ETV Bharat / state

রাতের অন্ধকারে চলছে অসামাজিক কাজকর্ম, অভিযোগ গঙ্গারামপুরে

author img

By

Published : Aug 27, 2019, 9:57 AM IST

ফের গঙ্গারামপুরে উঠে এল অসামাজিক কাজকর্মের চিত্র ।

ফাইল ফোটো

বংশীহারী, 27 আগস্ট : রাতের অন্ধকারে চলছে অসামাজিক কাজকর্ম ৷ গঙ্গারামপুর ব্লকের সইরাপুর এলাকার বন্যা দুর্গতদের জন্য যে ঘরগুলো তৈরি হয়েছিল 2014-15 সালে, সেগুলি পঞ্চায়েতের হাতে না দেওয়ারর জন্য সমস্যা থেকেই গেছে ৷ সেখানেই চলছে নানা অসামাজিক কাজ ৷ স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি ।

কয়েক বছর আগে গঙ্গারামপুর ব্লকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের থাকার জন্য সইরাপুর এলাকায় ব্যবস্থা করা হয়েছিল ৷ কিন্তু দেখা গেছে, 2014 সাল থেকে এই ঘরগুলো তৈরি হওয়ার পর থেকে প্রায় পাঁচ বছর কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত সূচনা হয়নি ভবনটির ৷ উলটে, সেখানে রাতের অন্ধকারে মদ্যপানের আসর বসছে । চলছে একাধিক অসামাজিক কাজ ৷

গঙ্গারামপুর ব্লকের নন্দন পুর এলাকার BJP সদস্য উত্তম সরকারও এবিষয়ে একই অভিযোগ তুলেছেন ৷ গঙ্গারামপুরের প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক সত্যেন রায় বলেন, "তৃণমূলের লোকজন এর সঙ্গে যুক্ত আছে কি না জানি না ৷ পুলিশের উচিত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা ৷" গঙ্গারামপুরের মহকুমা শাসক দেবাঞ্জন রায় বলেন, "ব্লক প্রশাসনকে বলব অতি সত্তর ব্যবস্থা নিতে ৷"

এর আগে একইভাবে সুকান্ত ভবন বন্ধ থাকার জন্য সেখানেও অসামাজিক কাজের খবর মেলে । এবারও ফের সেই গঙ্গারামপুর । অসামাজিক কাজের জন্য অতিষ্ট এলাকাবাসী চাইছে দ্রুত নিষ্পত্তি ।

বংশীহারী, 27 আগস্ট : রাতের অন্ধকারে চলছে অসামাজিক কাজকর্ম ৷ গঙ্গারামপুর ব্লকের সইরাপুর এলাকার বন্যা দুর্গতদের জন্য যে ঘরগুলো তৈরি হয়েছিল 2014-15 সালে, সেগুলি পঞ্চায়েতের হাতে না দেওয়ারর জন্য সমস্যা থেকেই গেছে ৷ সেখানেই চলছে নানা অসামাজিক কাজ ৷ স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি ।

কয়েক বছর আগে গঙ্গারামপুর ব্লকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের থাকার জন্য সইরাপুর এলাকায় ব্যবস্থা করা হয়েছিল ৷ কিন্তু দেখা গেছে, 2014 সাল থেকে এই ঘরগুলো তৈরি হওয়ার পর থেকে প্রায় পাঁচ বছর কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত সূচনা হয়নি ভবনটির ৷ উলটে, সেখানে রাতের অন্ধকারে মদ্যপানের আসর বসছে । চলছে একাধিক অসামাজিক কাজ ৷

গঙ্গারামপুর ব্লকের নন্দন পুর এলাকার BJP সদস্য উত্তম সরকারও এবিষয়ে একই অভিযোগ তুলেছেন ৷ গঙ্গারামপুরের প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক সত্যেন রায় বলেন, "তৃণমূলের লোকজন এর সঙ্গে যুক্ত আছে কি না জানি না ৷ পুলিশের উচিত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা ৷" গঙ্গারামপুরের মহকুমা শাসক দেবাঞ্জন রায় বলেন, "ব্লক প্রশাসনকে বলব অতি সত্তর ব্যবস্থা নিতে ৷"

