ETV Bharat / state

North Bengal University: ভারতীয় সেনার সঙ্গে যৌথভাবে রিসার্চ সেন্টার উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে - উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়

ইন্দো-চিন সীমান্ত-সহ কয়েকটি বিষয়ে আলোকপাতের জন্য গবেষণা কেন্দ্র তৈরি হতে চলেছে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে ৷ এই প্রকল্পের অংশ হতে চলেছে সেনাও ৷

ETV Bharat
উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়
author img

By

Published : May 12, 2023, 8:32 PM IST

দার্জিলিং, 12 মে : ইন্দো-চিন সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের খবর মাঝেমধ্যেই খবরে উঠে আসছে ৷ এই প্রেক্ষাপটে এবার ভারতীয় সেনার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে গবেষণার কাজ শুরু করতে চলেছে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় । 'নর্থ বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি রিসার্চ সেন্টার ফর ডিপ্লোম্যাসি অ্যান্ড ওয়ার' নামে ওই গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করতে চলেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ । ইতিমধ্যে এই বিষয়ে ভারতীয় সেনার কর্নেল পদমর্যাদার আধিকারিকদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনাও সেরেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিকারিকরা ।

উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে ভারতীয় সেনা । তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য ওই বিষয়ে ভারতীয় সেনার উচ্চপদস্থ আধিকারিক ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কাছে আবেদন চেয়ে পাঠানো হয়েছে । ইন্দো-চিন সীমান্ত-সহ হিমালয়, হিমালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইতিহাস ও সীমান্ত নিয়ে গবেষণাও করা হবে । ইতিমধ্যেই একটি কমিটিও গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ।

এই প্রসঙ্গে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ওমপ্রকাশ মিশ্র বলেন, "গবেষণার কাজের জন্য একটি পৃথক কমিটি গঠন করা হয়েছে । গবেষণাগারটি তৈরির জন্য ভারতীয় সেনার কর্নেল পদমর্যাদার আধিকারিকদের সঙ্গে কথাও হয়েছে । তারা সবুজ সংকেত দিলেই কাজ শুরু হবে ।" ভারতীয় সেনার কর্নেল অঞ্জনকুমার বাসুমাতারি বলেন, "একটি প্রাথমিক পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে ৷ কোর কমান্ডার ওই বৈঠকে গিয়েছিলেন । ওই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে ।"

উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক সৌমিত্র দে'কে ওই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে । সেন্টার ফর হিমালয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক বিনায়ক সুনদাস ও আদিত্য থাপা এই কমিটিতে রয়েছেন । পাশাপাশি, ইতিহাস বিভাগ থেকে অধ্যাপিকা প্রিয়দর্শিনী ভার্মা ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সৌরদীপ সেন এই কমিটিতে রয়েছে ।

আরও পড়ুন: মন কি বাত-কে 'মাঙ্কি বাত' বলে কটাক্ষ মহুয়ার !

ইন্দো-চিন সীমান্তে চিনা আগ্রাসন ও শক্তিবৃদ্ধির পাশাপাশি চিনা সেনাবাহিনীর গতিবিধি নিয়েও চিন্তিত কেন্দ্র সরকার । যে কারণে ইন্দো-চিন সীমান্তে ভারতীয় সেনার শক্তি বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্র সরকার ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক । ডোকালামের ঘটনার পর সেবক-রংপো রেলপথ নির্মাণে বেশি জোর দেয় কেন্দ্র সরকার । পাশাপাশি বাগডোগরা ও হাসিমারা বায়ুসেনা ছাউনির শক্তিবৃদ্ধি করা হয়েছে সেনার তরফে । এছাড়াও হিমালয়ে ভারতীয় সেনা ও আইটিবিপির জওয়ান অতিরিক্ত মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে ।

দার্জিলিং, 12 মে : ইন্দো-চিন সীমান্তে চিনা আগ্রাসনের খবর মাঝেমধ্যেই খবরে উঠে আসছে ৷ এই প্রেক্ষাপটে এবার ভারতীয় সেনার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে গবেষণার কাজ শুরু করতে চলেছে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় । 'নর্থ বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি রিসার্চ সেন্টার ফর ডিপ্লোম্যাসি অ্যান্ড ওয়ার' নামে ওই গবেষণা কেন্দ্র তৈরি করতে চলেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ । ইতিমধ্যে এই বিষয়ে ভারতীয় সেনার কর্নেল পদমর্যাদার আধিকারিকদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনাও সেরেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আধিকারিকরা ।

উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে ভারতীয় সেনা । তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য ওই বিষয়ে ভারতীয় সেনার উচ্চপদস্থ আধিকারিক ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের কাছে আবেদন চেয়ে পাঠানো হয়েছে । ইন্দো-চিন সীমান্ত-সহ হিমালয়, হিমালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইতিহাস ও সীমান্ত নিয়ে গবেষণাও করা হবে । ইতিমধ্যেই একটি কমিটিও গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ।

এই প্রসঙ্গে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ওমপ্রকাশ মিশ্র বলেন, "গবেষণার কাজের জন্য একটি পৃথক কমিটি গঠন করা হয়েছে । গবেষণাগারটি তৈরির জন্য ভারতীয় সেনার কর্নেল পদমর্যাদার আধিকারিকদের সঙ্গে কথাও হয়েছে । তারা সবুজ সংকেত দিলেই কাজ শুরু হবে ।" ভারতীয় সেনার কর্নেল অঞ্জনকুমার বাসুমাতারি বলেন, "একটি প্রাথমিক পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে ৷ কোর কমান্ডার ওই বৈঠকে গিয়েছিলেন । ওই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে ।"

উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক সৌমিত্র দে'কে ওই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে । সেন্টার ফর হিমালয়ান স্টাডিজের অধ্যাপক বিনায়ক সুনদাস ও আদিত্য থাপা এই কমিটিতে রয়েছেন । পাশাপাশি, ইতিহাস বিভাগ থেকে অধ্যাপিকা প্রিয়দর্শিনী ভার্মা ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সৌরদীপ সেন এই কমিটিতে রয়েছে ।

আরও পড়ুন: মন কি বাত-কে 'মাঙ্কি বাত' বলে কটাক্ষ মহুয়ার !

ইন্দো-চিন সীমান্তে চিনা আগ্রাসন ও শক্তিবৃদ্ধির পাশাপাশি চিনা সেনাবাহিনীর গতিবিধি নিয়েও চিন্তিত কেন্দ্র সরকার । যে কারণে ইন্দো-চিন সীমান্তে ভারতীয় সেনার শক্তি বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্র সরকার ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রক । ডোকালামের ঘটনার পর সেবক-রংপো রেলপথ নির্মাণে বেশি জোর দেয় কেন্দ্র সরকার । পাশাপাশি বাগডোগরা ও হাসিমারা বায়ুসেনা ছাউনির শক্তিবৃদ্ধি করা হয়েছে সেনার তরফে । এছাড়াও হিমালয়ে ভারতীয় সেনা ও আইটিবিপির জওয়ান অতিরিক্ত মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.