ETV Bharat / state

Malda Priest : সরকারি ভাতা না পেলে দুর্গাপুজো করবেন না পুরোহিতরা, উদ্যোক্তাদের কপালে ভাঁজ

সরকারি ভাতা না পেলে দুর্গাপুজো করবেন না মালদার পুরোহিতরা ৷ বিশ্বকর্মা পুজোর আগেই পুরোহিতদের সংগঠন তাদের এই সিদ্ধান্তের কথা প্রশাসন এবং বিভিন্ন দুর্গাপুজো উদ্যোক্তাদের জানিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ।

mld
mld
author img

By

Published : Aug 28, 2021, 9:36 PM IST

মালদা, 28 অগস্ট : সরকারি ঘোষণার পরেও মিলছে না ভাতা ৷ হাতেগোনা যে কয়েকজন ভাতা পেয়েছিলেন সেটাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে । এর প্রতিবাদে এবার মালদা জেলায় দুর্গাপুজো থেকে সরে দাঁড়াতে চলেছেন পুরোহিতরা ! এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে বঙ্গীয় পুরোহিত সভা । বিশ্বকর্মা পুজোর আগেই পুরোহিতদের সংগঠন তাদের এই সিদ্ধান্তের কথা প্রশাসন এবং বিভিন্ন দুর্গাপুজো উদ্যোক্তাদের জানিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে । পুরোহিতদের এই পদক্ষেপের কথা জানতে পেরে প্রমাদ গুণছেন জেলার বিভিন্ন দুর্গাপুজো কমিটির উদ্যোক্তারা ।

প্রশাসনিক সূত্রে জানা যাচ্ছে, ছোট-বড় মিলিয়ে মালদা জেলায় প্রতিবছর হাজার দেড়েকের বেশি দুর্গাপুজো হয়ে থাকে । শুধুমাত্র মালদা ও পুরাতন মালদা শহরে সংখ্যাটি কয়েকশো । এর মধ্যে বাড়ির পুজোও রয়েছে । করোনা আবহে গত বছর থেকে পুজোর আয়োজনে ভাটা পড়লেও, দুর্গাপুজো হয়েছে । মানুষ আনন্দ করেছেন । কোভিডবিধি মেনে মণ্ডপে মণ্ডপে অঞ্জলি দিতেও দেখা গিয়েছে তাঁদের । বিশেষ করে মহাষ্টমী তিথিতে অঞ্জলিদানের ভিড় করোনা আতঙ্ককে যেন দূরে সরিয়ে দিয়েছিল । কিন্তু এবার পুরোহিতরা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাতে তাঁরা অনড় থাকলে কী হবে সেটা ভেবেই কূল পাচ্ছেন না কেউ ।

এই বিষয়ে বঙ্গীয় পুরোহিত সভার সম্পাদক অভিজিৎ ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, 2020 সালে দুর্গাপুজোর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুরোহিতদের মাসিক এক হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন ৷ এরপর দেখা গিয়েছে কোনও তথ্যতালাশ না করেই কয়েকজন পুরোহিতের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে তিন হাজার টাকা করে ঢোকানো হয়েছে । তারপর থেকে মালদা জেলা প্রশাসনিক ভবন এবং সমস্ত ব্লকে পুরোহিতদের ডেকে অনুসন্ধান করা হচ্ছে । কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও পুরোহিত ভাতা পাননি । তিনি বলেছেন, "প্রথমে যাঁরা ভাতা পেয়েছিলেন তাঁদের অ্যাকাউন্টেও আর কোনও টাকা ঢোকেনি । মালদা জেলায় প্রায় সাত হাজার পুরোহিত রয়েছেন । তার মধ্যে গত বছর প্রায় 400 জনের অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকেছিল । এবার পুজোর আগে যদি আমাদের ভাতা চালু না হয় তবে জেলার কোনও পুরোহিত দুর্গাপুজো করবেন না । আমরা বিশ্বকর্মা পুজোর আগে মিছিল করে এবং জেলাশাসককে ডেপুটেশন দিয়ে সেকথা জানিয়ে দেব । সমস্ত দুর্গাপুজো কমিটিকেও জানিয়ে দেব । যাতে তারা কোনও সমস্যায় না পড়ে । কিন্তু পুজো উদ্যোক্তাদেরও আমাদের দিকে তাকাতে হবে ।"

সরকারি ভাতা না পেলে দুর্গাপুজো করবেন না মালদার পুরোহিতরা

আরও পড়ুন : khela hobe theme : রাজনীতির ময়দান থেকে পুজোর আঙিনায়, এবারের থিম 'খেলা হবে'

