ETV Bharat / state

বুনিয়াদপুরে উদ্ধার যুবকের ঝুলন্ত দেহ

বাড়ির পাশের আম গাছ থেকে যুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার । পরিবারের অভিযোগ, গতরাতে প্রেমিকের সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময় আত্মঘাতী হয় সে ।

DEATH
author img

By

Published : May 14, 2019, 3:20 PM IST

বুনিয়াদপুর, 14 মে : বাড়ির পাশের আম গাছ থেকে উদ্ধার হল যুবকের ঝুলন্ত দেহ । নাম শুভঙ্কর হালদার (19) । বাড়ি বুনিয়াদপুর পৌরসভার রসিদপুর এলাকায় । পরিবারের সদস্যের বক্তব্য, প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় সে । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে আসে বংশীহারী থানার পুলিশ ।

শুভঙ্কর দিল্লিতে শ্রমিকের কাজ করে । ভোট দিতে সে বাড়িতে আসে । জলপাইগুড়ির একটি মেয়ের সঙ্গে তার অনেকদিন থেকে সম্পর্ক ছিল । অভিযোগ, গতকাল মধ্যরাত পর্যন্ত প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলছিল । ফোনে কথা বলার সময়ই সে বাইরে এসে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে । আজ সকালে শুভঙ্করের দাদা তার ঝুলন্ত দেহ দেখতে পায় । তখন তার কানে হেডফোন ছিল বলে জানা গেছে । খবর দেওয়া হয় বংশীহারী থানায় । পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় ।

এবিষয়ে শুভঙ্করের মামা তপন বিশ্বাস বলেন, "ভোট দিতে দিল্লি থেকে এখানে আসে আমার ভাগ্নে । জলপাইগুড়ির এক মেয়ের সঙ্গে ওর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিল । গতরাতে ওর সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় । পারিবারিক কোনও সমস্যা ছিল না । প্রেমঘটিত কারণের জন্যই মনে হয় আত্মঘাতী হয়েছে ।"

বুনিয়াদপুর, 14 মে : বাড়ির পাশের আম গাছ থেকে উদ্ধার হল যুবকের ঝুলন্ত দেহ । নাম শুভঙ্কর হালদার (19) । বাড়ি বুনিয়াদপুর পৌরসভার রসিদপুর এলাকায় । পরিবারের সদস্যের বক্তব্য, প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলার সময় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় সে । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে আসে বংশীহারী থানার পুলিশ ।

শুভঙ্কর দিল্লিতে শ্রমিকের কাজ করে । ভোট দিতে সে বাড়িতে আসে । জলপাইগুড়ির একটি মেয়ের সঙ্গে তার অনেকদিন থেকে সম্পর্ক ছিল । অভিযোগ, গতকাল মধ্যরাত পর্যন্ত প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলছিল । ফোনে কথা বলার সময়ই সে বাইরে এসে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে । আজ সকালে শুভঙ্করের দাদা তার ঝুলন্ত দেহ দেখতে পায় । তখন তার কানে হেডফোন ছিল বলে জানা গেছে । খবর দেওয়া হয় বংশীহারী থানায় । পুলিশ এসে মৃতদেহ উদ্ধার করে বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় ।

এবিষয়ে শুভঙ্করের মামা তপন বিশ্বাস বলেন, "ভোট দিতে দিল্লি থেকে এখানে আসে আমার ভাগ্নে । জলপাইগুড়ির এক মেয়ের সঙ্গে ওর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক ছিল । গতরাতে ওর সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় । পারিবারিক কোনও সমস্যা ছিল না । প্রেমঘটিত কারণের জন্যই মনে হয় আত্মঘাতী হয়েছে ।"

Intro:প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হল প্রেমিক, চাঞ্চল্য বুনিয়াদপুরে।।

বংশীহারী, ১৪ মে: প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হল এক যুবক। মৃতের নাম শুভংকর হালদার(১৯)। পেশায় ভিন রাজ্যের শ্রমিক। বাড়ি বুনিয়াদপুর পৌরসভার রসিদপুর এলাকায়। মঙ্গলবার বাড়ির পাশে থাকা আম গাছ থেকে শুভংকরের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বংশীহারী থানার পুলিশ। মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। প্রেম ঘটিত কারণে ওই যুবক আত্মঘাতী হয়েছে বলে অনুমান পুলিশে। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে বংশীহারী থানার পুলিশ।

