ETV Bharat / state

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বিজেপি নেতা, বিতর্ক মালদায় - post poll violence

গতকাল রাতে মালদা আসে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল । আজ দলটি প্রথমেই গাজোলের কেনবোনা গ্রামে যায় । কমিশনের তরফে বলা হয়েছিল, ওই গ্রামে নির্বাচন পরবর্তী সন্ত্রাসের অভিযোগ মিলেছে । যদিও গ্রামবাসীরা দাবি করেছেন, সেখানে নির্বাচন পরবর্তী কোনও সন্ত্রাস হয়নি । তবে ভোটের পর দলবদলকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল ।

s
s
author img

By

Published : Jul 8, 2021, 3:32 PM IST

মালদা, 8 জুলাই : বিজেপির জেলা সহ সভাপতিকে সঙ্গে নিয়ে গাজোলের কেনবোনা গ্রামে ভোট পরবর্তী হিংসার তত্ত্বতলাশ করলেন জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য আতিফ রশিদ । উত্তরবঙ্গ সফরের শেষ দিনে আজ ওই গ্রামে যান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পাঁচ সদস্য । যার নেতৃত্বে ছিলেন রশিদ সাহেব । নির্বাচন পরিবর্তী হিংসার 48টি অভিযোগের ভিত্তিতে খোঁজখবর নিতে তাঁরা মালদা আসেন । যদিও আজ শুধুমাত্র কেনবোনা গ্রাম ঘুরেই তাঁরা মুর্শিদাবাদের দিকে রওনা দেন । কমিশনের এই সফর নিয়ে কৌতুহল দেখা গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে । কমিশনের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বিজেপি নেতার উপস্থিতি বিতর্ককে অন্য মাত্রা দিয়েছে । গোটা বিষয়টি রাজনৈতিকভাবে পরিকল্পিত বলে অভিযোগ করেছে জেলার তৃণমূল শিবির ।

গতকাল রাতে মালদা আসে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল । আজ দলটি প্রথমেই গাজোলের কেনবোনা গ্রামে যায় । কমিশনের তরফে বলা হয়েছিল, ওই গ্রামে নির্বাচন পরবর্তী সন্ত্রাসের অভিযোগ মিলেছে । যদিও গ্রামবাসীরা দাবি করেছেন, সেখানে নির্বাচন পরবর্তী কোনও সন্ত্রাস হয়নি । তবে ভোটের পর দলবদলকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল । কারণ, গত 21 মে গাজোলের রানিগঞ্জ 2 নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্য কেনবোনার বাসিন্দা নারায়ণ মণ্ডল বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন ।

তাঁর স্ত্রী বিউটি মণ্ডল বলেন, “23 মে রাতে হঠাৎ 50-60 জন বিজেপি কর্মী ও সমর্থক আমাদের বাড়িতে ভাঙচুর চালায় । সেই সময় বাড়িতে কোনও পুরুষ ছিল না । তারা আমাদের মারধর করে । শাড়ি ছিঁড়ে দেয় । তারা আমার স্বামীকে সামনে হাজির করতে বলে । খবর পেয়ে পরে পুলিশ এসে আমাদের বাঁচায় । কিন্তু ভোট নিয়ে এখানে কোনও ঝামেলা হয়নি । আজ যাঁরা দিল্লি থেকে এসেছেন, তাঁরা আমাদের সঙ্গে কোনও কথাও বলেননি ।”

এদিকে বিজেপি সমর্থক বাবলু মণ্ডল বলেন, “সেদিন রাতে গোলমালের খবর পেয়ে থানার আইসি একজন পুলিশকর্মী আর দু’জন সিভিক পুলিশকে নিয়ে প্রথমে এখানে আসেন । হঠাৎ দেখি, কোথা থেকে পুলিশ 4-5টি গাড়িতে চাপিয়ে লোকজন নিয়ে আসে । তারা আমাদের বাড়িতে ভাঙচুর চালায় । তারা কেউ পুলিশ নয় । গুণ্ডাদের নিয়ে আসা হয়েছিল । আজ আমরা মানবাধিকার কমিশনকে সেসব জানিয়েছি । তবে এটা ভোট পরবর্তী কোনও হিংসা নয় । দলবদল নিয়ে হিংসা ।”

