ETV Bharat / state

Murder By Mentally Disbalance Son : মালদায় মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের হাতে বাবা খুন - FATHER MURDER By MENTALLY DISBALANCE SON IN MALDA

মাথায় বাঁশের বাড়ি মেরে ঘুমন্ত বাবাকে খুন করল মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে ৷ ঘটনাটি ঘটে হরিশ্চন্দ্রপুর 1 নম্বর ব্লকের সুলতাননগর গ্রাম পঞ্চায়েতের কুশল গ্রামে। মৃতের নাম অতুল মহালদার ( Murder By Mentally Disbalance Son)।

Murder Over Mentally Disbalance Son
বাবাকে খুন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের
author img

By

Published : Mar 19, 2022, 1:10 PM IST

মালদা, 19 মার্চ : ছেলের হাতে বাবা খুন ৷ মাথায় বাঁশের বাড়ি মেরে ঘুমন্ত বাবাকে খুন করল মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে (Murder By Mentally Disbalance Son)। মালদায় ঘটেছে এমনই চাঞ্চলকর ঘটনা ৷

শুক্রবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটে হরিশ্চন্দ্রপুর 1 নম্বর ব্লকের সুলতাননগর গ্রাম পঞ্চায়েতের কুশল গ্রামে। মৃতের নাম অতুল মহালদার। বয়স ৫২ বছর। অতুলবাবুর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যালে পাঠানো হয়েছে । অভিযুক্ত ছেলে ভরত মহালদারকে পুলিশ আটক করেছে । এই ঘটনা ঘিরে গতকাল রাত থেকেই তোলপাড় হরিশ্চন্দ্রপুর ।

অতুলবাবু পেশায় ছিলেন দিনমজুর । তাঁর দুই ছেলে, দুই মেয়ে । বছর তিনেক ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন ছোট ছেলে ভরত। আর্থিক সমস্যায় ছেলের চিকিৎসা করাতে পারছিলেন না অতুলবাবু । শুক্রবার দুপুরে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন তিনি। সন্ধে নাগাদ ভরত ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত বাবার মাথায় বাঁশ দিয়ে আঘাত করে । ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় অতুলবাবুর। খবর পেয়ে পুলিশ অতুলবাবুকে স্থানীয় হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। বাড়ি থেকেই অভিযুক্ত ভরতকে আটক করে থানায় নিয়ে যান পুলিশকর্মীরা। অতুলবাবুর ভাগ্নে সুকুমার মহালদার বলেন, “দোলে আমরা সবাই ব্যস্ত ছিলাম। দুপুরের খাবার খেয়ে মামা ঘুমিয়ে ছিল। সন্ধে নাগাদ মামাতো ভাই ভরত মামার মাথায় বাঁশ দিয়ে বাড়ি মারে। খবর পেয়ে আমি সঙ্গে সঙ্গে মামার কাছে যাই। দেখি, রক্তে ভেসে যাচ্ছে গোটা ঘর। ভরত মানসিক ভারসাম্যহীন। জরিবুটির চিকিৎসা চলছিল। ওর মাথায় যে কী হল, বোঝা যাচ্ছে না।”

বাবাকে খুন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের

আরও পড়ুন : সম্পত্তি বিবাদের জেরে শ্বাসরোধ করে খুন, অভিযুক্ত দাদা-ভাইপো

হাসপাতালে উপস্থিত হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ অফিসার বিকাশ হালদার বলেন, “আমরা শুনেছি ওই ব্যক্তির ছেলে ঘুমন্ত বাবার মাথায় বাঁশের আঘাত করে খুন করেছে। আমরা মৃতদেহ উদ্ধার করেছি। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ মালদা মেডিক্যালে পাঠানো হচ্ছে। ছেলেটিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে । এনিয়ে কেউ অভিযোগ দায়ের করলে ওই ছেলেকে গ্রেফতার করা হবে।”

মালদা, 19 মার্চ : ছেলের হাতে বাবা খুন ৷ মাথায় বাঁশের বাড়ি মেরে ঘুমন্ত বাবাকে খুন করল মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে (Murder By Mentally Disbalance Son)। মালদায় ঘটেছে এমনই চাঞ্চলকর ঘটনা ৷

শুক্রবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটে হরিশ্চন্দ্রপুর 1 নম্বর ব্লকের সুলতাননগর গ্রাম পঞ্চায়েতের কুশল গ্রামে। মৃতের নাম অতুল মহালদার। বয়স ৫২ বছর। অতুলবাবুর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যালে পাঠানো হয়েছে । অভিযুক্ত ছেলে ভরত মহালদারকে পুলিশ আটক করেছে । এই ঘটনা ঘিরে গতকাল রাত থেকেই তোলপাড় হরিশ্চন্দ্রপুর ।

অতুলবাবু পেশায় ছিলেন দিনমজুর । তাঁর দুই ছেলে, দুই মেয়ে । বছর তিনেক ধরে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন ছোট ছেলে ভরত। আর্থিক সমস্যায় ছেলের চিকিৎসা করাতে পারছিলেন না অতুলবাবু । শুক্রবার দুপুরে খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন তিনি। সন্ধে নাগাদ ভরত ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত বাবার মাথায় বাঁশ দিয়ে আঘাত করে । ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় অতুলবাবুর। খবর পেয়ে পুলিশ অতুলবাবুকে স্থানীয় হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। বাড়ি থেকেই অভিযুক্ত ভরতকে আটক করে থানায় নিয়ে যান পুলিশকর্মীরা। অতুলবাবুর ভাগ্নে সুকুমার মহালদার বলেন, “দোলে আমরা সবাই ব্যস্ত ছিলাম। দুপুরের খাবার খেয়ে মামা ঘুমিয়ে ছিল। সন্ধে নাগাদ মামাতো ভাই ভরত মামার মাথায় বাঁশ দিয়ে বাড়ি মারে। খবর পেয়ে আমি সঙ্গে সঙ্গে মামার কাছে যাই। দেখি, রক্তে ভেসে যাচ্ছে গোটা ঘর। ভরত মানসিক ভারসাম্যহীন। জরিবুটির চিকিৎসা চলছিল। ওর মাথায় যে কী হল, বোঝা যাচ্ছে না।”

বাবাকে খুন মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলের

আরও পড়ুন : সম্পত্তি বিবাদের জেরে শ্বাসরোধ করে খুন, অভিযুক্ত দাদা-ভাইপো

হাসপাতালে উপস্থিত হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ অফিসার বিকাশ হালদার বলেন, “আমরা শুনেছি ওই ব্যক্তির ছেলে ঘুমন্ত বাবার মাথায় বাঁশের আঘাত করে খুন করেছে। আমরা মৃতদেহ উদ্ধার করেছি। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ মালদা মেডিক্যালে পাঠানো হচ্ছে। ছেলেটিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে । এনিয়ে কেউ অভিযোগ দায়ের করলে ওই ছেলেকে গ্রেফতার করা হবে।”

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.