ETV Bharat / state

সংস্কারের জন্য এবার বন্ধ হতে পারে বেলগাছিয়া সেতু - kolkata flyover

পিচের উপর পিচ । কোনও ভাবনা-চিন্তা ছাড়াই কলকাতার বেশিরভাগ সেতু বা উড়ালপুলে এভাবেই হয়েছে কাজ । এভাবেই বেলগাছিয়া সেতুর ভার বহন ক্ষমতা কমেছে বলে জানাল বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্ট । বেলগাছিয়া সেতু নিয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ, অবিলম্বে পুরু পিচের আস্তরণ তুলে ফেলতে হবে অর্থাৎ সেতুর উপর থেকে কমিয়ে ফেলতে হবে পিচের পরিমাণ ।

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Oct 10, 2019, 6:01 PM IST

কলকাতা, 10 অক্টোবর : টালার পর এবার বেলগাছিয়া সেতু । ভার বহন ক্ষমতা কমেছে বলে জানাল বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্ট । যা ইতিমধ্যেই জমা পড়েছে নবান্নে । বেলগাছিয়া সেতু নিয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ, অবিলম্বে পুরু পিচের আস্তরণ তুলে ফেলতে হবে অর্থাৎ সেতুর উপর থেকে কমিয়ে ফেলতে হবে পিচের পরিমাণ । পরামর্শ মেনে নবান্নের তরফ থেকে টেন্ডার ডাকার প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গেছে । তবে, টালা ব্রিজ বন্ধ থাকায় বেশ কিছু বাস ও গাড়ি এই বেলগেছিয়া সেতু দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছিল । এখন যদি এটিও বন্ধ রেখে কাজ করতে হয় তাহলে কোন পথে হবে যান চলাচল, তা নিয়ে চিন্তায় লালবাজার ।

পিচের উপর পিচ । কোনও ভাবনা-চিন্তা ছাড়াই কলকাতার বেশিরভাগ সেতু বা উড়ালপুলে এভাবেই হয়েছে কাজ । দিনের পর দিন ওই কাজ করার ফলে সেতুর ভার বাড়ছে । ফলে একটু একটু করে সমস্যা তৈরি হচ্ছে সেগুলিতে । চার দিন বন্ধ রেখে শিয়ালদা সেতুর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছিল যত দ্রুত সম্ভব তার ভার কমাতে হবে । ট্রাম বন্ধের পাশাপাশি, কমিটির সুপারিশ ছিল পিচের মোটা আস্তরণও তুলে ফেলতে হবে । বেলগাছিয়া সেতুর ক্ষেত্রেও একইরকমের পরামর্শ দিয়েছে কমিটি । পাশাপাশি তারা জানিয়েছে, পিচ এমনভাবে তুলতে হবে যাতে সেতুতে কোনও কম্পন না হয় । এ জন্য বিশেষ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহারের পরামর্শও দেওয়া হয়েছে ।

নবান্ন সূত্রে খবর, বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশ মেনে ইতিমধ্যেই বেলগাছিয়া সেতুর ভার কমানোর জন্য ডাকা হয়েছে টেন্ডার । পূর্ত দপ্তরের ডাকা ওই টেন্ডারে বলা হয়েছে, এমন মেশিন দিয়ে পিচ তুলতে হবে যাতে সেতুর কোনও ক্ষতি না হয় । দেখতে হবে যাতে বহন ক্ষমতা কমে না যায় । পাশাপাশি কম্পন যাতে না হয় সে দিকে নজর রাখতে হবে । এক মাসের মধ্যে এই কাজ করতে হবে জানিয়ে দিয়েছে নবান্ন ।

কলকাতা, 10 অক্টোবর : টালার পর এবার বেলগাছিয়া সেতু । ভার বহন ক্ষমতা কমেছে বলে জানাল বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্ট । যা ইতিমধ্যেই জমা পড়েছে নবান্নে । বেলগাছিয়া সেতু নিয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটির পরামর্শ, অবিলম্বে পুরু পিচের আস্তরণ তুলে ফেলতে হবে অর্থাৎ সেতুর উপর থেকে কমিয়ে ফেলতে হবে পিচের পরিমাণ । পরামর্শ মেনে নবান্নের তরফ থেকে টেন্ডার ডাকার প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গেছে । তবে, টালা ব্রিজ বন্ধ থাকায় বেশ কিছু বাস ও গাড়ি এই বেলগেছিয়া সেতু দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছিল । এখন যদি এটিও বন্ধ রেখে কাজ করতে হয় তাহলে কোন পথে হবে যান চলাচল, তা নিয়ে চিন্তায় লালবাজার ।

পিচের উপর পিচ । কোনও ভাবনা-চিন্তা ছাড়াই কলকাতার বেশিরভাগ সেতু বা উড়ালপুলে এভাবেই হয়েছে কাজ । দিনের পর দিন ওই কাজ করার ফলে সেতুর ভার বাড়ছে । ফলে একটু একটু করে সমস্যা তৈরি হচ্ছে সেগুলিতে । চার দিন বন্ধ রেখে শিয়ালদা সেতুর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছিল যত দ্রুত সম্ভব তার ভার কমাতে হবে । ট্রাম বন্ধের পাশাপাশি, কমিটির সুপারিশ ছিল পিচের মোটা আস্তরণও তুলে ফেলতে হবে । বেলগাছিয়া সেতুর ক্ষেত্রেও একইরকমের পরামর্শ দিয়েছে কমিটি । পাশাপাশি তারা জানিয়েছে, পিচ এমনভাবে তুলতে হবে যাতে সেতুতে কোনও কম্পন না হয় । এ জন্য বিশেষ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহারের পরামর্শও দেওয়া হয়েছে ।