গ্রামের আরেক বাসিন্দা শ্রীপতি মণ্ডল বলেন, “যা হয়েছে, তা ভোটের কোনও হিংসা নয় । আমরাই নারায়ণ মণ্ডলকে ভোটে জিতিয়ে এনেছিলাম । সে আমাদের না জানিয়ে তৃণমূলে চলে যায় । এনিয়ে 23 মে রাতে লোকজন নারায়ণের বাড়িতে তাঁর সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিল । সঙ্গে কথা বলার সময় একটু উত্তেজনাও দেখা দিয়েছিল । এর পর পুলিশ গ্রামে আসে । গ্রামে কোনও পুরুষকে না পেয়ে মেয়েদের উপর অত্যাচার চালায় পুলিশ । পুলিশের সঙ্গে তৃণমূলের লোকজনও ছিল । তবে সেই ঘটনার পর আবার সবাই গ্রামে ফিরে এসেছে । আর কোনও অশান্তি হয়নি ।”

অভিযোগ উঠেছে, আজ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্যরা বেছে বেছে শুধু বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গেই কথা বলেন । তাঁদের সঙ্গে বিজেপির জেলা সহ সভাপতি মিলন দাসের উপস্থিতি নিয়েও প্রশ্ন ওঠে । কমিশনের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে থাকা আতিফ রশিদ বলেন, “আমরা কোন কোন এলাকা পরিদর্শনে যাব সেটা সংবাদমাধ্যমে জানানো যাবে না । তবে সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে জানাতে চাই, গ্রামবাসীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে । এখনও লোকজন ভীত । নিজেদের সমস্যার কথা বলতে ভয় পাচ্ছেন । অনেকেই বলছেন, আপনারা ফিরে যাওয়ার পর আমাদের বিপদ আসতে পারে । এখানে মহিলাদের উপরেও অত্যাচার হয়েছে । আমরা তাঁদের বয়ান নিয়েছি । আমরা স্থানীয় থানার পুলিশ আধিকারিকদের জানিয়েছি, আমাদের ফিরে যাওয়ার পর যদি এই এলাকায় কোনও ঘটনা ঘটে, তবে তার পুরো দায়িত্ব থানার । স্থানীয় লোকজনের দাবি, পুলিশ ও রাজনৈতিক দুষ্কৃতীরা মিলে তাঁদের উপর অত্যাচার চালিয়েছে । এখনও পর্যন্ত যা তথ্য হাতে এসেছে তাতে পুলিশকে নেগেটিভ ভূমিকায় দেখা গিয়েছে । আমরা আমাদের রিপোর্ট আদালতের হাতে তুলে দেব । তবে আমাদের সঙ্গে বিজেপির কেউ নেই । যাঁদের কাছ থেকে আমরা অভিযোগ পেয়েছি, তাঁদের সঙ্গে তো আমাদের দেখা করতেই হবে ।”

আরও পড়ুন: হিংসা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে জলপাইগুড়িতে মানবাধিকার কমিশনের প্রতিনিধিরা

মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বিজেপি নেতা

গোটা বিষয়টিতে রাজনৈতিক অভিসন্ধির গন্ধ পাচ্ছেন গাজোল ব্লক তৃণমূল সভাপতি মানিক প্রসাদ । তিনি জানান, ঘটনার দিন বিজেপির কর্মীরা নারায়ণ মণ্ডলের বাড়িতে হামলা চালায় । মহিলাদের মারধর ও শ্লীলতাহানি করা হয় । বাড়ি পোড়ানোর চেষ্টা করে । পুলিশ সময়মতো গিয়ে ওই পরিবারটিকে রক্ষা করে । আজ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্যরা ওই গ্রামে গেলেও তাঁরা নারায়ণবাবুর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেননি । বিজেপি নেতা মিলন দাসকে সঙ্গে নিয়ে তাঁরা শুধু ওই দলের কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গেই কথা বলেন । এই ঘটনায় কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়েই তাঁদের প্রশ্ন রয়েছে ।

