ETV Bharat / state

প্লাস্টিকের সুতো-ঘুড়ির যথেচ্ছ বয্বহার, বিপন্ন পাখি-পরিবেশ - ঘুড়ি

পাখি ছাড়াও শীতের শুরুতেই পরিযায়ী পাখির আসে গোটা হুগলি জুড়ে । বাসা বাঁধে বিভিন্ন গাছে । এই প্লাস্টিক সুতো সেইসব গাছে থেকে যায় । তাই পাখিরা গাছে বসতেই পায়ে জড়িয়ে মারা যাচ্ছে । ঘুড়ি ওড়ানোর সময় এই প্লাস্টিক সুতোতে গলাও কাটছে ।

প্লাস্টিকের সুতো-ঘুড়ির যথেচ্ছ বয্বহার, বিপন্ন পাখি-পরিবেশ
author img

By

Published : Sep 17, 2019, 9:37 PM IST

চন্দননগর, 17 সেপ্টেম্বর : বিশ্বকর্মা পুজো ৷ আর তাই দেদার বিক্রি হচ্ছে প্লাস্টিকের সুতো ও ঘুড়ির । চুঁচুড়া, চন্দননগর ও শ্রীরামপুর সহ একাধিক শহরে রাস্তার ধারে রয়েছে অস্থায়ী ঘুড়ির দোকান । সেই দোকানগুলিতে কাগজের ঘুড়ির বদলে প্লাস্টিক ঘুড়ি ও সুতির সুতোর বদলে প্লাস্টিক সুতোর চাহিদাও বেড়েছে । বাচ্চা থেকে বড় সকলেই সুতির সুতোর বদলে কিনে নিয়ে যাচ্ছে টেঁকসই ও কম দামের প্লাস্টিকের ঘুড়ি ও সুতো । এই প্লাস্টিক সুতোর কারণেই প্রতি বছর দুর্ঘটনা লেগেই থাকে । এই ধারালো সুতোর জন্য বিপদে পড়েছে পাখিরাও ৷ পাখি ছাড়াও শীতের শুরুতেই পরিযায়ী পাখির আসে গোটা হুগলি জুড়ে । বাসা বাঁধে বিভিন্ন গাছে । এই প্লাস্টিক সুতো সেইসব গাছে থেকে যায় । তাই পাখিরা গাছে বসতেই পায়ে জড়িয়ে মারা যাচ্ছে । ঘুড়ি ওড়ানোর সময় এই প্লাস্টিক সুতোতে গলাও কাটছে ।

অন্যদিকে প্লাস্টিক ব্যবহার বাড়ায় বাড়ছে দূষণও । তবে, প্রশাসনের তরফে সেভাবে কোনও তৎপরতা নেই বললেই চলে । ঘুড়িপ্রেমীদের কেউ কেউ সচেতন হলেও বেশিরভাগই দাম কমের জন্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন এই সুতো ও ঘুড়ি । দোকানদারদের দাবি, ''প্লাস্টিক সুতোর চাহিদা বেশি তাই বিক্রি করছি । বন্ধ করতে হলে কারখানা বন্ধ করতে হবে ।''

প্রশাসনিক তরফে হুগলির জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর বলেন, ''এগুলির জন্য সচেতনতা প্রয়োজন । জোর করে প্লাস্টিক সুতো ও ঘুড়ি বা অন্য যে কোনও কিছু ব্যবহার বন্ধ করা যাবে না । এলাকার পৌরসভা বা পঞ্চায়েতের মাধ্যমে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে বন্ধ করতে হবে এর বিক্রি ।''

