কলকাতা, 30 জুন : ঘাতক মাঞ্জা নিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুলিশ। তিলজলা, তপসিয়া, কড়েয়া, বেনিয়াপুকুর এলাকায় ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি চালাচ্ছে পুলিশ। পাশাপাশি তল্লাশি চালানো হচ্ছে ময়দান চত্বরেও। গতকাল তপসিয়া এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়। সেই তল্লাশিতে উদ্ধার হয় প্রচুর নিষিদ্ধ মাঞ্জা। এইসব মাঞ্জা ব্যবহার করে ঘুড়ি ওড়ানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে একজনকে। পুলিশ সূত্রে পাওয়া গেছে এমনই খবর।
দেশে একের পর এক দুর্ঘটনা। তার জেরে 2016 সালে এই মাঞ্জার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে জাতীয় পরিবেশ আদালত। কলকাতা পুলিশ ঘুড়ির সুতো বিক্রেতাদের কাছে এই মাঞ্জা বিক্রির ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়ে দেয়। ধরপাকড় চালানো হয়। কিন্তু তারপরেও এই সুতো বিক্রি বন্ধ হয়নি। তার প্রমাণ পাওয়া যায় বেশ কয়েকটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনায়। শেষ দুর্ঘটনাটিতে নাক কাটে এক যুবকের। ঘটনাস্থান শেক্সপিয়ার সরণি থানা এলাকার AJC বোস রোডের কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের বোরো অফিসের সামনে। বুধবার সেই ঘটনায় গুরুতর আহত হন ওই যুবক। তার আগে 16 মে আক্তার খান নামে 40 বছরের এক ব্যক্তি সায়েন্স সিটির দিক থেকে পার্কসার্কাসের দিকে যাচ্ছিলেন। বাইকে যাচ্ছিলেন তিনি। সেই সময় আচমকা তাঁর গলায় সুতো জড়িয়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁর গলা কেটে যায়। বাইক থেকে পড়ে যান তিনি। তাঁকে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
সেই ঘটনার সূত্র ধরে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের অ্যান্টি রাউডি সেকশন এবং থানার পুলিশকর্মীরা এর আগে একযোগে চিরুনি তল্লাশি চালায়। তাতে উদ্ধার হয় 139 টি লাটাই। যাতে চিনা মাঞ্জা ছিল। ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয় মোট 12 জনকে। তারা মূলত মাঞ্জা বিক্রেতা ছিল। পার্ক সার্কাস সহ ওই এলাকায় ঘুড়ির দোকানগুলিতে কড়া নজর রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি কোথা থেকে ওই মাঞ্জা দিয়ে ঘুড়ি ওড়ানো হচ্ছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশের ড্রোন। নিরবিচ্ছিন্নভাবে চলছে সেই নজরদারি। আর তাতেই এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হল। ঘটনায় উদ্ধার হয়েছে বেশকিছু চিনা মাঞ্জা।
চিনা মাঞ্জা ব্যবহার নিয়ে ধরপাকড় অব্যাহত, গ্রেপ্তার 1
চিনা মাঞ্জা ব্যবহার করার অভিযোগে গ্রেপ্তার হল একজন।
কলকাতা, 30 জুন : ঘাতক মাঞ্জা নিয়ে নিরবিচ্ছিন্ন অভিযানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুলিশ। তিলজলা, তপসিয়া, কড়েয়া, বেনিয়াপুকুর এলাকায় ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি চালাচ্ছে পুলিশ। পাশাপাশি তল্লাশি চালানো হচ্ছে ময়দান চত্বরেও। গতকাল তপসিয়া এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়। সেই তল্লাশিতে উদ্ধার হয় প্রচুর নিষিদ্ধ মাঞ্জা। এইসব মাঞ্জা ব্যবহার করে ঘুড়ি ওড়ানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে একজনকে। পুলিশ সূত্রে পাওয়া গেছে এমনই খবর।
দেশে একের পর এক দুর্ঘটনা। তার জেরে 2016 সালে এই মাঞ্জার ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করে জাতীয় পরিবেশ আদালত। কলকাতা পুলিশ ঘুড়ির সুতো বিক্রেতাদের কাছে এই মাঞ্জা বিক্রির ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়ে দেয়। ধরপাকড় চালানো হয়। কিন্তু তারপরেও এই সুতো বিক্রি বন্ধ হয়নি। তার প্রমাণ পাওয়া যায় বেশ কয়েকটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনায়। শেষ দুর্ঘটনাটিতে নাক কাটে এক যুবকের। ঘটনাস্থান শেক্সপিয়ার সরণি থানা এলাকার AJC বোস রোডের কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের বোরো অফিসের সামনে। বুধবার সেই ঘটনায় গুরুতর আহত হন ওই যুবক। তার আগে 16 মে আক্তার খান নামে 40 বছরের এক ব্যক্তি সায়েন্স সিটির দিক থেকে পার্কসার্কাসের দিকে যাচ্ছিলেন। বাইকে যাচ্ছিলেন তিনি। সেই সময় আচমকা তাঁর গলায় সুতো জড়িয়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁর গলা কেটে যায়। বাইক থেকে পড়ে যান তিনি। তাঁকে ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
সেই ঘটনার সূত্র ধরে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের অ্যান্টি রাউডি সেকশন এবং থানার পুলিশকর্মীরা এর আগে একযোগে চিরুনি তল্লাশি চালায়। তাতে উদ্ধার হয় 139 টি লাটাই। যাতে চিনা মাঞ্জা ছিল। ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয় মোট 12 জনকে। তারা মূলত মাঞ্জা বিক্রেতা ছিল। পার্ক সার্কাস সহ ওই এলাকায় ঘুড়ির দোকানগুলিতে কড়া নজর রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি কোথা থেকে ওই মাঞ্জা দিয়ে ঘুড়ি ওড়ানো হচ্ছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশের ড্রোন। নিরবিচ্ছিন্নভাবে চলছে সেই নজরদারি। আর তাতেই এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হল। ঘটনায় উদ্ধার হয়েছে বেশকিছু চিনা মাঞ্জা।