ETV Bharat / state

বাম আমলে নিয়োগ হওয়া কর্মীদের মানবিক কারণে বহন করছে সরকার : পার্থ - Partha Chaterjee

শুধুমাত্র 2010 সালে বিভিন্ন দপ্তর, পঞ্চায়েত, পুরসভা, SSK , MSKর মতো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আড়াই লাখ কর্মচারি নিয়োগ করা হয়েছিল । মানবিক কারণে বর্তমান সরকার সেই সব কর্মীর দায় বহন করে চলেছে ।

পার্থ
author img

By

Published : Sep 3, 2019, 10:03 PM IST

কলকাতা, 3 সেপ্টেম্বর: 2010 সালে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে প্রায় আড়াই লক্ষ অস্থায়ী কর্মচারী নিয়োগ করা হয়েছিল । বিধান সভায় দাঁড়িয়ে রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী দাবি করলেন মানবিক কারণে বর্তমান সরকার সেইসব কর্মচারীদের দায়ভার বহন করে চলেছে ।

ওয়েষ্ট বেঙ্গল স্টাফ সিলেকশন কমিশন (রিপিলিং) বিল 2019 আজ রাজ্য বিধানসভায় পাশ হয় । বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে CPI(M) বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্য সরকারি দপ্তরে কর্মসংস্থান নিয়ে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন । তাঁর অভিযোগ, 'তৃণমূলের আমলে সরকারি দপ্তর, সরকার পোষিত স্কুলে নিয়োগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছে ।'

এর জবাবে পরিষদীয় মন্ত্রী রাজ্যের পূর্বতন বাম সরকারের আমলে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে বিপুল পরিমাণ অস্থায়ী কর্মী নিয়োগের অভিযোগ তুলে সরব হন । তিনি অভিযোগ করেন, শুধুমাত্র 2010 সালে বিভিন্ন দপ্তর, পঞ্চায়েত, পুরসভা, SSK , MSKর মতো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আড়াই লাখ কর্মচারি নিয়োগ করা হয়েছিল । মানবিক কারণে বর্তমান সরকার সেই সব কর্মীর দায় বহন করে চলেছে ।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার বিধানসভায় বিলের ওপর আলোচনার সময় বিলের আইনি ত্রুটি নিয়ে বিরোধীরা অভিযোগ সরব হন ৷ অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বিরোধীদের দাবি মেনে নিয়ে বিলের ওপর আলোচনা স্থগিত রাখেন । আজ বিলটি পুনরায় আলোচনার জন্য সভায় পেশ হয় ।

বিরোধীদের অভিযোগ নস্যাৎ করে আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক বলেন, "এই বিল নিয়ে এডভোকেট জেনারেল তার মতামত জানিয়েছেন । যেহেতু বাতিল হওয়া পুরোনো আইন এই বিলের মাধ্যমে পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে সেইকারণে এই বিলে নতুন করে আর্থিক অনুমোদন বা রাজ্যপালের অনুমোদনের প্রয়োজন নেই । "

কলকাতা, 3 সেপ্টেম্বর: 2010 সালে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে প্রায় আড়াই লক্ষ অস্থায়ী কর্মচারী নিয়োগ করা হয়েছিল । বিধান সভায় দাঁড়িয়ে রাজ্যের পরিষদীয় মন্ত্রী দাবি করলেন মানবিক কারণে বর্তমান সরকার সেইসব কর্মচারীদের দায়ভার বহন করে চলেছে ।

ওয়েষ্ট বেঙ্গল স্টাফ সিলেকশন কমিশন (রিপিলিং) বিল 2019 আজ রাজ্য বিধানসভায় পাশ হয় । বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে CPI(M) বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্য সরকারি দপ্তরে কর্মসংস্থান নিয়ে তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন । তাঁর অভিযোগ, 'তৃণমূলের আমলে সরকারি দপ্তর, সরকার পোষিত স্কুলে নিয়োগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছে ।'

