কলকাতা, 12 জুন : নিয়ম অনুযায়ী সমাবর্তনের 14 দিন আগে তাঁকে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়নি। এই অভিযোগ তুলে সমাবর্তনের আগের দিন কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে শো-কজ় করে আইনি ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন আচার্য তথা রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। সেই শো-কজ়ে উপাচার্য দেবকুমার মুখোপাধ্যায়কে অপসারণের প্রক্রিয়া শুরু করারও হুমকি দিয়েছিলেন আচার্য। তার প্রায় চারমাস পর অবশেষে শো-কজ়ের প্রক্রিয়া শেষ করে নির্দেশিকা জারি করলেন আচার্য। 14 পাতার সেই নির্দেশিকার ছত্রে ছত্রে আইনের উল্লেখ রয়েছে। সেই নির্দেশিকা অনুযায়ী, এবারের জন্য উপাচার্যকে মাফ করেছেন আচার্য।
12 ফেব্রুয়ারি কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানের আগের দিন অর্থাৎ 11 ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে শো-কজ় করে চিঠি পাঠিয়েছিলেন আচার্য জগদীপ ধনকড়। কেন এবং কোন পরিস্থিতিতে শো-কজ় করা হয়েছিল নির্দেশিকায় তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন আচার্য। শো-কজ়ের পর তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কী কী পদক্ষেপ করেছেন, তারও উল্লেখ করা হয়েছে। তারপর তারিখ ধরে ধরে তিনি কবে উপাচার্য আচার্যকে আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি লিখেছেন, কবে তা রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠানো হয়েছে, কবে রেজিস্ট্রার তা ক্যুরিয়ার করেছেন, কবে তা উচ্চশিক্ষা দপ্তরের কাছে পৌঁছেছে তা জানিয়েছেন। এমনকি বক্তব্যের সপক্ষে নথিও দিয়েছেন জগদীপ ধনকড়। সেই অনুযায়ী, সমাবর্তনের চারদিন আগে কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার উচ্চশিক্ষা দপ্তরে উপাচার্যের লেখা আচার্যের আমন্ত্রণপত্র পাঠান। যা দপ্তরে এসে পৌঁছায় 11 ফেব্রুয়ারি। সমাবর্তনের দিন অর্থাৎ 14 ফেব্রুয়ারিও সেই আমন্ত্রণপত্র তাঁর কাছে এসে পৌঁছায়নি বলে নির্দেশিকায় জানিয়েছেন আচার্য।
14 পাতার নির্দেশিকা, কোচবিহার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে "মাফ" করলেন আচার্য - জগদীপ ধনকড়
12 ফেব্রুয়ারি কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি রাজ্যপালকে । তা নিয়ে উপাচার্যের সঙ্গে সংঘাতের সূত্রপাত ।
কলকাতা, 12 জুন : নিয়ম অনুযায়ী সমাবর্তনের 14 দিন আগে তাঁকে আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়নি। এই অভিযোগ তুলে সমাবর্তনের আগের দিন কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে শো-কজ় করে আইনি ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন আচার্য তথা রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। সেই শো-কজ়ে উপাচার্য দেবকুমার মুখোপাধ্যায়কে অপসারণের প্রক্রিয়া শুরু করারও হুমকি দিয়েছিলেন আচার্য। তার প্রায় চারমাস পর অবশেষে শো-কজ়ের প্রক্রিয়া শেষ করে নির্দেশিকা জারি করলেন আচার্য। 14 পাতার সেই নির্দেশিকার ছত্রে ছত্রে আইনের উল্লেখ রয়েছে। সেই নির্দেশিকা অনুযায়ী, এবারের জন্য উপাচার্যকে মাফ করেছেন আচার্য।
12 ফেব্রুয়ারি কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানের আগের দিন অর্থাৎ 11 ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে শো-কজ় করে চিঠি পাঠিয়েছিলেন আচার্য জগদীপ ধনকড়। কেন এবং কোন পরিস্থিতিতে শো-কজ় করা হয়েছিল নির্দেশিকায় তার ব্যাখ্যা দিয়েছেন আচার্য। শো-কজ়ের পর তাঁর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কী কী পদক্ষেপ করেছেন, তারও উল্লেখ করা হয়েছে। তারপর তারিখ ধরে ধরে তিনি কবে উপাচার্য আচার্যকে আমন্ত্রণ জানিয়ে চিঠি লিখেছেন, কবে তা রেজিস্ট্রারের কাছে পাঠানো হয়েছে, কবে রেজিস্ট্রার তা ক্যুরিয়ার করেছেন, কবে তা উচ্চশিক্ষা দপ্তরের কাছে পৌঁছেছে তা জানিয়েছেন। এমনকি বক্তব্যের সপক্ষে নথিও দিয়েছেন জগদীপ ধনকড়। সেই অনুযায়ী, সমাবর্তনের চারদিন আগে কোচবিহার পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার উচ্চশিক্ষা দপ্তরে উপাচার্যের লেখা আচার্যের আমন্ত্রণপত্র পাঠান। যা দপ্তরে এসে পৌঁছায় 11 ফেব্রুয়ারি। সমাবর্তনের দিন অর্থাৎ 14 ফেব্রুয়ারিও সেই আমন্ত্রণপত্র তাঁর কাছে এসে পৌঁছায়নি বলে নির্দেশিকায় জানিয়েছেন আচার্য।