ETV Bharat / state

Bansihari Waiting Room : যাত্রী প্রতীক্ষালয়ে বিক্রি হচ্ছে সবজি, রাস্তায় দাঁড়াতে হয় যাত্রীদের - প্রতীক্ষালয় দখল

2016 সালে বংশীহারী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার নেংড়া পীর বাসস্ট্যান্ডে 512 জাতীয় সড়কের ধারে তৈরি হয়েছিল যাত্রী প্রতীক্ষালয়টি। বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের 2 লক্ষ টাকা ব্যয়ে এটি তৈরি হয়।

Bansihari Waiting Room
যাত্রী প্রতীক্ষালয়ে বসতে পারেন না যাত্রীরা, জায়গা দখল করে বিক্রি হচ্ছে সবজি
author img

By

Published : Oct 24, 2021, 10:22 PM IST

বংশীহারী, 23 অক্টোবর: এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের টাকায় তৈরি হয়েছিল বংশীহারীর নেংড়া পীর বাসস্ট্যান্ডের যাত্রী প্রতীক্ষালয়। এখন সেই যাত্রী প্রতীক্ষালয় দখল করেই চলছে সবজির দোকান। সেখানে সবজি বিক্রি করছেন শ্রীদাম সিংহ নামে এক ব্যবসায়ী ৷ অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, যাত্রী ও পথচলতি মানুষদের বিশ্রামের জন্য যাত্রী প্রতীক্ষালয় ৷ অথচ তাঁরা কেউ সেখানে বসতে বা দাঁড়াতে পারেন না। বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী প্রতীক্ষালয় থাকা সত্বেও যাত্রীদের রোদ-বৃষ্টির মধ্যে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ৷

2016 সালে বংশীহারী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার নেংড়া পীর বাসস্ট্যান্ডে 512 জাতীয় সড়কের ধারে তৈরি হয়েছিল যাত্রী প্রতীক্ষালয়টি। বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের 2 লক্ষ টাকা ব্যয়ে এটি তৈরি হয়। আশেপাশের শ্রীরামপুর, ফয়জুল্লাপুর, রূপাহাটা গ্রামের লোকজন এই প্রতীক্ষালয়টিকে ব্যবহার করতেন। কিন্তু এখন তা শ্রীদাম সিংহ নামে সবজি ব্যবসায়ীর দখলে ৷ এ বিষয়ে অভিযুক্ত শ্রীদাম সিংহ বলেন, "আমি পঞ্চায়েতে জানিয়ে এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে এখানে বসে আছি।"

2016 সালে বংশীহারী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার নেংড়া পীর বাসস্ট্যান্ডে 512 জাতীয় সড়কের ধারে তৈরি হয়েছিল যাত্রী প্রতীক্ষালয়টি। বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের 2 লক্ষ টাকা ব্যয়ে এটি তৈরি হয়।

আরও পড়ুন : Bomb Blast : কালিয়াচকে বিস্ফোরণে উড়ল তৃণমূল কর্মীর বাড়ির চাল, উদ্ধার জার ভর্তি বোমা

এই বিষয়ে স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মৃণালকান্তি মাহাতো জানিয়েছেন, বিষয়টি তাঁর জানা ছিল না ৷ সোমবার অফিস খুললে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ব্লকের বিডিও সুদেষ্ণা পাল বলেন, "এই বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে ওই ব্য়বসায়ীর বিরুদ্ধে।"

স্থানীয় সিপিএম নেতা জয়ন্ত বর্মন বলেছেন, "জনসাধারণের জন্য তৈরি প্রতীক্ষালয় জনসাধারণই ব্যবহার করতে পারছে না এটা মানা যায় না ৷ অবিলম্বে প্রশাসনের উচিত এই দোকানটি তুলে দিয়ে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া। তৃণমূল প্রশ্রয় না দিলে কেউ এ ধরনের কাজ করতে সাহস পাবে না।"

