ETV Bharat / state

কলকাতায় সুবজ সাথীর বিকল্প কী ? ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী - সবুজ সাথী

সবুজ সাথীর মতো কলকাতাকে অন্য কোনও প্রকল্পের আওতায় আনা যায় কি না, তা নিয়ে ভাবনা-চিন্তা শুরু করলেন মুখ্যমন্ত্রী । বললেন, "আমি নিশ্চয়ই ভাবব কলকাতায় সবুজ সাথীর বদলে কিছু করা যায় কি না ।"

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Jul 11, 2019, 5:51 PM IST

Updated : Jul 11, 2019, 8:40 PM IST

কলকাতা, 11 জুলাই : আন্তর্জাতিক মঞ্চে স্বীকৃতি পেয়েছিল সবুজ সাথী প্রকল্প । 2015 সালে চালু হওয়া রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পে পড়ুয়াদের সাইকেল দেওয়া হয় । এবার সবুজ সাথীর মতো কলকাতাকে অন্য কোনও প্রকল্পের আওতায় আনা যায় কি না , তা নিয়ে ভাবনা-চিন্তা শুরু করলেন মুখ্যমন্ত্রী । আজ কলকাতায় বেলতলা গার্লস হাইস্কুলের শতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা জানান তিনি । বলেন, "আমি নিশ্চয়ই ভাবব কলকাতায় সবুজ সাথীর বদলে কিছু করা যায় কিনা ।"

অনুষ্ঠানে রাজ্য সরকারের প্রকল্পগুলির নিয়ে আজ বক্তব্য শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী । প্রথমেই তোলেন মিড-ডে মিল প্রসঙ্গ । বলেন, "আমাদের হাজার হাজার স্কুল রয়েছে । এখন গ্রামের দিকে দেখবেন 100 শতাংশ স্কুলে মিড-ডে মিল আছে । শৌচাগার তৈরি করে দেওয়া হয়েছে । পানীয় জলের সুব্যবস্থা রয়েছে প্রায় 100 শতাংশ স্কুলেই । এমনকী থালা, বাটি, গ্লাসও মিড-ডে মিলে দেওয়া হয় । বাচ্চাদের জুতো পর্যন্ত দেওয়া হয় । বই, স্কুল ব্যাগ দেওয়া হয় । বিনা পয়সায় স্কুল ইউনিফর্মও দেওয়া হয় ওদের ।"

সবুজ সাথী নিয়ে কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী ? শুনে নিন

এরপরই সবুজ সাথী প্রসঙ্গ তোলেন মুখ্যমন্ত্রী । বলেন, "গ্রামের দিকে সবাই সবুজ সাথী প্রকল্পের সাইকেলও পায় । কারণ, এক একটা স্কুল অনেক দূরে দূরে অবস্থিত। কোনওটা 10 কিলোমিটার । কোনওটা বা 12 কিলোমিটার । ওরা সাইকেলেই যাতায়াত করে । কলকাতায় সবুজ সাথী হয় না । কারণ, কলকাতার রাস্তায় সাইকেল চলে না । আমি নিশ্চয়ই ভাবব কলকাতায় সবুজ সাথীর বদলে অন্য কোনও প্রকল্প চালু করা যায় কি না ।"

তিনি আরও বলেন, "আমি কলকাতার বিষয়টা আগে জানতাম না । দার্জিলিঙে যেমন খুব বর্ষা হয়, তাই ওখানকার স্কুল পড়ুয়াদের রেইনকোট, ব্যাগ পাওয়ার বন্দোবস্ত করে দিয়েছি । পাহাড়ে যেমন সাইকেলটা চলে না । সেই জন্য এটা এক একটা জায়গার উপর নির্ভর করে । এটা আমি দেখে নিচ্ছি ।"

বেলতলা গার্লস হাইস্কুলের উন্নয়নের জন্য 1 কোটি 25 লাখ টাকার অনুদান ঘোষণা করেন মুখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । একশো বছরের পুরোনো স্কুল ভবনের মেরামতি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করেন তিনি ।

