কলকাতা, 5 জুন : উত্তরোত্তর রাজ্যজুড়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে সংক্রমিতের সংখ্যা। এপর্যন্ত গোটা রাজ্যে 7 হাজার 303 জন কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যেই তৃতীয় দফায় মিড-ডে মিলের চাল-আলু বিতরণ শুরু হয়েছে জেলায় জেলায়। সরকার প্রদত্ত মিড-ডে মিল বিতরণ কর্মসূচিতে কোরোনা প্রতিরোধের কোনও নিয়ম ভঙ্গ হচ্ছে কি না দেখতে লাগাতার নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দপ্তর। স্কুলে স্কুলে মিড-ডে মিলের সামগ্রী বিতরণ চলাকালীন নজরদারি করতে পৌঁছে যাচ্ছেন দপ্তরের আধিকারিকরাও। জানা গেছে, আগের দু'দফায় মিড-ডে মিলের চাল-আলু বিতরণ করতে গিয়ে একাধিক জায়গায় নিয়ম লঙ্ঘণ, স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘণ, সামাজিক দূরত্ব না মানার মতো ঘটনা ঘটেছে । তার জেরে এই নজরদারি চালাচ্ছে দপ্তর।
1 জুন থেকে রাজ্যের নানা জেলায় স্কুলে স্কুলে তৃতীয় দফায় মিড-ডে মিলের জন্য প্রতি পড়ুয়া পিছু 2 কেজি চাল ও 2 কেজি আলু বিতরণের কাজ শুরু হয়েছে। আমফান ক্ষতিগ্রস্ত বেশ কিছু জেলায় 5 ও 8 জুন থেকে বিতরণ শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেই অনুযায়ী, আজ থেকে কলকাতায় স্কুলে স্কুলে শুরু হল চাল-আলু বিতরণের কাজ। অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে অভিভাবকদের হাতে বরাদ্দের চাল-আলু তুলে দিচ্ছে স্কুলগুলি। এবিষয়ে যাদবপুর বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক পরিমল ভট্টাচার্য বলেন, "সরকারি সব নির্দেশনামা মেনে আজ থেকে শুরু হয়েছে চাল-আলু দেওয়া। প্রত্যেকদিন স্যানিটাইজ়েশনের ব্যাবস্থা করা হয়েছে। পড়ুয়াদের অভিভাবকদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে, তাঁদের স্যানিটাইজ়ার দিয়ে হাত জীবাণুমুক্ত করার পর ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। চাল-আলুর সঙ্গে সাপ্লিমেন্ট ওষুধ আইরন, ফলিক অ্যাসিড ট্যাবলেট দেওয়া হচ্ছে। আজ পঞ্চম শ্রেণির জন্য দেওয়া হচ্ছে। আগামীকাল ষষ্ঠ শ্রেণির দেওয়া হবে । সোমবার সপ্তম, মঙ্গলবার অষ্টম শ্রেণির জন্য দেওয়া হবে। প্রয়োজন হলে আমরা আবার মপ-আপ রাউন্ড করে দেওয়া ব্যবস্থা করব।"
এভাবেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চাল-আলু বিতরণ কর্মসূচি চলছে গোটা রাজ্যেই। সত্যিই সব বিধি মানা হচ্ছে কি না তা দেখতে ময়দানে রয়েছেন স্কুল শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকরা। তাঁরা স্কুলে স্কুলে পরিদর্শনে যাচ্ছেন ও সেখানকার হাল হকিকতের রিপোর্ট পাঠাচ্ছেন দপ্তরের কাছে। স্কুল শিক্ষা দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রথম দফায় বেশ কয়েকটি স্কুলে নিয়ম লঙ্ঘণের ঘটনা ঘটেছিল। সেই ঘটনাগুলিকে মাথায় রেখে তৃতীয় দফায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া, প্রতিদিন বিতরণের যে টার্গেট থাকছে তার 90- 95 শতাংশ সম্পূর্ণ করা সম্ভব হচ্ছে বলেও জানা গেছে।
মিড-ডে মিলে নজরদারি স্কুল শিক্ষা দপ্তরের, কলকাতায় শুরু আজ থেকে - কলকাতায় শুরু মিড-ডে মিলের চাল-আলু বিতরণ
