ETV Bharat / state

WHO, ICMR-এর গাইডলাইন কতটা মানছে রাজ্য ? হলফনামা চাইল হাইকোর্ট

author img

By

Published : Apr 18, 2020, 12:04 AM IST

WHO ও ICMR-এর গাইডলাইন কতটা মানা হচ্ছে । তা রাজ্যকে হলফনামা দিয়ে জানানোর নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট ৷

ছবিটি প্রতীকী
ছবিটি প্রতীকী

কলকাতা, 17 এপ্রিল : কোরোনা মোকাবিলায় WHO ও ICMR-এর গাইডলাইন কতটা মানা হচ্ছে ? 23 এপ্রিলের মধ্যে রাজ্যকে হলফনামা দিয়ে জানানোর নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট ৷ কোরোনা সংক্রান্ত তথ্য গোপনের অভিযোগ ও পরিকাঠামোর অভাব সংক্রান্ত মামলায় আজ প্রধান বিচারপতি টি বি এন রাধাকৃষ্ণন ও অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ আজ এই নির্দেশ দিয়েছে ।

প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ গতকাল রাজ্য সরকারের রিপোর্টে সন্তুষ্ট হয়নি । তাই আরও সুনির্দিষ্ট তথ্য সহ রিপোর্ট জমা করার নির্দেশ দিয়েছিল তারা ৷ আজ রাজ্যের তরফে অ্যাডভোকেট জেনেরাল কিশোর দত্ত রিপোর্ট জমা করেন আদালতে । কিন্ত তিনি এই মামলাকে জনস্বার্থর থেকেও বেশি রাজনৈতিক অভিসন্ধিমূলক বলে উল্লেখ করেন । কারণ মামলাকারী ফুয়াদ হালিম একটি রাজনৈতিক দলের ( CPI(M)) সদস্য । তাই মামলাটা খারিজ করে দেওয়া উচিত বলে তিনি আদালতকে জানান ।

তিনি আরও বলেন, রাজ্যে সরকার আক্রান্তদের খুঁজে বের করতে টেস্টের সংখ্যা বাড়িয়েছে । এখন প্রতিদিন 300টি করে টেস্ট করা হচ্ছে । স্বাস্থ্য দপ্তর বুলেটিনে জানাচ্ছে সমস্ত তথ্য । অন্যদিকে, মামলাকারীর তরফে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য আজও চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেন । উভয় পক্ষের বক্তব্য শোনার পর প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, "আমরা বিশেষজ্ঞ নই । এ ব্যপারে বিশেষজ্ঞ সংস্থা হচ্ছে WHO ও ICMR ৷ রাজ্য সরকার-সহ সমস্ত কর্তৃপক্ষ যেন উক্ত দুই সংস্থার গাইডলাইন মেনেই কাজ করে ৷" তবে, এই গাইডলাইন কতটা মানা হচ্ছে সেই ব্যাপারে রাজ্যকে হলফনামা দিয়ে জানানোর নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট ।

কলকাতা, 17 এপ্রিল : কোরোনা মোকাবিলায় WHO ও ICMR-এর গাইডলাইন কতটা মানা হচ্ছে ? 23 এপ্রিলের মধ্যে রাজ্যকে হলফনামা দিয়ে জানানোর নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট ৷ কোরোনা সংক্রান্ত তথ্য গোপনের অভিযোগ ও পরিকাঠামোর অভাব সংক্রান্ত মামলায় আজ প্রধান বিচারপতি টি বি এন রাধাকৃষ্ণন ও অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ আজ এই নির্দেশ দিয়েছে ।

প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ গতকাল রাজ্য সরকারের রিপোর্টে সন্তুষ্ট হয়নি । তাই আরও সুনির্দিষ্ট তথ্য সহ রিপোর্ট জমা করার নির্দেশ দিয়েছিল তারা ৷ আজ রাজ্যের তরফে অ্যাডভোকেট জেনেরাল কিশোর দত্ত রিপোর্ট জমা করেন আদালতে । কিন্ত তিনি এই মামলাকে জনস্বার্থর থেকেও বেশি রাজনৈতিক অভিসন্ধিমূলক বলে উল্লেখ করেন । কারণ মামলাকারী ফুয়াদ হালিম একটি রাজনৈতিক দলের ( CPI(M)) সদস্য । তাই মামলাটা খারিজ করে দেওয়া উচিত বলে তিনি আদালতকে জানান ।

তিনি আরও বলেন, রাজ্যে সরকার আক্রান্তদের খুঁজে বের করতে টেস্টের সংখ্যা বাড়িয়েছে । এখন প্রতিদিন 300টি করে টেস্ট করা হচ্ছে । স্বাস্থ্য দপ্তর বুলেটিনে জানাচ্ছে সমস্ত তথ্য । অন্যদিকে, মামলাকারীর তরফে আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য আজও চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের স্বাস্থ্যের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেন । উভয় পক্ষের বক্তব্য শোনার পর প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, "আমরা বিশেষজ্ঞ নই । এ ব্যপারে বিশেষজ্ঞ সংস্থা হচ্ছে WHO ও ICMR ৷ রাজ্য সরকার-সহ সমস্ত কর্তৃপক্ষ যেন উক্ত দুই সংস্থার গাইডলাইন মেনেই কাজ করে ৷" তবে, এই গাইডলাইন কতটা মানা হচ্ছে সেই ব্যাপারে রাজ্যকে হলফনামা দিয়ে জানানোর নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.