ETV Bharat / state

চালু স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট কাম মিনস বৃত্তির অনলাইন আবেদনের পোর্টাল - মেরিট-কাম-মিনস স্কলারশিপ

চলতি বছরের স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট কাম মিনস স্কলারশিপ প্রকল্পের অনলাইন আবেদনের পোর্টালটির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ।

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়
শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়
author img

By

Published : Oct 7, 2020, 10:46 PM IST

কলকাতা, 7 অক্টোবর: প্রতিবছরই মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে উত্তীর্ণ পড়ুয়ারা স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস স্কলারশিপ প্রকল্পের সুবিধা পেয়ে থাকেন । এই বৃত্তি প্রকল্পের জন্য আবেদন করার পোর্টালটির আজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । বিকেল থেকেই পোর্টালটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে । মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে 75 শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পেলেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাবে ছাত্র-ছাত্রীরা । আর স্নাতকোত্তরের জন্য স্নাতকে অনার্সে 53 শতাংশ পেলেই ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে 55 শতাংশ নম্বর পাওয়া পড়ুয়ারা এই বৃত্তির সুবিধা পাবেন ।

এদিন দুপুরে বিকাশ ভবনে চলতি বছরের স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস স্কলারশিপ প্রকল্পের অনলাইন আবেদনের পোর্টালটির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । সেখানে তিনি বলেন, "যাতে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই করা । সেই স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস বৃত্তি প্রকল্পের পোর্টালে আজ থেকে নতুন অনলাইন আবেদনের জন্য শুরু হয়ে যাচ্ছে । যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁরা তাঁদের উচ্চশিক্ষার জন্য বিজ্ঞান, কলা, বানিজ্য, প্রযুক্তি এবং চিকিৎসাশাস্ত্রে এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন । যারা নন-নেট কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা করছেন তাঁরাও এই প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা পাবেন । এই প্রকল্পে অন্তর্ভুক্তির জন্য প্রার্থীর পারিবারিক আয়ের উর্ধ্বসীমা 2 লাখ 50 হাজার টাকা । তবে কন্যাশ্রী প্রাপক ও গবেষনারত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আয়ের কোনও উর্ধ্বসীমা নেই । মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ৭৫ শতাংশ নম্বর পেলেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যায় ।"

পাশাপাশি, এবছর যে সকল ছাত্র-ছাত্রীকে মেধার কারণে নবান্ন সভাঘরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্মাননা জানিয়েছেন , তাঁরা আবেদন করলেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন বলে ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী । তিনি বলেন, "এবার 795 জনের মতো ছাত্র-ছাত্রী মেধার ভিত্তিতে পুরস্কৃত হয়েছেন ৷ তাঁদের নবান্ন সভাঘরে সম্মাননা জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁরা প্রত্যেকেই আবেদন করলে এই বৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন । তাঁরা অনলাইনে আবেদন করলেই তা গৃহীত হবে ।"

তিনি আরও বলেন, "এই প্রকল্পে আবেদনের প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ অনলাইন । কোনও হার্ডকপি জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই । ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে উচ্চশিক্ষা দপ্তর একটি টোল ফ্রি নম্বরের ব্যবস্থা করেছে । সেই নম্বরটি হল 180010280114 ৷ এই পোর্টালটির আজকে আমরা সকলে মিলে উদ্বোধন করে দিলাম ।"

প্রতি বছরই একাধিক নতুন সংযোজন হয় এই বৃত্তির পোর্টালে । এই বছরও ব্যাতিক্রম নয় । পরিবর্তিত পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে করা হয়েছে একাধিক সংযোজন । আগে শুধুমাত্র রিনিউয়ালের ক্ষেত্রে কলেজে ভরতির রিসিপ্ট জমা করতে হতো আবেদনকারীদের । নতুন আবেদনের ক্ষেত্রে নেওয়া হতো না । এই বছর ছাত্র-ছাত্রীদের কলেজে ভরতি হওয়ার রিসিপ্ট, ভরতি হওয়ার প্রমাণপত্র হিসেবে পোর্টালে আপলোড করতে হবে । দ্বিতীয়ত, চূড়ান্ত আবেদন জমা দেওয়ার পরেও প্রতিষ্ঠানের তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন আবেদনকারী প্রার্থী । উচ্চশিক্ষা দপ্তরের যুক্তি, যেহেতু এখনও ভরতি প্রক্রিয়া চলছে । একটি ছাত্র বা ছাত্রী একটি কলেজে ভরতি হয়ে গেলেও পরে গিয়ে সে অন্য জায়গায় চলে যেতে পারে । সেক্ষেত্রে তাঁরা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করতে পারবেন চূড়ান্ত আবেদনপত্র জমা করার পরেও । তৃতীয়ত, আবেদন করা থেকে অনুমোদন পাওয়া পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই ছাত্র-ছাত্রীদের SMS-এর মাধ্যমে তা জানানো হবে ।

