ETV Bharat / state

আশঙ্কা আছে সংক্রমণের, পাত্তা না দিয়েই WBCS-এর প্রস্তুতিতে হৃদযন্ত্র গ্রহীতা - নখদর্পণে প্রতিস্থাপনের তথ্য

3 জুলাই SSKM হাসপাতালে এই প্রথম কোনও রোগীর শরীরে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়েছে । ব্রেন ডেথ ঘোষিত হাওড়ার বাসিন্দা অঞ্জনা ভৌমিক (49)-এর হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়েছে মৃন্ময়ের শরীরে । গতকাল ছুটি পেয়েছেন হাসপাতাল থেকে ৷ আর, এসবের মধ্যেই WBCS-এ সফল হওয়ার জন্য আবার পড়া শুরু করতে চান মৃন্ময় বিশ্বাস ৷ আপাতত সুস্থ রয়েছেন তিনি ৷

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Aug 9, 2019, 5:40 AM IST

কলকাতা, 9 অগাস্ট : 3 জুলাই SSKM হাসপাতালে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন হয় তাঁর ৷ ব্রেন ডেথ ঘোষিত এক রোগীর হৃদযন্ত্র বসে শরীরে ৷ গতকাল ছুটি পেয়েছেন হাসপাতাল থেকে৷ তবে বিরাম নেই অধ্যাবসায়ে ৷ প্রতিস্থাপনের কথা শোনার পর থেকেই ইন্টারনেটে এ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পড়ে ফেলেছেন ৷ ভয় পান যদি সংক্রামিত হয় ৷ আর, এসবের মধ্যেই WBCS-এ সফল হওয়ার জন্য আবার পড়া শুরু করতে চান মৃন্ময় বিশ্বাস ৷ আপাতত সুস্থ রয়েছেন তিনি ৷

নদিয়ার তেহট্ট থানার অন্তর্গত বেতাই গ্রামের বাসিন্দা মৃন্ময় । WBCS-এ সফল হওয়ার লক্ষ্যে গ্রামের বাড়ি ছেড়ে কলকাতায় এসে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি । তাঁর এই স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় শারীরিক অসুস্থতা । চাকরির জন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার পড়াশোনাতেও ঘটে ব্যাঘাত । ধরা পড়ে হৃদযন্ত্রের সমস্যা । ৭-৮ মাস আগে চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, মৃন্ময়ের হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা ছাড়া আর অন্য কোনও উপায় নেই । পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটেছিল । সঙ্গে বাড়তে থাকে আশঙ্কা । কীভাবে, কী হবে! প্রতিস্থাপনের জন্য একদিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলতে থাকে । এর সঙ্গে চলতে থাকে হৃদযন্ত্র পাওয়ার অপেক্ষা । অন্যদিকে, হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিষয়ে ইন্টারনেটে তথ্যের পর তথ্য ঘেঁটে চলেন মৃন্ময় । হৃদযন্ত্র প্রথম কবে কোথায় কীভাবে প্রতিস্থাপিত হয়েছিল ? কোন চিকিৎসক প্রতিস্থাপন করেছিলেন? কবে প্রতিস্থাপন সফল হল? এসব বিষয়ে বহু তথ্য এখন মৃন্ময়ের নখদর্পণে ।

SSKM হাসপাতাল থেকে গতকাল পলতায় মাসির বাড়িতে ফিরেছেন মৃন্ময় । দিন কয়েক পরে আবার তাঁকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য যেতে হবে SSKM হাসপাতালে । সংক্রমণ এড়িয়ে চলার জন্য বাড়িতে কীভাবে থাকতে হবে, সেসব বিষয়ে বলে দিয়েছেন চিকিৎসকরা । বাড়ি ফেরার পথে মৃন্ময় বলেন, "হাসপাতালের বদ্ধ ঘরে এতদিন থাকার পর, এখন বাড়ির পরিবেশে অদ্ভুত অনুভূতি হচ্ছে । সংশয়ও রয়েছে । এখনও মাস তিনেক ঘরের বাইরে বের হতে নিষেধ করেছেন চিকিৎসকরা । জানি না, এরপর কী বলবেন !" কেন সংশয়ে রয়েছেন? তিনি বলেন, "সংক্রমণের সংশয় । সংক্রমণের বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছেন চিকিৎসকরা । কিন্তু, ভবিষ্যতে কী হবে, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছি । হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিষয়ে চিকিৎসকদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা নেই ।" একথার পাশাপাশি অনর্গল তিনি বলতে শুরু করেন হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য ।

