃষ্ণেন্দুবাবু শহীদবেদির সামনে নোংরা ফেলতেন, আমি সেই নোংরা তোলা বন্ধ করে দিয়েছি৷ মুখ্যমন্ত্রী দুদিন আগে শহরে এসেছিলেন উনি জানেন কে কে আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে৷”
Last Updated : Nov 22, 2019, 8:03 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.