ETV Bharat / state

অপহরণের 24 ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ধার হবিবপুরের কিশোরী

অপহরণ করা হয়েছিল শনিবার ৷ আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ধার করা হল হবিবপুর থানার বাসিন্দাকে ৷

author img

By

Published : Jun 9, 2020, 3:04 AM IST

malda arrest
অপহরণের ঘটনায় গ্রেপ্তার

মালদা, 9 জুন : অপহরণের 24 ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই ভিন জেলা থেকে এক কিশোরীকে উদ্ধার করল হবিবপুর থানার পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার করা হয়েছে অপহরণকারীকেও ৷ ধৃতকে জেলা আদালতে তোলা হলে তার 14 দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দেন মুখ্য দায়রা বিচারক ৷

কিশোরীর বাড়ি হবিবপুর থানার আগ্রা হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকায় ৷ স্থানীয় একটি স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ে সে ৷ শনিবার ওই কিশোরী বাড়ি থেকে বেরোয় ৷ তারপর আর বাড়ি ফেরেনি ৷ খোঁজাখুঁজির পর কোনও খোঁজ না পেয়ে ওই কিশোরীর মামা হবিবপুর থানায় একটি মিসিং ডায়েরি করেন ৷ এরপরই তদন্তে নামে পুলিশ ৷ ওই কিশোরীর মোবাইল ফোনের লোকেশন ট্র্যাক করে জানা যায়, সে পূর্ব বর্ধমানের নাদনঘাট থানার দক্ষিণ শ্রীরামপুর গ্রামে রয়েছে ৷ এরপরই হবিবপুর থানার পুলিশ নাদনঘাট থানার সঙ্গে যোগাযোগ করে ৷ খবর পেয়ে রাতেই ওই গ্রাম থেকে কিশোরীকে উদ্ধার করে পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার করা হয় সুশান্ত বিশ্বাস নামে এক যুবককে ৷

হবিবপুর থানার পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ওই কিশোরীর সঙ্গে সুশান্তর পরিচয় হয় ৷ মাস ছয়েক আগে তাদের মধ্যে কথাবার্তা শুরু হয়েছিল ৷ সম্প্রতি সুশান্ত ওই কিশোরীকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে শুরু করে ৷ অবশেষে শনিবার সে আগ্রা হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকায় চলে আসে ৷ পরিকল্পনামতো ওই কিশোরীও বাড়ি ছেড়ে তার সঙ্গে দেখা করে ৷ এরপরই অভিযুক্ত ওই কিশোরীকে নিয়ে নিজের বাড়ি চলে যায় ৷ সে বিবাহিত ৷ সন্তানও রয়েছে ৷

পুলিশকর্মীদের একাংশের অনুমান, এই কিশোরীকে বিক্রি অথবা অন্য কোনও খারাপ কাজে নামানোর ছক কষেছিল সুশান্ত ৷ হবিবপুর থানার IC পূর্ণেন্দু মুখোপাধ্যায় বলেন, “বিষয়টি জানতে পেরেই আমরা ওই কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সবরকম চেষ্টা করি ৷ তার মোবাইল ফোন এক্ষেত্রে আমাদের বড় সহায়ক হয়েছে ৷ যাই হোক, কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়েছে ৷ অপহরণকারীকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ ”

মালদা, 9 জুন : অপহরণের 24 ঘণ্টা পেরোতে না পেরোতেই ভিন জেলা থেকে এক কিশোরীকে উদ্ধার করল হবিবপুর থানার পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার করা হয়েছে অপহরণকারীকেও ৷ ধৃতকে জেলা আদালতে তোলা হলে তার 14 দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দেন মুখ্য দায়রা বিচারক ৷

কিশোরীর বাড়ি হবিবপুর থানার আগ্রা হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকায় ৷ স্থানীয় একটি স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ে সে ৷ শনিবার ওই কিশোরী বাড়ি থেকে বেরোয় ৷ তারপর আর বাড়ি ফেরেনি ৷ খোঁজাখুঁজির পর কোনও খোঁজ না পেয়ে ওই কিশোরীর মামা হবিবপুর থানায় একটি মিসিং ডায়েরি করেন ৷ এরপরই তদন্তে নামে পুলিশ ৷ ওই কিশোরীর মোবাইল ফোনের লোকেশন ট্র্যাক করে জানা যায়, সে পূর্ব বর্ধমানের নাদনঘাট থানার দক্ষিণ শ্রীরামপুর গ্রামে রয়েছে ৷ এরপরই হবিবপুর থানার পুলিশ নাদনঘাট থানার সঙ্গে যোগাযোগ করে ৷ খবর পেয়ে রাতেই ওই গ্রাম থেকে কিশোরীকে উদ্ধার করে পূর্ব বর্ধমান জেলা পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার করা হয় সুশান্ত বিশ্বাস নামে এক যুবককে ৷

হবিবপুর থানার পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ওই কিশোরীর সঙ্গে সুশান্তর পরিচয় হয় ৷ মাস ছয়েক আগে তাদের মধ্যে কথাবার্তা শুরু হয়েছিল ৷ সম্প্রতি সুশান্ত ওই কিশোরীকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে শুরু করে ৷ অবশেষে শনিবার সে আগ্রা হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকায় চলে আসে ৷ পরিকল্পনামতো ওই কিশোরীও বাড়ি ছেড়ে তার সঙ্গে দেখা করে ৷ এরপরই অভিযুক্ত ওই কিশোরীকে নিয়ে নিজের বাড়ি চলে যায় ৷ সে বিবাহিত ৷ সন্তানও রয়েছে ৷

পুলিশকর্মীদের একাংশের অনুমান, এই কিশোরীকে বিক্রি অথবা অন্য কোনও খারাপ কাজে নামানোর ছক কষেছিল সুশান্ত ৷ হবিবপুর থানার IC পূর্ণেন্দু মুখোপাধ্যায় বলেন, “বিষয়টি জানতে পেরেই আমরা ওই কিশোরীকে উদ্ধারের জন্য সবরকম চেষ্টা করি ৷ তার মোবাইল ফোন এক্ষেত্রে আমাদের বড় সহায়ক হয়েছে ৷ যাই হোক, কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়েছে ৷ অপহরণকারীকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ ”

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.