ETV Bharat / state

জলপাইগুড়িতে কলেজ বিল্ডিং নির্মাণে SJDA-এর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

SJDA-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ওয়ার্ক অর্ডারে থাকা রড দিয়ে কলেজ বিল্ডিং নির্মাণের কাজ না করে নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল । টেন্ডার থেকে শুরু করে দপ্তরের রড সরবরাহ প্রতিটি ধাপেই পূর্ত দপ্তরের নির্দিষ্ট নিয়মের বাইরে গিয়ে কাজ করা হয়েছে । জলপাইগুড়ির আনন্দচন্দ্র কলেজ অফ কর্মাসের ঘটনা ।

author img

By

Published : Jul 15, 2019, 9:06 PM IST

Updated : Jul 15, 2019, 9:14 PM IST

কলেজ বিল্ডিং নির্মাণে SJDA-এর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

জলপাইগুড়ি, 15 জুলাই : ফের বিতর্কে SJDA (শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি উন্নয়ন পর্ষদ) । এবার SJDA-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ওয়ার্ক অর্ডারে থাকা রড দিয়ে কলেজ বিল্ডিং নির্মাণের কাজ না করে নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল । টেন্ডার থেকে শুরু করে দপ্তরের রড সরবরাহ প্রতিটি ধাপেই পূর্ত দপ্তরের নির্দিষ্ট নিয়মের বাইরে গিয়ে কাজ করা হয়েছে । জলপাইগুড়ির আনন্দচন্দ্র কলেজ অফ কর্মাসের ঘটনা । যদিও SJDA-এর এগজ়িকিউটিভ ইঞ্জিনিয়রের দাবি, গোডাউন থেকে ভুল করে ওই নিম্নমানের রড চলে গিয়েছিল । কিন্তু এবিষয়ে গতকাল ছাত্র-ছাত্রীরা থানায় অভিযোগ জানানোর পরই SJDA-এর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে দিয়ে ওই নিম্নমানের রড আজ তুলে নেওয়া হয় ।

SJDA, jalpaiguri
কলেজ বিল্ডিং নির্মাণে ওয়ার্ক অর্ডারে থাকা রডের বদলে নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল

গতকাল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা অভিযোগ করেন, নতুন বিল্ডিং নির্মাণের জন্য যে কম্পানির রড ব্যবহার করা হচ্ছে তার গুণগত মান খারাপ । তাছাড়া পূর্ত দপ্তরের তালিকাতেও নাম নেই ওই কম্পানির । তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে আজ খোঁজ নিতে গিয়ে জানা গেছে কাজের বরাত পেয়েছিল জলপাইগুড়ি শহরের একটি ঠিকাদারি সংস্থা । সংস্থার পক্ষ থেকে আদিত্য সিতানি বলেন, "আমাদের SJDA থেকে যে রড সাপ্লাই দিয়েছিল সেই রড দিয়েই আমরা বিল্ডিং নির্মাণের কাজ করছিলাম । এখন SJDA-এর পক্ষ থেকে বলা হল রড তুলে নিতে । আমরা তুলে নিচ্ছি । আমাদের যেমনটা বলা হচ্ছে আমরা তেমনটাই করছি । আমাদের কোনও দোষ নেই ।"

আনন্দ চন্দ্র কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ সিদ্ধার্থ সরকার জানান, জি প্লাস ফোর বিল্ডিং তৈরির ক্ষেত্রে রড ব্যবহারের ক্ষেত্রে পূর্ত দপ্তরের নির্দিষ্ট নির্দেশিকা রয়েছে । যা মানা হয়নি । ওয়ার্ক ওর্ডারে নেই কিন্তু নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল । কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের নজরে আসে বিষয়টি । এরপর তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ জানান । ছাত্ররা থানায় অভিযোগ জানায় । তিনি বলেন, "আমরা ঠিকমতো কাজ চাই । সিডিউলে থাকা রড দিয়েই কাজ করা হোক । নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করলে বিল্ডিং ভেঙে পরার আশঙ্কা থেকে যাবে । তাই চাই সংশ্লিষ্ট দপ্তর ঠিকভাবে কাজ করুক ।"

SJDA-এর চেয়ারম্যান পদে সদ্য দায়িত্ব নিয়েছেন বিজয়চন্দ্র বর্মণ । এবিষয়ে তিনি জানান, কলেজের ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে কোথায় অসঙ্গতি রয়েছে তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে । প্রয়োজনে ঘটনার তদন্ত করা হবে ।