বেলতলা গার্লস হাইস্কুলকে ইংলিশ মিডিয়াম করার কথাও বলেন মুখ্যমন্ত্রী । তিনি বলেন, "আমি বাংলা তো শিখবই, বাংলা আমার মাতৃভাষা । পথ চলতে গেলে বাংলার সাথে সাথে আমাকে আগামী দিনে ইংরেজি, হিন্দি সহ অন্য ভাষাও শিখতে হবে । যত শিখব ততো ভালো । কিন্তু, বাংলাটাকে যেন ভুলে না যাই । মনে রাখবেন পৃথিবীতে ভাষার দিক থেকে পঞ্চম হল বাংলা । তাই, অবজ্ঞা করার জায়গা নেই । বাংলাটাকে ভালোবেসে অন্য ভাষাও শিখতে হবে ।"

কলকাতা, 11 জুলাই : আন্তর্জাতিক মঞ্চে স্বীকৃতি পেয়েছিল সবুজ সাথী প্রকল্প । 2015 সালে চালু হওয়া রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পে পড়ুয়াদের সাইকেল দেওয়া হয় । এবার সবুজ সাথীর মতো কলকাতাকে অন্য কোনও প্রকল্পের আওতায় আনা যায় কি না , তা নিয়ে ভাবনা-চিন্তা শুরু করলেন মুখ্যমন্ত্রী । আজ কলকাতায় বেলতলা গার্লস হাইস্কুলের শতবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে একথা জানান তিনি । বলেন, "আমি নিশ্চয়ই ভাবব কলকাতায় সবুজ সাথীর বদলে কিছু করা যায় কিনা ।"

অনুষ্ঠানে রাজ্য সরকারের প্রকল্পগুলির নিয়ে আজ বক্তব্য শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী । প্রথমেই তোলেন মিড-ডে মিল প্রসঙ্গ । বলেন, "আমাদের হাজার হাজার স্কুল রয়েছে । এখন গ্রামের দিকে দেখবেন 100 শতাংশ স্কুলে মিড-ডে মিল আছে । শৌচাগার তৈরি করে দেওয়া হয়েছে । পানীয় জলের সুব্যবস্থা রয়েছে প্রায় 100 শতাংশ স্কুলেই । এমনকী থালা, বাটি, গ্লাসও মিড-ডে মিলে দেওয়া হয় । বাচ্চাদের জুতো পর্যন্ত দেওয়া হয় । বই, স্কুল ব্যাগ দেওয়া হয় । বিনা পয়সায় স্কুল ইউনিফর্মও দেওয়া হয় ওদের ।"

সবুজ সাথী নিয়ে কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী ? শুনে নিন

এরপরই সবুজ সাথী প্রসঙ্গ তোলেন মুখ্যমন্ত্রী । বলেন, "গ্রামের দিকে সবাই সবুজ সাথী প্রকল্পের সাইকেলও পায় । কারণ, এক একটা স্কুল অনেক দূরে দূরে অবস্থিত। কোনওটা 10 কিলোমিটার । কোনওটা বা 12 কিলোমিটার । ওরা সাইকেলেই যাতায়াত করে । কলকাতায় সবুজ সাথী হয় না । কারণ, কলকাতার রাস্তায় সাইকেল চলে না । আমি নিশ্চয়ই ভাবব কলকাতায় সবুজ সাথীর বদলে অন্য কোনও প্রকল্প চালু করা যায় কি না ।"

তিনি আরও বলেন, "আমি কলকাতার বিষয়টা আগে জানতাম না । দার্জিলিঙে যেমন খুব বর্ষা হয়, তাই ওখানকার স্কুল পড়ুয়াদের রেইনকোট, ব্যাগ পাওয়ার বন্দোবস্ত করে দিয়েছি । পাহাড়ে যেমন সাইকেলটা চলে না । সেই জন্য এটা এক একটা জায়গার উপর নির্ভর করে । এটা আমি দেখে নিচ্ছি ।"