পুরোহিতদের এই সিদ্ধান্তের কথা শুনে প্রমাদ গুণছেন জেলার পুজো উদ্যোক্তারা । জেলার অন্যতম প্রাচীন আদি কংসবণিক দুর্গাবাড়ির সভাপতি নিমাইচন্দ্র দত্ত এ প্রসঙ্গে বলেন, "আমাদের পুজো 153 বছর পার করেছে । এই পুজো মালদার মানুষের আবেগ । প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ এখানে পুজো দিতে আসেন । কিন্তু কোনও কারণে যদি পুরোহিতরা এবার পুজো না করার সিদ্ধান্ত নেন তাহলে মালদাবাসীর দুর্গাপুজোর আনন্দে ভাটা পড়বে । আমরা চাই, পুরোহিতরা তাঁদের প্রাপ্য সরকারি সহায়তা পাক । এটা ঠিক যে অনেক পুরোহিতই খুব দৈন্যতার মধ্যে রয়েছেন । সরকারি ভাতা তাঁদের যে অনেকটা সাহায্য করবে তা নিয়ে দ্বিমত নেই । তাই তাঁদের ভাতা প্রদান করা হলে আমরাও পুজোর আয়োজন করতে পারব । কারণ পুরোহিত ছাড়া পুজো করা সম্ভব নয় । আমরা আয়োজন করতে পারি, কিন্তু পুজো তো পুরোহিতরাই করেন ।"

মালদা কালীতলা ক্লাবের পুজো এবার 76 বছরে পা দিতে চলেছে । ক্লাব সম্পাদক দেবব্রত সাহা বললেন, "পুরোহিতরা যদি দুর্গাপুজো না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তবে সেটা আমাদের কাছে বেদনাদায়ক হবে । কারণ দুর্গাপুজো বাঙালির প্রাণের উৎসব । আমাদের এই পুজোর সঙ্গে এলাকার প্রতিটি পরিবার জড়িয়ে রয়েছে । দুর্গাপুজোয় একজন পুরোহিত দিয়ে হয় না । একাধিক পুরোহিতের প্রয়োজন হয় । আমাদের এখানে যাঁরা পুজো করবেন আমরা তাঁদের কিছু আর্থিক সাহায্য অবশ্যই করব । কিন্তু পুরোহিতদের সরকারি সুযোগ সুবিধের প্রয়োজন রয়েছে ।" তিনি বলেন, "আমাদের কাছেও অনেক পুরোহিত সরকারি ভাতার আবেদনপত্র জমা দিয়েছিলেন । আমরা সেসব প্রশাসনের কাছে পাঠিয়েছি । ওই ফর্মে পুরোহিতদের জন্য কিছু নিয়মনীতির কথা বলা হয়েছিল । সেই নিয়মনীতি অনেকে মানেননি । অনেকে ব্রাহ্মণত্বের পরিচয়পত্রও দিতে পারেননি । কিন্তু পুরোহিতরা পুজো করেই সংসার প্রতিপালন করেন । সরকারি ভাতা পেলে তাঁদের সংসার চালাতে সুবিধে হয় । পুরোহিতদের দাবিকে আমরা সমর্থন জানাচ্ছি । আশা করি, সরকার তাঁদের দাবি মেনে নেবে ।"

আরও পড়ুন : Corona Crisis : নমো নমো করে হচ্ছে পুজো-বিয়ে ; সমস্যায় ঢাকি, বাজনাদারেরা

বিষয়টি নিয়ে মালদা সর্বজয়ী ক্লাবের সম্পাদক রঞ্জিৎ মুসাদ্দি বলেন, "পুরোহিতরা নিজেদের সিদ্ধান্তে অটল থাকলে আমরা চরম সমস্যায় পড়ে যাব । আমরা পুজোর আয়োজন করে থাকি । কিন্তু পুজোটা তো আর আমরা করতে পারব না । 41 বছর ধরে আমরা দুর্গাপুজো করে আসছি । এমন পরিস্থিতিতে কখনও পড়িনি । প্রতি বছর পুজোর আগে জেলা প্রশাসন আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসে । পুরোহিতরা নিজেদের দাবির কথা আমাদের জানালে আমরা এবার সেই বৈঠকে তাঁদের দাবির কথা তুলব । সরকারি ভাতা অবশ্যই পুরোহিতদের পাওয়া উচিত । তবে পুরোহিতরা পুজো না করার সিদ্ধান্তে অনড় থাকলে পুজো বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া আমাদের কাছে দ্বিতীয় কোনও রাস্তা খোলা নেই । সেক্ষেত্রে মায়ের বোধনই হবে না ।"