প্লাস্টিকের সুতো-ঘুড়ির যথেচ্ছ বয্বহার, বিপন্ন পাখি-পরিবেশ

এক বিক্রেতা পূজা ঘোষ জানান, মোবাইলের আসক্তি কমাতে ঘুড়ি ওড়াচ্ছে তাঁর সন্তান । তাই প্লাস্টিক ঘুড়ি ব্যবহার নিয়ে তিনি সচেতন হলেও সন্তানের জন্য তা কিনেছেন । এক দোকানদার রোহিত সাউ বলেন, ''প্লাস্টিক ঘুড়ি ও সুতো বাজারে খুব চলছে । সুতির সুতো চলছেই না । প্লাস্টিক সুতো 40 টাকা থেকে 100 টাকায় বিক্রি হচ্ছে । সে জায়গায় সুতির সুতো 250 টাকা থেকে শুরু । দাম বেশি হওয়ার জন্য সুতোর বিক্রিও কম ।''

পশুপ্রেমী চন্দন ক্লেমেন্ট সিং বলেন, ''সুতির সুতোর বদলে মাঞ্জা দেওয়া প্লাস্টিক সুতো বিক্রি হচ্ছে বাজারে । এই সুতো সম্পূর্ণ বাইরে থেকে কম পয়সায় আসছে । সমস্যা হচ্ছে এই চাইনিজ সুতো নষ্ট হচ্ছে না । হুগলি জেলার যে সমস্ত জায়গায় গাছপালা রয়েছে সেখানে ঘুড়ি কেটে সুতো থেকে যাচ্ছে । সেই সুতোতে ডানা কেটে যাচ্ছে পাখিদের ।'' তাঁর কথায়, তাতেই পাখিরা বিলুপ্তির পথে চলে যাচ্ছে । পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে । প্রিভেন্স অফ ক্রুয়েলটি আইনে কোনও পশু-পাখি নির্যাতন করা যাবে না । এই সুতো ও ঘুড়ি বন্ধ করে দেওয়া দরকার ।

পরিবেশপ্রেমী বিশ্বজিৎ মুখোপাধ্যায় বলেন, ''প্রধানমন্ত্রী প্লাস্টিক ব্যবহার নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছেন । সে জায়গায় প্লাস্টিক সুতোর ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা করা উচিত । শব্দবাজি নিয়ে আইন করে বন্ধ করা হয়েছে । এক্ষেত্রে আইন তৈরি করা উচিত প্রশাসনের । '' চুঁচুড়া পৌরসভার চেয়ারম্যান গৌরীকান্ত মুখোপাধ্যায় বলেন, '' আমাদের আবেদন থাকছে উৎসবের দিনে কোনওরকম দুর্ঘটনা না ঘটে ।''

চন্দননগর, 17 সেপ্টেম্বর : বিশ্বকর্মা পুজো ৷ আর তাই দেদার বিক্রি হচ্ছে প্লাস্টিকের সুতো ও ঘুড়ির । চুঁচুড়া, চন্দননগর ও শ্রীরামপুর সহ একাধিক শহরে রাস্তার ধারে রয়েছে অস্থায়ী ঘুড়ির দোকান । সেই দোকানগুলিতে কাগজের ঘুড়ির বদলে প্লাস্টিক ঘুড়ি ও সুতির সুতোর বদলে প্লাস্টিক সুতোর চাহিদাও বেড়েছে । বাচ্চা থেকে বড় সকলেই সুতির সুতোর বদলে কিনে নিয়ে যাচ্ছে টেঁকসই ও কম দামের প্লাস্টিকের ঘুড়ি ও সুতো । এই প্লাস্টিক সুতোর কারণেই প্রতি বছর দুর্ঘটনা লেগেই থাকে । এই ধারালো সুতোর জন্য বিপদে পড়েছে পাখিরাও ৷ পাখি ছাড়াও শীতের শুরুতেই পরিযায়ী পাখির আসে গোটা হুগলি জুড়ে । বাসা বাঁধে বিভিন্ন গাছে । এই প্লাস্টিক সুতো সেইসব গাছে থেকে যায় । তাই পাখিরা গাছে বসতেই পায়ে জড়িয়ে মারা যাচ্ছে । ঘুড়ি ওড়ানোর সময় এই প্লাস্টিক সুতোতে গলাও কাটছে ।