মৃন্ময় আরও বলেন, "অসুস্থতার জন্য দেড় বছর পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল না । চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী আবার শুরু করব ।" WBCS-এ সফল হওয়ার লক্ষ্যেও আপনার প্রস্তুতি চলছিল । বলেন, "WBCS-এ সফল হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে । এর জন্য আবার প্রস্তুতি নেব । আবার চেষ্টা করব । কিন্তু চাকরির বাজারের যা অবস্থা, তাতে যে কোনও সরকারি চাকরি হলেই জয়েন করব ।" মৃন্ময় বলেন, "গত ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের কথা বলেছিলেন চিকিৎসকরা । প্রতিস্থাপনের পরে এখন নতুন জীবন । সবাই খুশি ।" WBCS-এ সফল হওয়ার স্বপ্নের পথে যেখানে থেমে গেছিলেন, সেখান থেকেই আবার শুরু করতে চান তিনি । আপাতত, তাঁর পিছু ছাড়ছে না সংক্রমণের আশঙ্কা ।

3 জুলাই SSKM হাসপাতালে এই প্রথম কোনও রোগীর শরীরে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়েছে । ব্রেন ডেথ ঘোষিত হাওড়ার বাসিন্দা অঞ্জনা ভৌমিক (49)-এর হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়েছে মৃন্ময়ের শরীরে ।

কলকাতা, 9 অগাস্ট : 3 জুলাই SSKM হাসপাতালে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন হয় তাঁর ৷ ব্রেন ডেথ ঘোষিত এক রোগীর হৃদযন্ত্র বসে শরীরে ৷ গতকাল ছুটি পেয়েছেন হাসপাতাল থেকে৷ তবে বিরাম নেই অধ্যাবসায়ে ৷ প্রতিস্থাপনের কথা শোনার পর থেকেই ইন্টারনেটে এ সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য পড়ে ফেলেছেন ৷ ভয় পান যদি সংক্রামিত হয় ৷ আর, এসবের মধ্যেই WBCS-এ সফল হওয়ার জন্য আবার পড়া শুরু করতে চান মৃন্ময় বিশ্বাস ৷ আপাতত সুস্থ রয়েছেন তিনি ৷

নদিয়ার তেহট্ট থানার অন্তর্গত বেতাই গ্রামের বাসিন্দা মৃন্ময় । WBCS-এ সফল হওয়ার লক্ষ্যে গ্রামের বাড়ি ছেড়ে কলকাতায় এসে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি । তাঁর এই স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় শারীরিক অসুস্থতা । চাকরির জন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার পড়াশোনাতেও ঘটে ব্যাঘাত । ধরা পড়ে হৃদযন্ত্রের সমস্যা । ৭-৮ মাস আগে চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, মৃন্ময়ের হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা ছাড়া আর অন্য কোনও উপায় নেই । পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটেছিল । সঙ্গে বাড়তে থাকে আশঙ্কা । কীভাবে, কী হবে! প্রতিস্থাপনের জন্য একদিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলতে থাকে । এর সঙ্গে চলতে থাকে হৃদযন্ত্র পাওয়ার অপেক্ষা । অন্যদিকে, হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিষয়ে ইন্টারনেটে তথ্যের পর তথ্য ঘেঁটে চলেন মৃন্ময় । হৃদযন্ত্র প্রথম কবে কোথায় কীভাবে প্রতিস্থাপিত হয়েছিল ? কোন চিকিৎসক প্রতিস্থাপন করেছিলেন? কবে প্রতিস্থাপন সফল হল? এসব বিষয়ে বহু তথ্য এখন মৃন্ময়ের নখদর্পণে ।

