ETV Bharat / state

কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে হুগলি নদীর পর মুড়িগঙ্গাতে ডুবল বাংলাদেশের বার্জ

মভি তোফাদারি -4 নামে বাংলাদেশি জাহাজটির পর ফের ডুবল এম ভি ধ্রুব রূপন্তী ৷ ঘটনা দুটিই দক্ষিণ 24 পরগনার ৷

author img

By

Published : Apr 10, 2020, 12:31 PM IST

24 pargana
বাংলাদেশি জাহাজটি

সাগর, 10 এপিল : হুগলি নদীর পর ফের বাংলাদেশি জাহাজ ডুবল মুড়িগঙ্গা নদীতে ৷ মাঝনদীতে বিদ্যুতের টাওয়ারে ধাক্কা খায় জাহাজ এম ভি ধ্রুব রূপন্তী ৷ জাহাজটি কলকাতার দিকে থেকে ছাই নিয়ে নামখানার দিকে যাচ্ছিলও । সেই সময় হঠাৎ কচুবেরিয়া ঘাটের কাছাকাছি মুড়িগঙ্গা নদীর মধ্যে ইলেকট্রিক টাওয়ারে ধাক্কা মারে এটি । ধাক্কা খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জাহাজটি আস্তে আস্তে ডুবতে শুরু করে ৷ কচুবেরিয়া ঘাটে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীরা সাগর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক বাপি রায়ের আদেশে একটি ট্রলার নিয়ে ডুবন্ত জাহাজের কাছে পৌঁছায় এবং নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে একে একে 10 জন নাবিক কে ডুবন্ত জাহাজ থেকে উদ্ধার করে । এরপর নাবিকদেরকে সাগর হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে গঙ্গাসাগরের কোয়ারান্টিন সেন্টারে রাখা হয় । ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সাগরের বিধায়ক বঙ্কিম হাজরা সহ প্রশাসনিক কর্তারা ।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বুধবার রাতে এমভি তোফাদারি -4 নামে বাংলাদেশি জাহাজটি বজবজ থেকে ফ্লাইঅ্যাশ বোঝাই করে বাংলাদেশে ফিরছিল । জাহাজটি রাতে সাগরের ঘোড়ামারা দ্বীপের কাছে নোঙর করে । হুগলি নদীতে তখন জোয়ার ছিল ।

জোয়ারের জলের তোড়ে পাশে থাকা অন্য একটি জাহাজের সঙ্গে হঠাৎই ধাক্কা লাগে এমভি তোফাদারি -4 এর । পাশের জাহাজের সঙ্গে ধাক্কা খাওয়ার ফলে বাংলাদেশি জাহাজটির ইঞ্জিন রুমের তলা ফুটো হয়ে যায় ৷ তারপর জল ঢুকতে শুরু করে । সঙ্গে সঙ্গে জাহাজে থাকা আটজনের সাতজনই নদীতে ঝাঁপিয়ে সাঁতরে পাশের জাহাজটিতে উঠে পড়েন । বাকি একজন নাবিক জাহাজটিতেই রয়ে যান । সেই রাতেই আটকে পড়া নাবিকে উদ্ধার করে বাকি নাবিক সহ স্থানীয়রা ৷ বৃহস্পতিবার সকাল হতে না হতেই ট্যাংরার চরের কাছে ওই ফ্লাইঅ্যাশ ভরতি জাহাজটি পুরোপুরি হুগলি নদীতে ডুবে যায় ।

উদ্ধার হওয়া আট বাংলাদেশিকে বৃহস্পতিবার সকালে কুলপি থানার পুলিশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসে ।

সাগর, 10 এপিল : হুগলি নদীর পর ফের বাংলাদেশি জাহাজ ডুবল মুড়িগঙ্গা নদীতে ৷ মাঝনদীতে বিদ্যুতের টাওয়ারে ধাক্কা খায় জাহাজ এম ভি ধ্রুব রূপন্তী ৷ জাহাজটি কলকাতার দিকে থেকে ছাই নিয়ে নামখানার দিকে যাচ্ছিলও । সেই সময় হঠাৎ কচুবেরিয়া ঘাটের কাছাকাছি মুড়িগঙ্গা নদীর মধ্যে ইলেকট্রিক টাওয়ারে ধাক্কা মারে এটি । ধাক্কা খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জাহাজটি আস্তে আস্তে ডুবতে শুরু করে ৷ কচুবেরিয়া ঘাটে কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীরা সাগর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক বাপি রায়ের আদেশে একটি ট্রলার নিয়ে ডুবন্ত জাহাজের কাছে পৌঁছায় এবং নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে একে একে 10 জন নাবিক কে ডুবন্ত জাহাজ থেকে উদ্ধার করে । এরপর নাবিকদেরকে সাগর হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়ে গঙ্গাসাগরের কোয়ারান্টিন সেন্টারে রাখা হয় । ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সাগরের বিধায়ক বঙ্কিম হাজরা সহ প্রশাসনিক কর্তারা ।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বুধবার রাতে এমভি তোফাদারি -4 নামে বাংলাদেশি জাহাজটি বজবজ থেকে ফ্লাইঅ্যাশ বোঝাই করে বাংলাদেশে ফিরছিল । জাহাজটি রাতে সাগরের ঘোড়ামারা দ্বীপের কাছে নোঙর করে । হুগলি নদীতে তখন জোয়ার ছিল ।

জোয়ারের জলের তোড়ে পাশে থাকা অন্য একটি জাহাজের সঙ্গে হঠাৎই ধাক্কা লাগে এমভি তোফাদারি -4 এর । পাশের জাহাজের সঙ্গে ধাক্কা খাওয়ার ফলে বাংলাদেশি জাহাজটির ইঞ্জিন রুমের তলা ফুটো হয়ে যায় ৷ তারপর জল ঢুকতে শুরু করে । সঙ্গে সঙ্গে জাহাজে থাকা আটজনের সাতজনই নদীতে ঝাঁপিয়ে সাঁতরে পাশের জাহাজটিতে উঠে পড়েন । বাকি একজন নাবিক জাহাজটিতেই রয়ে যান । সেই রাতেই আটকে পড়া নাবিকে উদ্ধার করে বাকি নাবিক সহ স্থানীয়রা ৷ বৃহস্পতিবার সকাল হতে না হতেই ট্যাংরার চরের কাছে ওই ফ্লাইঅ্যাশ ভরতি জাহাজটি পুরোপুরি হুগলি নদীতে ডুবে যায় ।

উদ্ধার হওয়া আট বাংলাদেশিকে বৃহস্পতিবার সকালে কুলপি থানার পুলিশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.