তবে, স্থানীয় তৃণমূল নেতা মাজেদার রহমান দলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, অনেকদিন আগেই শ্রীদাম সিংহকে উঠে যেতে বলা হয়েছে। জোর করে সে সেখানে দোকান চালাচ্ছে প্রায় দেড় বছর ধরে। প্রশাসনের উচিত উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া ৷

বংশীহারী, 23 অক্টোবর: এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের টাকায় তৈরি হয়েছিল বংশীহারীর নেংড়া পীর বাসস্ট্যান্ডের যাত্রী প্রতীক্ষালয়। এখন সেই যাত্রী প্রতীক্ষালয় দখল করেই চলছে সবজির দোকান। সেখানে সবজি বিক্রি করছেন শ্রীদাম সিংহ নামে এক ব্যবসায়ী ৷ অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যে, যাত্রী ও পথচলতি মানুষদের বিশ্রামের জন্য যাত্রী প্রতীক্ষালয় ৷ অথচ তাঁরা কেউ সেখানে বসতে বা দাঁড়াতে পারেন না। বাসস্ট্যান্ডে যাত্রী প্রতীক্ষালয় থাকা সত্বেও যাত্রীদের রোদ-বৃষ্টির মধ্যে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ৷

2016 সালে বংশীহারী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার নেংড়া পীর বাসস্ট্যান্ডে 512 জাতীয় সড়কের ধারে তৈরি হয়েছিল যাত্রী প্রতীক্ষালয়টি। বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের 2 লক্ষ টাকা ব্যয়ে এটি তৈরি হয়। আশেপাশের শ্রীরামপুর, ফয়জুল্লাপুর, রূপাহাটা গ্রামের লোকজন এই প্রতীক্ষালয়টিকে ব্যবহার করতেন। কিন্তু এখন তা শ্রীদাম সিংহ নামে সবজি ব্যবসায়ীর দখলে ৷ এ বিষয়ে অভিযুক্ত শ্রীদাম সিংহ বলেন, "আমি পঞ্চায়েতে জানিয়ে এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে এখানে বসে আছি।"

2016 সালে বংশীহারী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার নেংড়া পীর বাসস্ট্যান্ডে 512 জাতীয় সড়কের ধারে তৈরি হয়েছিল যাত্রী প্রতীক্ষালয়টি। বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন প্রকল্পের 2 লক্ষ টাকা ব্যয়ে এটি তৈরি হয়।

আরও পড়ুন : Bomb Blast : কালিয়াচকে বিস্ফোরণে উড়ল তৃণমূল কর্মীর বাড়ির চাল, উদ্ধার জার ভর্তি বোমা

এই বিষয়ে স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মৃণালকান্তি মাহাতো জানিয়েছেন, বিষয়টি তাঁর জানা ছিল না ৷ সোমবার অফিস খুললে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ব্লকের বিডিও সুদেষ্ণা পাল বলেন, "এই বিষয়টি আমার জানা নেই। আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে ওই ব্য়বসায়ীর বিরুদ্ধে।"

স্থানীয় সিপিএম নেতা জয়ন্ত বর্মন বলেছেন, "জনসাধারণের জন্য তৈরি প্রতীক্ষালয় জনসাধারণই ব্যবহার করতে পারছে না এটা মানা যায় না ৷ অবিলম্বে প্রশাসনের উচিত এই দোকানটি তুলে দিয়ে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া। তৃণমূল প্রশ্রয় না দিলে কেউ এ ধরনের কাজ করতে সাহস পাবে না।"

তবে, স্থানীয় তৃণমূল নেতা মাজেদার রহমান দলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, অনেকদিন আগেই শ্রীদাম সিংহকে উঠে যেতে বলা হয়েছে। জোর করে সে সেখানে দোকান চালাচ্ছে প্রায় দেড় বছর ধরে। প্রশাসনের উচিত উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.