এদিকে মিলনবাবু দাবি করেছেন, ওই গ্রামের মানুষজন হিন্দিতে খুব ভাল কথা বলতে পারেন না । হিন্দি খুব একটা বোঝেনও না । গ্রামবাসীরাই তাঁকে দোভাষী হিসাবে থাকার জন্য অনুরোধ করেছিলেন । তাই কমিশনের সামনে তিনি উপস্থিত ছিলেন । দোভাষীর কাজ ছাড়া তিনি আর কিছুই করেননি ।

মালদা, 8 জুলাই : বিজেপির জেলা সহ সভাপতিকে সঙ্গে নিয়ে গাজোলের কেনবোনা গ্রামে ভোট পরবর্তী হিংসার তত্ত্বতলাশ করলেন জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্য আতিফ রশিদ । উত্তরবঙ্গ সফরের শেষ দিনে আজ ওই গ্রামে যান জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পাঁচ সদস্য । যার নেতৃত্বে ছিলেন রশিদ সাহেব । নির্বাচন পরিবর্তী হিংসার 48টি অভিযোগের ভিত্তিতে খোঁজখবর নিতে তাঁরা মালদা আসেন । যদিও আজ শুধুমাত্র কেনবোনা গ্রাম ঘুরেই তাঁরা মুর্শিদাবাদের দিকে রওনা দেন । কমিশনের এই সফর নিয়ে কৌতুহল দেখা গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে । কমিশনের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বিজেপি নেতার উপস্থিতি বিতর্ককে অন্য মাত্রা দিয়েছে । গোটা বিষয়টি রাজনৈতিকভাবে পরিকল্পিত বলে অভিযোগ করেছে জেলার তৃণমূল শিবির ।

গতকাল রাতে মালদা আসে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল । আজ দলটি প্রথমেই গাজোলের কেনবোনা গ্রামে যায় । কমিশনের তরফে বলা হয়েছিল, ওই গ্রামে নির্বাচন পরবর্তী সন্ত্রাসের অভিযোগ মিলেছে । যদিও গ্রামবাসীরা দাবি করেছেন, সেখানে নির্বাচন পরবর্তী কোনও সন্ত্রাস হয়নি । তবে ভোটের পর দলবদলকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল । কারণ, গত 21 মে গাজোলের রানিগঞ্জ 2 নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি সদস্য কেনবোনার বাসিন্দা নারায়ণ মণ্ডল বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন ।

তাঁর স্ত্রী বিউটি মণ্ডল বলেন, “23 মে রাতে হঠাৎ 50-60 জন বিজেপি কর্মী ও সমর্থক আমাদের বাড়িতে ভাঙচুর চালায় । সেই সময় বাড়িতে কোনও পুরুষ ছিল না । তারা আমাদের মারধর করে । শাড়ি ছিঁড়ে দেয় । তারা আমার স্বামীকে সামনে হাজির করতে বলে । খবর পেয়ে পরে পুলিশ এসে আমাদের বাঁচায় । কিন্তু ভোট নিয়ে এখানে কোনও ঝামেলা হয়নি । আজ যাঁরা দিল্লি থেকে এসেছেন, তাঁরা আমাদের সঙ্গে কোনও কথাও বলেননি ।”

এদিকে বিজেপি সমর্থক বাবলু মণ্ডল বলেন, “সেদিন রাতে গোলমালের খবর পেয়ে থানার আইসি একজন পুলিশকর্মী আর দু’জন সিভিক পুলিশকে নিয়ে প্রথমে এখানে আসেন । হঠাৎ দেখি, কোথা থেকে পুলিশ 4-5টি গাড়িতে চাপিয়ে লোকজন নিয়ে আসে । তারা আমাদের বাড়িতে ভাঙচুর চালায় । তারা কেউ পুলিশ নয় । গুণ্ডাদের নিয়ে আসা হয়েছিল । আজ আমরা মানবাধিকার কমিশনকে সেসব জানিয়েছি । তবে এটা ভোট পরবর্তী কোনও হিংসা নয় । দলবদল নিয়ে হিংসা ।”