SSKM হাসপাতাল থেকে গতকাল পলতায় মাসির বাড়িতে ফিরেছেন মৃন্ময় । দিন কয়েক পরে আবার তাঁকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য যেতে হবে SSKM হাসপাতালে । সংক্রমণ এড়িয়ে চলার জন্য বাড়িতে কীভাবে থাকতে হবে, সেসব বিষয়ে বলে দিয়েছেন চিকিৎসকরা । বাড়ি ফেরার পথে মৃন্ময় বলেন, "হাসপাতালের বদ্ধ ঘরে এতদিন থাকার পর, এখন বাড়ির পরিবেশে অদ্ভুত অনুভূতি হচ্ছে । সংশয়ও রয়েছে । এখনও মাস তিনেক ঘরের বাইরে বের হতে নিষেধ করেছেন চিকিৎসকরা । জানি না, এরপর কী বলবেন !" কেন সংশয়ে রয়েছেন? তিনি বলেন, "সংক্রমণের সংশয় । সংক্রমণের বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছেন চিকিৎসকরা । কিন্তু, ভবিষ্যতে কী হবে, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছি । হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিষয়ে চিকিৎসকদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা নেই ।" একথার পাশাপাশি অনর্গল তিনি বলতে শুরু করেন হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য ।

মৃন্ময় আরও বলেন, "অসুস্থতার জন্য দেড় বছর পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল না । চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী আবার শুরু করব ।" WBCS-এ সফল হওয়ার লক্ষ্যেও আপনার প্রস্তুতি চলছিল । বলেন, "WBCS-এ সফল হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে । এর জন্য আবার প্রস্তুতি নেব । আবার চেষ্টা করব । কিন্তু চাকরির বাজারের যা অবস্থা, তাতে যে কোনও সরকারি চাকরি হলেই জয়েন করব ।" মৃন্ময় বলেন, "গত ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের কথা বলেছিলেন চিকিৎসকরা । প্রতিস্থাপনের পরে এখন নতুন জীবন । সবাই খুশি ।" WBCS-এ সফল হওয়ার স্বপ্নের পথে যেখানে থেমে গেছিলেন, সেখান থেকেই আবার শুরু করতে চান তিনি । আপাতত, তাঁর পিছু ছাড়ছে না সংক্রমণের আশঙ্কা ।

3 জুলাই SSKM হাসপাতালে এই প্রথম কোনও রোগীর শরীরে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়েছে । ব্রেন ডেথ ঘোষিত হাওড়ার বাসিন্দা অঞ্জনা ভৌমিক (49)-এর হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়েছে মৃন্ময়ের শরীরে ।

Intro:কলকাতা, ৮ অগাস্ট: হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিভিন্ন তথ্য তাঁর নখদর্পণে। যার জেরে, পিছু ছাড়ছে না সংক্রমণের আশঙ্কা। তবে, এর মধ্যেও স্বপ্নের পথে চলতে চান তিনি। যেখানে থেমে গিয়েছিল এই পথ, সেখান থেকেই আবার শুরু করার ইচ্ছা তাঁর। তিনি, মৃন্ময় বিশ্বাস। গত ৩ জুলাই SSKM হাসপাতালে বছর ৩০-এর এই যুবকের শরীরে প্রতিস্থাপিত হয়েছিল ব্রেন ডেথ ঘোষিত এক রোগীর হৃদযন্ত্র। গতকাল, বুধবার তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী তাঁকে চলতে হবে। আর, এ সবের মধ্যেই WBCS-এ সফল হওয়ার স্বপ্নে বুঁদ হয়ে রয়েছেন তিনি।Body:নদিয়ার তেহট্ট থানার অন্তর্গত বেতাই গ্রামের বাসিন্দা মৃন্ময়। WBCS-এ সফল হওয়ার লক্ষ্যে গ্রামের বাড়ি ছেড়ে কলকাতায় এসে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। তাঁর এই স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় শারীরিক অসুস্থতা। চাকরির জন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার পড়াশোনায় ঘটে ব্যাঘাত। ধরা পড়ে হৃদযন্ত্রের সমস্যা। ৭-৮ মাস আগে চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, মৃন্ময়ের হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা ছাড়া অন্য আর কোনও উপায় নেই। পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটেছিল। এর সঙ্গে বেড়ে যায় আশঙ্কা। কীভাবে, কী হবে! প্রতিস্থাপনের জন্য এক দিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলতে থাকে। এর সঙ্গে চলতে থাকে হৃদযন্ত্র পাওয়ার অপেক্ষা। অন্যদিকে, হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিষয় ইন্টারনেটে তথ্যের পর তথ্য ঘেঁটে চলেন মৃন্ময়। হৃদযন্ত্র প্রথম কবে কোথায় কীভাবে প্রতিস্থাপিত হয়েছিল। কোন চিকিৎসক প্রতিস্থাপন করেছিলেন। কবে প্রতিস্থাপন সফল হল। এসব বিষয়ে বহু তথ্য এখন মৃন্ময় নখদর্পণে।