নবান্ন সূত্রে খবর, বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশ মেনে ইতিমধ্যেই বেলগাছিয়া সেতুর ভার কমানোর জন্য ডাকা হয়েছে টেন্ডার । পূর্ত দপ্তরের ডাকা ওই টেন্ডারে বলা হয়েছে, এমন মেশিন দিয়ে পিচ তুলতে হবে যাতে সেতুর কোনও ক্ষতি না হয় । দেখতে হবে যাতে বহন ক্ষমতা কমে না যায় । পাশাপাশি কম্পন যাতে না হয় সে দিকে নজর রাখতে হবে । এক মাসের মধ্যে এই কাজ করতে হবে জানিয়ে দিয়েছে নবান্ন ।

Intro:কলকাতা, 10 অক্টোবর: টালা ব্রিজের পাশাপাশি এবার বেলগাছিয়া সেতু। বিশেষজ্ঞ কমিটির রিপোর্ট জমা পড়েছে নবান্নে। সেই রিপোর্ট বলছে ভার বহন ক্ষমতা কমেছে ওই ব্রিজের। শিয়ালদা উড়ালপুলের মতোই ওই ব্রিজে অবিলম্বে পুরু পিচের আস্তরন তুলে ফেলার পরামর্শ দিয়েছে বিশেষজ্ঞ কমিটি। এই বিষয়ে কমিটির পরামর্শ মেনে নিয়েছে নবান্ন। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যত দ্রুত সম্ভব বেলগাছিয়া ব্রিজের পুরো পিচের আস্তরণ কমানো হবে। এ বিষয়ে ডাকা হয়ে গেছে টেন্ডার। এদিকে টালা ব্রিজের সমস্যার পাশাপাশি বেলগাছিয়া ব্রিজও যদি বন্ধ রেখে কাজ করা হয়, তবে কোন পথে হবে যান চলাচল, তা নিয়ে চিন্তায় লালবাজার।Body:পিচের উপর পিচ। কোনো ভাবনা চিন্তা ছাড়াই কলকাতার বেশিরভাগ উড়ালপুলে এভাবেই হয়েছে কাজ। কখনোই ভাবা হয়নি দিনের পর দিন ওই কাজ করার ফলে ব্রিজের ভার বাড়ছে। ফলে একটু একটু করে সমস্যা তৈরি হচ্ছে ব্রিজ গুলিতে। চার দিন বন্ধ রেখে শিয়ালদা উড়ালপুলের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছিল যত দ্রুত সম্ভব শিয়ালদা উড়ালপুলের ভার কমাতে হবে। সেই সূত্রে ট্রাম বন্ধের পাশাপাশি, বিশেষজ্ঞদের সুপারিশ ছিল দ্রুত পিচের মোটা আস্তরণ তুলে ফেলতে হবে। সূত্র জানাচ্ছে, বেলগাছিয়া উড়ালপুলের ক্ষেত্রেও একইরকমের পরামর্শ দিয়েছে বিশেষজ্ঞরা। তাদের পরামর্শ ওই পিচ এমনভাবে তুলতে হবে যাতে ব্রিজে কোনো ভাবে কোনো ভাইব্রেশন না হয়। এর জন্য বিশেষ ধরনের প্রযুক্তি ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

নবান্ন সূত্রে খবর, বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশ মেনে ইতিমধ্যেই বেলগাছিয়া ব্রিজের ভার কমানোর জন্য ডাকা হয়েছে টেন্ডার। পূর্ত দপ্তরের ডাকা ওই টেন্ডারে বলা হয়েছে, এমন মেশিন দিয়ে পিচ তুলতে হবে যাতে বেলগাছিয়া ব্রিজের কোন ক্ষতি না হয়। দেখতে হবে যাতে বহন ক্ষমতা কমে না যায়। পাশাপাশি ভাইব্রেশন যাতে না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। এক মাসের মধ্যে এই কাজ করতে হবে জানিয়ে দিয়েছে নবান্ন।Conclusion:টালা ব্রিজে ভারী যান চলাচল বন্ধ হওয়ায় অনেক বাস ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছিল বেলগাছিয়া উড়ালপুলের দিকে। আবার নাগেরবাজার, লেকটাউন সহ একটা বড় অংশের মানুষ ব্যবহার করেন বেলগাছিয়া সেতু। উত্তর শহরতলির নানা প্রান্তের রোগীরা এই সেতু ব্যবহার করেই আরজিকর হাসপাতালে। ফলে টালা ব্রিজের পাশাপাশি এক মাসের জন্য বেলগাছিয়া ব্রিজ বন্ধ রেখে যদি কাজ করা হয়, তবে কোন পথে যান চলাচল করবে তা নিয়ে রীতিমতো চিন্তায় লালবাজার।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.