ETV Bharat / state

ব্যাঙ্ক জালিয়াতি রুখতে চালু কলকাতা পুলিশের হেল্পলাইন নম্বর

author img

By

Published : Dec 21, 2019, 7:14 PM IST

একের পর এক ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ। আর তা বন্ধ করতে কলকাতা পুলিশ এবার চালু করল হেল্পলাইন নম্বর । নম্বরটি হল ৮৫৮৫০৬৩১০৪ । 24 ঘন্টার জন্যই তা চালু থাকবে ।

image
লালবাজার

কলকাতা,২১ ডিসেম্বর : মুহূর্তের অসতর্কতা। আর তাতেই অ্যাকাউন্ট থেকে গায়েব হয়ে যাচ্ছে টাকা । সাইবার ক্রাইমের মাধ্যমে ব্যাঙ্ক জালিয়াতি বেড়েই চলেছে । কলকাতাও তার ব্যতিক্রম নয় । এই জালিয়াতি বন্ধ করতে কলকাতা পুলিশ এবার চালু করল হেল্পলাইন নম্বর । নম্বরটি হল ৮৫৮৫০৬৩১০৪ । 24 ঘন্টার জন্য তা চালু থাকবে ।

একের পর এক ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ। কলকাতা পুলিশের কাছে প্রতিদিন জমা পড়েছে বহু অভিযোগ । অনেক ক্ষেত্রেই অভিযোগ জানাতে দেরি করে ফেলছে আমজনতা। ফলে সেই টাকা তারা ফেরত পাচ্ছেন না। সেই সূত্রেই কলকাতা পুলিশ চালু করল নিজস্ব হেল্পলাইন নম্বর। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দীর্ঘদিনের চিন্তাভাবনার ফসল “সাইবার সেফ" চালু হতে চলেছে । গোয়েন্দাদের আশা নাগরিকদের আমানত বাঁচানোর জন্যই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে । দেশের গোয়েন্দাদের পরামর্শ ছিল, এই অপরাধ কমাতে দেশের সবকটি তদন্তকারী সংস্থাকে এক ছাতার তলায় আনতে হবে। তারপরেই সাইবার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে তৈরি হয়েছে "সাইবার সেফ" প্রকল্প। দেশের সবকটি তদন্তকারী সংস্থাকে নিয়ে আসা হয়েছে এক ছাতার তলায়। কলকাতা পুলিশ সহ প্রত্যেকটি সংস্থার একজন করে অফিসারকে নিয়োগ করা হয়েছে নোডাল অফিসার হিসেবে। কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে নোডাল অফিসার হয়েছেন DC সাইবার ক্রাইম। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের সাইবার বিভাগের প্রথম পর্যায়ের ট্রেনিং শেষ হয়েছে বলে লালবাজার সূত্রের খবর। সাইবার বিভাগে কর্মরত সব অফিসারকেই দেওয়া হয়েছে এই ট্রেনিং। এই বিষয়টি পরিচালনা করছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অফিসাররা।

লালবাজার সূত্রের খবর, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তৈরি করেছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। যেকোনও নাগরিক যদি ব্যাঙ্ক প্রতারণার শিকার হন তিনি 10 মিনিটের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট নম্বরে জানালে প্রতারণার হাত থেকে বেঁচে যাবেন । বিভিন্ন গেটওয়ে দিয়ে টাকা কেটে নিলেও বন্ধ করে দেওয়া হবে সেই গেটওয়েগুলি। প্রতারিত ফেরত পেয়ে যাবেন টাকা। পাশাপাশি প্রতারকের মোবাইল নম্বরটিও বন্ধ হয়ে যাবে মুহূর্তের মধ্যে। মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে সহজে চিহ্নিত করা যাবে ওই প্রতারককে। এবং সেই মুহূর্তেই স্থান সহ সব তথ্য চলে আসবে পুলিশের হাতে। তৎক্ষণাৎ সেই অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে পারবে পুলিশ। লালবাজারে তরফে এই বিষয়ে একটি টোল ফ্রি নাম্বার চালুর চিন্তাভাবনা চলছে। আবার ব্যাঙ্ক জালিয়াতির হেল্পলাইন নম্বরটি চালু হয়েছে , তার সঙ্গে এাটি যুক্ত হতে পারে বলে খবর ৷