SSKM হাসপাতাল থেকে গতকাল, বুধবার পলতায় মাসির বাড়িতে ফিরেছেন মৃন্ময়। কারণ, দিন কয়েক পরে আবার তাঁকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য যেতে হবে SSKM হাসপাতালে। সংক্রমণ এড়িয়ে চলার জন্য বাড়িতে কীভাবে থাকতে হবে, সে সব বিষয়ে বলে দিয়েছেন চিকিৎসকরা। বাড়িতে ফেরার পরে ইটিভি ভারতকে ফোনে মৃন্ময় বলেন, "হাসপাতালের বদ্ধ ঘরে এতদিন থাকার পরে, এখন বাড়ির পরিবেশে অদ্ভুত অনুভূতি হচ্ছে। সংশয়ও রয়েছে। এখনও মাস তিনেক ঘরের বাইরে বের হতে মানা করেছেন চিকিৎসকরা। জানি না, এর পরে চিকিৎসকরা কী বলবেন!" কেন সংশয়ে রয়েছেন? তিনি বলেন, "সংক্রমণের সংশয়। সংক্রমণের বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছেন চিকিৎসকরা। কিন্তু, ভবিষ্যতে কী হবে, তা নিয়ে সংশয়ে রয়েছি। হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিষয়ে চিকিৎসকদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা নেই।" এ কথার পাশাপাশি অনর্গল তিনি বলতে শুরু করেন হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য।Conclusion:চাকরির জন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সফল হওয়ার লক্ষ্যে আপনি প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন...। মৃন্ময় বলেন, "অসুস্থতার জন্য দেড় বছর পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল না। চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী আবার শুরু করব।" WBCS-এ সফল হওয়ার লক্ষ্যেও আপনার প্রস্তুতি চলছিল...। তিনি বলেন, "WBCS-এ সফল হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে। এর জন্য আবার প্রস্তুতি নেব। আবার চেষ্টা করব।" একই সঙ্গে তিনি বলেন, "কিন্তু চাকরির বাজারের যা অবস্থা, তাতে যে কোনও সরকারি চাকরি হলেই জয়েন করব।" মৃন্ময় বলেন, "গত ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপনের কথা বলেছিলেন চিকিৎসকরা। প্রতিস্থাপনের পরে এখন নতুন জীবন। সবাই খুশি।" WBCS-এ সফল হওয়ার স্বপ্নের পথে যেখানে থেমে গিয়েছিলেন, সেখান থেকেই আবার শুরু করতে চান তিনি। কিন্তু, তাঁর পিছু ছাড়ছে না সংক্রমণের আশঙ্কা।

গত ৩ জুলাই SSKM হাসপাতালে এই প্রথম কোনও রোগীর শরীরে হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। ব্রেন ডেথ ঘোষিত হাওড়ার বাসিন্দা অঞ্জনা ভৌমিক (৪৯)-এর হৃদযন্ত্র প্রতিস্থাপন করা হয়েছে মৃন্ময়ের শরীরে।
_______

ছবি:
wb_kol_01a_sskm_heart_rece_drm_pic_7203421
মৃণ্ময় বিশ্বাস

wb_kol_01b_sskm_heart_rece_drm_pic_7203421
বেলুন হাতে মৃন্ময় বিশ্বাস, হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার সময়

wb_kol_01c_sskm_heart_rece_drm_pic_7203421
বসে আছে মৃন্ময় বিশ্বাস




ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.