বেলতলা গার্লস হাইস্কুলের উন্নয়নের জন্য 1 কোটি 25 লাখ টাকার অনুদান ঘোষণা করেন মুখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । একশো বছরের পুরোনো স্কুল ভবনের মেরামতি ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আর্থিক সাহায্য ঘোষণা করেন তিনি ।

বেলতলা গার্লস হাইস্কুলকে ইংলিশ মিডিয়াম করার কথাও বলেন মুখ্যমন্ত্রী । তিনি বলেন, "আমি বাংলা তো শিখবই, বাংলা আমার মাতৃভাষা । পথ চলতে গেলে বাংলার সাথে সাথে আমাকে আগামী দিনে ইংরেজি, হিন্দি সহ অন্য ভাষাও শিখতে হবে । যত শিখব ততো ভালো । কিন্তু, বাংলাটাকে যেন ভুলে না যাই । মনে রাখবেন পৃথিবীতে ভাষার দিক থেকে পঞ্চম হল বাংলা । তাই, অবজ্ঞা করার জায়গা নেই । বাংলাটাকে ভালোবেসে অন্য ভাষাও শিখতে হবে ।"

Intro:কলকাতা, 11 জুলাই: কলকাতায় সবুজ সাথী প্রকল্পের সাইকেলের বদলে অন্য কিছু দেওয়া যায় কিনা তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। আজ বেলতলা গার্লস হাইস্কুলের শতবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে এসে এমনই জানালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি, শিক্ষকদের আবেদন করেন মূল‍্যবোধের, একতা, সম্প্রীতি, সংহতি শেখাতে। এদিনের অনুষ্ঠানে বেলতলা গার্লস হাই স্কুলের জন্য বিভিন্ন উন্নয়ন খাতে 1 কোটি 25 লক্ষ টাকা অনুদান ঘোষণা করেন মুখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলা মাধ‍্যমের ওই স্কুলটিতে 2020 সাল থেকে ইংরেজি মাধ্যম চালু করার জন্য স্কুল শিক্ষা দপ্তরকে নির্দেশও দেন তিনি।


Body:সবুজ সাথী প্রকল্পের বিকল্প হিসাবে কলকাতায় অন‍্য কিছু দেওয়ার ভাবনাচিন্তা নিয়ে মুখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে বলেন, আমাদের হাজার হাজার স্কুল আছে। খুব ভালো করছে তাঁরা। এখন গ্রামের দিকে দেখবেন 100 শতাংশ স্কুলে মিড-ডে মিল আছে। টয়লেট করে দেওয়া হয়েছে, পানীয় জলও করে দেওয়া হয়েছে প্রায় 100 শতাংশ স্কুলে। এমনকি থালা, বাটি, গ্লাস সেটাও মিড-ডে মিলে দেওয়া হয়। বাচ্চাদের জুতো পর্যন্ত দেওয়া হয়। বই পর্যন্ত দেওয়া হয়, স্কুল ব্যাগ দেওয়া হয়, বিনা পয়সায় ড্রেস দেওয়া হয়। গ্রামের দিকে সবাই আবার সবুজ সাথী সাইকেলও পায়। কারণ, অনেক দূর দূর এক একটা স্কুল, 10 কিলোমিটার, 12 কিলোমিটার। সাইকেলে পথ চলাচল করে। কলকাতায় সবুজ সাথী হয় না। কারণ যেহেতু কলকাতায় রাস্তাঘাটে সাইকেল চলে না বলে। কিন্তু আমি নিশ্চয়ই ভাববো কলকাতায় সবুজ সাথীর বদলে কিছু করা যায় কিনা। তাতে কী হবে ক্লাস নাইনে পেলে, ক্লাস নাইন, টেন, ইলেভেন, টুয়েলভ হয়ে যাবে। আমি কলকাতারটা জানতাম না। আমি জিজ্ঞেস করে জানলাম, হঠাৎ, কিউরিসিটি হল। দার্জিলিঙে যেমন খুব বর্ষা হয়, তাই ওদের আমি রেইনকোট, ব্যাগ এসব করে দিয়েছিলাম। যেহেতু, পাহাড়ে সাইকেলটা চলে না। সেই জন্য এক একটা জায়গার উপরে নির্ভর করে। ওটা আমি দেখে দেব।"

