ETV Bharat / state

স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে পরিষেবা দিচ্ছে না কিছু নার্সিংহোম, সতর্ক করল প্রশাসন

এই প্রকল্পে কিছু নার্সিংহোম রোগীদের পরিষেবা ঠিকঠাক দিচ্ছে না এমন অভিযোগ উঠেছে । বিষয়টি নিয়ে নার্সিংহোমগুলির প্রতিনিধিদের জেলা প্রশাসনের তরফে এদিন সতর্ক করা হয় ৷ এখনও জেলার 8টি নার্সিংহোম স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের আওতায় আসেনি ৷ তাদের প্রকল্পের আওতায় আনার জন্য কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ৷

author img

By

Published : Dec 11, 2019, 9:21 PM IST

Updated : Dec 11, 2019, 9:45 PM IST

give sastha sathi service in nursing homes
স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পভুক্ত নার্সিংহোমে উপযুক্ত পরিষেবা প্রদান

জলপাইগুড়ি, 11 ডিসেম্বর : স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প নিয়ে বুধবার জলপাইগুড়ি জেলাশাসকের দপ্তরে বৈঠক হয় ৷ বৈঠকে ছিলেন জেলাশাসক অভিষেক তিওয়ারি, মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জগন্নাথ সরকার, জেলার 19 টি নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি সহ 10টি হাসপাতালের প্রতিনিধিরা ।

এই প্রকল্পে কিছু নার্সিংহোম রোগীদের পরিষেবা ঠিকঠাক দিচ্ছে না এমন অভিযোগ উঠেছে । বিষয়টি নিয়ে নার্সিংহোমগুলির প্রতিনিধিদের জেলা প্রশাসনের তরফে এদিন সতর্ক করা হয় ৷ এখনও জেলার 8টি নার্সিংহোম স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের আওতায় আসেনি ৷ তাদের প্রকল্পের আওতায় আনার জন্য কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ৷

মালবাজারের এক নার্সিংহোমের প্রতিনিধি প্রিয়াঙ্কা যাদব বলেন," আমরা চেষ্টা করি সকলকে পরিষেবা দেওয়ার জন্য । কিন্তু সরকার থেকে আমাদের কিছু রোগের চিকিৎসার জন্য খুব কম টাকা দেওয়া হচ্ছে ৷ আবার কিছু কিছু রোগের চিকিৎসা এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।"

মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জগন্নাথ সরকার বলেন, "স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সুবিধা দেওয়ার জন্য আমরা তৎপর । প্রকল্পের আওতায় উপভোক্তার সংখ্যা বাড়ানো আমাদের লক্ষ্য । জেলায় 61 শতাংশ মানুষ এই পরিষেবা পাচ্ছে । আমাদের লক্ষ্য সংখ্যাটা আরও বাড়ানো । "

জলপাইগুড়ি, 11 ডিসেম্বর : স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্প নিয়ে বুধবার জলপাইগুড়ি জেলাশাসকের দপ্তরে বৈঠক হয় ৷ বৈঠকে ছিলেন জেলাশাসক অভিষেক তিওয়ারি, মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জগন্নাথ সরকার, জেলার 19 টি নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি সহ 10টি হাসপাতালের প্রতিনিধিরা ।

এই প্রকল্পে কিছু নার্সিংহোম রোগীদের পরিষেবা ঠিকঠাক দিচ্ছে না এমন অভিযোগ উঠেছে । বিষয়টি নিয়ে নার্সিংহোমগুলির প্রতিনিধিদের জেলা প্রশাসনের তরফে এদিন সতর্ক করা হয় ৷ এখনও জেলার 8টি নার্সিংহোম স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের আওতায় আসেনি ৷ তাদের প্রকল্পের আওতায় আনার জন্য কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ৷