গ্রামের আরেক বাসিন্দা শ্রীপতি মণ্ডল বলেন, “যা হয়েছে, তা ভোটের কোনও হিংসা নয় । আমরাই নারায়ণ মণ্ডলকে ভোটে জিতিয়ে এনেছিলাম । সে আমাদের না জানিয়ে তৃণমূলে চলে যায় । এনিয়ে 23 মে রাতে লোকজন নারায়ণের বাড়িতে তাঁর সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছিল । সঙ্গে কথা বলার সময় একটু উত্তেজনাও দেখা দিয়েছিল । এর পর পুলিশ গ্রামে আসে । গ্রামে কোনও পুরুষকে না পেয়ে মেয়েদের উপর অত্যাচার চালায় পুলিশ । পুলিশের সঙ্গে তৃণমূলের লোকজনও ছিল । তবে সেই ঘটনার পর আবার সবাই গ্রামে ফিরে এসেছে । আর কোনও অশান্তি হয়নি ।”

অভিযোগ উঠেছে, আজ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্যরা বেছে বেছে শুধু বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গেই কথা বলেন । তাঁদের সঙ্গে বিজেপির জেলা সহ সভাপতি মিলন দাসের উপস্থিতি নিয়েও প্রশ্ন ওঠে । কমিশনের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে থাকা আতিফ রশিদ বলেন, “আমরা কোন কোন এলাকা পরিদর্শনে যাব সেটা সংবাদমাধ্যমে জানানো যাবে না । তবে সংবাদমাধ্যমের মাধ্যমে জানাতে চাই, গ্রামবাসীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে হবে । এখনও লোকজন ভীত । নিজেদের সমস্যার কথা বলতে ভয় পাচ্ছেন । অনেকেই বলছেন, আপনারা ফিরে যাওয়ার পর আমাদের বিপদ আসতে পারে । এখানে মহিলাদের উপরেও অত্যাচার হয়েছে । আমরা তাঁদের বয়ান নিয়েছি । আমরা স্থানীয় থানার পুলিশ আধিকারিকদের জানিয়েছি, আমাদের ফিরে যাওয়ার পর যদি এই এলাকায় কোনও ঘটনা ঘটে, তবে তার পুরো দায়িত্ব থানার । স্থানীয় লোকজনের দাবি, পুলিশ ও রাজনৈতিক দুষ্কৃতীরা মিলে তাঁদের উপর অত্যাচার চালিয়েছে । এখনও পর্যন্ত যা তথ্য হাতে এসেছে তাতে পুলিশকে নেগেটিভ ভূমিকায় দেখা গিয়েছে । আমরা আমাদের রিপোর্ট আদালতের হাতে তুলে দেব । তবে আমাদের সঙ্গে বিজেপির কেউ নেই । যাঁদের কাছ থেকে আমরা অভিযোগ পেয়েছি, তাঁদের সঙ্গে তো আমাদের দেখা করতেই হবে ।”

আরও পড়ুন: হিংসা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে জলপাইগুড়িতে মানবাধিকার কমিশনের প্রতিনিধিরা

মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বিজেপি নেতা

গোটা বিষয়টিতে রাজনৈতিক অভিসন্ধির গন্ধ পাচ্ছেন গাজোল ব্লক তৃণমূল সভাপতি মানিক প্রসাদ । তিনি জানান, ঘটনার দিন বিজেপির কর্মীরা নারায়ণ মণ্ডলের বাড়িতে হামলা চালায় । মহিলাদের মারধর ও শ্লীলতাহানি করা হয় । বাড়ি পোড়ানোর চেষ্টা করে । পুলিশ সময়মতো গিয়ে ওই পরিবারটিকে রক্ষা করে । আজ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সদস্যরা ওই গ্রামে গেলেও তাঁরা নারায়ণবাবুর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেননি । বিজেপি নেতা মিলন দাসকে সঙ্গে নিয়ে তাঁরা শুধু ওই দলের কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গেই কথা বলেন । এই ঘটনায় কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়েই তাঁদের প্রশ্ন রয়েছে ।

এদিকে মিলনবাবু দাবি করেছেন, ওই গ্রামের মানুষজন হিন্দিতে খুব ভাল কথা বলতে পারেন না । হিন্দি খুব একটা বোঝেনও না । গ্রামবাসীরাই তাঁকে দোভাষী হিসাবে থাকার জন্য অনুরোধ করেছিলেন । তাই কমিশনের সামনে তিনি উপস্থিত ছিলেন । দোভাষীর কাজ ছাড়া তিনি আর কিছুই করেননি ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.