ETV Bharat / state

দ্বিচারিতা কেন? ফের অনশনের হুমকি 'বঞ্চিত' মাদ্রাসা প্রার্থীদের

মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনে দুর্নীতির অভিযোগ এনে আজ দুপুরে হাজরা মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভে মাদ্রাসা প্রার্থীরা।

অবস্থান বিক্ষোভে মাদ্রাসা প্রার্থীরা
author img

By

Published : Jun 3, 2019, 7:56 PM IST

কলকাতা, 3 জুন : একই রাজ্যে দ্বিচারিতা কেন? এই প্রশ্ন তুললেন এবার মাদ্রাসা প্রার্থীরা । মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনে দুর্নীতির অভিযোগ আজ ফের তুলেছেন তাঁরা । আজ দুপুরে হাজরা মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভে তাঁরা সামিল হন । তাঁদের পাঁচ সদস্যের এক প্রতিনিধি দল কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে তাঁদের দাবি-দাওয়া সম্বলিত স্মারকলিপি জমা করতে যায় । মুখ্যমন্ত্রী সে সময় বাড়িতে ছিলেন না । তবে, সেখানে থাকা আধিকারিকদের আশ্বাসের ভিত্তিতে এদিন অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেন তাঁরা । আগামী 15 জুন পর্যন্ত তাঁরা অপেক্ষা করবেন । তার মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে, রাজ্যজুড়ে আন্দোলন এমন কী ফের তাঁরা অনশনে বসবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে হাজরা মোড়ে ছিল এই বিক্ষোভ কর্মসূচি। বিক্ষোভকারীরা নিজেদের বঞ্চিত মাদ্রাসা প্রার্থী হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন । কেন এই অবস্থান বিক্ষোভ? বিক্ষোভকারী গণেশ ঘটক তিনি জানিয়েছেন, তাঁরা 2014-র 6SLST-র মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের পাশ করা যোগ্যতম পরীক্ষার্থী । 2014-র পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে 2016-র 5 সেপ্টেম্বর । 2018-র 22 জুন প্যানেল প্রকাশিত হয়েছে । তিনি বলেন, "এই প্যানেলের দুর্নীতির শিকার হয়েছি আমরা । এই কারণে আমরা পথে নেমেছি ।" এর আগেও বিভিন্ন সময় আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন তাঁরা । অবস্থান বিক্ষোভের পাশাপাশি অনশন আন্দোলনেও তাঁরা সামিল হয়েছেন ।

দেখুন ভিডিয়ো

গণেশ ঘটক বলেন, "অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কার্যকর হস্তক্ষেপ আমরা চাইছি । মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন নিয়ে যে দুর্নীতি হয়েছে, যে নাটক হয়েছে, সাজানো গল্প হয়েছে, যেটা হয় তো ওঁকে (মুখ্যমন্ত্রী) বোঝানো হয়েছে, আমরা আশা করছি সেই খোলসটা এবার মোচন হবে।" একই সঙ্গে তিনি বলেন, "মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের যে বিজ্ঞাপিত ভ্যাকান্সি (3183) রয়েছে এবং মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের যে নির্দিষ্ট গেজেট অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত সমস্ত শূন্য পদে নিয়োগ করা হবে বলে জানানো হয়েছে, সেই 2016-র আপডেট ভ্যাকান্সি অনুযায়ী আমরা নিয়োগ চাই।" অন্য একটি দাবিও তাঁদের রয়েছে। এ কথা জানিয়ে তিনি বলেন, "একই রাজ্যে দ্বিচারিতা কেন? স্কুল সার্ভিস কমিশনের ক্ষেত্রে একাধিক পর্যায়ে কম্বাইন মেরিট লিস্ট অনুযায়ী নিয়োগ করা হচ্ছে। মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনে একাধিক পর্যায়ে নিয়োগ হচ্ছে না কেন? মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছি।"