অন্যদিকে প্লাস্টিক ব্যবহার বাড়ায় বাড়ছে দূষণও । তবে, প্রশাসনের তরফে সেভাবে কোনও তৎপরতা নেই বললেই চলে । ঘুড়িপ্রেমীদের কেউ কেউ সচেতন হলেও বেশিরভাগই দাম কমের জন্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন এই সুতো ও ঘুড়ি । দোকানদারদের দাবি, ''প্লাস্টিক সুতোর চাহিদা বেশি তাই বিক্রি করছি । বন্ধ করতে হলে কারখানা বন্ধ করতে হবে ।''

প্রশাসনিক তরফে হুগলির জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর বলেন, ''এগুলির জন্য সচেতনতা প্রয়োজন । জোর করে প্লাস্টিক সুতো ও ঘুড়ি বা অন্য যে কোনও কিছু ব্যবহার বন্ধ করা যাবে না । এলাকার পৌরসভা বা পঞ্চায়েতের মাধ্যমে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে বন্ধ করতে হবে এর বিক্রি ।''

প্লাস্টিকের সুতো-ঘুড়ির যথেচ্ছ বয্বহার, বিপন্ন পাখি-পরিবেশ

এক বিক্রেতা পূজা ঘোষ জানান, মোবাইলের আসক্তি কমাতে ঘুড়ি ওড়াচ্ছে তাঁর সন্তান । তাই প্লাস্টিক ঘুড়ি ব্যবহার নিয়ে তিনি সচেতন হলেও সন্তানের জন্য তা কিনেছেন । এক দোকানদার রোহিত সাউ বলেন, ''প্লাস্টিক ঘুড়ি ও সুতো বাজারে খুব চলছে । সুতির সুতো চলছেই না । প্লাস্টিক সুতো 40 টাকা থেকে 100 টাকায় বিক্রি হচ্ছে । সে জায়গায় সুতির সুতো 250 টাকা থেকে শুরু । দাম বেশি হওয়ার জন্য সুতোর বিক্রিও কম ।''

পশুপ্রেমী চন্দন ক্লেমেন্ট সিং বলেন, ''সুতির সুতোর বদলে মাঞ্জা দেওয়া প্লাস্টিক সুতো বিক্রি হচ্ছে বাজারে । এই সুতো সম্পূর্ণ বাইরে থেকে কম পয়সায় আসছে । সমস্যা হচ্ছে এই চাইনিজ সুতো নষ্ট হচ্ছে না । হুগলি জেলার যে সমস্ত জায়গায় গাছপালা রয়েছে সেখানে ঘুড়ি কেটে সুতো থেকে যাচ্ছে । সেই সুতোতে ডানা কেটে যাচ্ছে পাখিদের ।'' তাঁর কথায়, তাতেই পাখিরা বিলুপ্তির পথে চলে যাচ্ছে । পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে । প্রিভেন্স অফ ক্রুয়েলটি আইনে কোনও পশু-পাখি নির্যাতন করা যাবে না । এই সুতো ও ঘুড়ি বন্ধ করে দেওয়া দরকার ।

পরিবেশপ্রেমী বিশ্বজিৎ মুখোপাধ্যায় বলেন, ''প্রধানমন্ত্রী প্লাস্টিক ব্যবহার নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছেন । সে জায়গায় প্লাস্টিক সুতোর ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা করা উচিত । শব্দবাজি নিয়ে আইন করে বন্ধ করা হয়েছে । এক্ষেত্রে আইন তৈরি করা উচিত প্রশাসনের । '' চুঁচুড়া পৌরসভার চেয়ারম্যান গৌরীকান্ত মুখোপাধ্যায় বলেন, '' আমাদের আবেদন থাকছে উৎসবের দিনে কোনওরকম দুর্ঘটনা না ঘটে ।''

