ETV Bharat / state

সাড়ে ৬ ফুটের গাছ, দাম ২ লাখ ৩৫ হাজার ! - bonsai

হর্টিকালচার সোসাইটির তরফে আয়োজিত ৩৫ তম ফুল মেলার এখন মূল আকর্ষণ ফাইকাস পান্ডা। উচ্চতা সাড়ে ছয় ফুট। দাম ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা।

tree fair
author img

By

Published : Feb 25, 2019, 2:06 PM IST

শিলিগুড়ি, ২৫ ফেব্রুয়ারি : গাছের উচ্চতা সর্বসাকুল্যে সাড়ে ছয় ফুট। বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। দাম ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। ফাইকাস পান্ডা। হর্টিকালচার সোসাইটির তরফে আয়োজিত ৩৫ তম ফুল মেলার এখন মূল আকর্ষণ এই গাছটি। শুধু দাম নয় গাছটির পরিচর্যাও বেশ নজরকাড়া।

এই প্রজাতির গাছ মূলত পাওয়া যায় চিনে। তবে পাল নার্সারির দৌলতে এবার এটি এসেছে শিলিগুড়িতে। ২৫ বছর বয়সি এই গাছটির পাশাপাশি একই প্রজাতির আরও গাছ রয়েছে। তাদের কারও বয়স ১ বা কারও তার বেশি। শিলিগুড়ির ফুল মেলায় সকলের নজরকাড়া ২৫ বছর বয়সি ফাইকাসটি যেমন দেখতে সুন্দর তেমনই তার দাম। যা সকলের নজর কেড়েছে মেলা শুরুর দিন থেকেই। যদিও মেলার শেষদিনের আগে গাছটি বিক্রি করতে নারাজ নার্সারি কর্তৃপক্ষ।

এবিষয়ে স্টল মালিক তথা পাল নার্সারির তরফে অসীমকুমার পাল জানান, গাছটি বনসাই। ২০১২ সালে পুনে থেকে সেই গাছটি তিনি কিনেছিলেন ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকায়। তারপর থেকে নার্সারিতে রেখে শুরু হয় পরিচর্যা। দেওয়া হয় নতুন আঙ্গিক। যদিও সাত বছর গাছটিকে নার্সারির বাইরে বার করা হয়নি। এই প্রথম গাছটিকে বাইরে আনা হয়েছে সর্বসাধারণের জন্য। সেক্ষেত্রে গাছের সৌন্দর্যায়ন ও খরচের হিসেব ধরে তবেই গাছের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। যা কি না অনেকটাই কম বলে দাবি অসীমবাবুর। তিনি বলেন, "গাছটির প্রতি বিশেষ নজর রাখা হয়। গাছগুলির পরিচর্যার জন্য পৃথক তিনজন লোক নিযুক্ত করা হয়েছে। সপ্তাহে চারদিন গাছে জল দেওয়া হয়। দু'মাসে একবার গাছ ছাঁটা হয়। ছ'মাস পর পর বদল করা হয় মাটি।"

undefined

শিলিগুড়ি, ২৫ ফেব্রুয়ারি : গাছের উচ্চতা সর্বসাকুল্যে সাড়ে ছয় ফুট। বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। দাম ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। ফাইকাস পান্ডা। হর্টিকালচার সোসাইটির তরফে আয়োজিত ৩৫ তম ফুল মেলার এখন মূল আকর্ষণ এই গাছটি। শুধু দাম নয় গাছটির পরিচর্যাও বেশ নজরকাড়া।

এই প্রজাতির গাছ মূলত পাওয়া যায় চিনে। তবে পাল নার্সারির দৌলতে এবার এটি এসেছে শিলিগুড়িতে। ২৫ বছর বয়সি এই গাছটির পাশাপাশি একই প্রজাতির আরও গাছ রয়েছে। তাদের কারও বয়স ১ বা কারও তার বেশি। শিলিগুড়ির ফুল মেলায় সকলের নজরকাড়া ২৫ বছর বয়সি ফাইকাসটি যেমন দেখতে সুন্দর তেমনই তার দাম। যা সকলের নজর কেড়েছে মেলা শুরুর দিন থেকেই। যদিও মেলার শেষদিনের আগে গাছটি বিক্রি করতে নারাজ নার্সারি কর্তৃপক্ষ।