নিজেদের বঞ্চিত মাদ্রাসা প্রার্থী হিসাবে পরিচয় দেওয়া অন্য এক বিক্ষোভকারী নবীন চন্দ্র বেরা বলেন, "সরকার যদি কোনও সদর্থক ভূমিকা না নেন, তা হলে আগামীদিনে আমরা এই আন্দোলনকে আরও দীর্ঘায়িত করব । আগামী দিনে আবার আমরা অনশনের পথে যাব । মুখ্যমন্ত্রী যদি কোনও ব্যবস্থা না নেন, তা হলে আগামী দিনে আমরা আবার অনশনে বসব । আমরণ অনশনে বসব ।" মাদ্রাসা কমিশনের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে তাঁদের কী অভিযোগ? তিনি বলেন, "সুপ্রিম কোর্টের অর্ডারকে চেয়ারম্যান লংঘন করেছেন।" তাঁদের এই অভিযোগের বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দিতেই এদিন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে স্মারকলিপি পেশ করার কর্মসূচি গ্রহণ করেন তাঁরা। নবীন চন্দ্র বেরা বলেন, "প্রায় এক বছর আগে যেদিন রেজাল্ট বেরিয়েছিল, তার পরের দিন আমরা হাজরা মোড়ে আন্দোলনে শামিল হয়েছিলাম। গত বছর অনশনে শামিল হয়েছিলাম। বিকাশ ভবনে বার বার গিয়েছি। মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাইছি আমরা।"

গণেশ ঘটক বলেন, " নোটিফিকেশন অনুযায়ী শূন্য পদের সংখ্যা 3,183 প্রকাশ করা হয়েছে। অথচ 22 জুন রেজাল্ট বের হওয়ার আগে প্রেস মিট করে চেয়ারম্যান জানান এই সংখ্যা 2570। কিন্তু এটা আদতে দাঁড়াল 1,700 বা 1,900। এ রকম কেন হল যার ফলস্বরূপ আমরা এই অবস্থানে বসে আছি। 2016-র আপডেট ভ্যাকান্সিতে টোটাল বিজ্ঞাপিত নিয়োগ হত, কৃত্রিমভাবে নন সিলেক্টেড যদি করে দেওয়া না হত, তাহলে আমাদের জীবনগুলি একের পর এক এভাবে শেষ হয়ে যেত না।" বিক্ষোভকারীদের মধ্য থেকে 5 জনের একটি প্রতিনিধি দল কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে যায়। এই দলে ছিলেন মনিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন না। কোনও মিটিং আছে, উনি বেরিয়ে গিয়েছেন। উনি নবান্নে চলে গিয়েছেন। তাই মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের সাক্ষাৎ হয়নি। আধিকারিকরা রয়েছেন। আমরা স্মারকলিপি পেশ করেছি। অবস্থান-বিক্ষোভ প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য ওনারা বারবার আমাদের অনুরোধ করেন।" একই সঙ্গে তিনি বলেন, "SSC-তে সিট আপডেট হলে মাদ্রাসায় হবে না কেন? কেন বঞ্চিত হতে হবে। যে সব যোগ্য ছেলে-মেয়ে পাস করেছেন, তাঁদের কেন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াতে হবে?"

মনিরুল ইসলাম বলেন, "আমরা মনে করেছিলাম ডেপুটেশন নেওয়া না হলে, এখানে আমরা বিক্ষোভ শুরু করব এবং আজকে ধর্নায় বসব। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে থাকা আধিকারিকরা বারবার অনুরোধ করেছেন, তাঁরা বিষয়টি দেখছেন। মুখ্যমন্ত্রীর গোচরে নিয়ে আসার জন্য তাঁরা আশ্বাস দিয়েছেন।" একই সঙ্গে তিনি বলেন, "আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আগামী ১৫ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করব। এর মধ্যে কিছু না হলে আমরা রাজ্যব্যাপী আন্দোলন শুরু করব। মুখ্যমন্ত্রী কোনও সিদ্ধান্ত না নিলেও আমরা বড় ধরনের আন্দোলনের পথে যাব।" এর পাশাপাশি তাঁর প্রশ্ন, "বার বার সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার পরও মাদ্রাসাগুলি কেন শিক্ষক পাচ্ছে না? ২০১৪ পর্যন্ত ভ্যাকান্সি কেন আপডেট হচ্ছে না?"

