বালুরঘাট, 22 এপ্রিল : ভিনরাজ্যে কাজ করতে গিয়ে লকডাউনে আটকে পড়া শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ালেন ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদ । সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জেলার শ্রমিকদের খাবার এবং থাকার ব্যবস্থা করেন । যতদিন পর্যন্ত লকডাউন চলবে ততদিন পর্যন্ত এইসব শ্রমিককে সবরকমভাবে সাহায্য করবেন ।
কোরোনা মোকাবিলায় চলছে লকডাউন । দক্ষিণ দিনাজপুরের অনেক শ্রমিক ভিন রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে আটকে রয়েছেন । জেলার হরিরামপুর, কুশমণ্ডি, বালুরঘাট, কুমারগঞ্জসহ অন্যান্য ব্লকের কয়েক হাজার শ্রমিক কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়েছেন । শুধুমাত্র ভিন রাজ্যের নয়, পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় কাজ করতে গিয়ে আটকে পড়েছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রমিকরা । বালুরঘাটের বিভিন্ন এলাকার প্রায় 18 জন শ্রমিক বর্ধমানের খাগড়াগড়ে কাজ করতে গিয়ে আটকে পড়েছেন । এইদিকে লকডাউনের ফলে বন্ধ হয়ে গেছে কাজ । বন্ধ রোজগার । টাকা নেই । খাবার জোগাড় করতে পারছেন না । গোয়ায় কাজ করতে গিয়ে আটকে পড়েছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কয়েকজন শ্রমিক । এইসব শ্রমিককে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সৌরভ । সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে খাবার এবং থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে । শ্রমিকদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে রেশন সামগ্রী । পাশাপাশি জেলায় আসা অন্য জায়গার শ্রমিকদের কী সমস্যা হচ্ছে তাও তাঁরা দেখছেন ।
গোয়ায় আটকে পড়া দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রমিক কাদের মণ্ডল জানান, সব মিলিয়ে প্রায় দশজন আটকে রয়েছেন । এদিকে লকডাউনের জন্য কাজ বন্ধ থাকায় রুজি রোজগার বন্ধ হয়ে গেছে । এই অবস্থায় তাঁরা পশ্চিবঙ্গের ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতির সঙ্গে যোগাযোগ করেন । সৌরভবাবু তাঁদের খাবার ব্যবস্থা করেন ।
ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি বলেন, “দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় সেভাবে কোনও শিল্প নেই । তাই এই জেলার বহু মানুষকে কাজের খোঁজে ভিন্ন রাজ্যে যেতে হয়েছে । কোরোনা মোকাবিলায় হঠাৎ করে লকডাউনের ফলে তাঁরা বিভিন্ন এলাকায় আটকে পড়েছেন । কেউ কাজে গেছেন, আবার কেউ চিকিৎসার জন্য, আবার কেউ পড়াশোনা করতে গিয়ে ভিন রাজ্যে আটকে পড়েছেন । কংগ্রেস সর্বভারতীয় দল । সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁদের সব রকমভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে । শুধুমাত্র দক্ষিণ দিনাজপুর নয়, দেশের বিভিন্ন এলাকায় থাকা অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে ছাত্র পরিষদ । সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে চালু করা হয়েছে হেল্পলাইন নম্বর । বাংলার মানুষ অন্য রাজ্যে গিয়ে আটকে পড়লে তাঁদেরকে সাহায্য কর্তব্য ।”
ভিনরাজ্যে আটকে পড়া দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রমিকদের পাশে ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি - coronavirus news
কোরোনা মোকাবিলায় চলছে লকডাউন । দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রমিকরা বিভিন্ন রাজ্যে আটকে রয়েছেন । তাঁদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদ । সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে খাবার এবং থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে ।
![ভিনরাজ্যে আটকে পড়া দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রমিকদের পাশে ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি South Dinajpur](https://etvbharatimages.akamaized.net/etvbharat/prod-images/768-512-6889497-540-6889497-1587524370894.jpg?imwidth=3840)
বালুরঘাট, 22 এপ্রিল : ভিনরাজ্যে কাজ করতে গিয়ে লকডাউনে আটকে পড়া শ্রমিকদের পাশে দাঁড়ালেন ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদ । সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জেলার শ্রমিকদের খাবার এবং থাকার ব্যবস্থা করেন । যতদিন পর্যন্ত লকডাউন চলবে ততদিন পর্যন্ত এইসব শ্রমিককে সবরকমভাবে সাহায্য করবেন ।
কোরোনা মোকাবিলায় চলছে লকডাউন । দক্ষিণ দিনাজপুরের অনেক শ্রমিক ভিন রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে আটকে রয়েছেন । জেলার হরিরামপুর, কুশমণ্ডি, বালুরঘাট, কুমারগঞ্জসহ অন্যান্য ব্লকের কয়েক হাজার শ্রমিক কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়েছেন । শুধুমাত্র ভিন রাজ্যের নয়, পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় কাজ করতে গিয়ে আটকে পড়েছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রমিকরা । বালুরঘাটের বিভিন্ন এলাকার প্রায় 18 জন শ্রমিক বর্ধমানের খাগড়াগড়ে কাজ করতে গিয়ে আটকে পড়েছেন । এইদিকে লকডাউনের ফলে বন্ধ হয়ে গেছে কাজ । বন্ধ রোজগার । টাকা নেই । খাবার জোগাড় করতে পারছেন না । গোয়ায় কাজ করতে গিয়ে আটকে পড়েছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার কয়েকজন শ্রমিক । এইসব শ্রমিককে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সৌরভ । সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে খাবার এবং থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে । শ্রমিকদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে রেশন সামগ্রী । পাশাপাশি জেলায় আসা অন্য জায়গার শ্রমিকদের কী সমস্যা হচ্ছে তাও তাঁরা দেখছেন ।
গোয়ায় আটকে পড়া দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রমিক কাদের মণ্ডল জানান, সব মিলিয়ে প্রায় দশজন আটকে রয়েছেন । এদিকে লকডাউনের জন্য কাজ বন্ধ থাকায় রুজি রোজগার বন্ধ হয়ে গেছে । এই অবস্থায় তাঁরা পশ্চিবঙ্গের ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতির সঙ্গে যোগাযোগ করেন । সৌরভবাবু তাঁদের খাবার ব্যবস্থা করেন ।
ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি বলেন, “দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় সেভাবে কোনও শিল্প নেই । তাই এই জেলার বহু মানুষকে কাজের খোঁজে ভিন্ন রাজ্যে যেতে হয়েছে । কোরোনা মোকাবিলায় হঠাৎ করে লকডাউনের ফলে তাঁরা বিভিন্ন এলাকায় আটকে পড়েছেন । কেউ কাজে গেছেন, আবার কেউ চিকিৎসার জন্য, আবার কেউ পড়াশোনা করতে গিয়ে ভিন রাজ্যে আটকে পড়েছেন । কংগ্রেস সর্বভারতীয় দল । সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট এলাকার প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাঁদের সব রকমভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে । শুধুমাত্র দক্ষিণ দিনাজপুর নয়, দেশের বিভিন্ন এলাকায় থাকা অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে ছাত্র পরিষদ । সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে চালু করা হয়েছে হেল্পলাইন নম্বর । বাংলার মানুষ অন্য রাজ্যে গিয়ে আটকে পড়লে তাঁদেরকে সাহায্য কর্তব্য ।”