Intro:বিশ্বকর্মায় দেদার বিকোচ্ছে প্লাস্টিকের সুতো ও ঘুড়ি ।চুঁচুড়া চন্দননগর শ্রীরামপুর সহ একাধিক শহর গুলিতে রাস্তার ধারে গজিয়ে উঠেছে ঘুড়ি দোকান।সেই দোকান গুলিতে কাগজের ঘুড়ি বদলে প্লাস্টিক ঘুড়ি ও সুতির সুতোর বদলে প্লাস্টিক সুতোর চাহিদাও বেড়েছে।বাচ্চা থেকে বড় সকলেই সুতোর টেকসই ও কম দামের কারনে কিনে নিয়ে যাচ্ছে।আর এই প্লাস্টিক সুতোর কারণেই প্রতিবছর দুর্ঘটনা লেগেই থাকে।তার চেয়ে বড় কথা এই ধারালো সুতোর জন্যই পক্ষী কুল বিলুপ্তির পথে।সচারচর পাখি ছাড়াও শীত পরতেই পরিযায়ী পাখির আসে গোটা হুগলি জুড়ে।আর সেই পাখি গুলি বাসা বাঁধে বিভিন্ন গাছ গুলিতে।সেখানেই সেই প্লাস্টিক সুতো গুলি থেকে যায় আর নষ্ট ও হয় না।ফলে পাখিরা গাছে বসতেই পায়ে জড়িয়ে আটকে গিয়ে মারা যাছে।অথবা ঘুড়ি ওড়ানোর সময় এই প্লাস্টিক সুতোতেই কখন ও মানুষের গলা কাটছে।আবার কখনও পাখির ডানায় লেগে কেটে মারা যাচ্ছে।আর প্লাস্টিক ঘুড়ি গাছে আটকে দীর্ঘদিন ধরে বিপদের মুখে পড়ছে বিভিন্ন পাখিরাও।প্লাস্টিক ব্যবহার বাড়ায় এমনিতে বাড়ছে দূষণও।তার উপর ঘুড়ির প্রেমীদের অজান্তে মানুষ ও পাখির জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে।প্রশাসনিক তরফে এবিষয়ে সেভাবে কোন রকমই তৎপরতা নেই বললেই চলে।ঘুড়ি প্রেমীরা কিছু মানুষ সচেতন হলে ও বেশিভাগই দাম কমের জন্য কিনে নিয়ে যাচ্ছে এই সুতো ও ঘুড়ি।দোকানদারদের দাবি আমাদের প্লাস্টিক সুতো বিক্রি হচ্ছে তাই বিক্রি করছি।বন্ধ করতে হলে কারখানা বন্ধ করতে হবে।প্রশাসনিক তরফে হুগলির জেলা শাসক ওয়াই রত্নাকর বলেন এগুলো জন্য সচেতনতা প্রয়োজন।জোর করে প্লাস্টিক সুতো ঘুড়ি বা অন্য যে কোন কিছু ব্যবহার বন্ধ করা যাবেনা।যে যে এরিয়ার পৌরসভার বা পঞ্চায়েতের মাধ্যমে আইনী ব্যবস্থা মাধ্যমে বন্ধ করতে হবে এর বিক্রি।
ঘুড়ি কিনতে এসে এক অভিভাবক পূজা ঘোষ বলেন মোবাইল থেকে আসক্ত কমানোর জন্য ঘুড়ি ওড়াচ্ছে তার সন্তান।কিন্তু প্লাস্টিক ঘুড়ি ব্যবহার নিয়ে তিনি সচেতন হলেও তিনি ঘুড়ি কিনেছেন।প্লাস্টিকের ঘুড়ির ব্যবহার নিয়ে ভবিষ্যতে তিনি ভেবে দেখবেন।।
এক দোকান দার রহিত সাও বলেন প্লাস্টিক ঘুড়ি ও সুতোর বাজারে খুব চলছে।সুতির সুতো চলছেই না।প্লাস্টিক সুতো 40 টাকা থেকে 100 টাকা পর্যন্ত হাজার বিক্রি হচ্ছে।সে জায়গায় সুতির সুতো আড়াই শো টাকা হাজার থেকে শুরু।দাম বেশি জন্য সুতির সুতোর বিক্রি ও কম।
এক পশু প্রেমী চন্দন ক্লেমেন্ট সিং বলেন সুতির সুতোর বদলে মাঞ্জা দেওয়া প্লাস্টিক সুতো বিক্রি হচ্ছে বাজারে।এই সুতো সম্পূর্ণ বাইরে থেকে কম পয়সায় আসছে।সমস্যা হচ্ছে এই চাইনিজ সুতো নষ্ট হচ্ছে না।হুগলি জেলার যে সমস্ত জায়গায় গাছ পালা রয়েছে।সেখানে ঘুড়ি কেটে সুতো থেকে যাচ্ছে।সেই সুতোতে ডানা কেটে যাচ্ছে।আবার সেই সুতোতেই আটকে দিনের পর দিন মারা যাচ্ছে পাখিরা।তাতেই পক্ষী কুল ধ্বংসের পথে চলে যাচ্ছে।পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।প্রিভেন্স অফ ক্রুরেলটি আইনে কোন পশু পাখি নির্যাতন করা যাবে না।এই সুতো ও ঘুড়ি বন্ধ করে দেওয়া দরকার।প্রশাসনিক স্তরে এটা বন্ধ করা দরকার।এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার বৃক্ষরোপণ এর ক্ষেত্রে পাখি দের ভূমিকা অপরিসীম।কারণ পাখিরা যে ফল খায় সেই পাখির পায়খানা থেকে গাছের জন্ম হয়।আর পাখিরা ধ্বংস হয়ে গেলে যেখানে মানুষ যেতে পারে না।সেখানে আর গাছ জন্মাবে না।ফলে পরিবেশ ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যাবে।

