ETV Bharat / state

আক্রান্ত এক কর্মী, কন্টেনমেন্ট জ়োনে আলিপুর বডিগার্ড লাইন

দিন কয়েক আগে জ্বর হয় আলিপুর বডিগার্ড লাইনের এক কর্মীর শরীরে । শনিবার রাতে তাঁর রিপোর্ট পজ়িটিভ আসে ।

আক্রান্ত ধোবি, কন্টেইনমেন্ট জোনে কলকাতা সশস্ত্র পুলিশের সদর দপ্তর
আক্রান্ত ধোবি, কন্টেইনমেন্ট জোনে কলকাতা সশস্ত্র পুলিশের সদর দপ্তর
author img

By

Published : May 11, 2020, 12:31 AM IST

কলকাতা, 10 মে: এবার কোরোনার হানা কলকাতা পুলিশের সশস্ত্র বাহিনীর সদর দপ্তরে । আলিপুর বডিগার্ড লাইনে কোরোনায় আক্রান্ত হলেন এক কর্মী । কলকাতা পৌরনিগম এবং কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ম অনুযায়ী সেখানাকার আবাসনের বাসিন্দাদের ঘরের বাইরে বের হতে নিষেধ করা হয়েছে । একথা জানিয়েছেন বন্দর বিভাগের DC ওয়াকার রাজা । ফলে কনটেনমেন্ট জ়োনের আওতায় কলকাতা পুলিশের সশস্ত্র বাহিনীর সদর দপ্তর ।

এর ফলে কলকাতা পুলিশের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে । কারণ আলিপুর বডি গার্ড লাইনেই সশস্ত্র পুলিশের সদর দপ্তর । সশস্ত্র পুলিশের কর্মীরা থাকেন এখানেই । কলকাতায় বড় কোনও গোলমাল হলে এখান থেকে যায় র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স কিংবা অন্যান্য সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যরা ।


ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের 12 জন কোরোনায় আক্রান্ত । তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন । এর মাঝে দিন কয়েক আগে জ্বর হওয়ায় আলিপুর বডিগার্ড লাইনের এক কর্মীর শরীরে । জানতে পেরে তাঁকে পাঠানো হয় এম আর বাঙুর হাসপাতালে । পরে তাঁর শরীরে অন্যান্য লক্ষণ দেখা দিলে দিন দুয়েক আগে সোয়াবের নমুনা পরীক্ষা করা হয় । শনিবার রাতে রিপোর্ট পজ়িটিভ আসে । আর তাতেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে গোটা সশস্ত্রবাহিনীতে ।

ইতিমধ্যেই কয়েকজনকে কোয়ারানটিনে পাঠানো হয়েছে । কলকাতা পুলিশের বন্দর বিভাগের DC ওয়াকার রাজা এই প্রসঙ্গে বলেন, "কলকাতা পৌরনিগমের নিয়ম মেনে যেসব ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন সব নেওয়া হয়েছে বডিগার্ড লাইনে ।"

এই ঘটনার জেরে আজ সারাদিন আলিপুর বডিগার্ড লাইনে ঢোকা এবং বের হওয়ার বিষয়ে বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয় । দুপুরে এলাকা জীবাণুমুক্ত করা হয় ।

কলকাতা, 10 মে: এবার কোরোনার হানা কলকাতা পুলিশের সশস্ত্র বাহিনীর সদর দপ্তরে । আলিপুর বডিগার্ড লাইনে কোরোনায় আক্রান্ত হলেন এক কর্মী । কলকাতা পৌরনিগম এবং কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ম অনুযায়ী সেখানাকার আবাসনের বাসিন্দাদের ঘরের বাইরে বের হতে নিষেধ করা হয়েছে । একথা জানিয়েছেন বন্দর বিভাগের DC ওয়াকার রাজা । ফলে কনটেনমেন্ট জ়োনের আওতায় কলকাতা পুলিশের সশস্ত্র বাহিনীর সদর দপ্তর ।

এর ফলে কলকাতা পুলিশের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে । কারণ আলিপুর বডি গার্ড লাইনেই সশস্ত্র পুলিশের সদর দপ্তর । সশস্ত্র পুলিশের কর্মীরা থাকেন এখানেই । কলকাতায় বড় কোনও গোলমাল হলে এখান থেকে যায় র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স কিংবা অন্যান্য সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যরা ।


ইতিমধ্যেই কলকাতা পুলিশের 12 জন কোরোনায় আক্রান্ত । তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ইতিমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছেন । এর মাঝে দিন কয়েক আগে জ্বর হওয়ায় আলিপুর বডিগার্ড লাইনের এক কর্মীর শরীরে । জানতে পেরে তাঁকে পাঠানো হয় এম আর বাঙুর হাসপাতালে । পরে তাঁর শরীরে অন্যান্য লক্ষণ দেখা দিলে দিন দুয়েক আগে সোয়াবের নমুনা পরীক্ষা করা হয় । শনিবার রাতে রিপোর্ট পজ়িটিভ আসে । আর তাতেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে গোটা সশস্ত্রবাহিনীতে ।

ইতিমধ্যেই কয়েকজনকে কোয়ারানটিনে পাঠানো হয়েছে । কলকাতা পুলিশের বন্দর বিভাগের DC ওয়াকার রাজা এই প্রসঙ্গে বলেন, "কলকাতা পৌরনিগমের নিয়ম মেনে যেসব ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন সব নেওয়া হয়েছে বডিগার্ড লাইনে ।"

এই ঘটনার জেরে আজ সারাদিন আলিপুর বডিগার্ড লাইনে ঢোকা এবং বের হওয়ার বিষয়ে বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয় । দুপুরে এলাকা জীবাণুমুক্ত করা হয় ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.