কলকাতা, 3 জুন : একই রাজ্যে দ্বিচারিতা কেন? এই প্রশ্ন তুললেন এবার মাদ্রাসা প্রার্থীরা । মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনে দুর্নীতির অভিযোগ আজ ফের তুলেছেন তাঁরা । আজ দুপুরে হাজরা মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভে তাঁরা সামিল হন । তাঁদের পাঁচ সদস্যের এক প্রতিনিধি দল কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে তাঁদের দাবি-দাওয়া সম্বলিত স্মারকলিপি জমা করতে যায় । মুখ্যমন্ত্রী সে সময় বাড়িতে ছিলেন না । তবে, সেখানে থাকা আধিকারিকদের আশ্বাসের ভিত্তিতে এদিন অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেন তাঁরা । আগামী 15 জুন পর্যন্ত তাঁরা অপেক্ষা করবেন । তার মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে, রাজ্যজুড়ে আন্দোলন এমন কী ফের তাঁরা অনশনে বসবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।

মাদ্রাসায় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে হাজরা মোড়ে ছিল এই বিক্ষোভ কর্মসূচি। বিক্ষোভকারীরা নিজেদের বঞ্চিত মাদ্রাসা প্রার্থী হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন । কেন এই অবস্থান বিক্ষোভ? বিক্ষোভকারী গণেশ ঘটক তিনি জানিয়েছেন, তাঁরা 2014-র 6SLST-র মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের পাশ করা যোগ্যতম পরীক্ষার্থী । 2014-র পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে 2016-র 5 সেপ্টেম্বর । 2018-র 22 জুন প্যানেল প্রকাশিত হয়েছে । তিনি বলেন, "এই প্যানেলের দুর্নীতির শিকার হয়েছি আমরা । এই কারণে আমরা পথে নেমেছি ।" এর আগেও বিভিন্ন সময় আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন তাঁরা । অবস্থান বিক্ষোভের পাশাপাশি অনশন আন্দোলনেও তাঁরা সামিল হয়েছেন ।

দেখুন ভিডিয়ো

গণেশ ঘটক বলেন, "অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কার্যকর হস্তক্ষেপ আমরা চাইছি । মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন নিয়ে যে দুর্নীতি হয়েছে, যে নাটক হয়েছে, সাজানো গল্প হয়েছে, যেটা হয় তো ওঁকে (মুখ্যমন্ত্রী) বোঝানো হয়েছে, আমরা আশা করছি সেই খোলসটা এবার মোচন হবে।" একই সঙ্গে তিনি বলেন, "মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের যে বিজ্ঞাপিত ভ্যাকান্সি (3183) রয়েছে এবং মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের যে নির্দিষ্ট গেজেট অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত সমস্ত শূন্য পদে নিয়োগ করা হবে বলে জানানো হয়েছে, সেই 2016-র আপডেট ভ্যাকান্সি অনুযায়ী আমরা নিয়োগ চাই।" অন্য একটি দাবিও তাঁদের রয়েছে। এ কথা জানিয়ে তিনি বলেন, "একই রাজ্যে দ্বিচারিতা কেন? স্কুল সার্ভিস কমিশনের ক্ষেত্রে একাধিক পর্যায়ে কম্বাইন মেরিট লিস্ট অনুযায়ী নিয়োগ করা হচ্ছে। মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনে একাধিক পর্যায়ে নিয়োগ হচ্ছে না কেন? মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছি।"

