ETV Bharat / state

জঙ্গি হানায় জখম জহিরুদ্দিনের জন্য চাকরির আবেদন বিবির

author img

By

Published : Nov 16, 2019, 6:38 AM IST

Updated : Nov 16, 2019, 6:43 AM IST

কাশ্মীরে জঙ্গি হামলায় জখম জহিরুদ্দিন এখন SSKM হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে । আগামী সপ্তাহে প্লাস্টিক সার্জারি হবে। কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে সংসার দায়িত্ব নেবে কে ? চিন্তায় জহিরুদ্দিনের বিবি পারমিতা । তাঁর আবেদন সরকার যেন একটি চাকরি দেয় ।

ছবি

কলকাতা, 16 নভেম্বর: জঙ্গি হানায় পাঁচ বন্ধুকে হারিয়েছেন জহিরুদ্দিন। চোখে মুখে সে আতঙ্ক এখনও স্পষ্ট । কয়েকদিন পরই তাঁর প্লাস্টিক সার্জারি হওয়ার কথা রয়েছে । এদিকে শওহরের সুস্থ হওয়ার খবর পেয়ে খানিকটা স্বস্তিতে বিবি পারমিতা খাতুন । কিন্তু তারপর । বাড়ি ফিরতে হবে তাঁদের । ঘরে অসুস্থ আব্বা- আম্মা । আবার বাড়ির বড় ছেলে জহিরুদ্দিনকে ধরতে হবে সংসারের হাল। এতদিন তার রোজগারের উপর দাঁড়িয়েছিল সংসার। কিন্তু এখন ভাত জুটবে কী করে? তাই শওহরের জন্য চাকরির আবেদন পারমিতার । তাঁর বক্তব্য, জহিরুদ্দিনকে যেন দু'বেলা ভাত জোগাড়ের জন্য একটা চাকরি দেওয়া হয়।

মুর্শিদাবাদ থেকে কাশ্মীরের কুলগামে কাজ করতে গেছিলেন বেশ কয়েকজন শ্রমিক । 29 অক্টোবর তাঁদের উপর জঙ্গিরা হামলা চালায় । জঙ্গিদের গুলিতে পাঁচজনের মৃত্যু হয় । জহিরুদ্দিনও শ্রমিকদের ওই দলে ছিলেন । গুলিবিদ্ধ হন জহিরুদ্দিন । গুলি তাঁর হাত-পায়ে লাগে । কাশ্মীরের একটি হাসপাতালে এতদিন জহিরুদ্দিনের চিকিৎসা চলছিল । বুধবার রাতে তাঁকে রাজ্যে আনা হয় ৷ প্রথমে SSKM হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে ICU-তে ছিলেন তিনি ।পরে ট্রমা কেয়ার সেন্টারের জেনারেল বেডে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তাঁর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে হাসপাতালের এক আধিকারিক বলেন, "জহিরুদ্দিন সরকার এখন ভালো আছেন । তবে, তাঁর পেটে, হাতে প্লাস্টিক সার্জারি করা হবে । এর জন্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে । আগামী বুধবার প্লাস্টিক সার্জারি করা হতে পারে ।"

এদিকে, জহিরুদ্দিন সরকারকে SSKM হাসপাতালে নিয়ে আসার পর, বৃহস্পতিবার তাঁকে দেখতে আসেন পারমিতা । তবে, দেখা হয়নি । পারমিতা বলেন, "বিকেল চারটে থেকে পাঁচটা পর্যন্ত, এই একঘণ্টা সময়ে দেখা করা যাবে ‌‌। বৃহস্পতিবার হাসপাতালে ঢুকতেই ছ'টা বেজে গেছিল । অনেক অনুরোধের পর দেখা করার সুযোগ মিলেছিল‌ । আমার সঙ্গে আম্মাও ছিলেন । হাসপাতাল থেকে বলা হয় হয় আম্মা না হয় আমি, আমাদের মধ্যে যে কোনও একজন ওর সঙ্গে দেখা করতে পারব । আম্মা দেখতে গেছিলেন ।"বৃহস্পতিবার রাতেই তাঁরা মুর্শিদাবাদের বাড়িতে ফিরে গেছেন ।