জানা গেছে, শুভংকর পেশায় ভিন রাজ্যের শ্রমিক। অনেক দিন থেকেই দিল্লীতে শ্রমিকের কাজ করছে। মাস খানেক আগে ভোট দিতে দিল্লী থেকে সে বাড়িতে আসে। এদিকে জলপাইগুড়ির একটি মেয়ের সঙ্গে দীর্ঘ দিন থেকে প্রেমের সম্পর্ক ছিল শুভংকরের। অভিযোগ, গতকাল মধ্য রাত(আড়াইটা) অবধি ওই মেয়ের সঙ্গে কথা বলে শুভংকর। এর পর সে বাড়ির বাইরে গিয়ে দরজা লাগিয়ে দিয়ে গাছে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়। যখন সে আত্মঘাতী হয় তখন কানে হেড ফোন লাগানো ছিল। এবং সে তার প্রেমিকার সঙ্গেই কথা বলছিল। সকালে পরিবারের লোক দরজা খুলে বেরতে গেলে দেখে বাইরে থেকে আটকানো আছে। তখন শুভংকরের দাদা অন্য দরজা দিয়ে বাইরে আসতেই ভাইয়ের ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পায়। এদিকে ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বংশীহারী থানার পুলিশ। মৃতদেহটি উদ্ধার করে তারা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।

এবিষয়ে শুভংকরের মামা তপন বিশ্বাস জানান, তার নিজের ভাগ্নে হয়। সে দিল্লীতে শ্রমিকের কাজ করত। মাস খানেক আগে ভোট দিতে বাড়িতে আসে। তার সঙ্গে জলপাইগুড়ি এক মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গতকাল রাতে ফোনে কথা কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় সে। পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে এনেছে। প্রেম ঘটিত কারণের জন্য তার ভাগ্নে আত্মঘাতী হয়েছে বলে অনুমান তাদের। পারিবারিক কোন সমস্যা ছিল না তাদের।

অন্য দিকে বংশীহারী থানার পুলিশ জানিয়েছে, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। কানে হেড ফোন ছিল। কার সঙ্গে শেষ কথা হয়েছে সেই সব খতিয়ে দেখা হচ্ছে।Body:প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হল প্রেমিক, চাঞ্চল্য বুনিয়াদপুরে।।

বংশীহারী, ১৪ মে: প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হল এক যুবক। মৃতের নাম শুভংকর হালদার(১৯)। পেশায় ভিন রাজ্যের শ্রমিক। বাড়ি বুনিয়াদপুর পৌরসভার রসিদপুর এলাকায়। মঙ্গলবার বাড়ির পাশে থাকা আম গাছ থেকে শুভংকরের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বংশীহারী থানার পুলিশ। মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। প্রেম ঘটিত কারণে ওই যুবক আত্মঘাতী হয়েছে বলে অনুমান পুলিশে। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে বংশীহারী থানার পুলিশ।

জানা গেছে, শুভংকর পেশায় ভিন রাজ্যের শ্রমিক। অনেক দিন থেকেই দিল্লীতে শ্রমিকের কাজ করছে। মাস খানেক আগে ভোট দিতে দিল্লী থেকে সে বাড়িতে আসে। এদিকে জলপাইগুড়ির একটি মেয়ের সঙ্গে দীর্ঘ দিন থেকে প্রেমের সম্পর্ক ছিল শুভংকরের। অভিযোগ, গতকাল মধ্য রাত(আড়াইটা) অবধি ওই মেয়ের সঙ্গে কথা বলে শুভংকর। এর পর সে বাড়ির বাইরে গিয়ে দরজা লাগিয়ে দিয়ে গাছে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়। যখন সে আত্মঘাতী হয় তখন কানে হেড ফোন লাগানো ছিল। এবং সে তার প্রেমিকার সঙ্গেই কথা বলছিল। সকালে পরিবারের লোক দরজা খুলে বেরতে গেলে দেখে বাইরে থেকে আটকানো আছে। তখন শুভংকরের দাদা অন্য দরজা দিয়ে বাইরে আসতেই ভাইয়ের ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পায়। এদিকে ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বংশীহারী থানার পুলিশ। মৃতদেহটি উদ্ধার করে তারা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।