এবিষয়ে স্টল মালিক তথা পাল নার্সারির তরফে অসীমকুমার পাল জানান, গাছটি বনসাই। ২০১২ সালে পুনে থেকে সেই গাছটি তিনি কিনেছিলেন ১ লাখ ৪৫ হাজার টাকায়। তারপর থেকে নার্সারিতে রেখে শুরু হয় পরিচর্যা। দেওয়া হয় নতুন আঙ্গিক। যদিও সাত বছর গাছটিকে নার্সারির বাইরে বার করা হয়নি। এই প্রথম গাছটিকে বাইরে আনা হয়েছে সর্বসাধারণের জন্য। সেক্ষেত্রে গাছের সৌন্দর্যায়ন ও খরচের হিসেব ধরে তবেই গাছের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। যা কি না অনেকটাই কম বলে দাবি অসীমবাবুর। তিনি বলেন, "গাছটির প্রতি বিশেষ নজর রাখা হয়। গাছগুলির পরিচর্যার জন্য পৃথক তিনজন লোক নিযুক্ত করা হয়েছে। সপ্তাহে চারদিন গাছে জল দেওয়া হয়। দু'মাসে একবার গাছ ছাঁটা হয়। ছ'মাস পর পর বদল করা হয় মাটি।"

undefined
Intro:সর্ব সাকুল্যে সাড়ে ছয় ফুট উচ্চতার গাছের দর হাঁকল ২ লক্ষ ৩৫ হাজার!

শিলিগুড়ি, ২৪ ফেব্রুয়ারিঃ গাছের উচ্চতা সর্ব সাকুল্যে সাড়ে ছয় ফুট উচ্চতা। বয়স আনুমানিক ২৫ বছর। দর ২ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা। গাছটির নাম ফাইকাস পান্ডা। হর্টিকালচার সোসাটির তরফে আয়োজিত ৩৫ তম ফুল মেলার মূল আকর্ষন হয়ে দাড়িয়েছে ওই গাছটি। গাছটির নাম ফাইকাস পান্ডা।

জানা গিয়েছে, ওই প্রজাতির গাছ মূলত চীনে পাওয়া যায়। তবে এবার পাল নার্সারির দৌলতে তা পৌছে গিয়েছে শহর শিলিগুড়িতে। ২৫ বছর বয়সী ওই গাছের পাশাপাশি রয়েছে বছর এক বা তার বেশী বয়সী ফাইকাস পান্ডার সম্ভার। শিলিগুড়ির ফুল মেলায় সকলের নজরকারা ২৫ বছর বয়সী ওই গাছটি যেমন দেখতে সুন্দর তেমনই তার দাম। যা কিনা সকলের নজর কেরে নিয়েছে মেলার শুরুর দিন থেকেই৷ শুরুর দিন থেকেই আনাগোনা হচ্ছে ক্রেতার। যদিও মেলার শেষদিনের আগে গাছটি বিক্রি করতে নারাজ নার্সারি কতৃপক্ষ।

এবিষয়ে স্টল মালিক তথা পাল নার্সারির তরফে আসীম কুমার পাল বলেন, গাছটি বনসাই। ২০১২ সালে পুনে থেকে সেই গাছটি কিনেছিলেন ১ লক্ষ ৪৫ হাজার টাকার বিনিময়ে। তারপর থেকেই নার্সারিতে রেখে শুরু হয় পরিচর্যা। দেওয়া হয় নতুন আঙ্গিক। যদিও ওই সাত বছর গাছটিকে নার্সারির বাইরে বার করা হয়নি। এই প্রথম গাছটিকে বাইরে আনা হয়েছে সর্বসাধারণের জন্য। সেক্ষেত্রে গাছের সৌন্দ্যার্যায়ন ও খরচের হিসেব ধরে তবেই ওই গাছের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। যা কিনা অনেকটাই কম বলেই দাবী আসীমবাবুর। তিনি আরও বলেন, ওই গাছটির প্রতি বিশেষ নজর রাখা হয়। গাছগুলির পরিচর্যার জন্য পৃথক তিনজন লোক নিযুক্ত করা হয়েছে।

জানা গিয়েছে, ওই গাছটির বিশেষ পরিচর্যার জন্য দিনরাত ওই তিনজন কর্মী সময় ভাগ করে কাজ করে থাকেন। সেক্ষেত্রে সপ্তাহে চারদিন গাছে জল দেওয়া হয়। দু মাসে একবার গাছ ছাঁটা হয়৷ ছয় মাস পর পর বদল করা হয় মাটি।


Body:.Conclusion:.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.