জহিরুদ্দিন সরকারের বাড়িতে রয়েছেন তাঁর আম্মা,আব্বা ও এক ভাই । যখন যেমন কাজ মিলত, তখন সেই কাজ করতেন তিনি । মুম্বইতে সোনার কাজ করতেও গেছিলেন । মাস দু'য়েক আগে জহিরুদ্দিন সরকারের সঙ্গে পারমিতা খাতুনের বিয়ে হয় । গত ৬ অক্টোবর তিনি কাশ্মীরে যান। 30 অক্টোবর সকালে বাড়িতে ফেরার কথা ছিল জহিরুদ্দিন সরকারের । তার আগেরদিন রাতেই জঙ্গিহানায় পাঁচ বন্ধুকে হারায় জহিরুদ্দিন। পারমিতা খাতুন বলেন, "আমার শওহরের দুই পা, ডান হাত এবং পেটে গুলি লেগেছে। এমন অবস্থা আমার স্বামীকে আমি নিজেই চিনতে পারছি না ।"

পারমিতার বক্তব্য, "জহিরুদ্দিন বাড়ির বড় ছেলে । ও আর কিছুই করতে পারবে না । গুলি লাগার পরও ভাগ্যের জোরে বেঁচে গেছে । প্রশাসন যেন আমার ওকে একটি চাকরি দেয়, এটাই আমার আবেদন । ও মাধ্যমিক পাশ করেছে । যেন ডাল-ভাত খাওয়ার জন্য একটি কাজ দেয় প্রশাসন । আমাকে প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী । আমার শওহর সুস্থ হলে অন্তত দশ-পনেরো হাজার টাকার একটি কাজ যেন পায় । এই ভরসাতেই আছি । আব্বা আলসারের রোগী । দু'বেলা ডালভাত ছাড়া চিকিৎসার খরচও রয়েছে । তাই আমার শওহর যেন বাদ না পড়ে, এটাই আমার আবেদন।"

কলকাতা, 16 নভেম্বর: জঙ্গি হানায় পাঁচ বন্ধুকে হারিয়েছেন জহিরুদ্দিন। চোখে মুখে সে আতঙ্ক এখনও স্পষ্ট । কয়েকদিন পরই তাঁর প্লাস্টিক সার্জারি হওয়ার কথা রয়েছে । এদিকে শওহরের সুস্থ হওয়ার খবর পেয়ে খানিকটা স্বস্তিতে বিবি পারমিতা খাতুন । কিন্তু তারপর । বাড়ি ফিরতে হবে তাঁদের । ঘরে অসুস্থ আব্বা- আম্মা । আবার বাড়ির বড় ছেলে জহিরুদ্দিনকে ধরতে হবে সংসারের হাল। এতদিন তার রোজগারের উপর দাঁড়িয়েছিল সংসার। কিন্তু এখন ভাত জুটবে কী করে? তাই শওহরের জন্য চাকরির আবেদন পারমিতার । তাঁর বক্তব্য, জহিরুদ্দিনকে যেন দু'বেলা ভাত জোগাড়ের জন্য একটা চাকরি দেওয়া হয়।

মুর্শিদাবাদ থেকে কাশ্মীরের কুলগামে কাজ করতে গেছিলেন বেশ কয়েকজন শ্রমিক । 29 অক্টোবর তাঁদের উপর জঙ্গিরা হামলা চালায় । জঙ্গিদের গুলিতে পাঁচজনের মৃত্যু হয় । জহিরুদ্দিনও শ্রমিকদের ওই দলে ছিলেন । গুলিবিদ্ধ হন জহিরুদ্দিন । গুলি তাঁর হাত-পায়ে লাগে । কাশ্মীরের একটি হাসপাতালে এতদিন জহিরুদ্দিনের চিকিৎসা চলছিল । বুধবার রাতে তাঁকে রাজ্যে আনা হয় ৷ প্রথমে SSKM হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে ICU-তে ছিলেন তিনি ।পরে ট্রমা কেয়ার সেন্টারের জেনারেল বেডে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তাঁর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে হাসপাতালের এক আধিকারিক বলেন, "জহিরুদ্দিন সরকার এখন ভালো আছেন । তবে, তাঁর পেটে, হাতে প্লাস্টিক সার্জারি করা হবে । এর জন্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে । আগামী বুধবার প্লাস্টিক সার্জারি করা হতে পারে ।"

এদিকে, জহিরুদ্দিন সরকারকে SSKM হাসপাতালে নিয়ে আসার পর, বৃহস্পতিবার তাঁকে দেখতে আসেন পারমিতা । তবে, দেখা হয়নি । পারমিতা বলেন, "বিকেল চারটে থেকে পাঁচটা পর্যন্ত, এই একঘণ্টা সময়ে দেখা করা যাবে ‌‌। বৃহস্পতিবার হাসপাতালে ঢুকতেই ছ'টা বেজে গেছিল । অনেক অনুরোধের পর দেখা করার সুযোগ মিলেছিল‌ । আমার সঙ্গে আম্মাও ছিলেন । হাসপাতাল থেকে বলা হয় হয় আম্মা না হয় আমি, আমাদের মধ্যে যে কোনও একজন ওর সঙ্গে দেখা করতে পারব । আম্মা দেখতে গেছিলেন ।"বৃহস্পতিবার রাতেই তাঁরা মুর্শিদাবাদের বাড়িতে ফিরে গেছেন ।