নিজেদের বঞ্চিত মাদ্রাসা প্রার্থী হিসাবে পরিচয় দেওয়া অন্য এক বিক্ষোভকারী নবীন চন্দ্র বেরা বলেন, "সরকার যদি কোনও সদর্থক ভূমিকা না নেন, তা হলে আগামীদিনে আমরা এই আন্দোলনকে আরও দীর্ঘায়িত করব । আগামী দিনে আবার আমরা অনশনের পথে যাব । মুখ্যমন্ত্রী যদি কোনও ব্যবস্থা না নেন, তা হলে আগামী দিনে আমরা আবার অনশনে বসব । আমরণ অনশনে বসব ।" মাদ্রাসা কমিশনের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে তাঁদের কী অভিযোগ? তিনি বলেন, "সুপ্রিম কোর্টের অর্ডারকে চেয়ারম্যান লংঘন করেছেন।" তাঁদের এই অভিযোগের বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পৌঁছে দিতেই এদিন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে স্মারকলিপি পেশ করার কর্মসূচি গ্রহণ করেন তাঁরা। নবীন চন্দ্র বেরা বলেন, "প্রায় এক বছর আগে যেদিন রেজাল্ট বেরিয়েছিল, তার পরের দিন আমরা হাজরা মোড়ে আন্দোলনে শামিল হয়েছিলাম। গত বছর অনশনে শামিল হয়েছিলাম। বিকাশ ভবনে বার বার গিয়েছি। মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যানের পদত্যাগ চাইছি আমরা।"

গণেশ ঘটক বলেন, " নোটিফিকেশন অনুযায়ী শূন্য পদের সংখ্যা 3,183 প্রকাশ করা হয়েছে। অথচ 22 জুন রেজাল্ট বের হওয়ার আগে প্রেস মিট করে চেয়ারম্যান জানান এই সংখ্যা 2570। কিন্তু এটা আদতে দাঁড়াল 1,700 বা 1,900। এ রকম কেন হল যার ফলস্বরূপ আমরা এই অবস্থানে বসে আছি। 2016-র আপডেট ভ্যাকান্সিতে টোটাল বিজ্ঞাপিত নিয়োগ হত, কৃত্রিমভাবে নন সিলেক্টেড যদি করে দেওয়া না হত, তাহলে আমাদের জীবনগুলি একের পর এক এভাবে শেষ হয়ে যেত না।" বিক্ষোভকারীদের মধ্য থেকে 5 জনের একটি প্রতিনিধি দল কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে যায়। এই দলে ছিলেন মনিরুল ইসলাম। তিনি বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন না। কোনও মিটিং আছে, উনি বেরিয়ে গিয়েছেন। উনি নবান্নে চলে গিয়েছেন। তাই মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের সাক্ষাৎ হয়নি। আধিকারিকরা রয়েছেন। আমরা স্মারকলিপি পেশ করেছি। অবস্থান-বিক্ষোভ প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য ওনারা বারবার আমাদের অনুরোধ করেন।" একই সঙ্গে তিনি বলেন, "SSC-তে সিট আপডেট হলে মাদ্রাসায় হবে না কেন? কেন বঞ্চিত হতে হবে। যে সব যোগ্য ছেলে-মেয়ে পাস করেছেন, তাঁদের কেন রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াতে হবে?"

মনিরুল ইসলাম বলেন, "আমরা মনে করেছিলাম ডেপুটেশন নেওয়া না হলে, এখানে আমরা বিক্ষোভ শুরু করব এবং আজকে ধর্নায় বসব। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে থাকা আধিকারিকরা বারবার অনুরোধ করেছেন, তাঁরা বিষয়টি দেখছেন। মুখ্যমন্ত্রীর গোচরে নিয়ে আসার জন্য তাঁরা আশ্বাস দিয়েছেন।" একই সঙ্গে তিনি বলেন, "আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আগামী ১৫ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করব। এর মধ্যে কিছু না হলে আমরা রাজ্যব্যাপী আন্দোলন শুরু করব। মুখ্যমন্ত্রী কোনও সিদ্ধান্ত না নিলেও আমরা বড় ধরনের আন্দোলনের পথে যাব।" এর পাশাপাশি তাঁর প্রশ্ন, "বার বার সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার পরও মাদ্রাসাগুলি কেন শিক্ষক পাচ্ছে না? ২০১৪ পর্যন্ত ভ্যাকান্সি কেন আপডেট হচ্ছে না?"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.