ETV Bharat / state

বাঙুরে লাশ পড়ে থাকার প্রমাণ না দিলে ইস্তফা দিতে হবে দিলীপকে : ফিরহাদ - বাঙুরে লাশ পড়ে থাকার কথা প্রমাণ না করতে পারলে ইস্তফা দিতে হবে দিলীপকে

দিলীপ ঘোষ অভিযোঘ করেন, MR বাঙুরে প্রচুর লাশ পড়ে রয়েছে । কিন্তু প্রশাসন বা কলকাতা পৌরসভার তরফে কোনও পদক্ষেপ করা হচ্ছে না । আজ তার পালটা জবাব দিলেন ফিরহাদ হাকিম ।

ছবি
ছবি
author img

By

Published : Apr 28, 2020, 8:44 PM IST

কলকাতা, 28 এপ্রিল : কোরোনায় মৃতদের লাশ গায়েব করছে তৃণমূল । দিন কয়েক আগে এমনই অভিযোগ এনেছিলেন দিলীপ ঘোষ । BJP নেতা বলেছিলেন, "MR বাঙুরে এখনও প্রচুর লাশ পড়ে রয়েছে, কিন্তু প্রশাসন বা কলকাতা পৌরসভার তরফে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি ।" এই ইশুতেই এবার দিলীপ ঘোষকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন ফিরহাদ হাকিম। বললেন, "ঘুরিয়ে রাজনীতি না করে বাঙুর হাসপাতালে গিয়ে দিলীপ ঘোষকে প্রমাণ করতে হবে, লাশ পড়ে আছে। যদি কোথাও লাশ পড়ে না থাকে, তাহলে নিজের পদ থেকে ইস্তফা দিতে হবে দিলীপ ঘোষকে।"

ফিরহাদ হাকিম বলেন, "দিলীপ ঘোষকে হাসপাতালে গিয়ে প্রমাণ করতে হবে । যদি তিনি আমার এই চ্যালেঞ্জ স্বীকার করেন, তাহলে আমি নিজে পুলিশের অনুমতি নিয়ে পাস করিয়ে দেব। আর যদি MR বাঙুরে কোনও লাশ না পড়ে থাকে, যদি নিজের দাবি প্রমাণ করতে না পারেন দিলীপ ঘোষ, তাহলে তাঁকে ইস্তফা দিতে হবে । যে জায়গাগুলির কথা বলছেন দিলীপ ঘোষ, সেখানে তিনি নিজে একবার যান । সেই সাহস নেই । শুধু বাড়িতে বসে অবাস্তব সমালোচনা করে চলেছেন। সরকারকে বদনাম করছেন । এটি নোংরা রাজনীতি।"

রেশন দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে দিলীপ ঘোষকে ফিরহাদের কটাক্ষ, "একটি কেস তুলে আনুন । তারপর এইসব কথা বলবেন। এত বড় একটা বিতরণ পদ্ধতি । কিছু সমস্যা হতে পারে । কিন্তু তা বলে দুর্নীতির অভিযোগ করা যাবে না। বাড়িতে বসে সস্তার রাজনীতি না করে মানুষের জন‍্য কাজ করুন। যাঁরা বিরোধিতা করছেন, তাঁরা ভুল করছেন । পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এর উত্তর দেবে।"

এই পরিস্থিতিতে বিরোধিতা না করে BJP নেতাদের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলছেন ফিরহাদ । তাঁর বক্তব্য, "এই কঠিন সময়ে মিথ্যাচার করে বেড়াচ্ছেন BJP নেতারা । যাঁরা এই সব মিথ্যে কথা রটাচ্ছেন, তাঁরা অত্যন্ত নিকৃষ্টমানের ব্যক্তি । এই সময় ভালো চিন্তা না করে যাঁরা ধ্বংসের রাজনীতি, হিংসার রাজনীতি, কুৎসার রাজনীতি করছেন, তাঁরা মানববিরোধী । মানুষের স্বার্থে তৃণমূল নেতা,মন্ত্রী, ছাত্র-যুব সবাই রাস্তায় নেমে কাজ করছে । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে রাস্তায় নেমে কাজ করছেন। আমরাও সেই নির্দেশ মতো কাজ করে চলেছি । আগামী দিনেও মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করে যাব ।"

