ETV Bharat / state

Calcutta High Court : বিধায়ক-সাংসদদের বিরুদ্ধে জমে থাকা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তিতে তৎপর হাইকোর্ট - বারাসত আদালত

রাজ্যের বিধায়ক-সাংসদদের বিরুদ্ধে অনেক মামলা জমে রয়েছে ৷ করোনাসংক্রমণের কারণে দেশের প্রায় সব আদালতে বিচারপ্রক্রিয়ার গতি কমেছে ৷ এই পরিস্থিতিতেও স্তূপীকৃত মামলার দ্রুত সমাধানের নির্দেশ নিলেন কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি রাজেশ বিন্দল ৷

কলকাতা হাইকোর্ট
কলকাতা হাইকোর্ট
author img

By

Published : Jul 31, 2021, 8:56 AM IST

Updated : Jul 31, 2021, 11:22 AM IST

কলকাতা, 31 জুলাই : রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে বিধায়ক, সাংসদদের বিরুদ্ধে জমে থাকা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি করতে উদ্যোগী হল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) । এর আগে কলকাতা হাইকোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি টিবিএন রাধাকৃষ্ণনের (T B Radhakrishnan) ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে বিধায়ক-সাংসদদের বিরুদ্ধে কত মামলা জমে রয়েছে, তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা তলব করেছিল । হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে (Registrar General) সেই তালিকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি ।

গতকাল হাইকোর্টে রেজিস্ট্রার জেনারেল রিপোর্টে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি (Chief Justice of Calcutta High Court) রাজেশ বিন্দলকে (Rajesh Bindal) জানিয়েছেন, সাংসদ-বিধায়কদের বিরুদ্ধে জমে থাকা মামলার নিষ্পত্তিতে বারাসতে একটি বিশেষ আদালত ছিল ৷ সম্প্রতি তা বিধাননগরে স্থানান্তরিত হয়েছে । কিন্তু বারাসত আদালতে (Barasat Court) জমে থাকা প্রায় 250-300 মামলা এখনও সেখানে স্থানান্তর করা সম্ভব হয়নি । সেই কাজ চলছে । তখন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি জানান, অবিলম্বে এই কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে ৷ আগামী 4 অগস্টের মধ্যে সেই রিপোর্ট আদালতকে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি ৷

এর আগে 2018-য় সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court of India) তৎকালীন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ (Ranjan Gogoi) দেশের সব হাইকোর্টকে নির্দেশ দিয়েছিলেন সংশ্লিষ্ট রাজ্যের সাংসদ-বিধায়কদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা (Criminal proceedings) থাকলে বিশেষ আদালত বসিয়ে তার নিষ্পত্তি করতে হবে । সেই উদ্দেশ্যে উত্তর 24 পরগনার জেলাসদর বারাসতে একটি বিশেষ আদালত তৈরি করা হয়েছিল ৷

আরও পড়ুন : PAC : পিএসি চেয়ারম্যান সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রাজ্যের

এছাড়াও রাজ্যের বিভিন্ন নিম্ন আদালতে সাংসদ-বিধায়কদের বিরুদ্ধে বহু অভিযোগের মামলা জমে রয়েছে । কিন্তু করোনা অতিমারির (Corona Pandemic) কারণে নিম্ন আদালতগুলিতেও বিচার ব্যবস্থা অত্যন্ত ঢিমেতালে চলছিল । একই ভাবে কলকাতা হাইকোর্টের কাজেও তেমন গতি ছিল না । এই পরিস্থিতিতে সুপ্রিম কোর্টের তরফে সমস্ত রাজ্যের হাইকোর্টগুলিকে ফের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, যাতে দ্রুত সাংসদ ও বিধায়কদের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত ফৌজদারি মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় গতি আনা হয় । সেই নির্দেশ অনুযায়ী কলকাতা হাইকোর্টে তিনটি বেঞ্চ গঠন করেছিলেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি টিবি এন রাধাকৃষ্ণন ।

কলকাতা, 31 জুলাই : রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে বিধায়ক, সাংসদদের বিরুদ্ধে জমে থাকা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি করতে উদ্যোগী হল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court) । এর আগে কলকাতা হাইকোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি টিবিএন রাধাকৃষ্ণনের (T B Radhakrishnan) ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যের বিভিন্ন আদালতে বিধায়ক-সাংসদদের বিরুদ্ধে কত মামলা জমে রয়েছে, তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা তলব করেছিল । হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে (Registrar General) সেই তালিকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি ।

গতকাল হাইকোর্টে রেজিস্ট্রার জেনারেল রিপোর্টে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি (Chief Justice of Calcutta High Court) রাজেশ বিন্দলকে (Rajesh Bindal) জানিয়েছেন, সাংসদ-বিধায়কদের বিরুদ্ধে জমে থাকা মামলার নিষ্পত্তিতে বারাসতে একটি বিশেষ আদালত ছিল ৷ সম্প্রতি তা বিধাননগরে স্থানান্তরিত হয়েছে । কিন্তু বারাসত আদালতে (Barasat Court) জমে থাকা প্রায় 250-300 মামলা এখনও সেখানে স্থানান্তর করা সম্ভব হয়নি । সেই কাজ চলছে । তখন ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি জানান, অবিলম্বে এই কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে ৷ আগামী 4 অগস্টের মধ্যে সেই রিপোর্ট আদালতকে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি ৷

এর আগে 2018-য় সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court of India) তৎকালীন প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ (Ranjan Gogoi) দেশের সব হাইকোর্টকে নির্দেশ দিয়েছিলেন সংশ্লিষ্ট রাজ্যের সাংসদ-বিধায়কদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা (Criminal proceedings) থাকলে বিশেষ আদালত বসিয়ে তার নিষ্পত্তি করতে হবে । সেই উদ্দেশ্যে উত্তর 24 পরগনার জেলাসদর বারাসতে একটি বিশেষ আদালত তৈরি করা হয়েছিল ৷

আরও পড়ুন : PAC : পিএসি চেয়ারম্যান সংক্রান্ত জনস্বার্থ মামলার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন রাজ্যের

এছাড়াও রাজ্যের বিভিন্ন নিম্ন আদালতে সাংসদ-বিধায়কদের বিরুদ্ধে বহু অভিযোগের মামলা জমে রয়েছে । কিন্তু করোনা অতিমারির (Corona Pandemic) কারণে নিম্ন আদালতগুলিতেও বিচার ব্যবস্থা অত্যন্ত ঢিমেতালে চলছিল । একই ভাবে কলকাতা হাইকোর্টের কাজেও তেমন গতি ছিল না । এই পরিস্থিতিতে সুপ্রিম কোর্টের তরফে সমস্ত রাজ্যের হাইকোর্টগুলিকে ফের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, যাতে দ্রুত সাংসদ ও বিধায়কদের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত ফৌজদারি মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় গতি আনা হয় । সেই নির্দেশ অনুযায়ী কলকাতা হাইকোর্টে তিনটি বেঞ্চ গঠন করেছিলেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি টিবি এন রাধাকৃষ্ণন ।

Last Updated : Jul 31, 2021, 11:22 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.