অন্যদিকে, SJDA-এর এগজ়িকিউটিভ ইঞ্জিনিয়র দীপেশ বণিক বলেন, "ভুল করে গোডাউন থেকে অন্য রড চলে গেছে । আমরা ঠিকাদারকে বলেছি ওই রড তুলে নিতে । আমরা অন্য রড পাঠাব ।" তবে নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি ।

উল্লেখ্য, কলেজের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দপ্তর 1 কোটি 20 লাখ 72 হাজার 792 টাকা বরাদ্দ করে । ওই অর্থে তৈরি হবে পাঁচতলা ভবন, ক্লাস-রুম, গবেষণাগার ও বিজ্ঞান বিভাগ । ব্লিডিংয়ের নির্মাণ কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল SJDA-কে । যেহেতু সরকারি কাজ তাই পূর্ত দপ্তরের তালিকাভুক্ত কম্পানির সামগ্রী ব্যবহার করতে হবে বলে টেন্ডারে বলা হয় । টেন্ডারে কাজের বরাত দেওয়া হয় জলপাইগুড়ি শহরের একটি ঠিকাদারি সংস্থাকে ।

জলপাইগুড়ি, 15 জুলাই : ফের বিতর্কে SJDA (শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি উন্নয়ন পর্ষদ) । এবার SJDA-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ, ওয়ার্ক অর্ডারে থাকা রড দিয়ে কলেজ বিল্ডিং নির্মাণের কাজ না করে নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল । টেন্ডার থেকে শুরু করে দপ্তরের রড সরবরাহ প্রতিটি ধাপেই পূর্ত দপ্তরের নির্দিষ্ট নিয়মের বাইরে গিয়ে কাজ করা হয়েছে । জলপাইগুড়ির আনন্দচন্দ্র কলেজ অফ কর্মাসের ঘটনা । যদিও SJDA-এর এগজ়িকিউটিভ ইঞ্জিনিয়রের দাবি, গোডাউন থেকে ভুল করে ওই নিম্নমানের রড চলে গিয়েছিল । কিন্তু এবিষয়ে গতকাল ছাত্র-ছাত্রীরা থানায় অভিযোগ জানানোর পরই SJDA-এর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে দিয়ে ওই নিম্নমানের রড আজ তুলে নেওয়া হয় ।

SJDA, jalpaiguri
কলেজ বিল্ডিং নির্মাণে ওয়ার্ক অর্ডারে থাকা রডের বদলে নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল

গতকাল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা অভিযোগ করেন, নতুন বিল্ডিং নির্মাণের জন্য যে কম্পানির রড ব্যবহার করা হচ্ছে তার গুণগত মান খারাপ । তাছাড়া পূর্ত দপ্তরের তালিকাতেও নাম নেই ওই কম্পানির । তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে আজ খোঁজ নিতে গিয়ে জানা গেছে কাজের বরাত পেয়েছিল জলপাইগুড়ি শহরের একটি ঠিকাদারি সংস্থা । সংস্থার পক্ষ থেকে আদিত্য সিতানি বলেন, "আমাদের SJDA থেকে যে রড সাপ্লাই দিয়েছিল সেই রড দিয়েই আমরা বিল্ডিং নির্মাণের কাজ করছিলাম । এখন SJDA-এর পক্ষ থেকে বলা হল রড তুলে নিতে । আমরা তুলে নিচ্ছি । আমাদের যেমনটা বলা হচ্ছে আমরা তেমনটাই করছি । আমাদের কোনও দোষ নেই ।"

আনন্দ চন্দ্র কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ সিদ্ধার্থ সরকার জানান, জি প্লাস ফোর বিল্ডিং তৈরির ক্ষেত্রে রড ব্যবহারের ক্ষেত্রে পূর্ত দপ্তরের নির্দিষ্ট নির্দেশিকা রয়েছে । যা মানা হয়নি । ওয়ার্ক ওর্ডারে নেই কিন্তু নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল । কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের নজরে আসে বিষয়টি । এরপর তিনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ জানান । ছাত্ররা থানায় অভিযোগ জানায় । তিনি বলেন, "আমরা ঠিকমতো কাজ চাই । সিডিউলে থাকা রড দিয়েই কাজ করা হোক । নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করলে বিল্ডিং ভেঙে পরার আশঙ্কা থেকে যাবে । তাই চাই সংশ্লিষ্ট দপ্তর ঠিকভাবে কাজ করুক ।"