এর জবাবে পরিষদীয় মন্ত্রী রাজ্যের পূর্বতন বাম সরকারের আমলে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে বিপুল পরিমাণ অস্থায়ী কর্মী নিয়োগের অভিযোগ তুলে সরব হন । তিনি অভিযোগ করেন, শুধুমাত্র 2010 সালে বিভিন্ন দপ্তর, পঞ্চায়েত, পুরসভা, SSK , MSKর মতো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আড়াই লাখ কর্মচারি নিয়োগ করা হয়েছিল । মানবিক কারণে বর্তমান সরকার সেই সব কর্মীর দায় বহন করে চলেছে ।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার বিধানসভায় বিলের ওপর আলোচনার সময় বিলের আইনি ত্রুটি নিয়ে বিরোধীরা অভিযোগ সরব হন ৷ অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বিরোধীদের দাবি মেনে নিয়ে বিলের ওপর আলোচনা স্থগিত রাখেন । আজ বিলটি পুনরায় আলোচনার জন্য সভায় পেশ হয় ।

বিরোধীদের অভিযোগ নস্যাৎ করে আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক বলেন, "এই বিল নিয়ে এডভোকেট জেনারেল তার মতামত জানিয়েছেন । যেহেতু বাতিল হওয়া পুরোনো আইন এই বিলের মাধ্যমে পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে সেইকারণে এই বিলে নতুন করে আর্থিক অনুমোদন বা রাজ্যপালের অনুমোদনের প্রয়োজন নেই । "

Intro: বাম আমলে নিয়োগ হওয়া কর্মীদের মানবিক কারণে বহন করছে সরকার : বিধানসভায় সরব পার্থ

কলকাতা, ৩ সেপ্টেম্বর: 'বাম আমলে বিভিন্ন দপ্তরে প্রায় আড়াই লক্ষ কর্মচারী নিয়োগ হয়েছিল। মানবিক কারণে বর্তমান সরকার সেইসব কর্মচারীদের দায়ভার বহন করে চলেছে।' আজ রাজ্য বিধানসভায় এই তথ্য তুলে ধরে বামেদের বিরুদ্ধে সরব হলেন পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

Body:

‘ওয়েষ্ট বেঙ্গল স্টাফ সিলেকশন কমিশন (রিপিলিং) (রিপিলিং)বিল ২০১৯’ আজ রাজ্য বিধানসভায় গৃহীত হয়। বিলের ওপর আলোচনার শেষে জবাবী ভাষণে পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় দাবি করেন, বর্তমান সরকারের আমলে কর্ম সংস্থানে অভুতপূর্ব গতি এসেছে। বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে সিপিআইএম বিধায়ক তন্ময় ভট্টাচার্য সরকারি দপ্তরে কর্মসংস্থান নিয়ে তৃণমূল সরকারের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন। তাঁর অভিযোগ, 'এই আমলে সরকারি দপ্তর, সরকার পোষিত স্কুলে নিয়োগ সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গিয়েছে।' এর জবাবে পরিষদীয় মন্ত্রী রাজ্যের পূর্বতন বাম সরকারের আমলে বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে বিপুল পরিমাণ অস্থায়ী কর্মী নিয়োগের অভিযোগ তুলে সরব হন। তিনি অভিযোগ করেন, শুধুমাত্র ২০১০ সালে বিভিন্ন দপ্তর, পঞ্চায়েত, পুরসভা, এসএসএসকে, এমএসকে র মতো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আড়াইলক্ষ কর্মচারি নিয়োগ করা হয়েছিল। মানবিক কারণে বর্তমান সরকার সেই সব কর্মীর দায় বহন করে চলেছে। আলোচনার শেষে ভোটাভুটিতে বিলটি বিধানসভায় গৃহীত হয়। প্রসঙ্গত, শুক্রবার বিধানসভায় বিলের ওপর আলোচনার সময় আইনি খুঁটিনাটি নিয়ে বিরোধীরা অভিযোগ তোলেন। অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বিরোধীদের দাবি মেনে নিয়ে বিলের ওপর আলোচনা স্থগিত রাখেন। আজ বিলটি পুনরায় আলোচনার জন্য সভায় পেশ হয়। রাজ্যের আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক বলেন, এই এডভোকেট জেনারেল তার মতামত জানিয়েছেন। যেহেতু বাতিল হওয়া পুরনো আইন এই বিলের মাধ্যমে পুনরুজ্জীবিত হচ্ছে সেকারণে এতে নতুন করে আর্থিক অনুমোদন বা তাতে রাজ্যপালের অনুমোদনের প্রয়োজন নেই।Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.