এই বছর ভালো নম্বর পেয়েছেন বোর্ড পরীক্ষার্থীরা । সেক্ষেত্রে 75 শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পাওয়া প্রার্থীদের সংখ্যা নিশ্চিতভাবে অনেক গুণ বেড়ে যাবে । আজ স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস স্কলারশিপের অনলাইন আবেদনের পোর্টাল উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে তা নিয়েও চিন্তা প্রকাশ করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । 75 শতাংশের উপরে কত পড়ুয়া রয়েছেন তার হিসেব চান তিনি । তারপরে তিনি বলেন, "আমার যা অভিজ্ঞতা তাতে ভালো ভালো কলেজেও সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে না 90, 95 শতাংশ নম্বর পেয়েও । মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের এই ট্রেন্ড দেখে আমি বলতে পারি 75 শতাংশ বা তার উপরে নম্বর পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা এই বছর অন্যান্য বছরের থেকে বহুগুণ বেশি হবে । সেক্ষেত্রে তাহলে অন্য জায়গা থেকে ফান্ড জোগাড় করে আমাদের করতে হবে ।"

স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস স্কলারশিপ পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীরা উচ্চমাধ্যমিক স্তরে পড়াশোনার জন্য মাসে 1 হাজার টাকা, কলা ও বানিজ্যে স্নাতক কোর্স করলে মাসে 1 হাজার টাকা, বিজ্ঞান ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন অনুমোদিত স্নাতকের প্রফেশনাল কোর্সের জন্য মাসে 1 হাজার 500 টাকা করে পাবেন ছাত্র-ছাত্রীরা । কলা ও বানিজ্যে স্নাতকোত্তর কোর্স করলে মাসে 2 হাজার টাকা করে এবং বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ও স্নাতকোত্তর স্তরের প্রফেশনাল কোর্সের জন্য প্রতি মাসে আড়াই হাজার টাকা করে পাবেন ছাত্র-ছাত্রীরা । Non-NET M.Phil এবং Non-NET P.hD ও NET-LS P.hD প্রার্থীরা যথাক্রমে মাসে 5 হাজার ও 8 হাজার টাকা করে পাবেন। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর এবং AICTE অনুমোদিত প্রফেশনাল কোর্স করা প্রার্থীরা মাসে 5 হাজার টাকা করে পাবেন । পলিটেকনিকের প্রার্থীরা মাসে দেড় হাজার এবং স্নাতক মেডিক্যাল ডিগ্রি ও ডিপ্লোমা কোর্সের ক্ষেত্রে যথাক্রমে 5 হাজার ও দেড় হাজার টাকা করে পাবেন ।

কলকাতা, 7 অক্টোবর: প্রতিবছরই মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে উত্তীর্ণ পড়ুয়ারা স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস স্কলারশিপ প্রকল্পের সুবিধা পেয়ে থাকেন । এই বৃত্তি প্রকল্পের জন্য আবেদন করার পোর্টালটির আজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । বিকেল থেকেই পোর্টালটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে । মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে 75 শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পেলেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাবে ছাত্র-ছাত্রীরা । আর স্নাতকোত্তরের জন্য স্নাতকে অনার্সে 53 শতাংশ পেলেই ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ক্ষেত্রে 55 শতাংশ নম্বর পাওয়া পড়ুয়ারা এই বৃত্তির সুবিধা পাবেন ।

এদিন দুপুরে বিকাশ ভবনে চলতি বছরের স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস স্কলারশিপ প্রকল্পের অনলাইন আবেদনের পোর্টালটির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । সেখানে তিনি বলেন, "যাতে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই করা । সেই স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস বৃত্তি প্রকল্পের পোর্টালে আজ থেকে নতুন অনলাইন আবেদনের জন্য শুরু হয়ে যাচ্ছে । যে সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁরা তাঁদের উচ্চশিক্ষার জন্য বিজ্ঞান, কলা, বানিজ্য, প্রযুক্তি এবং চিকিৎসাশাস্ত্রে এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন । যারা নন-নেট কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা করছেন তাঁরাও এই প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থিক সহায়তা পাবেন । এই প্রকল্পে অন্তর্ভুক্তির জন্য প্রার্থীর পারিবারিক আয়ের উর্ধ্বসীমা 2 লাখ 50 হাজার টাকা । তবে কন্যাশ্রী প্রাপক ও গবেষনারত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য আয়ের কোনও উর্ধ্বসীমা নেই । মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ৭৫ শতাংশ নম্বর পেলেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যায় ।"

পাশাপাশি, এবছর যে সকল ছাত্র-ছাত্রীকে মেধার কারণে নবান্ন সভাঘরে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্মাননা জানিয়েছেন , তাঁরা আবেদন করলেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন বলে ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী । তিনি বলেন, "এবার 795 জনের মতো ছাত্র-ছাত্রী মেধার ভিত্তিতে পুরস্কৃত হয়েছেন ৷ তাঁদের নবান্ন সভাঘরে সম্মাননা জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তাঁরা প্রত্যেকেই আবেদন করলে এই বৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন । তাঁরা অনলাইনে আবেদন করলেই তা গৃহীত হবে ।"