এর আগে একইভাবে সুকান্ত ভবন বন্ধ থাকার জন্য সেখানেও অসামাজিক কাজের খবর মেলে । এবারও ফের সেই গঙ্গারামপুর । অসামাজিক কাজের জন্য অতিষ্ট এলাকাবাসী চাইছে দ্রুত নিষ্পত্তি ।

Intro:গঙ্গারামপুর ব্লকের সইরাপুর এলাকায় রাতের বেলা চলছে অসামাজিক কাজকর্ম ।
বংশীহারী, ২১ আগস্ট : সইরাপুর এলাকায় অসামাজিক কাজ কর্মে পরিণত হয়েছে । পাশাপাশি রাতের বেলা চলছে অসামাজিক কাজকর্ম এবং গঙ্গারামপুর ব্লকের সইরাপুর এলাকার বন্যা দুগতদের জন্য যে থাকার ব্যাবস্থা হয়েছে এই ঘর গুলো ২০১৪-১৫ সালে তৈরি হলেও এখন পর্যন্ত গঙ্গারামপুর ব্লক সেখানকার পঞ্চায়েতের হাতে না দেবার জন্য সেখানে রাতের বেলা চলছে বিভিন্য ধরনের অসামাজিক কাজ কর্ম । স্থানীয় লোক জন প্রশাসন কে জানিয়েও কোন কাজ হয় নি ।
কয়েকবছর আগে গঙ্গারামপুর ব্লকে বন্যায় ক্ষতি গ্রস্তদের থাকার জন্য ব্লক থেকে সইরাপুর এলাকায় একটি দোতালা বিশিষ্ট ঘর করে এবং এই ঘর গুলোতে প্রচুর মানুষ থাকতে পারে তার ব্যাবস্থা করে । কিন্তু দেখা যায় ২০১৪ সাল থেকে এই ঘর গুলো তৈরি হবার পর থেকে প্রায় ৫ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত ঘর গুলোর শুভ সুচনা হয় নি ,বরং সেখানে রাতের বেলা চলে মদ,গাজা তাস সহ বিভিন্য অসামাজিক কাজ কর্ম ।এলাকার লোকজন গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ কে বলা সত্তেও কোন কাজ হয় নি ।

স্থানীয় বাসিন্দা অমল চন্দ্র সরকার বলেন, "সইরাপুর ফ্লাড সেন্টারে রাতের বেলায় বসে নেশার আসর । অল্প বয়সি ছেলেরা বিভিন্ন বয়সের লোকের সাথে বসে কফ শিরাপের নেশা করে । কিন্তু পুলিশ প্রশাসনের এই বিষয়ে কোনও নজর নেই ।"
গঙ্গারামপুর ব্লকের নন্দন পুর এলাকার বিজেপি সদস্য উত্তম সরকার জানান সইরাপুর ফ্লাড সেন্টার অনেকদিন আগে তৈরি হলেও এখন পর্যন্ত কোন শুভ উদ্ভদন হয় নি ,ব্লক প্রশাসন কে আমি নিজে বহুবার জানিয়েছি কিন্তু কোন কাজ হয় নি , সইরাপুর ফ্লাড সেন্টারে রাতের বেলা লোকজন আশে গাড়ি নিয়ে ,এবং গভীর রাত পর্যন্ত চলে অসামাজিক কাজকর্ম । সেখানে মদ ,গাজা থেকে শুরু করে আরও খারাপ ধরনের কাজ কর্ম হয় বলে অভিযোগ ।পুলিশ কে বহুবার জানিয়েও কোন কাজ হয় নি ।
এই বিষয়ে তৃনমূলের গঙ্গারামপুর বিধান সভার প্রাত্তন বিধায়ক সত্তেন রায় জানান তৃনমূলের লোকজন সেখানে আসর বসায় নাকি আমি জানি না ,তবে এক শ্রেণির মানুষ আছে যারা সব রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত আছে যারা মদ খায় এবং বাজে কাজ কর্ম করে ,এরা সমাজ বিরোধী ,সমাজের ভাব ধারাকে নস্ট করে দিচ্ছে ,তবে এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা নিলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ,তবে আমি পুলিশ কে বলব অতি সত্তর ব্যাবস্থা নিতে ।
গঙ্গারামপুর মহকুমার মহকুমা শাসক দেবাজন রায় জানান আমি ব্লক প্রশাসন কে বলব অতি সত্তর ব্যাবস্থা নিতে যাহাতে সমাজ বিরধিরা কেউ ছাড়া না পায় ,তার ব্যাবস্থা করতে ।