কলকাতা,২১ ডিসেম্বর : মুহূর্তের অসতর্কতা। আর তাতেই অ্যাকাউন্ট থেকে গায়েব হয়ে যাচ্ছে টাকা । সাইবার ক্রাইমের মাধ্যমে ব্যাঙ্ক জালিয়াতি বেড়েই চলেছে । কলকাতাও তার ব্যতিক্রম নয় । এই জালিয়াতি বন্ধ করতে কলকাতা পুলিশ এবার চালু করল হেল্পলাইন নম্বর । নম্বরটি হল ৮৫৮৫০৬৩১০৪ । 24 ঘন্টার জন্য তা চালু থাকবে ।

একের পর এক ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ। কলকাতা পুলিশের কাছে প্রতিদিন জমা পড়েছে বহু অভিযোগ । অনেক ক্ষেত্রেই অভিযোগ জানাতে দেরি করে ফেলছে আমজনতা। ফলে সেই টাকা তারা ফেরত পাচ্ছেন না। সেই সূত্রেই কলকাতা পুলিশ চালু করল নিজস্ব হেল্পলাইন নম্বর। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দীর্ঘদিনের চিন্তাভাবনার ফসল “সাইবার সেফ" চালু হতে চলেছে । গোয়েন্দাদের আশা নাগরিকদের আমানত বাঁচানোর জন্যই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে । দেশের গোয়েন্দাদের পরামর্শ ছিল, এই অপরাধ কমাতে দেশের সবকটি তদন্তকারী সংস্থাকে এক ছাতার তলায় আনতে হবে। তারপরেই সাইবার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে তৈরি হয়েছে "সাইবার সেফ" প্রকল্প। দেশের সবকটি তদন্তকারী সংস্থাকে নিয়ে আসা হয়েছে এক ছাতার তলায়। কলকাতা পুলিশ সহ প্রত্যেকটি সংস্থার একজন করে অফিসারকে নিয়োগ করা হয়েছে নোডাল অফিসার হিসেবে। কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে নোডাল অফিসার হয়েছেন DC সাইবার ক্রাইম। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের সাইবার বিভাগের প্রথম পর্যায়ের ট্রেনিং শেষ হয়েছে বলে লালবাজার সূত্রের খবর। সাইবার বিভাগে কর্মরত সব অফিসারকেই দেওয়া হয়েছে এই ট্রেনিং। এই বিষয়টি পরিচালনা করছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অফিসাররা।

লালবাজার সূত্রের খবর, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তৈরি করেছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি। যেকোনও নাগরিক যদি ব্যাঙ্ক প্রতারণার শিকার হন তিনি 10 মিনিটের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট নম্বরে জানালে প্রতারণার হাত থেকে বেঁচে যাবেন । বিভিন্ন গেটওয়ে দিয়ে টাকা কেটে নিলেও বন্ধ করে দেওয়া হবে সেই গেটওয়েগুলি। প্রতারিত ফেরত পেয়ে যাবেন টাকা। পাশাপাশি প্রতারকের মোবাইল নম্বরটিও বন্ধ হয়ে যাবে মুহূর্তের মধ্যে। মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে সহজে চিহ্নিত করা যাবে ওই প্রতারককে। এবং সেই মুহূর্তেই স্থান সহ সব তথ্য চলে আসবে পুলিশের হাতে। তৎক্ষণাৎ সেই অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে পারবে পুলিশ। লালবাজারে তরফে এই বিষয়ে একটি টোল ফ্রি নাম্বার চালুর চিন্তাভাবনা চলছে। আবার ব্যাঙ্ক জালিয়াতির হেল্পলাইন নম্বরটি চালু হয়েছে , তার সঙ্গে এাটি যুক্ত হতে পারে বলে খবর ৷

