ETV Bharat / state

বিমার টাকার জন্য ছেলেকে 'মারলেন' বাবা

author img

By

Published : Nov 28, 2019, 11:36 PM IST

Updated : Nov 29, 2019, 12:30 AM IST

জীবিত ছেলের ডেথ সার্টিফিকেট বীমা কোম্পানিতে জমা দিয়ে টাকার দাবি করলেন বাবা । সই জাল করে সার্টিফিকেট তৈরির অভিযোগ বাবার বিরুদ্ধে । ধূপগুড়ি ব্লকের ময়নাতলি এলাকার ঘটনা । গ্রাম পঞ্চায়েতের প্যাডে ছেলের ডেথ সার্টিফিকেট তৈরি করে তাতে উপপ্রধানের স্বাক্ষর জাল করে বেসরকারি বীমা কোম্পানিতে জমা দেন বাবা ।

fake death certificate
মৃত দেখিয়ে জীবিত ছেলের বীমার টাকা দাবি বাবার

ধুপগুড়ি, 28 নভেম্বর : জীবিত ছেলের জাল ডেথ সার্টিফিকেট দুটি বিমা কম্পানিতে জমা দিয়ে টাকা দাবির অভিযোগ উঠল বাবার বিরুদ্ধে । ধূপগুড়ি ব্লকের ময়নাতলি এলাকার ঘটনা । এই ঘটনায় বাবা কৃষ্ণকান্ত সরকারের বিরুদ্ধে ধুপগুড়ি থানায় অভিযোগ করেছে ছেলে অমলেশ ।

কি বলছেন ছেলে ? দেখুন ভিডিয়ো...
fake death certificate
গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফে দেওয়া লিখিত অভিযোগ


অভিযোগ, গ্রাম পঞ্চায়েতের প্যাডে ছেলের ডেথ সার্টিফিকেট লিখে তাতে উপপ্রধানের সই জাল করে বেসরকারি বিমা কম্পানিতে জমা দিয়েছিল বাবা । বিমা কম্পানির তরফে ফোন পেতেই সিকিমের কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফিরে আসেন অমলেশ । বাবার কীর্তিতে হতবাক হয়ে যান তিনি । জাল ডেথ সার্টিফিকেটে লেখা হয়েছে চলতি বছরের 18 সেপ্টেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে অমলেশের মৃত্যু হয়েছে ।


অমলেশ বলে, "বাবা আমার নামে জাল ডেথ সার্টিফিকেট জমা দেয় দুটি বিমা কম্পানিতে এবং 8 লাখ ও 15 লাখ টাকা দাবি করে ।কম্পানিগুলি বিষয়টি যাচাই করতে পঞ্চায়েত কার্যালয়ে ফোন করে । এরপর বিষয়টি জানতে পারি ।" পঞ্চায়েতের তরফেও কৃষ্ণকান্তর বিরুদ্ধে উপপ্রধানের সই জাল করার অভিযোগ আনা হয়েছে । অমলেশ জানায়, তাঁর বাবা, সৎ মা ও দুই ভাই বিমার টাকা পাওয়ার জন্য তাঁকে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে । ঘটনার তদন্তে নেমেছে ধূপগুড়ি থানার পুলিশ ।

ধুপগুড়ি, 28 নভেম্বর : জীবিত ছেলের জাল ডেথ সার্টিফিকেট দুটি বিমা কম্পানিতে জমা দিয়ে টাকা দাবির অভিযোগ উঠল বাবার বিরুদ্ধে । ধূপগুড়ি ব্লকের ময়নাতলি এলাকার ঘটনা । এই ঘটনায় বাবা কৃষ্ণকান্ত সরকারের বিরুদ্ধে ধুপগুড়ি থানায় অভিযোগ করেছে ছেলে অমলেশ ।

কি বলছেন ছেলে ? দেখুন ভিডিয়ো...
fake death certificate
গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফে দেওয়া লিখিত অভিযোগ