SJDA-এর চেয়ারম্যান পদে সদ্য দায়িত্ব নিয়েছেন বিজয়চন্দ্র বর্মণ । এবিষয়ে তিনি জানান, কলেজের ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে কোথায় অসঙ্গতি রয়েছে তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে । প্রয়োজনে ঘটনার তদন্ত করা হবে ।

অন্যদিকে, SJDA-এর এগজ়িকিউটিভ ইঞ্জিনিয়র দীপেশ বণিক বলেন, "ভুল করে গোডাউন থেকে অন্য রড চলে গেছে । আমরা ঠিকাদারকে বলেছি ওই রড তুলে নিতে । আমরা অন্য রড পাঠাব ।" তবে নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি ।

উল্লেখ্য, কলেজের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দপ্তর 1 কোটি 20 লাখ 72 হাজার 792 টাকা বরাদ্দ করে । ওই অর্থে তৈরি হবে পাঁচতলা ভবন, ক্লাস-রুম, গবেষণাগার ও বিজ্ঞান বিভাগ । ব্লিডিংয়ের নির্মাণ কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল SJDA-কে । যেহেতু সরকারি কাজ তাই পূর্ত দপ্তরের তালিকাভুক্ত কম্পানির সামগ্রী ব্যবহার করতে হবে বলে টেন্ডারে বলা হয় । টেন্ডারে কাজের বরাত দেওয়া হয় জলপাইগুড়ি শহরের একটি ঠিকাদারি সংস্থাকে ।

Intro:জলপাইগুড়িঃঃ দুর্নীতি পিছু ছাড়নে শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে।একের পর এক দুর্নীতির খবরে বিপাকে SJDA.সরকারি নিয়মকে তোয়াক্কা না করে খেলায় খুশি মত রড সাপ্লাই দিয়ে কাজ করাতে গিয়ে বিপাকে SJDA. ওয়ার্ক ওর্ডারের থাকা রড দিয়ে কলেজ বিল্ডিং বাড়ি না বানিয়ে কাজ করা হচ্ছিল ওয়ার্ক ওর্ডারের বাইরে থাকা রড দিয়ে।অভিযোগ জলপাইগুড়ি শিলিগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। জলপাইগুড়ি আনন্দ চন্দ্র কলেজ অফ কর্মাসের নতুন ভবন তৈরির জন্য ব্যবহৃত রড নিয়ে বিতর্ক আরও দানা বাঁধল।নিম্নমানের রড দিয়ে কলেজের ভবন নির্মান করা হচ্ছিল। নিম্নমানের রড দিয়ে কাজের হচ্ছিল অভিযোগের পরেই ঠিকাদারকে দিয়ে নিম্নমানের রড তুলে নিচ্ছে SJDA। কি করে নিম্নমানের রড সাপ্লাই দেওয়া হল SJDA কর্তৃপক্ষ এর পক্ষ থেকে। ঘটনার পরে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে এস জে ডি এর বিরুদ্ধে। টেন্ডার থেকে শুরু করে দপ্তরের রড সরবরাহ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে পুর্ত দপ্তরের নিদৃষ্ট করে দেওয়া নিয়মের বাইরে গিয়ে কাজ করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। SJDA এর এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারের দাবি ভুল করে ঐ রড চলে গিয়েছিল গোডাউন থেকে।কলেজে অন্য রড পাঠানো হচ্ছে।কলেজের ছাত্রছাত্রীরা বুঝে গেল আর SJDA এর ইঞ্জিনিয়াররা কাজের শুরু হবার পরেই বুঝতে পারলেন না নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ হচ্ছে।থানায় অভিযোগ দায়ের হবার পরেই টনক নড় তাদের।যদিও অভিযোগের স্পেসিফিক কোন কেস রুজু করে নি কোতয়ালি।