পরিবেশ প্রেমী বিশ্বজিৎ মুখার্জী বলেন প্রধান মন্ত্রী প্লাস্টিক ব্যবহার নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছেন।সে জায়গায় প্লাস্টিক সুতোর ব্যবহার উপর নিষেধাজ্ঞা করা উচিত।শব্দ বাজি নিয়ে যে আইন করে বন্ধ করা হয়েছে।এক্ষেত্রে আইন করা উচিত প্রশাসনের।সচেতনার থেকেও রাষ্ট্রের একটা উদ্যোগ দরকার।পরিবেশ দপ্তর থেকে ও এর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

চুঁচুড়া পৌরসভার চেয়ারম্যান গৌরীকান্ত মুখার্জী বলে ইদানিং প্লাস্টিক ঘুড়ির সুতো যে ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।চাইনিজ প্রোডাক্ট হিসাবে বাজারে বিক্রি হচ্ছে।এর থেকে এটাও দেখতে পাচ্ছি যে বহু বিপদ হচ্ছে ।চাইনিজ সুতো লেগে ডানা কেটে যাচ্ছে।পাখি হচ্ছে মারা যাচ্ছে। আবার অসাধ্যসাধন চলার ফলে মানুষের গলা কেটে যাচ্ছে ।সেজন্য আমরা পৌরসভা থেকে ঠিক করেছি বিশ্বকর্মা পূজার মধ্যেই যে সমস্ত দোকানে ঘুড়ি বিক্রি হচ্ছে। সেখানে যাচ্ছি এবং তাদের অনুরোধ করছি। মানুষের ক্ষতি হবে বা পাখি ক্ষতি হবে এরকম কোন প্রোডাক্ট আপনারা রাখবেন না। কাগজের ঘুড়ি এবং সুতির সুতো দিয়ে যথেষ্টই আনন্দ করা সম্ভব। তাই আমাদের আবেদন থাকছে উৎসবের দিনে কোন রকম দুর্ঘটনা না ঘটে।
Body:WB_HGL_PROBLEM OF PLASTIC KIT AND THREAD_7203418Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.