অভিযোগ, গ্রাম পঞ্চায়েতের প্যাডে ছেলের ডেথ সার্টিফিকেট লিখে তাতে উপপ্রধানের সই জাল করে বেসরকারি বিমা কম্পানিতে জমা দিয়েছিল বাবা । বিমা কম্পানির তরফে ফোন পেতেই সিকিমের কর্মস্থল থেকে বাড়ি ফিরে আসেন অমলেশ । বাবার কীর্তিতে হতবাক হয়ে যান তিনি । জাল ডেথ সার্টিফিকেটে লেখা হয়েছে চলতি বছরের 18 সেপ্টেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে অমলেশের মৃত্যু হয়েছে ।


অমলেশ বলে, "বাবা আমার নামে জাল ডেথ সার্টিফিকেট জমা দেয় দুটি বিমা কম্পানিতে এবং 8 লাখ ও 15 লাখ টাকা দাবি করে ।কম্পানিগুলি বিষয়টি যাচাই করতে পঞ্চায়েত কার্যালয়ে ফোন করে । এরপর বিষয়টি জানতে পারি ।" পঞ্চায়েতের তরফেও কৃষ্ণকান্তর বিরুদ্ধে উপপ্রধানের সই জাল করার অভিযোগ আনা হয়েছে । অমলেশ জানায়, তাঁর বাবা, সৎ মা ও দুই ভাই বিমার টাকা পাওয়ার জন্য তাঁকে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে । ঘটনার তদন্তে নেমেছে ধূপগুড়ি থানার পুলিশ ।

Intro:Body:ছেলের নামে মৃত শংসাপত্র বীমা কোম্পানিতে জমা দিয়ে টাকার দাবি।সই জাল করে শংসাপত্র তৈরির অভিযোগ বাবার বিরুদ্ধে।ধূপগুড়ি ব্লকের ময়নাতলি এলাকার ঘটনা।গ্রাম পঞ্চায়েতের প্যাডে মৃতের শংসা পত্র তৈরি করে তাতে উপ প্রধানের স্বাক্ষর জাল করে বে সরকারি বীমা কোম্পানিতে জমা করলেন বাবা।ঘটনা যাচাই করতে দুই বেসরকারি বীমা কোম্পানির ফোন পেয়ে সিকিম কর্মস্থল থেকে বাড়িতে ফিরে আসল ছেলে।বাবার কীর্তিতে হতবাক ছেলে।বীমা কোম্পানিতে কাগজ জমা করে টাকার দাবি করলেন বাবা।অভিযোগকারী ছেলে অমলেশ সরকারের দাবি বাবা কৃষ্ণকান্ত সরকার তার নামে একটি ভুয়ো মৃতের শংসাপত্র জমা দেয় দুই বীমা কোম্পানিতে।সেই কোম্পানি পরবর্তীতে শংসাপত্র যাচাইয়ের জন্য গ্রাম পঞ্চায়েতে ফোন করলে বিষয়টি জানতে পারি।এদিকে বাবা কৃষ্ণকান্ত সরকার উপ প্রধানের স্বাক্ষর জাল করে ঐ শংসা পত্র তৈরি করে বলে অভিযোগ করেন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের পক্ষ থেকে।পাশাপাশি কৃষ্ণকান্ত সরকার আট লক্ষ এবং ১৫ লক্ষ টাকার দাবি করেন।ঘটনায় ধূপগুড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন অমলেশ। তার আরো অভিযোগ বাবা কৃষ্ণকান্ত সরকার এবং সৎ মা ও দুই বড় ভাই এই মুহুর্তে মেরে ফেলার চেষ্টা করে চলেছেন। জানা যায়, অমলেশ সরকার জীবিত থাকলেও তার মৃত্যুর শংসা পত্রে লেখা রয়েছে গত ১৮ সেপ্টেম্বর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে অমলেশের মৃত্যু হয়েছে।
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ধূপগুড়ি থানার পুলিশ ঘটনার তদন্তে নেমেছে। Conclusion:
Last Updated : Nov 29, 2019, 12:30 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.