ETV Bharat / state

Metro Construction: অবশেষে খুলল জট, চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ে শুরু হল মেট্রোর পিলার নির্মাণের প্রস্তুতি - কবি সুভাষ থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত মেট্রো

যানজটের কথা ভেবেই এতদিন চিংড়িঘাটায় আটকে ছিল মেট্রোর পিলার তৈরির কাজ ৷ অবশেষে খুলেছে জট ৷ পিলার নম্বর 318 তৈরির কাজের জন্য চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ের ঠিক রাস্তার মাঝামাঝি কাজ শুরু হবে।

Metro Construction
চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ে মেট্রোর পিলার নির্মাণের প্রস্তুতি
author img

By

Published : May 18, 2023, 7:07 PM IST

কলকাতা, 18 মে: কবি সুভাষ থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত মেট্রোর কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ে একটি মেট্রোর পিলার নির্মাণ প্রয়োজন। তবে এই পিলারটি তৈরি করতে হবে রাস্তার মাঝামাঝি অংশে। তাই শহরের অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ এবং জনবহুল রাস্তা এই চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ে ট্রাফিক ব্লকের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন। এতদিন সেই কাজের জন্য ট্রাফিক বিভাগ থেকে মিলছিল না প্রয়োজনীয় অনুমতি। অবশেষে ইএমবাইপাসে এই কাজ করার অনুমতি মিলেছে কলকাতা মেট্রোরেলের।

চিংড়িঘাটা ক্রসিং, শহরের অন্যতম ব্যস্ত রাস্তা ৷ প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে হাজার হাজার গাড়ি যাতাযাত করে। কিন্তু এই জনবহুল রাস্তাতেই মেট্রোর কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে ৷ যে কাজ শেষ হতে লাগবে অনেকটা সময় ৷ মেট্রোর কাজের জন্য প্রতিদিনের যান চলাচল যাতে ব্যাহত না-হয় তা নিয়ে কলকাতা ট্রাফিক বিভাগের পক্ষ থেকে বেশ কিছুদিন ধরেই চলছিল চিন্তা ভাবনা।

কারণ রাস্তায় মাঝামাঝি কাজ চললে ব্যাপক ভাবে ব্যাহত হতে পারে যান চলাচল। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে যেমন সমস্যা দেখা দিতে পারে তেমনই নিত্যযাত্রীদের হয়রানির আশঙ্কা থেকেই এতদিন এই পিলার তৈরির কাজ আটকে ছিল। অথচ, কবি সুভাষ থেকে বিমানবন্দর মেট্রো চলাচলের জন্য এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পিলার ৷ যেটি শেষ করতে না-পারলে মেট্রোর কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছিল। বিলম্বিত হচ্ছিল মেট্রোর কাজও। তাই বিস্তর পরিকল্পনা এবং আলোচনার পর মিলেছে সবুজ সংকেত।

আরও পড়ুন: দেশের গভীরতম মেট্রোপথে গড়াল রেলের চাকা, এ বছরই চালু হতে পারে যাত্রী পরিষেবা

পিলার নম্বর 318 তৈরির কাজের জন্য চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ের ঠিক রাস্তার মাঝামাঝি কাজ শুরু হবে। ইতিমধ্যেই বেশ কিছুটা জায়গা ঘিরে দেওয়া হয়েছে। ট্রাফিক বিভাগের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকটি বিকল্প রাস্তাও আগে থেকেই ভেবে রাখা হয়েছে ৷ জানা গিয়েছে, অনুমতি দেওয়ার আগে একাধিক বার ট্রাফিক বিভাগের পক্ষ থেকে বিকল্প পথে গাড়ি ঘোরালে কোনও সমস্যা হয় কি না, তা খতিয়ে দেখতে চলেছে ট্রায়াল রান। চলতি মাসের 13 থেকে 16 তারিখ পর্যন্ত শেষ পর্যায়ের ট্রায়াল রান চালানো হয়। আর তারপরেই দেওয়া হয় অনুমতি। ইতিমধ্যেই কলকাতা মেট্রোর জেনারেল ম্যানেজার পি উদয় কুমার রেড্ডি জায়গাটি পরিদর্শনেও যান। পরিদর্শনের পরে তিনি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পিলার তৈরির কাজ সম্পন্ন করার কথা জানিয়েছেন রেল বিকাশ নিগম লিমিটেডকে।

