ETV Bharat / state

পণ দিতে না পারায় বিয়ের 45 দিনে যুবতিকে খুনের অভিযোগ - HOUSE WIFE

পণের দাবি মেটাতে না পারার অভিযোগে প্রাণ হারাতে হল সদ্যবিবাহিত যুবতিকে। ঘটনাটি দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার কাকদ্বীপ ব্লকের অন্তর্গত নস্কর চক এলাকার।

murder
যুবতিকে খুনের অভিযোগ
author img

By

Published : Mar 15, 2020, 11:45 PM IST

কাকদ্বীপ,15 মার্চ : পণের দাবি মতো টাকা মেটাতে না পারার অভিযোগে প্রাণ হারাতে হয় সদ্যবিবাহিত এক যুবতিকে। ঘটনাটি দক্ষিণ 24 পরগনার কাকদ্বীপ ব্লকের অন্তর্গত নস্কর চক এলাকায়। পরিবার সূত্রে জানা যায় বছর উনিশের ওই গৃহবধূর নাম সানুজা খাতুন(19)। অভিযুক্ত শওহর আলিমুদ্দিন মোল্লা। কাকদ্বীপ ব্লকের তক্তিপুর আবাদ এলাকার বাসিন্দা। দেড় মাস আগে দুজনে বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হয়। বিবাহের পর থেকেই সানুজার উপরে শ্বশুরবাড়ির তরফ থেকে চলতে থাকে অকথ্য অত্যাচার। ঘটনার পর থেকে আলিমুদ্দিন মোল্লা পলাতক ।

গতকাল রাতে শ্বশুরবাড়ি থেকে ফোন আসে সানুজার বাপের বাড়িতে । সানুজার বাপের বাড়ির লোক জানতে পারে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে মেয়ে। খবর পেয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে কাকদ্বীপ হারউড পয়েন্ট কোস্টাল থানার পুলিশ। বর্তমানে সানুজার মৃতদেহটি কাকদ্বীপ পুলিশ মর্গে ময়না তদন্তের এর জন্য আনা হয়েছে। সানুজার পরিবারের লোকজন জানায়, বেশ কয়েকদিন ধরেই সানুজার উপর অত্যাচার করত তাঁর সওহর এবং শ্বশুরবাড়ির সবাই মিলে। পণের দাবিতে এই অত্যাচার চালাত বলে অভিযোগ। তারা বেধড়ক মারধর করত সানুজাকে।

রাতে সানুজার মৃত্যুর খবর পেয়ে শোকে ভেঙে পড়ে বাপের বাড়ির লোকজন। তাঁর এক আত্মীয় জানান, সানুজাকে সকালে রক্তাক্ত অবস্থায় ঘর থেকে বের করা হয় এবং যে গামছায় গলায় দড়ি দিয়েছিল সেই গামছাটি সম্পূর্ণরূপে রক্তে ভেজা ছিল। সানুজার বাড়ির আত্মীয়রা সরাসরি শওহর এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দিকে অভিযোগ করেছে। তাঁকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে এমনই অভিযোগ আত্মীয়দের। এই ঘটনায় কাকদ্বীপ হারউড পয়েন্ট কোস্টাল থানার পুলিশ তদন্তে নেমেছে ৷

কাকদ্বীপ,15 মার্চ : পণের দাবি মতো টাকা মেটাতে না পারার অভিযোগে প্রাণ হারাতে হয় সদ্যবিবাহিত এক যুবতিকে। ঘটনাটি দক্ষিণ 24 পরগনার কাকদ্বীপ ব্লকের অন্তর্গত নস্কর চক এলাকায়। পরিবার সূত্রে জানা যায় বছর উনিশের ওই গৃহবধূর নাম সানুজা খাতুন(19)। অভিযুক্ত শওহর আলিমুদ্দিন মোল্লা। কাকদ্বীপ ব্লকের তক্তিপুর আবাদ এলাকার বাসিন্দা। দেড় মাস আগে দুজনে বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হয়। বিবাহের পর থেকেই সানুজার উপরে শ্বশুরবাড়ির তরফ থেকে চলতে থাকে অকথ্য অত্যাচার। ঘটনার পর থেকে আলিমুদ্দিন মোল্লা পলাতক ।

গতকাল রাতে শ্বশুরবাড়ি থেকে ফোন আসে সানুজার বাপের বাড়িতে । সানুজার বাপের বাড়ির লোক জানতে পারে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে মেয়ে। খবর পেয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে কাকদ্বীপ হারউড পয়েন্ট কোস্টাল থানার পুলিশ। বর্তমানে সানুজার মৃতদেহটি কাকদ্বীপ পুলিশ মর্গে ময়না তদন্তের এর জন্য আনা হয়েছে। সানুজার পরিবারের লোকজন জানায়, বেশ কয়েকদিন ধরেই সানুজার উপর অত্যাচার করত তাঁর সওহর এবং শ্বশুরবাড়ির সবাই মিলে। পণের দাবিতে এই অত্যাচার চালাত বলে অভিযোগ। তারা বেধড়ক মারধর করত সানুজাকে।

রাতে সানুজার মৃত্যুর খবর পেয়ে শোকে ভেঙে পড়ে বাপের বাড়ির লোকজন। তাঁর এক আত্মীয় জানান, সানুজাকে সকালে রক্তাক্ত অবস্থায় ঘর থেকে বের করা হয় এবং যে গামছায় গলায় দড়ি দিয়েছিল সেই গামছাটি সম্পূর্ণরূপে রক্তে ভেজা ছিল। সানুজার বাড়ির আত্মীয়রা সরাসরি শওহর এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজনের দিকে অভিযোগ করেছে। তাঁকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে এমনই অভিযোগ আত্মীয়দের। এই ঘটনায় কাকদ্বীপ হারউড পয়েন্ট কোস্টাল থানার পুলিশ তদন্তে নেমেছে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.