ETV Bharat / state

হুগলিতে প্রথম আবাসনে ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ - কোভিশিল্ড

লেকসিটি আবাসনে হাজার জন বাসিন্দা আছেন । এই কথা মাথায় রেখেই কলকাতার বি পি পোদ্দার হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করে এই ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করে আবাসন কর্তৃপক্ষ । এর জন্য প্রতি ডোজ পিছু 780 টাকা করে দিতে হচ্ছে আবাসিকদের । আবাসনের সোসাইটির নিজস্ব ঘরেই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

780 টাকায় মানকুন্ডু আবাসনের আবাসিকদের ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ
780 টাকায় মানকুন্ডু আবাসনের আবাসিকদের ভ্যাকসিন দেওয়ার উদ্যোগ
author img

By

Published : Jun 15, 2021, 10:52 PM IST

হুগলি, 15 জুন : জেলায় এই প্রথম আবাসনে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা । করোনা পরিস্থিতিতে ভ্যাকিসনের জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে । সেখানে সামাজিক দুরত্বের কোন বালাই থাকছে না । ফলে সংক্রমনের আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে । তার উপর আবাসনের বেশিভাগ মানুষই বয়স্ক । লকডাউন পরিস্থিতিতে মিলছে না কোন যানবাহনও। এই কারণেই আবাসনেই টিকাকরণের ব্যবস্থা করল আবাসন কর্তৃপক্ষ ৷

রাজ্য সরকার 18 বছরের উপর বয়সের যুবক যুবতীদের জন্য পর্যাপ্ত করোনা ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করতে পারছে না । এখনও বহু জায়গায় ভ্যাকসিন অমিল । এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়ে মানকুন্ডু লেকসিটি আবাসন করোনা ভ্যাকসিনের শিবিরের ব্যবস্থা করছে ।

এই আবাসনে হাজার জন বাসিন্দা আছেন । তাঁদের কথা মাথায় রেখেই কলকাতার বি পি পোদ্দার হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করে লেকসিটি আবাসন । এর জন্য প্রতি ডোজ পিছু 780 টাকা করে দিতে হচ্ছে আবাসিকদের । আবাসনের সোসাইটির নিজেস্ব ঘরেই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে হাসপাতালের তরফে । টিকার খরচ ছাড়া আলাদা কোনও খরচ নেওয়া হচ্ছে না আবাসিকদের থেকে । সোসাইটি তার নিজস্ব ফান্ড থেকেই এটা অনুমোদন করেছে । মহিলা পুরুষ সকলেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই এই ভ্যাকসিন নিচ্ছেন ।

কলকাতার বি পি পোদ্দার হাসপাতালে সঙ্গে যোগাযোগ করে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করে লেকসিটি আবাসন

আবাসনের সভাপতি দিলীপ সেনগুপ্ত বলেন, "করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে সকলকেই আতঙ্কিত করেছিল । তাই যে যখনই আমরা সুযোগ পাব আমাদের আবাসিকাদের নিজের ঘরের মধ্যেই ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করব । আমাদের সোসাইটি তরফে বি পি পোদ্দার হাসপাতালে সঙ্গে যোগাযোগ করে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করি । আবাসিকদের কাছে শুধুমাত্র ভ্যাকসিনের খরচ টুকুই নেওয়া হচ্ছে । বাকি পরিকাঠামোগত খরচ সেগুলো আমাদের সোসাইটি বহন করছে । আমরা খুশি যে বিশেষ করে বয়স্ক পুরুষ ও মহিলাদের জন্য টিকাকরণের ব্যবস্থা করতে পেরেছি ৷"

আরও পড়ুন : ‘গদ্দার’ প্রবীর ‘মধুচক্রের নায়ক’ !