কলকাতা, 28 এপ্রিল : কোরোনায় মৃতদের লাশ গায়েব করছে তৃণমূল । দিন কয়েক আগে এমনই অভিযোগ এনেছিলেন দিলীপ ঘোষ । BJP নেতা বলেছিলেন, "MR বাঙুরে এখনও প্রচুর লাশ পড়ে রয়েছে, কিন্তু প্রশাসন বা কলকাতা পৌরসভার তরফে কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি ।" এই ইশুতেই এবার দিলীপ ঘোষকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন ফিরহাদ হাকিম। বললেন, "ঘুরিয়ে রাজনীতি না করে বাঙুর হাসপাতালে গিয়ে দিলীপ ঘোষকে প্রমাণ করতে হবে, লাশ পড়ে আছে। যদি কোথাও লাশ পড়ে না থাকে, তাহলে নিজের পদ থেকে ইস্তফা দিতে হবে দিলীপ ঘোষকে।"

ফিরহাদ হাকিম বলেন, "দিলীপ ঘোষকে হাসপাতালে গিয়ে প্রমাণ করতে হবে । যদি তিনি আমার এই চ্যালেঞ্জ স্বীকার করেন, তাহলে আমি নিজে পুলিশের অনুমতি নিয়ে পাস করিয়ে দেব। আর যদি MR বাঙুরে কোনও লাশ না পড়ে থাকে, যদি নিজের দাবি প্রমাণ করতে না পারেন দিলীপ ঘোষ, তাহলে তাঁকে ইস্তফা দিতে হবে । যে জায়গাগুলির কথা বলছেন দিলীপ ঘোষ, সেখানে তিনি নিজে একবার যান । সেই সাহস নেই । শুধু বাড়িতে বসে অবাস্তব সমালোচনা করে চলেছেন। সরকারকে বদনাম করছেন । এটি নোংরা রাজনীতি।"

রেশন দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে দিলীপ ঘোষকে ফিরহাদের কটাক্ষ, "একটি কেস তুলে আনুন । তারপর এইসব কথা বলবেন। এত বড় একটা বিতরণ পদ্ধতি । কিছু সমস্যা হতে পারে । কিন্তু তা বলে দুর্নীতির অভিযোগ করা যাবে না। বাড়িতে বসে সস্তার রাজনীতি না করে মানুষের জন‍্য কাজ করুন। যাঁরা বিরোধিতা করছেন, তাঁরা ভুল করছেন । পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এর উত্তর দেবে।"

এই পরিস্থিতিতে বিরোধিতা না করে BJP নেতাদের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর কথা বলছেন ফিরহাদ । তাঁর বক্তব্য, "এই কঠিন সময়ে মিথ্যাচার করে বেড়াচ্ছেন BJP নেতারা । যাঁরা এই সব মিথ্যে কথা রটাচ্ছেন, তাঁরা অত্যন্ত নিকৃষ্টমানের ব্যক্তি । এই সময় ভালো চিন্তা না করে যাঁরা ধ্বংসের রাজনীতি, হিংসার রাজনীতি, কুৎসার রাজনীতি করছেন, তাঁরা মানববিরোধী । মানুষের স্বার্থে তৃণমূল নেতা,মন্ত্রী, ছাত্র-যুব সবাই রাস্তায় নেমে কাজ করছে । মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে রাস্তায় নেমে কাজ করছেন। আমরাও সেই নির্দেশ মতো কাজ করে চলেছি । আগামী দিনেও মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করে যাব ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.