কলকাতা, 18 মে: কবি সুভাষ থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত মেট্রোর কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ে একটি মেট্রোর পিলার নির্মাণ প্রয়োজন। তবে এই পিলারটি তৈরি করতে হবে রাস্তার মাঝামাঝি অংশে। তাই শহরের অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ এবং জনবহুল রাস্তা এই চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ে ট্রাফিক ব্লকের অনুমতি নেওয়া প্রয়োজন। এতদিন সেই কাজের জন্য ট্রাফিক বিভাগ থেকে মিলছিল না প্রয়োজনীয় অনুমতি। অবশেষে ইএমবাইপাসে এই কাজ করার অনুমতি মিলেছে কলকাতা মেট্রোরেলের।

চিংড়িঘাটা ক্রসিং, শহরের অন্যতম ব্যস্ত রাস্তা ৷ প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে হাজার হাজার গাড়ি যাতাযাত করে। কিন্তু এই জনবহুল রাস্তাতেই মেট্রোর কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে ৷ যে কাজ শেষ হতে লাগবে অনেকটা সময় ৷ মেট্রোর কাজের জন্য প্রতিদিনের যান চলাচল যাতে ব্যাহত না-হয় তা নিয়ে কলকাতা ট্রাফিক বিভাগের পক্ষ থেকে বেশ কিছুদিন ধরেই চলছিল চিন্তা ভাবনা।

কারণ রাস্তায় মাঝামাঝি কাজ চললে ব্যাপক ভাবে ব্যাহত হতে পারে যান চলাচল। ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে যেমন সমস্যা দেখা দিতে পারে তেমনই নিত্যযাত্রীদের হয়রানির আশঙ্কা থেকেই এতদিন এই পিলার তৈরির কাজ আটকে ছিল। অথচ, কবি সুভাষ থেকে বিমানবন্দর মেট্রো চলাচলের জন্য এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পিলার ৷ যেটি শেষ করতে না-পারলে মেট্রোর কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছিল। বিলম্বিত হচ্ছিল মেট্রোর কাজও। তাই বিস্তর পরিকল্পনা এবং আলোচনার পর মিলেছে সবুজ সংকেত।

আরও পড়ুন: দেশের গভীরতম মেট্রোপথে গড়াল রেলের চাকা, এ বছরই চালু হতে পারে যাত্রী পরিষেবা

পিলার নম্বর 318 তৈরির কাজের জন্য চিংড়িঘাটা ক্রসিংয়ের ঠিক রাস্তার মাঝামাঝি কাজ শুরু হবে। ইতিমধ্যেই বেশ কিছুটা জায়গা ঘিরে দেওয়া হয়েছে। ট্রাফিক বিভাগের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকটি বিকল্প রাস্তাও আগে থেকেই ভেবে রাখা হয়েছে ৷ জানা গিয়েছে, অনুমতি দেওয়ার আগে একাধিক বার ট্রাফিক বিভাগের পক্ষ থেকে বিকল্প পথে গাড়ি ঘোরালে কোনও সমস্যা হয় কি না, তা খতিয়ে দেখতে চলেছে ট্রায়াল রান। চলতি মাসের 13 থেকে 16 তারিখ পর্যন্ত শেষ পর্যায়ের ট্রায়াল রান চালানো হয়। আর তারপরেই দেওয়া হয় অনুমতি। ইতিমধ্যেই কলকাতা মেট্রোর জেনারেল ম্যানেজার পি উদয় কুমার রেড্ডি জায়গাটি পরিদর্শনেও যান। পরিদর্শনের পরে তিনি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পিলার তৈরির কাজ সম্পন্ন করার কথা জানিয়েছেন রেল বিকাশ নিগম লিমিটেডকে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.