এক আবাসিক বৈভবশুদ্ধ ভট্টাচার্য বলেন, "সরকারি হাসপাতালে লাইনে দাঁড়িয়ে যে সমস্যার মধ্যে আমাদের পড়তে হয় , তার থেকে অনেকটাই সুবিধা হচ্ছে এই আবাসনে ভ্যাকসিন দেওয়ার কারণে । সরকারিভাবে বিনামূল্যে যে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে অনেকেই তা পাচ্ছেন না । তাছাড়া সরকারিভাবে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যাপারে গতিটা অনেকটাই কম । সেই কারণেই ভ্যাকসিন পেতেও দেরি হচ্ছে । এই পদ্ধতির মাধ্যমে ভ্যাকসিন দিলে অনেকেরই সুবিধা হবে ।"

হুগলি, 15 জুন : জেলায় এই প্রথম আবাসনে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা । করোনা পরিস্থিতিতে ভ্যাকিসনের জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়াতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে । সেখানে সামাজিক দুরত্বের কোন বালাই থাকছে না । ফলে সংক্রমনের আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে । তার উপর আবাসনের বেশিভাগ মানুষই বয়স্ক । লকডাউন পরিস্থিতিতে মিলছে না কোন যানবাহনও। এই কারণেই আবাসনেই টিকাকরণের ব্যবস্থা করল আবাসন কর্তৃপক্ষ ৷

রাজ্য সরকার 18 বছরের উপর বয়সের যুবক যুবতীদের জন্য পর্যাপ্ত করোনা ভ্যাকসিনের ব্যবস্থা করতে পারছে না । এখনও বহু জায়গায় ভ্যাকসিন অমিল । এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়ে মানকুন্ডু লেকসিটি আবাসন করোনা ভ্যাকসিনের শিবিরের ব্যবস্থা করছে ।

এই আবাসনে হাজার জন বাসিন্দা আছেন । তাঁদের কথা মাথায় রেখেই কলকাতার বি পি পোদ্দার হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করে লেকসিটি আবাসন । এর জন্য প্রতি ডোজ পিছু 780 টাকা করে দিতে হচ্ছে আবাসিকদের । আবাসনের সোসাইটির নিজেস্ব ঘরেই এই ব্যবস্থা করা হয়েছে ।

কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে হাসপাতালের তরফে । টিকার খরচ ছাড়া আলাদা কোনও খরচ নেওয়া হচ্ছে না আবাসিকদের থেকে । সোসাইটি তার নিজস্ব ফান্ড থেকেই এটা অনুমোদন করেছে । মহিলা পুরুষ সকলেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই এই ভ্যাকসিন নিচ্ছেন ।

কলকাতার বি পি পোদ্দার হাসপাতালে সঙ্গে যোগাযোগ করে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করে লেকসিটি আবাসন

আবাসনের সভাপতি দিলীপ সেনগুপ্ত বলেন, "করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে সকলকেই আতঙ্কিত করেছিল । তাই যে যখনই আমরা সুযোগ পাব আমাদের আবাসিকাদের নিজের ঘরের মধ্যেই ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করব । আমাদের সোসাইটি তরফে বি পি পোদ্দার হাসপাতালে সঙ্গে যোগাযোগ করে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করি । আবাসিকদের কাছে শুধুমাত্র ভ্যাকসিনের খরচ টুকুই নেওয়া হচ্ছে । বাকি পরিকাঠামোগত খরচ সেগুলো আমাদের সোসাইটি বহন করছে । আমরা খুশি যে বিশেষ করে বয়স্ক পুরুষ ও মহিলাদের জন্য টিকাকরণের ব্যবস্থা করতে পেরেছি ৷"

আরও পড়ুন : ‘গদ্দার’ প্রবীর ‘মধুচক্রের নায়ক’ !

এক আবাসিক বৈভবশুদ্ধ ভট্টাচার্য বলেন, "সরকারি হাসপাতালে লাইনে দাঁড়িয়ে যে সমস্যার মধ্যে আমাদের পড়তে হয় , তার থেকে অনেকটাই সুবিধা হচ্ছে এই আবাসনে ভ্যাকসিন দেওয়ার কারণে । সরকারিভাবে বিনামূল্যে যে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে অনেকেই তা পাচ্ছেন না । তাছাড়া সরকারিভাবে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যাপারে গতিটা অনেকটাই কম । সেই কারণেই ভ্যাকসিন পেতেও দেরি হচ্ছে । এই পদ্ধতির মাধ্যমে ভ্যাকসিন দিলে অনেকেরই সুবিধা হবে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.