Body:এদিকে আনন্দ চন্দ্র কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ সিদ্ধার্থ সরকার পরিস্কার জানিয়েছেন জি প্লাস ফোর বিল্ডিং তৈরির ক্ষেত্রে রড ব্যবহারের নির্দিষ্টভাবে পুর্ত দপ্তরের নির্দেশিকা রয়েছে তা মেনে কাজ করা হয়নি। কিন্তু নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল। ওয়ার্ক ওর্ডারের যে রড নেই সেই রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল।আমাদের কলেজের ছাত্রছাত্রীরা দেখেছে নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছে।ইশ্বর নামে এক কোম্পানীর রড দিয়ে কাজ করা হচ্ছিল। আমি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ জানাই। তারপরে ছাত্ররা থানায় অভিযোগ করে। আমাকেও অভিযোগ করে।আমি বিষয়টি সংশ্লীষ্ট দপ্তরকেও জানিয়েছিলাম। অন্যদিকে কলেজের ভবন নির্মানের ক্ষেত্রে কোথায় অসঙ্গতি রয়েছে তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে এস জে ডি এ র চেয়ারম্যান পদে সদ্য দায়িত্ব নেওয়া বিজয় চন্দ্র বর্মন। প্রয়োজনে ঘটনার তদন্ত করা হবে বলেও জানিয়েছে তিনি।এদিকে SJDA এর এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার দ্বিপেশ বনিক বলেন ভুল করে গোডাউন থেকে অন্য রড চলে গেছে। আমরা ঠিকাদারকে বলেছি ঐ রড তুলে নিতে আমরা অন্য রড পাঠাব।তবে নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে না বলে অস্বীকার করেন।

কমার্স কলেজের নতুন ভবন নির্মানের ক্ষেত্রে যে কোম্পানীর রড ব্যবহার করা হচ্ছে তার গুনগত মান ঠিক নেই। তাছাড়া পুর্ত দপ্তরের তালিকাতে ওই কোম্পানীর নাম নেই। এক কথায় নিয়ম বহীর্ভুত কাজ করা হচ্ছে বলে গত কাল অভিযোগ তোলে কলেজের ছাত্রছাত্রীরা। ইতিমধ্যেই ছাত্রছাত্রীরা কলেজ অধ্যক্ষ কে স্মারকলিপি দিয়েছে। এই অভিযোগের ভিত্তিতে এদিন খোঁজ খবর করতে গিয়ে জানা গেছে কাজের টেন্ডার পেয়ে ছিল জলপাইগুড়ি শহরের একটি নামি ঠিকাদারি সংস্থা।

এদিন কলেজের অধ্যক্ষ বলেন আমরা ঠিকমত কাজ চাই।ছাত্রছাত্রীদের জন ভবন তৈরী করা হচ্ছে। সিডিউলে থাকা রড দিয়েই কাজ করা হোক।যাতে কিনা কাজ ভাল হয়।নিম্নমানের রড দিয়ে কাজ করলে বিল্ডিং ভেঙে পরার আশঙ্কা থাকবে তাই সংশ্লীস্ট দপ্তর ঠিকভাবে কাজ করুক এটাই চাই।

এদিকে ঠিকাদার সংস্থার পক্ষে আদিত্য সিতানি বলেন আমাদের SJDA থেকে রড সাপ্লাই দিয়েছিল সেই রড দিয়েই আমরা বিল্ডিং এর কাজ করছিলাম।এখন আমাদের শজডা এর পক্ষ থেকে বলা হল রডটা তুলে নিতে আমরা রড তুলে নিচ্ছি।আমাদের যেমন যেমন বলা হচ্ছে আমরা তাই করছি।সরকারি দপ্তর যেমন সাপ্লাই দেবে সেইভাবেই আমাদের কাজ করতে হয়।আমাদের কোন দোষ নেই।


Conclusion:জানাগেছে কমার্স কলেজে নতুন ভবন তৈরি করার জন্য গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা দপ্তর ১ কোটি ২০ লক্ষ ৭২ হাজার ৭৯২ টাকা বরাদ্দ করে। ওই অর্থে পাঁচ তলা ভবন তৈরি করে, ক্লাস রুম ছাড়াও ল্যাবরেটরি, এবং বিজ্ঞান বিভাগ চালু করা হবে এই নতুন শিক্ষাবর্ষে। এতে বহু ছাত্রছাত্রী পড়ার সুযোগ পাবে। কলেজ সুত্রে খবর ভবন তৈরির কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল এস জে ডি এ কে। যেহেতু সরকারি কাজ, সেই কারনে পুর্ত দপ্তরের তালিকা ভুক্ত কোম্পানীর সামগ্রী ব্যবহার করা করতে হবে বলে, টেন্ডারে করা হয়। টেন্ডারে, কাজের বরাত দেওয়া হয় জলপাইগুড়ি শহরের একটি ঠিকাদারি সংস্থাকে ২৪০ দিনের মধ্যে ভবন তৈরির কাজ শেষ করতে বলা হয়েছিল।




Last Updated : Jul 15, 2019, 9:14 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.