জহিরুদ্দিন সরকারের বাড়িতে রয়েছেন তাঁর আম্মা,আব্বা ও এক ভাই । যখন যেমন কাজ মিলত, তখন সেই কাজ করতেন তিনি । মুম্বইতে সোনার কাজ করতেও গেছিলেন । মাস দু'য়েক আগে জহিরুদ্দিন সরকারের সঙ্গে পারমিতা খাতুনের বিয়ে হয় । গত ৬ অক্টোবর তিনি কাশ্মীরে যান। 30 অক্টোবর সকালে বাড়িতে ফেরার কথা ছিল জহিরুদ্দিন সরকারের । তার আগেরদিন রাতেই জঙ্গিহানায় পাঁচ বন্ধুকে হারায় জহিরুদ্দিন। পারমিতা খাতুন বলেন, "আমার শওহরের দুই পা, ডান হাত এবং পেটে গুলি লেগেছে। এমন অবস্থা আমার স্বামীকে আমি নিজেই চিনতে পারছি না ।"

পারমিতার বক্তব্য, "জহিরুদ্দিন বাড়ির বড় ছেলে । ও আর কিছুই করতে পারবে না । গুলি লাগার পরও ভাগ্যের জোরে বেঁচে গেছে । প্রশাসন যেন আমার ওকে একটি চাকরি দেয়, এটাই আমার আবেদন । ও মাধ্যমিক পাশ করেছে । যেন ডাল-ভাত খাওয়ার জন্য একটি কাজ দেয় প্রশাসন । আমাকে প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী । আমার শওহর সুস্থ হলে অন্তত দশ-পনেরো হাজার টাকার একটি কাজ যেন পায় । এই ভরসাতেই আছি । আব্বা আলসারের রোগী । দু'বেলা ডালভাত ছাড়া চিকিৎসার খরচও রয়েছে । তাই আমার শওহর যেন বাদ না পড়ে, এটাই আমার আবেদন।"

Intro:কলকাতা, ১৫ নভেম্বর: আগামী সপ্তাহে জহিরুদ্দিন সরকার (২২)-এর পেটে-হাতে প্লাস্টিক সার্জারি করা হবে। কাশ্মীরের কুলগামে জঙ্গিহানায় জখম এই শ্রমিকের চিকিৎসা চলছে এখন SSKM হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারে। এ দিকে, তাঁর স্ত্রী পারমিতা খাতুন জানিয়েছেন, তাঁর স্বামীকে যেন একটি চাকরি দেওয়া হয়। চাকরির প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। সেই ভরসাতেই তিনি রয়েছেন। তবে, তাঁর স্বামী যেন বাদ না পড়েন। কারণ, তাঁর স্বামীর রোজগারের উপরেই দাঁড়িয়ে ছিল তাঁদের সংসার।
Body:গত বুধবার রাতে দমদম বিমানবন্দর থেকে জহিরুদ্দিন সরকারকে নিয়ে আসা হয়েছে SSKM হাসপাতালে। মুর্শিদাবাদ থেকে কাশ্মীরের কুলগামে কাজ করতে গিয়েছিলেন বেশ কয়েকজন। গত ২৯ শে অক্টোবর তাঁদের উপর জঙ্গিহানা হয়। জহিরুদ্দিন সরকারও শ্রমিকদের এই দলে ছিলেন। এই জঙ্গিহানায় পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে। জহিরুদ্দিন সরকারকে SSKM হাসপাতালের ট্রমা কেয়ার সেন্টারের ICU-তে প্রথমে রাখা হয়েছিল। শুক্রবার তাঁকে এই ট্রমা কেয়ার সেন্টারের জেনারেল বেডে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। তাঁর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে এই হাসপাতালের এক আধিকারিক বলেন, "জহিরুদ্দিন সরকার এখন ভালো আছেন। তবে, তাঁর পেটে, হাতে প্লাস্টিক সার্জারি করা হবে। এর জন্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। আগামী বুধবার প্লাস্টিক সার্জারি করা হতে পারে।"