তিনি আরও বলেন, "এই প্রকল্পে আবেদনের প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ অনলাইন । কোনও হার্ডকপি জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই । ছাত্র-ছাত্রীদের সুবিধার্থে উচ্চশিক্ষা দপ্তর একটি টোল ফ্রি নম্বরের ব্যবস্থা করেছে । সেই নম্বরটি হল 180010280114 ৷ এই পোর্টালটির আজকে আমরা সকলে মিলে উদ্বোধন করে দিলাম ।"

প্রতি বছরই একাধিক নতুন সংযোজন হয় এই বৃত্তির পোর্টালে । এই বছরও ব্যাতিক্রম নয় । পরিবর্তিত পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে করা হয়েছে একাধিক সংযোজন । আগে শুধুমাত্র রিনিউয়ালের ক্ষেত্রে কলেজে ভরতির রিসিপ্ট জমা করতে হতো আবেদনকারীদের । নতুন আবেদনের ক্ষেত্রে নেওয়া হতো না । এই বছর ছাত্র-ছাত্রীদের কলেজে ভরতি হওয়ার রিসিপ্ট, ভরতি হওয়ার প্রমাণপত্র হিসেবে পোর্টালে আপলোড করতে হবে । দ্বিতীয়ত, চূড়ান্ত আবেদন জমা দেওয়ার পরেও প্রতিষ্ঠানের তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন আবেদনকারী প্রার্থী । উচ্চশিক্ষা দপ্তরের যুক্তি, যেহেতু এখনও ভরতি প্রক্রিয়া চলছে । একটি ছাত্র বা ছাত্রী একটি কলেজে ভরতি হয়ে গেলেও পরে গিয়ে সে অন্য জায়গায় চলে যেতে পারে । সেক্ষেত্রে তাঁরা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করতে পারবেন চূড়ান্ত আবেদনপত্র জমা করার পরেও । তৃতীয়ত, আবেদন করা থেকে অনুমোদন পাওয়া পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই ছাত্র-ছাত্রীদের SMS-এর মাধ্যমে তা জানানো হবে ।

এই বছর ভালো নম্বর পেয়েছেন বোর্ড পরীক্ষার্থীরা । সেক্ষেত্রে 75 শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পাওয়া প্রার্থীদের সংখ্যা নিশ্চিতভাবে অনেক গুণ বেড়ে যাবে । আজ স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস স্কলারশিপের অনলাইন আবেদনের পোর্টাল উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে তা নিয়েও চিন্তা প্রকাশ করেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় । 75 শতাংশের উপরে কত পড়ুয়া রয়েছেন তার হিসেব চান তিনি । তারপরে তিনি বলেন, "আমার যা অভিজ্ঞতা তাতে ভালো ভালো কলেজেও সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে না 90, 95 শতাংশ নম্বর পেয়েও । মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের এই ট্রেন্ড দেখে আমি বলতে পারি 75 শতাংশ বা তার উপরে নম্বর পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা এই বছর অন্যান্য বছরের থেকে বহুগুণ বেশি হবে । সেক্ষেত্রে তাহলে অন্য জায়গা থেকে ফান্ড জোগাড় করে আমাদের করতে হবে ।"

স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট-কাম-মিনস স্কলারশিপ পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীরা উচ্চমাধ্যমিক স্তরে পড়াশোনার জন্য মাসে 1 হাজার টাকা, কলা ও বানিজ্যে স্নাতক কোর্স করলে মাসে 1 হাজার টাকা, বিজ্ঞান ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন অনুমোদিত স্নাতকের প্রফেশনাল কোর্সের জন্য মাসে 1 হাজার 500 টাকা করে পাবেন ছাত্র-ছাত্রীরা । কলা ও বানিজ্যে স্নাতকোত্তর কোর্স করলে মাসে 2 হাজার টাকা করে এবং বিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ও স্নাতকোত্তর স্তরের প্রফেশনাল কোর্সের জন্য প্রতি মাসে আড়াই হাজার টাকা করে পাবেন ছাত্র-ছাত্রীরা । Non-NET M.Phil এবং Non-NET P.hD ও NET-LS P.hD প্রার্থীরা যথাক্রমে মাসে 5 হাজার ও 8 হাজার টাকা করে পাবেন। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর এবং AICTE অনুমোদিত প্রফেশনাল কোর্স করা প্রার্থীরা মাসে 5 হাজার টাকা করে পাবেন । পলিটেকনিকের প্রার্থীরা মাসে দেড় হাজার এবং স্নাতক মেডিক্যাল ডিগ্রি ও ডিপ্লোমা কোর্সের ক্ষেত্রে যথাক্রমে 5 হাজার ও দেড় হাজার টাকা করে পাবেন ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.