বেলতলা গার্লস হাইস্কুলের জন‍্য বিভিন্ন উন্নয়নের জন্য মোট 1 কোটি 25 লক্ষ টাকার অনুদান ঘোষণা করেন মুখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, "আপনাদের পাঁচটা বিল্ডিংয়ের মধ্যে দুটো 90 বছরের উপর আছে। আমি আপনাদের বিল্ডিং রিপেয়ার ও রেনোভেশনের জন্য 35 লক্ষ টাকা দিচ্ছি। আপনাদের এখানে চারটে ল‍্যাব আছে, সেই চারটে ল‍্যাবে ইকুইপমেন্ট সাপ্লাইয়ের জন্য 20 লক্ষ বলছি। আপনাদের সেল্ফ রান হস্টেলের পরিকাঠামোর রিপেয়ার ও রেনোভেশনের জন্য 20 লক্ষ বলছি। আপনাদের গ‍্যালারি এবং মিউজিয়ামের ডেভলোপমেন্ট ফান্ডের জন্য 10 লক্ষ দিচ্ছি। আপনাদের ফার্নিচার, লাইব্রেরির বই, 20টা কম্পিউটার ও CCTV-র জন্য আরও 20 লক্ষ টাকা দিচ্ছি। এবং আপনাদের বাউন্ডারি ওয়ালটাও ভালো করে তৈরি করতে হবে এন্ট্রি গেট থেকে, এন্ট্রি গেটটাও যেন ভালো করে হয় তার জন্য 15 লক্ষ দিচ্ছি। আপনাদের যে এক্সিস্টিং ওপেন থিয়েটার রয়েছে সেটাকে আরও ভাল করে করার জন্য 5 লক্ষ দিচ্ছি। আপনারা মোট 1 কোটি 25 লক্ষ পাবেন বিল্ডিং রিপেয়ারিং ও রেনোভেশনের জন‍্য। প্লাস ইংলিশটা আলাদা হবে।"

এদিন অনুষ্ঠান মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলা ভাষাকে পাশে রেখে অন্যান্য ভাষা শেখারও প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন। তিনি বলেন, "আমি মনে করি বেলতলা আপনারা বাংলা মিডিয়ামে দাঁড়িয়ে আছেন মাথা উঁচু করে। আজকে সবাই তো শুধু ইংলিশ মিডিয়ামেই পড়ার চেষ্টা করে। আমি বাংলা তো শিখবই, বাংলা আমার মাতৃভাষা। বাংলা সাথে সাথে পথ চলতে গেলে আমাকে আগামী দিনে ইংরেজিও শিখতে হবে, হিন্দিও শিখতে হবে ও অন‍্যান‍্য ভাষাও শিখতে হবে। আমি যত শিখব ততো ভালো। কিন্তু বাংলাটাকে যেন ভুলে না যাই। বাংলা মনে রাখবেন সারা পৃথিবীতে ভাষার দিক থেকে পঞ্চম। আশারা এশিয়াতে এটা সেকেন্ড লার্জেস্ট। অবজ্ঞা করার জায়গা নেই। বাংলাটাকে ভালোবেসে অন্য ভাষাও শিখতে হবে।"

বাংলা ভাষার সঙ্গে অন্যান্য ভাষার শিক্ষার প্রয়োজনীয়তার কথা প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী এদিন বেলতলা গার্লস হাইস্কুলে ইংরেজি মাধ‍্যম চালু করার কথাও বলেন। তিনি বলেন, "বেলতলা গার্লস আপনারা যদি একটা সেকশনে যদি ইংরেজি মাধ‍্যম করতে চান আমরা করে দেব। আমি মনে করি, ইংলিশ মিডিয়ামটা থাকলে আরও অনেক স্টুডেন্ট আসবে। এ ছাড়া, আপনাদের আরও কতগুলি ব্যাপার আছে। আপনাদের পুরনো স্কুল, জায়গা কম। নতুন করে তো আশেপাশে জায়গা নেই। থাকলে আমি আরও ভালো করে দিতাম। কিন্তু, জায়গার অভাব কলকাতার বুকে। দূরে গেলে জায়গা আমি দেখে দিতে পারি। কাছাকাছি কলকাতার বুকে জায়গা খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল। যে জায়গাটা আছে আমি দেবাশীষ কুমারকে বলেছি কর্পোরেশন থেকে ইঞ্জিনিয়ার পাঠিয়ে দেখতে যে, ওটাতে আমরা বাড়াতে পারি কিনা। ওটা যখন বাড়াবেন তখন আমাকে আলাদা করে বলবেন, আমি দেখব কী করতে পারি। ইংলিশ আলাদা হবে। ইংলিশ যখন আলাদা হবে, তখন ডিপার্টমেন্ট ইংলিশটা আলাদাভাবে করে দেবে।" বিষয়টি স্কুল শিক্ষা দপ্তরের উপস্থিত আধিকারিকদের মাথায় রাখতে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, "টিচার থেকে সবকিছু আলাদা করে করতে হবে। ইংলিশ সেকশনটা চালু করে দিন 2020 থেকে। আর দেবাশীষকে বলব বিল্ডিং প্ল্যানটা যাতে তৈরি করা যায় সেটা দেখতে‌। বেলতলা যদি নতুন জমি চায় আমার অফার রইল, একটু দূরে হবে, রাজারহাটে আমি দিতে পারি। ওখানে চাইলে আমি দিতে পারি। কলকাতার আশেপাশে জমি নেই। এর মধ্যেই আপনারা তৈরি করে নিন। আর যদি বাড়াতে চান ইঞ্জিনিয়াররা যদি বলে হ‍্যাঁ বাড়তে পারে তাহলে একটা অংশ কোনরকমভাবে বাড়ানো যায় কিনা আমরা চেষ্টা করে দেখব।"

পাশাপাশি, বেলতলা গার্লস হাইস্কুল একটি কলেজ হোক‌ এই ইচ্ছাও প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, " আমি তো চাই বেলতলা স্কুল একটা কলেজও তৈরি করুক। আমরা এগোবো, আমরা তো পিছোবো না। এটা করলে এখানে যে মেয়েরা পড়াশোনা করছে তাঁরা নিজেদের কলেজে গিয়ে পড়বে। তাঁরা গর্ববোধ করে। আপনারা যদি কলেজ ভবিষ্যতে করতে চান বা নতুন জায়গা চান সেটাও গভর্মেন্ট দেওয়ার জন্য তৈরি।" এদিন অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে শিক্ষক সমাজকে মুখ্যমন্ত্রী আবেদন জানান সমাজ তৈরি করতে। তিনি বলেন, "টিচার্স কমিউনিটিকে আমার প্রণাম জানাই। শিক্ষকদের কাছে আমার আবেদন, আপনারা প্লিজ দয়া করে সমাজটার দায়িত্ব নিন। সমাজটাকে তৈরি করুন। আমাদের নতুন জেনারেশনকে তৈরি করুন এবং মানবিকতা, মূল্যবোধ, সংকীর্ণতার উপরে উঠে একতা, সম্প্রীতি, সংহতি এগুলো শেখান।"


Conclusion:
Last Updated : Jul 11, 2019, 8:40 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.