ETV Bharat / state

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে পড়ে ব্যবহৃত PPE কিট - রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতাল

দক্ষিণ দিনাজপুরের বংশীহারী পৌরসভার রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালের সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে ব্যবহৃত PPE কিট ৷ এলাকাবাসীদের অভিযোগ, এর জেরে অন্য রোগী ও তাঁদের পরিজনদের মধ্যে কোরোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে ৷

PPE Kit
হাসপাতালের গেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে PPE
author img

By

Published : Sep 3, 2020, 5:49 PM IST

বংশীহারী, 3 সেপ্টেম্বর : হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে ব্যবহৃত PPE কিট ৷ দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুর পৌরসভার রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালের ঘটনা ।

হাসপাতালের গেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে PPE
হাসপাতালের গেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে PPE কিট

সোয়াব টেস্টের জন্য রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে প্রতিদিন অনেকে আসেন ৷ স্বাস্থ্য-দপ্তরের নির্দেশিকা অনুযায়ী সোয়াব টেস্ট করার জন্য PPE কিট ব্যবহার বাধ্যতামূলক ৷ কিন্তু রোগী, তাঁদের পরিজন এবং এলাকাবাসীর অভিযোগ, সোয়াব টেস্টের জন্য ব্যবহৃত PPE কিটগুলি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে ফেলে রাখছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ৷ যার জেরে কোরোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে ৷

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে পড়ে ব্যবহৃত PPE কিট

এলাকার এক বাসিন্দা সঞ্জীব দাস বলেন, "দিন কয়েক আগে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে গেছিলাম ৷ দেখি জরুরি বিভাগের আশপাশে যেখানে সেখানে ব্যবহৃত PPE কিটগুলো পড়ে রয়েছে ৷ পাশাপাশি অন্য আবর্জনাও ছড়িয়ে রয়েছে ৷ আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলাম এগুলি থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা থেকে যায় ৷ সুস্থ মানুষও আক্রান্ত হতে পারেন ৷ আমার আবেদন এগুলি সরিয়ে হাসপাতালকে আবর্জনা মুক্ত করা হোক ৷ কিন্তু স্বাস্থ্য-দপ্তরের কোনও হেলদোল নেই ৷ " স্থানীয় বাসিন্দা বিভূতি চক্রবর্তী বলেন, "এটা খুবই দুঃখের ৷ আমাদের বুনিয়াদপুর এলাকায় একটাই গ্রামীণ হাসপাতাল ৷ সেখানে এই ছবি ধরা পড়েছে দেখে খুব অবাক হয়েছি ৷ স্বাস্থ্য-দপ্তরের কাছে অনুরোধ তাড়াতাড়ি এগুলো সরানোর ব্যবস্থা করা হোক ৷ চিকিৎসকদেরও হাসপাতাল পরিষ্কার রাখার দায়িত্ব রয়েছে ৷ "

এ বিষয়ে গঙ্গারামপুর মহকুমার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মনোতোষ মণ্ডলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় ৷ তিনি বলেন, "হাসপাতালের BMOH-এর সঙ্গে কথা বলেছি ৷ নির্দিষ্ট সংস্থা রয়েছে যারা PPE কিট গুলি নিয়ে যায় ৷ কিন্তু তাদের কর্মীরা তারা প্রতিদিন আসে না ৷ একদিন পর পর এসে আবর্জনা সংগ্রহ করে ৷ যে কারণে জরুরি বিভাগের সামনে ওইভাবে আবর্জনাগুলি পড়ে রয়েছে ৷ প্রতিদিন যাতে PPE কিট সংগ্রহ করে নিয়ে যায় সেই ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি ৷ "

বংশীহারী, 3 সেপ্টেম্বর : হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে ব্যবহৃত PPE কিট ৷ দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদপুর পৌরসভার রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালের ঘটনা ।

হাসপাতালের গেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে PPE
হাসপাতালের গেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে PPE কিট

সোয়াব টেস্টের জন্য রশিদপুর গ্রামীণ হাসপাতালে প্রতিদিন অনেকে আসেন ৷ স্বাস্থ্য-দপ্তরের নির্দেশিকা অনুযায়ী সোয়াব টেস্ট করার জন্য PPE কিট ব্যবহার বাধ্যতামূলক ৷ কিন্তু রোগী, তাঁদের পরিজন এবং এলাকাবাসীর অভিযোগ, সোয়াব টেস্টের জন্য ব্যবহৃত PPE কিটগুলি হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে ফেলে রাখছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ৷ যার জেরে কোরোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে ৷

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে পড়ে ব্যবহৃত PPE কিট

এলাকার এক বাসিন্দা সঞ্জীব দাস বলেন, "দিন কয়েক আগে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে গেছিলাম ৷ দেখি জরুরি বিভাগের আশপাশে যেখানে সেখানে ব্যবহৃত PPE কিটগুলো পড়ে রয়েছে ৷ পাশাপাশি অন্য আবর্জনাও ছড়িয়ে রয়েছে ৷ আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছিলাম এগুলি থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা থেকে যায় ৷ সুস্থ মানুষও আক্রান্ত হতে পারেন ৷ আমার আবেদন এগুলি সরিয়ে হাসপাতালকে আবর্জনা মুক্ত করা হোক ৷ কিন্তু স্বাস্থ্য-দপ্তরের কোনও হেলদোল নেই ৷ " স্থানীয় বাসিন্দা বিভূতি চক্রবর্তী বলেন, "এটা খুবই দুঃখের ৷ আমাদের বুনিয়াদপুর এলাকায় একটাই গ্রামীণ হাসপাতাল ৷ সেখানে এই ছবি ধরা পড়েছে দেখে খুব অবাক হয়েছি ৷ স্বাস্থ্য-দপ্তরের কাছে অনুরোধ তাড়াতাড়ি এগুলো সরানোর ব্যবস্থা করা হোক ৷ চিকিৎসকদেরও হাসপাতাল পরিষ্কার রাখার দায়িত্ব রয়েছে ৷ "

এ বিষয়ে গঙ্গারামপুর মহকুমার ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট মনোতোষ মণ্ডলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় ৷ তিনি বলেন, "হাসপাতালের BMOH-এর সঙ্গে কথা বলেছি ৷ নির্দিষ্ট সংস্থা রয়েছে যারা PPE কিট গুলি নিয়ে যায় ৷ কিন্তু তাদের কর্মীরা তারা প্রতিদিন আসে না ৷ একদিন পর পর এসে আবর্জনা সংগ্রহ করে ৷ যে কারণে জরুরি বিভাগের সামনে ওইভাবে আবর্জনাগুলি পড়ে রয়েছে ৷ প্রতিদিন যাতে PPE কিট সংগ্রহ করে নিয়ে যায় সেই ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি ৷ "

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.