Body:গঙ্গারামপুর ব্লকের সইরাপুর এলাকায় রাতের বেলা চলছে অসামাজিক কাজকর্ম ।
বংশীহারী, ২১ আগস্ট : সইরাপুর এলাকায় অসামাজিক কাজ কর্মে পরিণত হয়েছে । পাশাপাশি রাতের বেলা চলছে অসামাজিক কাজকর্ম এবং গঙ্গারামপুর ব্লকের সইরাপুর এলাকার বন্যা দুগতদের জন্য যে থাকার ব্যাবস্থা হয়েছে এই ঘর গুলো ২০১৪-১৫ সালে তৈরি হলেও এখন পর্যন্ত গঙ্গারামপুর ব্লক সেখানকার পঞ্চায়েতের হাতে না দেবার জন্য সেখানে রাতের বেলা চলছে বিভিন্য ধরনের অসামাজিক কাজ কর্ম । স্থানীয় লোক জন প্রশাসন কে জানিয়েও কোন কাজ হয় নি ।
কয়েকবছর আগে গঙ্গারামপুর ব্লকে বন্যায় ক্ষতি গ্রস্তদের থাকার জন্য ব্লক থেকে সইরাপুর এলাকায় একটি দোতালা বিশিষ্ট ঘর করে এবং এই ঘর গুলোতে প্রচুর মানুষ থাকতে পারে তার ব্যাবস্থা করে । কিন্তু দেখা যায় ২০১৪ সাল থেকে এই ঘর গুলো তৈরি হবার পর থেকে প্রায় ৫ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত ঘর গুলোর শুভ সুচনা হয় নি ,বরং সেখানে রাতের বেলা চলে মদ,গাজা তাস সহ বিভিন্য অসামাজিক কাজ কর্ম ।এলাকার লোকজন গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ কে বলা সত্তেও কোন কাজ হয় নি ।

স্থানীয় বাসিন্দা অমল চন্দ্র সরকার বলেন, "সইরাপুর ফ্লাড সেন্টারে রাতের বেলায় বসে নেশার আসর । অল্প বয়সি ছেলেরা বিভিন্ন বয়সের লোকের সাথে বসে কফ শিরাপের নেশা করে । কিন্তু পুলিশ প্রশাসনের এই বিষয়ে কোনও নজর নেই ।"
গঙ্গারামপুর ব্লকের নন্দন পুর এলাকার বিজেপি সদস্য উত্তম সরকার জানান সইরাপুর ফ্লাড সেন্টার অনেকদিন আগে তৈরি হলেও এখন পর্যন্ত কোন শুভ উদ্ভদন হয় নি ,ব্লক প্রশাসন কে আমি নিজে বহুবার জানিয়েছি কিন্তু কোন কাজ হয় নি , সইরাপুর ফ্লাড সেন্টারে রাতের বেলা লোকজন আশে গাড়ি নিয়ে ,এবং গভীর রাত পর্যন্ত চলে অসামাজিক কাজকর্ম । সেখানে মদ ,গাজা থেকে শুরু করে আরও খারাপ ধরনের কাজ কর্ম হয় বলে অভিযোগ ।পুলিশ কে বহুবার জানিয়েও কোন কাজ হয় নি ।
এই বিষয়ে তৃনমূলের গঙ্গারামপুর বিধান সভার প্রাত্তন বিধায়ক সত্তেন রায় জানান তৃনমূলের লোকজন সেখানে আসর বসায় নাকি আমি জানি না ,তবে এক শ্রেণির মানুষ আছে যারা সব রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত আছে যারা মদ খায় এবং বাজে কাজ কর্ম করে ,এরা সমাজ বিরোধী ,সমাজের ভাব ধারাকে নস্ট করে দিচ্ছে ,তবে এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা নিলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ,তবে আমি পুলিশ কে বলব অতি সত্তর ব্যাবস্থা নিতে ।
গঙ্গারামপুর মহকুমার মহকুমা শাসক দেবাজন রায় জানান আমি ব্লক প্রশাসন কে বলব অতি সত্তর ব্যাবস্থা নিতে যাহাতে সমাজ বিরধিরা কেউ ছাড়া না পায় ,তার ব্যাবস্থা করতে ।


