মালদা, 3 অগাস্ট : কোরোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের নির্দেশে জেলাগুলিতে লকডাউন চলছে । তার মধ্যে আজ সরকারি নির্দেশেই ঘটা করে আয়োজিত হল রাখিবন্ধন উৎসব ৷ মালদা শহরের ফোয়ারা মোড়ে রীতিমতো ম্যারাপ বেঁধে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল জেলা যুবকল্যাণ ও ক্রীড়া দপ্তর ৷ সহযোগিতায় ছিল মালদা জেলা প্রশাসন ও ইংরেজবাজার পৌরসভা ৷ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক, পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে প্রশাসনের তাবড় কর্তারা ৷ বিভিন্ন সরকারি পদে থাকা জনপ্রতিনিধিরাও ছিলেন ৷ কোরোনা আবহে এবার হাতে রাখি বাঁধা নয়, মাস্ক বিতরণের মাধ্যমে এই উৎসব পালন করা হয়েছে ৷ কিন্তু কোরোনা মোকাবিলায় শারীরিক দূরত্ববিধি কি মঞ্চে মানা হল ? নাকি মাস্ক বিতরণের সময় সেই বিধি মানা হয়েছে ? প্রশ্নটা থেকেই গেল ৷ যদিও জেলাশাসকের বক্তব্য , সরকারি নির্দেশিকা মেনেই এই অনুষ্ঠান পালন করা হয়েছে ৷
মালদা শহরের কেন্দ্রস্থলে ফোয়ারা মোড় ৷ শহরের চারটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা মিলেছে এই মোড়ে ৷ প্রশাসনিক রাখিবন্ধন উৎসবের জন্য সেই মোড়ের বেশ কিছুটা অংশ আজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ৷ ফলে অনুষ্ঠান চলাকালীন মোড়ে যানজট সামলাতেও নাকাল হতে হয়েছে পুলিশকর্মীদের ৷ মঞ্চে ছিলেন জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্র , পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া , অতিরিক্ত জেলাশাসক অর্ণব চট্টোপাধ্যায় , বিকাশ সাহা , সদ্য কোরোনাকে জয় করে কাজে যোগ দেওয়া সদর মহকুমাশাসক সুরেশচন্দ্র রানো , ইংরেজবাজার পৌরসভার প্রশাসক নীহাররঞ্জন ঘোষ সহ বোর্ডের অন্য সদস্যরা । এমনকী , রাজ্যসভার সাংসদ মৌসম নূরও ৷ স্বাভাবিকভাবেই ছোটো মঞ্চে শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে সবাই বসতে পারেননি ৷ কিন্তু এই বিধিনিষেধ আরও মানা হয়নি , যখন মঞ্চের অনুষ্ঠান শেষ করে সবাই রাস্তায় নেমে মাস্ক বিতরণে অংশ নিয়েছেন ৷ হাজার মানুষের ভিড়ে কার্যত হারিয়ে যেতে বসেছিলেন অনুষ্ঠানের ব্যক্তিত্বরা ৷
মালদায় প্রশাসনিক উদ্যোগে রাখিবন্ধন উৎসব, মানা হল না সামাজিক দূরত্ব - Social distancing
মালদা শহরের কেন্দ্রস্থলে ফোয়ারা মোড় ৷ শহরের চারটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা মিলেছে এই মোড়ে ৷ প্রশাসনিক রাখিবন্ধন উৎসবের জন্য সেই মোড়ের বেশ কিছুটা অংশ আজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ৷ ওই এলাকায় মঞ্চ তৈরি করা হয়েছিল । সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রশাসনের বড় কর্তারা ।
মালদা, 3 অগাস্ট : কোরোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের নির্দেশে জেলাগুলিতে লকডাউন চলছে । তার মধ্যে আজ সরকারি নির্দেশেই ঘটা করে আয়োজিত হল রাখিবন্ধন উৎসব ৷ মালদা শহরের ফোয়ারা মোড়ে রীতিমতো ম্যারাপ বেঁধে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল জেলা যুবকল্যাণ ও ক্রীড়া দপ্তর ৷ সহযোগিতায় ছিল মালদা জেলা প্রশাসন ও ইংরেজবাজার পৌরসভা ৷ মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক, পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে প্রশাসনের তাবড় কর্তারা ৷ বিভিন্ন সরকারি পদে থাকা জনপ্রতিনিধিরাও ছিলেন ৷ কোরোনা আবহে এবার হাতে রাখি বাঁধা নয়, মাস্ক বিতরণের মাধ্যমে এই উৎসব পালন করা হয়েছে ৷ কিন্তু কোরোনা মোকাবিলায় শারীরিক দূরত্ববিধি কি মঞ্চে মানা হল ? নাকি মাস্ক বিতরণের সময় সেই বিধি মানা হয়েছে ? প্রশ্নটা থেকেই গেল ৷ যদিও জেলাশাসকের বক্তব্য , সরকারি নির্দেশিকা মেনেই এই অনুষ্ঠান পালন করা হয়েছে ৷
মালদা শহরের কেন্দ্রস্থলে ফোয়ারা মোড় ৷ শহরের চারটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা মিলেছে এই মোড়ে ৷ প্রশাসনিক রাখিবন্ধন উৎসবের জন্য সেই মোড়ের বেশ কিছুটা অংশ আজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল ৷ ফলে অনুষ্ঠান চলাকালীন মোড়ে যানজট সামলাতেও নাকাল হতে হয়েছে পুলিশকর্মীদের ৷ মঞ্চে ছিলেন জেলাশাসক রাজর্ষি মিত্র , পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া , অতিরিক্ত জেলাশাসক অর্ণব চট্টোপাধ্যায় , বিকাশ সাহা , সদ্য কোরোনাকে জয় করে কাজে যোগ দেওয়া সদর মহকুমাশাসক সুরেশচন্দ্র রানো , ইংরেজবাজার পৌরসভার প্রশাসক নীহাররঞ্জন ঘোষ সহ বোর্ডের অন্য সদস্যরা । এমনকী , রাজ্যসভার সাংসদ মৌসম নূরও ৷ স্বাভাবিকভাবেই ছোটো মঞ্চে শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে সবাই বসতে পারেননি ৷ কিন্তু এই বিধিনিষেধ আরও মানা হয়নি , যখন মঞ্চের অনুষ্ঠান শেষ করে সবাই রাস্তায় নেমে মাস্ক বিতরণে অংশ নিয়েছেন ৷ হাজার মানুষের ভিড়ে কার্যত হারিয়ে যেতে বসেছিলেন অনুষ্ঠানের ব্যক্তিত্বরা ৷