এদিকে, জহিরুদ্দিন সরকারকে SSKM হাসপাতালে নিয়ে আসার পরে, মুর্শিদাবাদের গ্রামের বাড়ি থেকে এই হাসপাতালে বৃহস্পতিবার আসেন তাঁর স্ত্রী এবং মা। তবে, হাসপাতালে এলেও স্বামীর সঙ্গে কথা বলা দুর অস্ত, দেখাও হয়নি। স্বামীর সঙ্গে কেন দেখা করতে পারেননি পারমিতা খাতুন? তিনি বলেন, "বিকাল চারটে থেকে পাঁচটা পর্যন্ত, এই একঘন্টা সময়ে দেখা করা যাবে‌‌। বৃহস্পতিবার হাসপাতালে পৌঁছতে আমাদের ছ'টা বেজে গিয়েছিল। দেখা করার সময় পেরিয়ে যাওয়ার জন্য দেখা করতে দেওয়া হয়নি।" একইসঙ্গে তিনি বলেন, "অনেক অনুরোধ, হাতে-পায়ে ধরার পরে দেখা করার সুযোগ মিলেছিল‌। আমার সঙ্গে শাশুড়িও ছিলেন। হাসপাতাল থেকে বলা হল, হয় আমার শাশুড়ি না হয় আমি, আমাদের মধ্যে যে কোনও একজন তখন ওর সঙ্গে দেখা করতে পারব। আমার শাশুড়ি দেখতে গিয়েছিলেন।"Conclusion:বৃহস্পতিবার রাতেই তাঁরা মুর্শিদাবাদের বাড়িতে ফিরে গিয়েছেন। জহিরুদ্দিন সরকারের বাড়িতে রয়েছেন তাঁর মা, বাবা, স্ত্রী এবং এক ভাই। যখন যেমন কাজ মিলত, তখন সেই কাজ করতেন তিনি। মুম্বইতে সোনার কাজ করতেও গিয়েছিলেন। মাস দু'য়েক আগে জহিরুদ্দিন সরকারের সঙ্গে পারমিতা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পরে দূরে কোথাও যাবেন না বলে মুম্বইতে সোনার কাজ করতেও আর যাননি তিনি। গত ৬ অক্টোবর তিনি কাশ্মীরে পৌঁছেছিলেন। আর, জঙ্গিহানা হয়েছিল যে রাতে, সেই রাত শেষ হলেই অর্থাৎ, পরের দিন সকালেই মুর্শিদাবাদের বাড়িতে ফেরার জন্য রওনা দিতেন জহিরুদ্দিন সরকার। বাড়ির বড় ছেলে। তাই সংসারের হালও তিনি ধরেছিলেন। শুক্রবার পারমিতা খাতুন বলেন, "আমার স্বামীর দুই পা, ডান হাত এবং পেটে গুলি লেগেছে। এমন অবস্থা আমার স্বামীকে আমি নিজেই চিনতে পারছি না।"

জহিরুদ্দিন সরকারের স্ত্রী বলেন, "আমার স্বামী বাড়ির বড় ছেলে। ও আর কিছুই করতে পারবে না। গুলি লাগার পরে ভাগ্যের জোরে আমার স্বামী বেঁচে গিয়েছে। প্রশাসন যেন আমার স্বামীকে একটি চাকরি দেয়, এটাই আমার আবেদন। আমার স্বামী মাধ্যমিক পাশ করেছে। কোনওরকম যেন ডাল-ভাত খাওয়ার জন্য একটি কাজ দেয় প্রশাসন।" পারমিতা খাতুন বলেন, "আমি আবেদন করেছি। আমার স্বামীকে কাজ দেওয়া হবে বলে আমাকে প্রতিশ্রুতিও গিয়েছেন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, আমার স্বামী সুস্থ হলে ১০ থেকে ১৪ হাজার টাকার একটি কাজ দেবেন। আমি এই ভরসাতেই আছি। তিনি যখন বলেছেন নিশ্চয়ই কাজ দেওয়া হবে। তবে, আমার স্বামী যেন বাদ না পড়ে, এটাই আমার আবেদন।" তাঁর শ্বশুরমশাই আলসারের রোগী। তিনি কোনও কাজ করতে পারেন না। তাঁর স্বামীর রোজগারে দুটো ডাল-ভাত এবং শ্বশুরমশাইয়ের চিকিৎসার ব্যবস্থা হতো। শুধুমাত্র এমন নয়। তাঁর শাশুড়ির শারীরিক অবস্থা দুর্বল বলেও জানিয়েছেন পারমিতা খাতুন।
_______


ছবি:
wb_kol_02a_kashmir_jahiruddin_wife_pic_7203421


Last Updated : Nov 16, 2019, 6:43 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.