Conclusion:গঙ্গারামপুর ব্লকের সইরাপুর এলাকায় রাতের বেলা চলছে অসামাজিক কাজকর্ম ।
বংশীহারী, ২১ আগস্ট : সইরাপুর এলাকায় অসামাজিক কাজ কর্মে পরিণত হয়েছে । পাশাপাশি রাতের বেলা চলছে অসামাজিক কাজকর্ম এবং গঙ্গারামপুর ব্লকের সইরাপুর এলাকার বন্যা দুগতদের জন্য যে থাকার ব্যাবস্থা হয়েছে এই ঘর গুলো ২০১৪-১৫ সালে তৈরি হলেও এখন পর্যন্ত গঙ্গারামপুর ব্লক সেখানকার পঞ্চায়েতের হাতে না দেবার জন্য সেখানে রাতের বেলা চলছে বিভিন্য ধরনের অসামাজিক কাজ কর্ম । স্থানীয় লোক জন প্রশাসন কে জানিয়েও কোন কাজ হয় নি ।
কয়েকবছর আগে গঙ্গারামপুর ব্লকে বন্যায় ক্ষতি গ্রস্তদের থাকার জন্য ব্লক থেকে সইরাপুর এলাকায় একটি দোতালা বিশিষ্ট ঘর করে এবং এই ঘর গুলোতে প্রচুর মানুষ থাকতে পারে তার ব্যাবস্থা করে । কিন্তু দেখা যায় ২০১৪ সাল থেকে এই ঘর গুলো তৈরি হবার পর থেকে প্রায় ৫ বছর অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত ঘর গুলোর শুভ সুচনা হয় নি ,বরং সেখানে রাতের বেলা চলে মদ,গাজা তাস সহ বিভিন্য অসামাজিক কাজ কর্ম ।এলাকার লোকজন গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ কে বলা সত্তেও কোন কাজ হয় নি ।

স্থানীয় বাসিন্দা অমল চন্দ্র সরকার বলেন, "সইরাপুর ফ্লাড সেন্টারে রাতের বেলায় বসে নেশার আসর । অল্প বয়সি ছেলেরা বিভিন্ন বয়সের লোকের সাথে বসে কফ শিরাপের নেশা করে । কিন্তু পুলিশ প্রশাসনের এই বিষয়ে কোনও নজর নেই ।"
গঙ্গারামপুর ব্লকের নন্দন পুর এলাকার বিজেপি সদস্য উত্তম সরকার জানান সইরাপুর ফ্লাড সেন্টার অনেকদিন আগে তৈরি হলেও এখন পর্যন্ত কোন শুভ উদ্ভদন হয় নি ,ব্লক প্রশাসন কে আমি নিজে বহুবার জানিয়েছি কিন্তু কোন কাজ হয় নি , সইরাপুর ফ্লাড সেন্টারে রাতের বেলা লোকজন আশে গাড়ি নিয়ে ,এবং গভীর রাত পর্যন্ত চলে অসামাজিক কাজকর্ম । সেখানে মদ ,গাজা থেকে শুরু করে আরও খারাপ ধরনের কাজ কর্ম হয় বলে অভিযোগ ।পুলিশ কে বহুবার জানিয়েও কোন কাজ হয় নি ।
এই বিষয়ে তৃনমূলের গঙ্গারামপুর বিধান সভার প্রাত্তন বিধায়ক সত্তেন রায় জানান তৃনমূলের লোকজন সেখানে আসর বসায় নাকি আমি জানি না ,তবে এক শ্রেণির মানুষ আছে যারা সব রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত আছে যারা মদ খায় এবং বাজে কাজ কর্ম করে ,এরা সমাজ বিরোধী ,সমাজের ভাব ধারাকে নস্ট করে দিচ্ছে ,তবে এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা নিলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে ,তবে আমি পুলিশ কে বলব অতি সত্তর ব্যাবস্থা নিতে ।
গঙ্গারামপুর মহকুমার মহকুমা শাসক দেবাজন রায় জানান আমি ব্লক প্রশাসন কে বলব অতি সত্তর ব্যাবস্থা নিতে যাহাতে সমাজ বিরধিরা কেউ ছাড়া না পায় ,তার ব্যাবস্থা করতে ।


For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.