এর আগে দু'দফায় নিয়ম না মানার অভিযোগ এসেছে । তাই এবার স্কুল শিক্ষা দপ্তরের নজরদারিতে শুরু হয়েছে মিড-ডে মিলের চাল-আলু বিতরণ ।
কলকাতা, 5 জুন : উত্তরোত্তর রাজ্যজুড়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে সংক্রমিতের সংখ্যা। এপর্যন্ত গোটা রাজ্যে 7 হাজার 303 জন কোরোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যেই তৃতীয় দফায় মিড-ডে মিলের চাল-আলু বিতরণ শুরু হয়েছে জেলায় জেলায়। সরকার প্রদত্ত মিড-ডে মিল বিতরণ কর্মসূচিতে কোরোনা প্রতিরোধের কোনও নিয়ম ভঙ্গ হচ্ছে কি না দেখতে লাগাতার নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছে রাজ্যের স্কুল শিক্ষা দপ্তর। স্কুলে স্কুলে মিড-ডে মিলের সামগ্রী বিতরণ চলাকালীন নজরদারি করতে পৌঁছে যাচ্ছেন দপ্তরের আধিকারিকরাও। জানা গেছে, আগের দু'দফায় মিড-ডে মিলের চাল-আলু বিতরণ করতে গিয়ে একাধিক জায়গায় নিয়ম লঙ্ঘণ, স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘণ, সামাজিক দূরত্ব না মানার মতো ঘটনা ঘটেছে । তার জেরে এই নজরদারি চালাচ্ছে দপ্তর।
1 জুন থেকে রাজ্যের নানা জেলায় স্কুলে স্কুলে তৃতীয় দফায় মিড-ডে মিলের জন্য প্রতি পড়ুয়া পিছু 2 কেজি চাল ও 2 কেজি আলু বিতরণের কাজ শুরু হয়েছে। আমফান ক্ষতিগ্রস্ত বেশ কিছু জেলায় 5 ও 8 জুন থেকে বিতরণ শুরু হওয়ার কথা ছিল। সেই অনুযায়ী, আজ থেকে কলকাতায় স্কুলে স্কুলে শুরু হল চাল-আলু বিতরণের কাজ। অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে অভিভাবকদের হাতে বরাদ্দের চাল-আলু তুলে দিচ্ছে স্কুলগুলি। এবিষয়ে যাদবপুর বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক পরিমল ভট্টাচার্য বলেন, "সরকারি সব নির্দেশনামা মেনে আজ থেকে শুরু হয়েছে চাল-আলু দেওয়া। প্রত্যেকদিন স্যানিটাইজ়েশনের ব্যাবস্থা করা হয়েছে। পড়ুয়াদের অভিভাবকদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে, তাঁদের স্যানিটাইজ়ার দিয়ে হাত জীবাণুমুক্ত করার পর ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। চাল-আলুর সঙ্গে সাপ্লিমেন্ট ওষুধ আইরন, ফলিক অ্যাসিড ট্যাবলেট দেওয়া হচ্ছে। আজ পঞ্চম শ্রেণির জন্য দেওয়া হচ্ছে। আগামীকাল ষষ্ঠ শ্রেণির দেওয়া হবে । সোমবার সপ্তম, মঙ্গলবার অষ্টম শ্রেণির জন্য দেওয়া হবে। প্রয়োজন হলে আমরা আবার মপ-আপ রাউন্ড করে দেওয়া ব্যবস্থা করব।"
এভাবেই স্বাস্থ্যবিধি মেনে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চাল-আলু বিতরণ কর্মসূচি চলছে গোটা রাজ্যেই। সত্যিই সব বিধি মানা হচ্ছে কি না তা দেখতে ময়দানে রয়েছেন স্কুল শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকরা। তাঁরা স্কুলে স্কুলে পরিদর্শনে যাচ্ছেন ও সেখানকার হাল হকিকতের রিপোর্ট পাঠাচ্ছেন দপ্তরের কাছে। স্কুল শিক্ষা দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, প্রথম দফায় বেশ কয়েকটি স্কুলে নিয়ম লঙ্ঘণের ঘটনা ঘটেছিল। সেই ঘটনাগুলিকে মাথায় রেখে তৃতীয় দফায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া, প্রতিদিন বিতরণের যে টার্গেট থাকছে তার 90- 95 শতাংশ সম্পূর্ণ করা সম্ভব হচ্ছে বলেও জানা গেছে।