মালদা, 28 অগস্ট : সরকারি ঘোষণার পরেও মিলছে না ভাতা ৷ হাতেগোনা যে কয়েকজন ভাতা পেয়েছিলেন সেটাও বন্ধ হয়ে গিয়েছে । এর প্রতিবাদে এবার মালদা জেলায় দুর্গাপুজো থেকে সরে দাঁড়াতে চলেছেন পুরোহিতরা ! এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে বঙ্গীয় পুরোহিত সভা । বিশ্বকর্মা পুজোর আগেই পুরোহিতদের সংগঠন তাদের এই সিদ্ধান্তের কথা প্রশাসন এবং বিভিন্ন দুর্গাপুজো উদ্যোক্তাদের জানিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে । পুরোহিতদের এই পদক্ষেপের কথা জানতে পেরে প্রমাদ গুণছেন জেলার বিভিন্ন দুর্গাপুজো কমিটির উদ্যোক্তারা ।

প্রশাসনিক সূত্রে জানা যাচ্ছে, ছোট-বড় মিলিয়ে মালদা জেলায় প্রতিবছর হাজার দেড়েকের বেশি দুর্গাপুজো হয়ে থাকে । শুধুমাত্র মালদা ও পুরাতন মালদা শহরে সংখ্যাটি কয়েকশো । এর মধ্যে বাড়ির পুজোও রয়েছে । করোনা আবহে গত বছর থেকে পুজোর আয়োজনে ভাটা পড়লেও, দুর্গাপুজো হয়েছে । মানুষ আনন্দ করেছেন । কোভিডবিধি মেনে মণ্ডপে মণ্ডপে অঞ্জলি দিতেও দেখা গিয়েছে তাঁদের । বিশেষ করে মহাষ্টমী তিথিতে অঞ্জলিদানের ভিড় করোনা আতঙ্ককে যেন দূরে সরিয়ে দিয়েছিল । কিন্তু এবার পুরোহিতরা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাতে তাঁরা অনড় থাকলে কী হবে সেটা ভেবেই কূল পাচ্ছেন না কেউ ।

এই বিষয়ে বঙ্গীয় পুরোহিত সভার সম্পাদক অভিজিৎ ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, 2020 সালে দুর্গাপুজোর আগে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুরোহিতদের মাসিক এক হাজার টাকা করে ভাতা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন ৷ এরপর দেখা গিয়েছে কোনও তথ্যতালাশ না করেই কয়েকজন পুরোহিতের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে তিন হাজার টাকা করে ঢোকানো হয়েছে । তারপর থেকে মালদা জেলা প্রশাসনিক ভবন এবং সমস্ত ব্লকে পুরোহিতদের ডেকে অনুসন্ধান করা হচ্ছে । কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও পুরোহিত ভাতা পাননি । তিনি বলেছেন, "প্রথমে যাঁরা ভাতা পেয়েছিলেন তাঁদের অ্যাকাউন্টেও আর কোনও টাকা ঢোকেনি । মালদা জেলায় প্রায় সাত হাজার পুরোহিত রয়েছেন । তার মধ্যে গত বছর প্রায় 400 জনের অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকেছিল । এবার পুজোর আগে যদি আমাদের ভাতা চালু না হয় তবে জেলার কোনও পুরোহিত দুর্গাপুজো করবেন না । আমরা বিশ্বকর্মা পুজোর আগে মিছিল করে এবং জেলাশাসককে ডেপুটেশন দিয়ে সেকথা জানিয়ে দেব । সমস্ত দুর্গাপুজো কমিটিকেও জানিয়ে দেব । যাতে তারা কোনও সমস্যায় না পড়ে । কিন্তু পুজো উদ্যোক্তাদেরও আমাদের দিকে তাকাতে হবে ।"

সরকারি ভাতা না পেলে দুর্গাপুজো করবেন না মালদার পুরোহিতরা

আরও পড়ুন : khela hobe theme : রাজনীতির ময়দান থেকে পুজোর আঙিনায়, এবারের থিম 'খেলা হবে'

