ETV Bharat / state

সাসপেন্ড করেছে বিজেপি, 24 ঘণ্টার মধ্যে তৃণমূলে জেলা পরিষদ সদস্য - assembly election 2021

বিজেপির জেলা সভাপতি গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডল গতকাল জেলা পরিষদ সদস্য সাগরিকা সরকারকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সাসপেন্ডের কথা জানান। সেই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই তৃণমূলের ঝাণ্ডা হাতে তুলে নিলেন সাগরিকা সরকার।

BJP
যোগদান পর্ব
author img

By

Published : Mar 24, 2021, 11:09 PM IST

মালদা, 24 মার্চ : সাসপেন্ড হওয়ার 24 ঘণ্টার মধ্যেই গেরুয়া থেকে জোড়া ফুলের শিবিরে নাম লেখালেন জেলা পরিষদ সদস্য। আজ দুপুরে জেলা তৃণমূল কার্যালয়ে সভানেত্রীর হাত থেকে তৃণমূলের পতাকা তুলে নেন তিনি। ক্ষমতা লোভীরা দল ছাড়লে কোনও ক্ষতি হবে না বলে দাবি বিজেপির জেলা সভাপতির।

বিজেপির প্রার্থী ঘোষণার পর থেকেই জেলা জুড়ে কর্মীদের বিক্ষোভের ছবি ধরা পড়ে। সেদিনই জেলা পরিষদ সদস্য সাগরিকা সরকার সহ কর্মীরা গাজোল ব্লক কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায়। পরদিন জেলা বিজেপি কার্যালয়েও একই ছবি ধরা পড়ে। গতকাল বিজেপির জেলা সভাপতি গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডল জেলা পরিষদ সদস্য সাগরিকা সরকারকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সাসপেন্ডের কথা জানান। সেই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই তৃণমূলের ঝাণ্ডা হাতে তুলে নিলেন সাগরিকা সরকার। আজ দুপুরে জেলা তৃণমূল কার্যালয় নূর ম্যানশনে জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসম নূর ও জেলার কো-অর্ডিনেটর দুলাল সরকারের হাত থেকে তৃণমূলের দলীয় পতাকা তুলে নেন তিনি।

আরও পড়ুন- দিল্লি নিয়ে কেন্দ্রের বিল রুখতে রাজধানী ছুটলেন তৃণমূল সাংসদরা

এবিষয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি গোবিন্দ চন্দ্র মণ্ডল বলেন, “আমরা সাগরিকা সরকারকে বহিষ্কার করিনি। দল বিরোধী কার্যকলাপের জন্য তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। গাজোল এলাকার কর্মীরা ওনার প্রতি বিরক্ত হয়ে উঠেছিলেন। বিধানসভায় প্রার্থী হওয়ার জন্য উনি বায়োডাটা জমা দিয়েছিলেন। প্রার্থী ঘোষণার পরেই ভাঙচুর চালানো, সাসপেন্ড করার পরেই দল পরিবর্তন দেখে মনে হচ্ছে টিকিটের লোভেই উনি দলে ছিলেন। ওনার তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় দলে কোনও প্রভাব পড়বে না।”

সাসপেন্ডের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জোড়া ফুল শিবিরে এলেন জেলা পরিষদ সদস্য

সাগরিকা বলেন, “পুরোনো দল সম্পর্কে আর কোনও মন্তব্য করব না। শুধু একটাই কথা বলব, আর নয় ভুল, আমরা সবাই তৃণমূল। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী বাসন্তী বর্মণকে জয়ী করার লক্ষ্য এখন সামনে। আমার দল পরিবর্তন করা কোনও ফ্যাক্টর হবে কিনা তা সময়ই বলবে।”

মালদা, 24 মার্চ : সাসপেন্ড হওয়ার 24 ঘণ্টার মধ্যেই গেরুয়া থেকে জোড়া ফুলের শিবিরে নাম লেখালেন জেলা পরিষদ সদস্য। আজ দুপুরে জেলা তৃণমূল কার্যালয়ে সভানেত্রীর হাত থেকে তৃণমূলের পতাকা তুলে নেন তিনি। ক্ষমতা লোভীরা দল ছাড়লে কোনও ক্ষতি হবে না বলে দাবি বিজেপির জেলা সভাপতির।

বিজেপির প্রার্থী ঘোষণার পর থেকেই জেলা জুড়ে কর্মীদের বিক্ষোভের ছবি ধরা পড়ে। সেদিনই জেলা পরিষদ সদস্য সাগরিকা সরকার সহ কর্মীরা গাজোল ব্লক কার্যালয়ে ভাঙচুর চালায়। পরদিন জেলা বিজেপি কার্যালয়েও একই ছবি ধরা পড়ে। গতকাল বিজেপির জেলা সভাপতি গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডল জেলা পরিষদ সদস্য সাগরিকা সরকারকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সাসপেন্ডের কথা জানান। সেই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই তৃণমূলের ঝাণ্ডা হাতে তুলে নিলেন সাগরিকা সরকার। আজ দুপুরে জেলা তৃণমূল কার্যালয় নূর ম্যানশনে জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসম নূর ও জেলার কো-অর্ডিনেটর দুলাল সরকারের হাত থেকে তৃণমূলের দলীয় পতাকা তুলে নেন তিনি।

আরও পড়ুন- দিল্লি নিয়ে কেন্দ্রের বিল রুখতে রাজধানী ছুটলেন তৃণমূল সাংসদরা

এবিষয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি গোবিন্দ চন্দ্র মণ্ডল বলেন, “আমরা সাগরিকা সরকারকে বহিষ্কার করিনি। দল বিরোধী কার্যকলাপের জন্য তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। গাজোল এলাকার কর্মীরা ওনার প্রতি বিরক্ত হয়ে উঠেছিলেন। বিধানসভায় প্রার্থী হওয়ার জন্য উনি বায়োডাটা জমা দিয়েছিলেন। প্রার্থী ঘোষণার পরেই ভাঙচুর চালানো, সাসপেন্ড করার পরেই দল পরিবর্তন দেখে মনে হচ্ছে টিকিটের লোভেই উনি দলে ছিলেন। ওনার তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় দলে কোনও প্রভাব পড়বে না।”

সাসপেন্ডের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জোড়া ফুল শিবিরে এলেন জেলা পরিষদ সদস্য

সাগরিকা বলেন, “পুরোনো দল সম্পর্কে আর কোনও মন্তব্য করব না। শুধু একটাই কথা বলব, আর নয় ভুল, আমরা সবাই তৃণমূল। আগামী বিধানসভা নির্বাচনে তৃণমূলের প্রার্থী বাসন্তী বর্মণকে জয়ী করার লক্ষ্য এখন সামনে। আমার দল পরিবর্তন করা কোনও ফ্যাক্টর হবে কিনা তা সময়ই বলবে।”

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.