কলকাতা, 25 মে: এখন পর্যন্ত পুরোপুরিভাবে স্বাভাবিক ছন্দে ফেরেনি শহর কলকাতা । শহরের সব রাস্তা থেকে এখনও পর্যন্ত গাছ সরিয়ে ফেলা সম্ভব হয়নি । দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া সবকটি ট্রাফিক কিংবা ইলেকট্রিক পোস্টের সারাই এখনও হয়নি । ঘূর্ণিঝড়ের পর ছয়দিন কেটে গেলেও কলকাতার বহু এলাকা এখনও বিদ্যুৎহীন । তার জেরে আজও দফায় দফায় বিক্ষোভ হয়েছে কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় । কোথাও আবার জনতাকে মারমুখী হতেও দেখা গেছে ।
বিপর্যয় মোকাবিলায় সেনা, NDRF, SDRF, DMG, কলকাতা পৌরনিগম, দমকল, CESE, কলকাতা পুলিশ মিলিয়ে মোট 100 টিম কাজ করছে, জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । শনিবার বিকেল থেকেই কলকাতা সহ জেলাগুলিতে নেমেছে সেনা । আজ সকাল থেকে কাজ শুরু করেছে বিপর্যয় মোকাবিলায় ওড়িশার একটি বিশেষ দল । কিন্তু তার পরও সারা কলকাতাকে স্বাভাবিক করা যায়নি । সাদার্ন অ্যাভিনিউ, বাইপাস লাগোয়া মুকুন্দপুর, আনন্দপুর, পঞ্চসায়র, বেহালার বেশ কিছু অঞ্চল, টালিগঞ্জ সহ একাধিক এলাকায় রাস্তার উপর এখনও পড়ে রয়েছে গাছ । যা সরানোর কাজ চলছে । এদিকে দক্ষিণ কলকাতার সন্তোষপুরের একাধিক এলাকা সহ আনন্দপুর, টালিগঞ্জ, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড, বেহালার একাধিক এলাকা,সারদা পার্ক, যাদবপুর, টালিগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় এখনও পর্যন্ত বিদ্যুৎ আসেনি ।
যে কারণে আজ সন্তোষপুর, বেহালা, টালিগঞ্জ, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডে পথ অবরোধ এবং বিক্ষোভ দেখায় মানুষজন । বাঘাযতীন এবং সন্তোষপুরের মাঝে 103 নম্বর এলাকা এখনও পুরোপুরি বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে । তীব্র জলকষ্টে ভুগছে সাধারণ মানুষ । সন্তোষপুর ব্রিজের সামনে তারা পথ অবরোধ করে । স্থানীয় বাম কাউন্সিলর রিঙ্কু নস্করের অভিযোগ, “ বারবার বলার পর CESC কর্মীদের এই ওয়ার্ডে আসার ব্যবস্থা করেছিলাম । কিন্তু তাদের ছিনিয়ে নিয়ে চলে গেছে 109 নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর । ক্ষমতা দেখিয়ে এসব করা হচ্ছে । আমফানের মতো বিধ্বংসী ঝড়ের পরেও বিরোধীদের সঙ্গে বিমাতৃসুলভ আচরণ চলছে ।" আনন্দপুর এলাকার একটি বিদ্যুৎ সাব স্টেশনের সামনেও স্থানীয় মানুষজন বিক্ষোভ দেখান । বিক্ষোভকারীরা ইট-পাটকেল ছুড়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে ।
ষষ্ঠ দিনেও স্বাভাবিক নয় কলকাতা, বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ অব্যাহত - CESC
দক্ষিণ কলকাতার সন্তোষপুরের একাধিক এলাকা সহ আনন্দপুর, টালিগঞ্জ, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড, বেহালার একাধিক এলাকা,সারদা পার্ক, যাদবপুর, টালিগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় এখনও পর্যন্ত বিদ্যুৎ আসেনি ।
কলকাতা, 25 মে: এখন পর্যন্ত পুরোপুরিভাবে স্বাভাবিক ছন্দে ফেরেনি শহর কলকাতা । শহরের সব রাস্তা থেকে এখনও পর্যন্ত গাছ সরিয়ে ফেলা সম্ভব হয়নি । দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া সবকটি ট্রাফিক কিংবা ইলেকট্রিক পোস্টের সারাই এখনও হয়নি । ঘূর্ণিঝড়ের পর ছয়দিন কেটে গেলেও কলকাতার বহু এলাকা এখনও বিদ্যুৎহীন । তার জেরে আজও দফায় দফায় বিক্ষোভ হয়েছে কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় । কোথাও আবার জনতাকে মারমুখী হতেও দেখা গেছে ।
বিপর্যয় মোকাবিলায় সেনা, NDRF, SDRF, DMG, কলকাতা পৌরনিগম, দমকল, CESE, কলকাতা পুলিশ মিলিয়ে মোট 100 টিম কাজ করছে, জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । শনিবার বিকেল থেকেই কলকাতা সহ জেলাগুলিতে নেমেছে সেনা । আজ সকাল থেকে কাজ শুরু করেছে বিপর্যয় মোকাবিলায় ওড়িশার একটি বিশেষ দল । কিন্তু তার পরও সারা কলকাতাকে স্বাভাবিক করা যায়নি । সাদার্ন অ্যাভিনিউ, বাইপাস লাগোয়া মুকুন্দপুর, আনন্দপুর, পঞ্চসায়র, বেহালার বেশ কিছু অঞ্চল, টালিগঞ্জ সহ একাধিক এলাকায় রাস্তার উপর এখনও পড়ে রয়েছে গাছ । যা সরানোর কাজ চলছে । এদিকে দক্ষিণ কলকাতার সন্তোষপুরের একাধিক এলাকা সহ আনন্দপুর, টালিগঞ্জ, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোড, বেহালার একাধিক এলাকা,সারদা পার্ক, যাদবপুর, টালিগঞ্জের বেশ কিছু এলাকায় এখনও পর্যন্ত বিদ্যুৎ আসেনি ।
যে কারণে আজ সন্তোষপুর, বেহালা, টালিগঞ্জ, প্রিন্স আনোয়ার শাহ রোডে পথ অবরোধ এবং বিক্ষোভ দেখায় মানুষজন । বাঘাযতীন এবং সন্তোষপুরের মাঝে 103 নম্বর এলাকা এখনও পুরোপুরি বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছে । তীব্র জলকষ্টে ভুগছে সাধারণ মানুষ । সন্তোষপুর ব্রিজের সামনে তারা পথ অবরোধ করে । স্থানীয় বাম কাউন্সিলর রিঙ্কু নস্করের অভিযোগ, “ বারবার বলার পর CESC কর্মীদের এই ওয়ার্ডে আসার ব্যবস্থা করেছিলাম । কিন্তু তাদের ছিনিয়ে নিয়ে চলে গেছে 109 নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর । ক্ষমতা দেখিয়ে এসব করা হচ্ছে । আমফানের মতো বিধ্বংসী ঝড়ের পরেও বিরোধীদের সঙ্গে বিমাতৃসুলভ আচরণ চলছে ।" আনন্দপুর এলাকার একটি বিদ্যুৎ সাব স্টেশনের সামনেও স্থানীয় মানুষজন বিক্ষোভ দেখান । বিক্ষোভকারীরা ইট-পাটকেল ছুড়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে ।