ETV Bharat / state

Kurmi Delegation at Nabanna: নবান্নে পৌঁছলেন কুড়মি সমাজের প্রতিনিধিরা, নজরে মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক - নবান্ন

রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে নবান্নে পৌঁছলেন কুড়মি সমাজের পাঁচজন প্রতিনিধি ৷ মঙ্গলবার মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর সঙ্গে বৈঠক রয়েছে তাঁদের ৷

Kurmi Delegation reached at Nabanna to meet Chief Secretary of West Bengal
ফাইল ছবি
author img

By

Published : Apr 11, 2023, 1:54 PM IST

কলকাতা, 11 এপ্রিল: নবান্নে পৌঁছে গেলেন কুড়মি সমাজের প্রতিনিধিরা ৷ গত কয়েকদিন রাজ্যের নানা প্রান্তে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়ায় কুড়মি সমাজ ৷ তফসিলি উপজাতি হিসেবে স্বীকৃতি ছাড়াও সারনা ধর্ম ও কুড়মালি ভাষাকে সংবিধানের অষ্টম তফসিলের অন্তর্ভুক্তি-সহ একাধিক দাবিতে টানা রেল এবং সড়ক অবরোধের পথে হেঁটেছিলেন কুড়মিরা ৷ রাজ্য সরকারের অনুরোধে শেষ পর্যন্ত সেই আন্দোলন ওঠে ৷ রাজ্য়ের তরফে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হয় ৷ সেই মতো মঙ্গলবার কুড়মি সমাজের তরফ থেকে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল নবান্নে পৌঁছে যায় ৷

নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন কুড়মি সমাজের প্রতিনিধিরা রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর সঙ্গে বৈঠক করবেন ৷ তবে, এদিন বৈঠকের আগেই কুড়মি সমাজের তরফ থেকে রাজ্য সরকারকে কার্যত হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় ৷ তাদের প্রতিনিধিদলের তরফ থেকে বলা হয়, অনেক দিন আগেই কুড়মি সমাজের দাবিদাওয়া পূরণের জন্য পদক্ষেপ করা উচিত ছিল রাজ্য সরকারের ৷ কিন্তু, সরকার সেই দায়িত্ব পালন করেনি ৷ বরং কুড়মিদের উপেক্ষা করা হয়েছে ! মঙ্গলবারের বৈঠকেও যদি সরকারের তরফে কোনও ইচিবাচক পদক্ষেপ না করা হয়, তাহলে আবারও আন্দোলনের পথে হাঁটবেন কুড়মিরা ৷

উল্লেখ্য, গত 5 এপ্রিল থেকে টানা রেল রোকো ও সড়ক অবরোধ শুরু করেন কুড়মি সমাজের মানুষ ৷ এর জেরে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া-সহ একাধিক জেলায় কার্যত স্তব্ধ হয়ে যায় রেল পরিষেবা ৷ অচলাবস্থা দেখা যায় জাতীয় সড়কগুলিতেও ৷ ফলে বহু মানুষ অসুবিধায় পড়েন ৷ অন্যদিকে, প্রশাসনের তরফ থেকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেওয়া হয়, কুড়মিদের আন্দোলনের প্রতি তারা সহানুভূতিশীল হলেও কোনওভাবেই আন্দোলনের এই ধরনকে সরকার সমর্থন করে না ৷ তাই কুড়মিরা আন্দোলন প্রত্যাহার করে আলোচনায় আসুন ৷ আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করা হবে ৷

আরও পড়ুন: কুড়মিদের অবরোধ প্রত্যাহারের পর অবশেষে স্বাভাবিকের পথে ট্রেন পরিষেবা

যদিও এই আন্দোলন নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, এই আন্দোলনের প্রতি রাজ্য সরকার বা রাজ্য়ের শাসকদল সহানুভূতিশীল হলেও কুড়মি সমাজের দাবিপূরণের ক্ষমতা রাজ্য সরকারের হাতে নেই ৷ সবটাই কেন্দ্রীয় সরকারের বিষয় ৷ এই অবস্থায় রাজ্য সরকার শুধুমাত্র বিষয়টি কেন্দ্রকে বিবেচনা করে দেখার অনুরোধ করতে পারে ৷

কলকাতা, 11 এপ্রিল: নবান্নে পৌঁছে গেলেন কুড়মি সমাজের প্রতিনিধিরা ৷ গত কয়েকদিন রাজ্যের নানা প্রান্তে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়ায় কুড়মি সমাজ ৷ তফসিলি উপজাতি হিসেবে স্বীকৃতি ছাড়াও সারনা ধর্ম ও কুড়মালি ভাষাকে সংবিধানের অষ্টম তফসিলের অন্তর্ভুক্তি-সহ একাধিক দাবিতে টানা রেল এবং সড়ক অবরোধের পথে হেঁটেছিলেন কুড়মিরা ৷ রাজ্য সরকারের অনুরোধে শেষ পর্যন্ত সেই আন্দোলন ওঠে ৷ রাজ্য়ের তরফে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হয় ৷ সেই মতো মঙ্গলবার কুড়মি সমাজের তরফ থেকে পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল নবান্নে পৌঁছে যায় ৷

নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন কুড়মি সমাজের প্রতিনিধিরা রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর সঙ্গে বৈঠক করবেন ৷ তবে, এদিন বৈঠকের আগেই কুড়মি সমাজের তরফ থেকে রাজ্য সরকারকে কার্যত হুঁশিয়ারি দেওয়া হয় ৷ তাদের প্রতিনিধিদলের তরফ থেকে বলা হয়, অনেক দিন আগেই কুড়মি সমাজের দাবিদাওয়া পূরণের জন্য পদক্ষেপ করা উচিত ছিল রাজ্য সরকারের ৷ কিন্তু, সরকার সেই দায়িত্ব পালন করেনি ৷ বরং কুড়মিদের উপেক্ষা করা হয়েছে ! মঙ্গলবারের বৈঠকেও যদি সরকারের তরফে কোনও ইচিবাচক পদক্ষেপ না করা হয়, তাহলে আবারও আন্দোলনের পথে হাঁটবেন কুড়মিরা ৷

উল্লেখ্য, গত 5 এপ্রিল থেকে টানা রেল রোকো ও সড়ক অবরোধ শুরু করেন কুড়মি সমাজের মানুষ ৷ এর জেরে পুরুলিয়া, বাঁকুড়া-সহ একাধিক জেলায় কার্যত স্তব্ধ হয়ে যায় রেল পরিষেবা ৷ অচলাবস্থা দেখা যায় জাতীয় সড়কগুলিতেও ৷ ফলে বহু মানুষ অসুবিধায় পড়েন ৷ অন্যদিকে, প্রশাসনের তরফ থেকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেওয়া হয়, কুড়মিদের আন্দোলনের প্রতি তারা সহানুভূতিশীল হলেও কোনওভাবেই আন্দোলনের এই ধরনকে সরকার সমর্থন করে না ৷ তাই কুড়মিরা আন্দোলন প্রত্যাহার করে আলোচনায় আসুন ৷ আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করা হবে ৷

আরও পড়ুন: কুড়মিদের অবরোধ প্রত্যাহারের পর অবশেষে স্বাভাবিকের পথে ট্রেন পরিষেবা

যদিও এই আন্দোলন নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছিলেন, এই আন্দোলনের প্রতি রাজ্য সরকার বা রাজ্য়ের শাসকদল সহানুভূতিশীল হলেও কুড়মি সমাজের দাবিপূরণের ক্ষমতা রাজ্য সরকারের হাতে নেই ৷ সবটাই কেন্দ্রীয় সরকারের বিষয় ৷ এই অবস্থায় রাজ্য সরকার শুধুমাত্র বিষয়টি কেন্দ্রকে বিবেচনা করে দেখার অনুরোধ করতে পারে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.