এবিষয়ে শুভংকরের মামা তপন বিশ্বাস জানান, তার নিজের ভাগ্নে হয়। সে দিল্লীতে শ্রমিকের কাজ করত। মাস খানেক আগে ভোট দিতে বাড়িতে আসে। তার সঙ্গে জলপাইগুড়ি এক মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গতকাল রাতে ফোনে কথা কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় সে। পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে এনেছে। প্রেম ঘটিত কারণের জন্য তার ভাগ্নে আত্মঘাতী হয়েছে বলে অনুমান তাদের। পারিবারিক কোন সমস্যা ছিল না তাদের।

অন্য দিকে বংশীহারী থানার পুলিশ জানিয়েছে, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। কানে হেড ফোন ছিল। কার সঙ্গে শেষ কথা হয়েছে সেই সব খতিয়ে দেখা হচ্ছে।Conclusion:প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হল প্রেমিক, চাঞ্চল্য বুনিয়াদপুরে।।

বংশীহারী, ১৪ মে: প্রেমিকার সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হল এক যুবক। মৃতের নাম শুভংকর হালদার(১৯)। পেশায় ভিন রাজ্যের শ্রমিক। বাড়ি বুনিয়াদপুর পৌরসভার রসিদপুর এলাকায়। মঙ্গলবার বাড়ির পাশে থাকা আম গাছ থেকে শুভংকরের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বংশীহারী থানার পুলিশ। মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। প্রেম ঘটিত কারণে ওই যুবক আত্মঘাতী হয়েছে বলে অনুমান পুলিশে। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে বংশীহারী থানার পুলিশ।

জানা গেছে, শুভংকর পেশায় ভিন রাজ্যের শ্রমিক। অনেক দিন থেকেই দিল্লীতে শ্রমিকের কাজ করছে। মাস খানেক আগে ভোট দিতে দিল্লী থেকে সে বাড়িতে আসে। এদিকে জলপাইগুড়ির একটি মেয়ের সঙ্গে দীর্ঘ দিন থেকে প্রেমের সম্পর্ক ছিল শুভংকরের। অভিযোগ, গতকাল মধ্য রাত(আড়াইটা) অবধি ওই মেয়ের সঙ্গে কথা বলে শুভংকর। এর পর সে বাড়ির বাইরে গিয়ে দরজা লাগিয়ে দিয়ে গাছে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়। যখন সে আত্মঘাতী হয় তখন কানে হেড ফোন লাগানো ছিল। এবং সে তার প্রেমিকার সঙ্গেই কথা বলছিল। সকালে পরিবারের লোক দরজা খুলে বেরতে গেলে দেখে বাইরে থেকে আটকানো আছে। তখন শুভংকরের দাদা অন্য দরজা দিয়ে বাইরে আসতেই ভাইয়ের ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পায়। এদিকে ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে বংশীহারী থানার পুলিশ। মৃতদেহটি উদ্ধার করে তারা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।

এবিষয়ে শুভংকরের মামা তপন বিশ্বাস জানান, তার নিজের ভাগ্নে হয়। সে দিল্লীতে শ্রমিকের কাজ করত। মাস খানেক আগে ভোট দিতে বাড়িতে আসে। তার সঙ্গে জলপাইগুড়ি এক মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। গতকাল রাতে ফোনে কথা কথা বলতে বলতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয় সে। পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে এনেছে। প্রেম ঘটিত কারণের জন্য তার ভাগ্নে আত্মঘাতী হয়েছে বলে অনুমান তাদের। পারিবারিক কোন সমস্যা ছিল না তাদের।

অন্য দিকে বংশীহারী থানার পুলিশ জানিয়েছে, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। কানে হেড ফোন ছিল। কার সঙ্গে শেষ কথা হয়েছে সেই সব খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.