Intro:কলকাতা, 21 ডিসেম্বর: মুহূর্তের অসতর্কতা। আর তাতেই অ্যাকাউন্ট থেকে গায়েব হয়ে যাচ্ছে টাকা। গোটা পৃথিবীতেই সাইবার ক্রাইমের মাধ্যমে ব্যাংক ফ্রড এখন সবচেয়ে বড় অপরাধ। বাতিক্রম নয় কলকাতা। আর সেই সূত্রে কলকাতা পুলিশ এবার চালু করল হেল্পলাইন নাম্বার। 24 ঘন্টার জন্য চালু থাকবে ওই নম্বর। Body:একের পর এক ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ। এই মুহূর্তে গোটা দেশেই পুলিশের কাছে মাথাব্যথার কারণ ব্যাংক প্রতারণা। কলকাতা পুলিশের কাছে প্রতিদিন জমা পড়েছে বহু অভিযোগ। কিন্তু সমস্যা হলো অনেক ক্ষেত্রেই অভিযোগ জানাতে দেরি করে ফেলছে আমজনতা। ফলে সেই টাকা তারা ফেরত পাচ্ছে না। আবার অনেক ক্ষেত্রে কম পরিমাণে টাকা গেলে অভিযোগ জানাতে আসেন না অনেকে। তাতে বিপদ বাড়ে। সেই সূত্রেই কলকাতা পুলিশ চালু করল নিজস্ব হেল্পলাইন নম্বর। নম্বরটি হল ৮৫৮৫০৬৩১০৪। 24 ঘন্টাই খোলা থাকবে এই হেল্পলাইন।

এমনিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে দীর্ঘদিন ধরেই করছিল চিন্তাভাবনা। তৈরি হয়েছে “সাইবার সেফ"। গোয়েন্দাদের আশা নাগরিকদের আমানত সেভ করতে কার্যকরী হবে অত্যন্ত টেকনিক্যাল এই প্রকল্প।

দেশের তারড় গোয়েন্দাদের পরামর্শ ছিল, বেড়ে চলা এই অপরাধ কমাতে এক ছাতার তলায় আনতে হবে দেশের সবকটি তদন্তকারী সংস্থাকে। তারপরেই সাইবার এক্সপার্টদের সঙ্গে পরামর্শ করে তৈরি হয়েছে সাইবার সেফ প্রকল্প। দেশের সবকটি তদন্তকারী সংস্থাকে নিয়ে আসা হয়েছে এর ছাতার তলায়। কলকাতা পুলিশ সহ প্রত্যেকটি এজেন্সির একজন করে অফিসারকে নিয়োগ করা হয়েছে নোডাল অফিসার হিসেবে। কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে সাইবারক্যাফের নোডাল অফিসার হয়েছেন DC সাইবার ক্রাইম। ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের সাইবার বিভাগের প্রথম পর্যায়ের ট্রেনিং শেষ হয়েছে বলে লালবাজার সূত্রের খবর। সাইবা বিভাগে কর্মরত সব অফিসারকেই দেওয়া হয়েছে এই ট্রেনিং। এই বিষয়টি পরিচালনা করছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অফিসাররা। Conclusion:কিভাবে কাজ করবে এই সাইবার সেফ?

লালবাজার সূত্রের খবর, কিন্তু স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তৈরি করেছে অত্যাধুনিক এক টেকনোলজি। যেকোনো নাগরিক যদি ব্যাংক ফ্রডের শিকার হন তিনি দশ মিনিটের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট নম্বরে সেটি জানালে বেঁচে যাবেন প্রতারণার হাত থেকে। বিভিন্ন গেটওয়ে দিয়ে টাকা কেটে নিলেও ফ্রিজ করে দেওয়া হবে সেই গেটওয়েগুলি। প্রতারিত ফেরত পেয়ে যাবেন সেই টাকা। পাশাপাশি যে প্রতারক ওই প্রচারণা চালাচ্ছিলেন তার মোবাইল নম্বরটিও ফ্রিজ হয়ে যাবে মুহূর্তের মধ্যে। সেই মোবাইল নাম্বার দেই সহজে চিহ্নিত করা হবে ওই প্রতারককে। এবং সেই মুহূর্তেই ওই মোবাইলের লোকেশন সহ সব তথ্য চলে আসবে পুলিশের হাতে। তৎক্ষণাৎ সেই অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে পারবে পুলিশ। পুরো প্রক্রিয়াটি এত দ্রুত হবে যে প্রতারকরা বুঝে ওঠার আগেই চক্র চলে আসবে পুলিশের জালে। লালবাজারে তরফে এই বিষয়ে একটি টোল ফ্রি নাম্বার চালুর চিন্তাভাবনা চলছে। আবার ব্যাংক ফ্রডের হেলপ্লাইন নাম্বারটি চালু হয়েছে সেটি কেউ এর সঙ্গে যুক্ত করা হতে পারে বলে খবর।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.