মালবাজারের এক নার্সিংহোমের প্রতিনিধি প্রিয়াঙ্কা যাদব বলেন," আমরা চেষ্টা করি সকলকে পরিষেবা দেওয়ার জন্য । কিন্তু সরকার থেকে আমাদের কিছু রোগের চিকিৎসার জন্য খুব কম টাকা দেওয়া হচ্ছে ৷ আবার কিছু কিছু রোগের চিকিৎসা এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।"

মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জগন্নাথ সরকার বলেন, "স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের সুবিধা দেওয়ার জন্য আমরা তৎপর । প্রকল্পের আওতায় উপভোক্তার সংখ্যা বাড়ানো আমাদের লক্ষ্য । জেলায় 61 শতাংশ মানুষ এই পরিষেবা পাচ্ছে । আমাদের লক্ষ্য সংখ্যাটা আরও বাড়ানো । "

Intro:জলপাইগুড়ি ঃ- নার্সিহোম গুলোতে স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে অভিযোগ পেয়েই নার্সিংহোম গুলোকে হুশিয়ারি জেলা প্রশাসনের। জেলার সমস্ত মানুষকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় আনতে হবে। এই লক্ষ্য মাত্রা রেখে বুধবার জলপাইগুড়ি জেলা শাসকের দফতরে একটি বৈঠক হল। এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন জেলা শাসক অভিষেক তিওয়ারি, জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জগনাথ সরকার এছাড়াও জলপাইগুড়ি জেলার ১৯ টি নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষের প্রতিনিধি সহ দশটি হাসপাতালের প্রতিনিধি। Body:মাঝে মধ্যে অভিযোগ ওঠে নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষ রোগীদের স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের কার্ড থাকা সত্যেও পরিবেষা দিতে অস্বীকার করে। সেই বিষয়ে নার্সিং হোম কর্তৃপক্ষকে সর্তক করে জেলা প্রশাসন। এদিকে প্রশাসন সুত্রে জানা গিয়েছে, এখন জেলার ৮টি নার্সিংহোম স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের আওতায় আসেনি। সেই নার্সিংহোম গুলিকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের সুবিধা দিতে পারে সেই বিষয়ে কাজ চলছে বলে জানান মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। অনেক সময় দেখা যায় অনেক নার্সিংহোম এই সুবিধা দেয় না।কেন দিচ্ছে না তা আমরা দেখছি।এবং দেখা গেছে অনেক রোগের নাম এই প্রকল্পে ঢোকানো নেই ফলে অসুবিধা হচ্ছে নার্সিংহোম গুলোর এই পরিষেবা দিচ্ছে। ৬১ শতাংশ জেলা বাসীর স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের মধ্যে রয়েছেন। একশো শতাংশ লক্ষ্য মাত্রা রাখা রয়েছে। এর জন্য কাজ চলছে। Conclusion:জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জগন্নাথ সরকার বলেন, স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের সুবিধা দেবার জন্য আমরা তৎপর রয়েছি।। লক্ষ্য মাত্রা রাখা হয়েছে জেলা সমস্ত মানুষ এই প্রকল্পের আওতায়তে আনা হবে। এখন ৮ টি নার্সিং হোম এই প্রকল্পের সুযোগ পাওয়া যাচ্ছে না৷ সেই বিষয়টি লক্ষ্য রেখে কাজ চলছে। জেলায় ৬১% মানুষ এই পরিষেবা পাচ্ছে।আমাদের লক্ষয ১০০%।
এদিকে মালবাজারের এক নার্সিং হোমের এক প্রতিনিধি পিয়াঙ্কা যাদব বলেন," আমরা চেস্টা করি সকলকে পরিষেবা দেওয়ার জন্য। সরকার থেকে আমাদের কিছু চিকিৎসায় খুব কম টাকা দেওয়া হচ্ছে সেই বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।এবং বেশ কিন্তু রোগীর চিকিৎসা এই প্রকল্পে রাখা হয়নি। এই বিষয়েও দৃষ্টি আকর্ষন করা হয়েছে।
Last Updated : Dec 11, 2019, 9:45 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.