পুরোহিতদের এই সিদ্ধান্তের কথা শুনে প্রমাদ গুণছেন জেলার পুজো উদ্যোক্তারা । জেলার অন্যতম প্রাচীন আদি কংসবণিক দুর্গাবাড়ির সভাপতি নিমাইচন্দ্র দত্ত এ প্রসঙ্গে বলেন, "আমাদের পুজো 153 বছর পার করেছে । এই পুজো মালদার মানুষের আবেগ । প্রতি বছর অসংখ্য মানুষ এখানে পুজো দিতে আসেন । কিন্তু কোনও কারণে যদি পুরোহিতরা এবার পুজো না করার সিদ্ধান্ত নেন তাহলে মালদাবাসীর দুর্গাপুজোর আনন্দে ভাটা পড়বে । আমরা চাই, পুরোহিতরা তাঁদের প্রাপ্য সরকারি সহায়তা পাক । এটা ঠিক যে অনেক পুরোহিতই খুব দৈন্যতার মধ্যে রয়েছেন । সরকারি ভাতা তাঁদের যে অনেকটা সাহায্য করবে তা নিয়ে দ্বিমত নেই । তাই তাঁদের ভাতা প্রদান করা হলে আমরাও পুজোর আয়োজন করতে পারব । কারণ পুরোহিত ছাড়া পুজো করা সম্ভব নয় । আমরা আয়োজন করতে পারি, কিন্তু পুজো তো পুরোহিতরাই করেন ।"

মালদা কালীতলা ক্লাবের পুজো এবার 76 বছরে পা দিতে চলেছে । ক্লাব সম্পাদক দেবব্রত সাহা বললেন, "পুরোহিতরা যদি দুর্গাপুজো না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তবে সেটা আমাদের কাছে বেদনাদায়ক হবে । কারণ দুর্গাপুজো বাঙালির প্রাণের উৎসব । আমাদের এই পুজোর সঙ্গে এলাকার প্রতিটি পরিবার জড়িয়ে রয়েছে । দুর্গাপুজোয় একজন পুরোহিত দিয়ে হয় না । একাধিক পুরোহিতের প্রয়োজন হয় । আমাদের এখানে যাঁরা পুজো করবেন আমরা তাঁদের কিছু আর্থিক সাহায্য অবশ্যই করব । কিন্তু পুরোহিতদের সরকারি সুযোগ সুবিধের প্রয়োজন রয়েছে ।" তিনি বলেন, "আমাদের কাছেও অনেক পুরোহিত সরকারি ভাতার আবেদনপত্র জমা দিয়েছিলেন । আমরা সেসব প্রশাসনের কাছে পাঠিয়েছি । ওই ফর্মে পুরোহিতদের জন্য কিছু নিয়মনীতির কথা বলা হয়েছিল । সেই নিয়মনীতি অনেকে মানেননি । অনেকে ব্রাহ্মণত্বের পরিচয়পত্রও দিতে পারেননি । কিন্তু পুরোহিতরা পুজো করেই সংসার প্রতিপালন করেন । সরকারি ভাতা পেলে তাঁদের সংসার চালাতে সুবিধে হয় । পুরোহিতদের দাবিকে আমরা সমর্থন জানাচ্ছি । আশা করি, সরকার তাঁদের দাবি মেনে নেবে ।"

আরও পড়ুন : Corona Crisis : নমো নমো করে হচ্ছে পুজো-বিয়ে ; সমস্যায় ঢাকি, বাজনাদারেরা

বিষয়টি নিয়ে মালদা সর্বজয়ী ক্লাবের সম্পাদক রঞ্জিৎ মুসাদ্দি বলেন, "পুরোহিতরা নিজেদের সিদ্ধান্তে অটল থাকলে আমরা চরম সমস্যায় পড়ে যাব । আমরা পুজোর আয়োজন করে থাকি । কিন্তু পুজোটা তো আর আমরা করতে পারব না । 41 বছর ধরে আমরা দুর্গাপুজো করে আসছি । এমন পরিস্থিতিতে কখনও পড়িনি । প্রতি বছর পুজোর আগে জেলা প্রশাসন আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসে । পুরোহিতরা নিজেদের দাবির কথা আমাদের জানালে আমরা এবার সেই বৈঠকে তাঁদের দাবির কথা তুলব । সরকারি ভাতা অবশ্যই পুরোহিতদের পাওয়া উচিত । তবে পুরোহিতরা পুজো না করার সিদ্ধান্তে অনড় থাকলে পুজো বন্ধ করে দেওয়া ছাড়া আমাদের কাছে দ্বিতীয় কোনও রাস্তা খোলা নেই । সেক্ষেত্রে মায়ের বোধনই হবে না ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.